এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • দত্ত জুয়েলার্স - ১৪ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৮ অক্টোবর ২০২২ | ২৮৮ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • ভোরের আলো পাপড়ি মেলে । কলতান উঠে  পায়চারি করতে লাগল । কি মনোরম লাগছে চারপাশ । রাস্তার ধারে গাছগুলোর পাতার আড়ালে আড়ালে পাখিরা জেগে উঠে নানাবিধ জরুরী কথোপকথন শুরু করেছে নিজেদের মধ্যে। আর ঘন্টাখানেক পরে  সুনীল ধাড়ার ডিউটি শেষ হবে । সে রাস্তার দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে আনমনে কি সব ভেবে চলেছে । 
    কলতান খানিকক্ষণ পায়চারি করে আবার সুনীলের পাশে এসে বসল । 
    ----- ' আমি তা'লে এখন আসি সুনীল । রাতটা এখানে বেশ ভালই কাটল । তোমার সঙ্গে গল্প করতে করতে কেমন সুন্দর কেটে গেল সময়টা । মনে হয় শিগ্গীর আবার আমাদের মধ্যে অনেক গল্প হবে ...'
    সুনীল কি বুঝল কে জানে কষ্ট করে হেসে বলল, ' হুঁ হুঁ ... ভালই তো ... ' 
    ----- ' আচ্ছা ... চলি এখন ... হয়ত আজকালের মধ্যেই আবার দেখা হবে ... ' 
    কলতান বাইক বার করে রাস্তায় নিয়ে গেল । 
    ওখান থেকে সোজা কলেজ স্ট্রীট । বাড়ি ফিরে সোজা বিছানায় চলে গেল । ঘুম ভেঙে ঘড়িতে সময় দেখল বেলা সাড়ে দশটা বাজে । প্রাতকৃত্যাদি সেরে প্রাতরাশ করে নিল । তারপর বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়ল বাদল সাহার এপকন টেস্টিং সেন্টারের উদ্দেশ্যে । 

       বেলা বারোটা নাগাদ লেক থানার ওসি পার্থসারথি চক্রবর্তীকে ফোনে ধরল । 
    ----- ' হ্যা... বলুন কলতানবাবু... কি খবর ? এবার কিভাবে প্রসিড করা যেতে পারে ? '
    কলতান ভাবল , আজব লোক এরা .... তোমাদেরই তো ভাবার কথা কিভাবে প্রসিড করবে ... তবে একদিক দিয়ে ভাল .... সে অনেকটা স্বাধীনতা পাচ্ছে নিজের মতো করে কাজটা করার । 
    কলতান পরামর্শ দিল, ' হ্যা মিস্টার চক্রবর্তী আমি একটা ব্লু প্রিন্ট তৈরি করে রেখেছি । যদি কিছু মনে না করেন  আপনাকে আমি সাজেস্ট করছি ... ' 
    ----- ' না না মনে করব কেন ... উই আর হেভিলি ব্যাঙ্কিঙ অন ইয়োর এফিকেসি .... কেস রিসলভড হওয়া নিয়ে কথা .... '
    ----- ' আচ্ছা... সে যাকগে .... আপনি যেভাবে হোক নিউ হরাইজনের সিকিউরিটি গার্ড সুনীল ধাড়ার এগেনস্টে মার্ডার চার্জ ফ্রেম করে 
    ওকে ইন্টারোগেট করার জন্য ডাকুন । তারপরে রিম্যান্ডে নিন । তারপর একদিনের মধ্যে ওর ব্লাড নিয়ে ডি এন এ টেস্ট করাবেন । রিপোর্ট এলে মহুয়া মিত্রের ঘরের সোফা থেকে কালেক্টেড সিমেন স্যাম্পলের  ডি এন এ ট্যালি করাবেন এক্সপার্ট দিয়ে । আমার কাছেও একটা ব্লাড স্যাম্পল ডি এন এ রিপোর্ট আছে । ওটা আপনাকে দিয়ে আসব । এক্সপার্ট দিয়ে ট্যালি করাবেন । এই ভেরিফিকেশান প্রসেস-এর মধ্যেই লুকিয়ে আছে এই মৃত্যু রহস্যের আসল সূত্র । এই প্রসেসগুলো যদি এফেকটিভ প্রুভড হয় তাহলে আমি আপনার থানাতেই বসব সবাইকে নিয়ে .... আর যদি এসব টানাহ্যাচড়া অশ্বডিম্ব প্রসব করে তাহলে তো .... প্ল্যান বি-তে যেতে হবে .... ' 
    ----- ' ঠিক আছে ... ডোন্ট ওয়ারি ... আমি কাজ শুরু করছি অ্যজ সুন অ্যজ পসিবল .... '
    ----- ' ওকে .... খবর দেবেন ... ও হ্যা.... আর একটা কথা ... ওর মোবাইলটা সিজ করার দরকার ... দেখুন কিভাবে কি করবেন ফোর্স অ্যপ্লাই না করে ... '
    ---- ' আচ্ছা আচ্ছা .... বুঝতে পেরেছি... বুঝতে পেরেছি ... অসুবিধে হবে না আশা করি ... চিন্তা করবেন না ... '
    ----- ' বেশি দেরি করবেন না কিন্তু .... পাখি উড়ে গেলে আবার আপনাদেরই ছোটাছুটি করতে হবে পাখি খাঁচায় পোরার জন্য ... '

         কলতান বেলা চারটে নাগাদ বালীগঞ্জ প্লেসে 
    দত্ত জুয়েলার্সের মালিকের বাড়ির দরজায়  এসে কলিং বেলে চাপ দিল । যথারীতি দরজা খুলে কোলাপসিপল গেটের ওদিকে এসে দাঁড়াল সেই পরিচারিকাটি । ‌কলতানের দিকে 
    জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল।
    ----- ' বল যে কলতান গুপ্ত এসেছে ... '
    ----- ' কাