এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • একটা অ-সমাপ্ত গল্প (পর্ব - ৯ )

    Kaushik Ghosh লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২২ নভেম্বর ২০১৩ | ১৪৭৪ বার পঠিত
  • ৯।

    তোমাকে দোহাই দিই,
    একটা সাধারন মেয়ের গল্প লেখ তুমি।
    বড়ো দুঃখ তার।
    তারও স্বভাবের গভিরে
    অসাধারন যদি কিছু তলিয়ে থাকে কোথাও
    কেমন করে প্রমাণ করবে সে-
    ..............................……
    আমরা বিকিয়ে যাই মরীচিকার দামে।

    আজ রবিবার। স্কুলে যাওয়ার তাড়া নেই। ঘুম ভেঙে গেলেও তাই বিছানাতেই শুয়ে রইল কিরন। ছুটি আছে বলে কাল রাত্রে অনেক্ষন পড়েছে। রাতের বেলায় পড়তে খুব ভালো লাগে ওর। চারিদিক চুপচাপ; একটু কান পাতলে নিজের বুকের ধুকপুকুনিও শোনা যায় স্পষ্ট।মনঃসংযোগ করা দিনের বেলার তুলনায় অনেকই সহজতর। রাত দুটো-আড়াইটে অবধি পড়ার পর কিরন যখন শুতে যায় তখন শরিরে-মনে একটা অজানা পরিতৃপ্তি জড়িয়ে থাকে ওর। খুব সকালে অবশ্য ও উঠতে পারেনা।রাতে তাড়াতাড়ি শুতে গেলেও সকালে ওঠার নমে ওর গায়ে জ্বর আসে। চোখ জ্বালা, গা ম্যাজম্যাজ করে।

    আরমোরা ভেঙে শেষ মেশ উঠেই পড়ল। আজকের সকালটা নিজেকে ছুটি দিয়েছে ও। তাড়াহীন পায়ে কলঘরের দিকে এগোল। চোখে মুখে ঠান্ডা জলের ঝাপটা চোখে লেগে থাকা ঘুমের সাথে সাথে অনিদ্রাজনিত শারীরিক ক্লান্তিও ধুইয়ে দিতে লাগল আস্তে আস্তে। আস্তে আস্তে নতুন একটা দিনের প্রস্তুতি নিতে শুরু করল ওর শরির, মস্তিষ্ক। দাঁত মাজতে মাজতে কলঘরের পেছনে সংলগ্ন ছোটো উঠোনটায় এসে দাঁড়াল কিরন। উঠোনটার এক কোনায় একটা চাঁপা গাছ। এ বাড়িতে আসার পর পরই নাকি মা লাগিয়েছিল গাছটা। ডাল পালা মেলে আড়ে-বহরে বেশ দেখতে হয়েছে গাছটাকে! উঠোনে দাঁড়িয়েই দাঁতনটা সারার ইচ্ছে ছিলো কিন্তু মা দেখতে পলে রাগ করবে; পায়ে পায়ে তাই কলঘরে ফেরত এল কিরন।

    কলঘরের কাজ সেরে রান্নাঘরে ঢুকল এক কাপ চায়ের জন্য। মনটা খুব চা চা করছে ওর! মা চায়ের কাপ নিয়ে বসেই ছিলো। চায়ের কাপটা মায়ের হাত থেকে নিয়ে বাড়ির সামনের বারন্দাটায় গিয়ে দাঁড়াল। বারন্দাটা শেষ হতে না হতেই যে ফাঁকা জায়গাটা, সেখানটায় সন্ধ্যেবেলায় পাড়ার সব ছেলেমেয়েরা খেলা করে। ছেলেরা অবশ্য একটু বড় হতে না হতেই চটির মাঠে ফুটবল পেটাতে চলে যায়। তাদের জায়গায় আসে বয়সে অপেক্ষাকৃত ছোটো কেউ। রয়ে যায় শুধু মেয়েরা। জায়গাটাকে উঠোন বললে কম আর মাঠ বললে বাড়িয়ে বলা হয়। কিরনের সেজদি শোভা তাই জায়গাটার নাম দিয়েছে টাট। টাটের ওপাশে গা ঘেঁষে চলে গেছে রাস্তা আর রাস্তাটা পেরোলেই দেখা যায় ঘোষ বাড়ির উঁচু রোয়াকটা। ঘোষ বাড়ির গণেশ কিরনের বন্ধু। কিরনদের ক্লাসেই পড়ে, তবে স্কুল আলাদা। কিরন, গণেশ আর মনোরঞ্জন জেঠুর ছেলে অশোক - ওদের তিনজনের খুব বন্ধুত্ব। বাবা বলেন থ্রী মাস্কেটিয়ার্স। গণেশরা এই গত বছর অবধিও কিরনদের সাথে খেলত। এ বছর থেকে গণেশ চটির মাঠের খেলুড়েদের দলে নাম লিখিয়েছে। আর অশোককে মনোরঞ্জন জেঠু অল্প অল্প পার্টির কাজ দেন এখন থেকেই। সিপিএম পার্টি। গণেশও পার্টির কাজ করে, কিন্তু কিরন জানে ওর আসল ঝোঁক ওই ফুটবল। রাজনীতি ভালো বুঝতে পারেনা কিরন, ভালোও লাগেনা ওর। তবু গণেশ আর অশোকই ওর সবচাইতে প্রিয় বন্ধু। এখন খেলতে না এলেও একই মাস্টার মশাইয়ের কাছে অঙ্ক করতে যায় কিরন আর গণেশ। কিরন অনেকবার গণেশ কে বলেছে, রতনদার ভাই তুই, তোর অঙ্কের মাস্টার রাখার কোনো যুক্তিই হয়না। রতনদা অঙ্কে কত ভালো আর তুই কিনা অন্য লোকের কাছে অঙ্ক শিখতে যাস!

    গোঁফের রেখা দেখা দিয়েছে গণেশের। ওটাকে ঠিক গোঁফ বলা যায় কি? সেই হবু গোঁফের ফাঁক দিয়ে বেড়িয়ে আসে গণেশের দাঁত। বলে, পড়িসনি তো দাদার হাতে; তা’হলে বুঝতিস কত ধানে কত চাল। দাদার কাছে অঙ্ক কষতে গিয়ে পিতৃদত্ত নামটা ভুলে যাই আর কি! ও নিজে অঙ্কে ভালো হলে হবে কি, বোঝানোর ধৈর্য্য একদম নেই। আমরা ভাই বোনেরা অঙ্ক না পারলে দাদা বসে বসে কাঁদে। এবার কি বলবি বল!

    গণেশের কথা বলার ধরনে কিরন হেসে কুটোপাটি হয় কিন্তু একই সাথে রতনদার প্রতি ওর একটা অদ্ভূত মায়াও জন্মায়। হয়ত বা সম্মানও। রতনদা লেখাপড়ার সাথে সাথে খেলাধূলোও করে। গণেশদের মতন রতনদাকেও মনোরঞ্জন জেঠু পার্টির কাজে টেনে নিয়েছেন। তা সে কাজও করে। স্বরস্বতি পুজোর আগের রাতে কুমোর বাড়ি থেকে পাড়ার ক্লাবের ঠাকুর আনতেও যায়। আর কিরনের সাথে দেখা হলে ভাসা ভাসা দুটো চোখ তুলে তাকায়। সেই সময়টায় কিরনের বুকের কাছটায় কেমন যেন টনটন করে। আবার এই রতনদাই যখন গঙ্গায় সাঁতার দেয়, তখন ভীষণ অচেনা লাগে ওর রতনদা কে। গত বছর মকর সংক্রান্তির দিনে গঙ্গার ঘাটে গেছিল কিরন। দেখেছিলো ক্ষেপা ষাঁঢ়ের মতন গঙ্গা সাঁতরে পার করছে রতনদা - যেন কাউকে হারাতে চায়। অথচ ঘাটে স্নানার্থিরা ছাড়া আর কেউই ছিলনা। ঘাটে উঠে এসে রতনদা তাকায়নি কিরনের দিকে। চোখ দুটো টক টকে লাল, বুক দুটো হাপরের মতন ওঠা নামা করছিলো। রতনদাকে ওই রুপে কোনো দিনও দেখেনি কিরন; ভয় করছিলো ওর। ভেজা কাপড় পাল্টে কিরনের পশ দিয়েই হেঁটে চলে গেছিলো রতনদা; একটাও কথা না বলে, একবারও ওর দিকে না তাকিয়ে। খুব অভিমান হয়েছিলো সেদিন ওর।

    এই বারন্দাটাই ওদের ভাড়াটে বাড়ির একমাত্র সচ্ছলতা। ইস্‌, ওদের যদি নিজেদের একটা বাড়ি হত! এ জন্মে কি আর ওদের নিজেদের বাড়ি হবে? কিরন অন্তত কোনো আশার আলো দেখতে পায়না। দাদা চাকরি পেলেও না। দাদা মেজদি দুজনেই পেলে? কিরন জানেনা। কিরনদের যে কেন বড় মামাদের মতন অবস্থা হলনা! মাঝে মাঝে তাই ভেবে খুব দুঃখ হয়। কলকাতায় যাওয়ার নমে অন্য ভাইবোনেদের কি হয় তা ও জানে না; কিন্তু ওর নিজের খুব লজ্জা করে। মামা বাড়ি যাওয়ার আনন্দের সাথে ওই লজ্জা মিলে মিশে ওর মনের মধ্যে এক অনন্ত দড়ি টানাটানির জন্ম দেয় যা শেষ হয় কলকাতা থেকে বাড়িতে ফিরে আসার পর। মামাদের ওখানে থাকা কালিন নিজের মনের অবস্থাটা ও কাউকে বোঝাতে পারেনা। সব হাসি গল্প গানের তলায় তলায় কোনো এক ঘুনপোকা ওকে কুরে কুরে খায় ওই কটা দিন। মা অবশ্য সবই বোঝে। কিরন কাউকে বলেনি কিন্তু তবু যে মা কি করে বুঝল…। একবার কলকাতা থেকে ফিরে আসার সময় ট্রেনের মধ্যে আর সবার কান বাঁচিয়ে মা ওকে আস্তে আস্তে বলেছিলো, সব মানুষের আর্থিক অবস্থা সমান হয়না। আমরা বড়লোক নই। এতে আমাদের লজ্জারও যেমন কিছু নেই, তেমনিই অহংকারও থাকা উচিত নয়। সকলের সঙ্গে সমান ভাবে মেশার চেষ্টা কর। শুধুমাত্র আর্থিক অবস্থাই একজন মানুষের আত্মপরিচয় হতে পরে না।

    মায়ের কথাগুলো ভেবে দেখেছে কিরন। হয়ত মা ঠিকই বলেছে কিন্তু নিজের ব্যবহারে এই বিষয়ে কোনো পরিবর্তন আনতে পারেনি কিরন। মায়ের মতন অমন সাংঘাতিক মনের জোর ওর অন্তত নেই।

    একবার অশোকদের বাড়ি গেলে কেমন হয়? তারপর না হয় গণেশ কেও ডেকে নেওয়া যাবে। খালি চায়ের কাপটা রান্নাঘরে রেখে মায়ের কাছে অনুমতি নিতে গেল কিরন। মা বারন করেনা কখনই কিন্তু তবু ওরা ভাই বোনেরা বাড়ির বাইরে এক পাও দেওয়ার আগে মাকে জিজ্ঞেস করে নেয়। ছোটো থেকে এমনটাই শেখানো হয়েছে ওদের।

    অশোকদের বাড়ি যাবে বলে চটিটা গলাতে যাবে, এমন সময় বড়দি লিপি এসে ব্যাগড়া দিলো! এই শোন শোন! ডলিদির গল্পটা তো কালকে করাই হয়নি তোকে! ডলিদিরা কিরনদের প্রতিবেশি। বিয়ের পর অষ্টমঙ্গলায় বাপের বাড়ি এসেছে গতকাল। বড়দি গতকালই নাচতে নাচতে গেছিলো দেখা করতে; যত আদিখ্যেতা! বাড়ি এসে সেই গল্পই শোনানোর তালে ছিলো কিরনকে। কিন্তু মা আশে পাশেই ছিলো বলে সুযোগ খুঁজছিলো কিরনকে একা পাওয়ার। মা এখন নিজের ঘরে, তাই পাকড়াও হতে হল কিরনকে।
    একটু বিরক্তই হল কিরন। কিন্তু মনের ভাবটা প্রকাশ না করে বলল, ঞ্জবড়দি, ফিরে এসে শুনব না হয়, কেমন? তুই বরং মেজদি কে বল গল্পটা!
    বড়দির ওষুধ কি তা কিরন জানে। কাজ হল। সুধার নাম শুনলে কেমন যেন কুঁকড়ে যায় বড়দি। বোনেদের মধ্যে সকলের বড় হয়েও সুধার প্রবল ব্যক্তিত্বের সামনে সর্বদাই একটু ঘাবড়ে থাকে লিপি।

    লাফাতে লাফাতে অশোকদের বাড়ির দিকে চলে গেল কিরন। সেই দিয়ে একটু ক্ষণ তাকিয়ে রইল লিপি। এরা যেন সব কি! গতকাল কত মজা হল নতুন জামাই বাবুকে নিয়ে, কত গল্প হল; অথচ দেখ এদের কারুর কোনো আগ্রহই নেই এ বিষয়ে! মা তো চিরকালের বেরসিক। শোভাটা তো পাগলই প্রায়, ওর কোনো হ্যাঁৎ কোঁৎ নেই। সুধার নামটা মনে আসতেই খানিক বিরক্তি খানিক অসূয়া আর ভয়ও ওর মনে দেখা দেয়। ঈর্ষাও কি? মনটা তিতকুটে লাগর আগেই তাই কিরনের কথা ভাবতে বসল লিপি। ওর এই ছোটো বোনটা এমনি সহজ সরলই। কিন্তু সারাদিনই লেখাপড়া নিয়ে থাকে। তা থাকগে! যে যাতে সুখ পায়। লিপির তো ওসব পাট চুকে গেছে। ভালই হয়েছে! পরিক্ষার খাতায় লেখার সময় কিছুই যেন মনে পড়তে চাইতনা। অথচ কত পুরনো কথা যে ওর মনে আছে! ওরা যেদিন প্রথম এই নবদ্বীপে এল বা তারও আগের পাবনার কথাও ওর বেশ মনে আছে। পাবনা থেকে যখন চলে এল তখন কতই বা বয়স ওর! বড়জোর পাঁচ হবে! কিন্তু ঐ শালগেড়িয়া গ্রাম, ওদের বাড়ি, পুকুর বা গ্রামের মানুষদের কথা তো ওর আজও মনে আছে! ওদের কোচোয়ান জাফর চাচা ওকে কোলে পিঠে নিয়ে ঘুরত। বলত, বিবিজান, আমারে বিয়া করবা? মাঝ বয়সি কালো মানুষটার কাঁচা পাকা দাড়িতে টান দিয়ে লিপি বলত, তুমি তো বুড়ো! হা হা করে হাসতো জাফর চাচা।

    বারন্দায় বসতে ইচ্ছে করছেনা। কলঘেরের পাশে চাঁপা গাছটার তলায় এসে দাঁড়াল লিপি। বাড়ির মধ্যে এই জায়গাটাই ওর সবচাইতে প্রিয়। গাছটার ডালপালার ফাঁক দিয়ে ডলিদিদের বিশাল বাড়ির একাংশ দেখা যায়। ডলিদির বিয়েতে খুব মজা হয়েছিল! বাসর ঘরে জামাইবাবুকে পান খেতে দিয়েছিলো ওরা। কিছু না ভেবেই পানের খিলিটা মুখে চালান করে দিয়েছিলো জামাই বাবু। তারপর ত্রাহি মধুসূদন অবস্থা! পানের ভেতরে একটা লঙ্কা পোরা ছিলো যে! কালকে ডলিদিকে নিয়ে ওরা সব মেয়েরা ঘরের মধ্যে খিল তুলে দিয়ে বসেছিল। বলেছিলো, এবার বলো জামাইবাবু কেমন করে আদর করে তোমাকে। লজ্জায় মুখ ঢেকে ডলিদি বলেছিলো, তোরা ভারি অসভ্য, দূর হ এখান থেকে! তবে মেয়েদের দলের কাছ থেকে নিস্তার পায়নি। ডলিদির মুখ থেকে ওরা শুনে নিয়েছিলো ওর সদ্য বিবাহিত জীবনের গল্প আর তার সঙ্গে নিজেদের মনের মাধুরি মিশিয়ে মানস চক্ষে দেখেছিল ডলিদি আর জামাইবাবুর শৃঙ্গারের টুকরো ছবি। শরিরে মনে এক অদ্ভূত রোমাঞ্চ হয়েছিলো লিপির যার রেশ এখনও পুরো কাটেনি।

    ডলিদিদের বাড়ির দিকে কয়েক দন্ড অপলক তাকিয়ে থাকল লিপি। তারপর একটা ছোটো শ্বাস চেপে ঘরের দিকে চলে গেল। ওর মনের মন ভালো নেই। নাকি শরিরের?
    জানেনা লিপি।

    (ক্রমশ)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২২ নভেম্বর ২০১৩ | ১৪৭৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kiki | 69.93.246.185 (*) | ২৩ নভেম্বর ২০১৩ ০৬:১৯45952
  • লেখা হয় না। কিন্তু পড়ছি রে। দারুন হচ্ছে।
  • siki | 132.177.229.137 (*) | ২৪ নভেম্বর ২০১৩ ০৪:৪১45953
  • অনন্ত ডিমের্ঝোলভাত হোক আপনার।

    পড়ছি।
  • | 24.97.159.217 (*) | ২৪ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:০৫45954
  • সিকি কি বেথেমি করল? ;-D
    ইনি তো কেলোবাবু নন। ডিমের্ঝোলভাত তো কেলোবাবুর স্টেপল ফুড।
    ইনি তো যদ্দুর মনে হচ্ছে সেই রাজস্থানের কৌশিকবাবু।
  • siki | 132.177.229.137 (*) | ২৪ নভেম্বর ২০১৩ ০৭:৩৬45955
  • জানি। ফক্‌-কুড়ি করেছি।
  • kaushik | 190.215.176.197 (*) | ২৪ নভেম্বর ২০১৩ ০৭:৫১45956
  • সকলকে ধন্যবাদ!

    দ,
    বাবুটা বাদ দিলে হয়না?

    সিকি,
    চাপ নেই বস্‌ - ডিমের ঝোল ভী দৌড়েগা!!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন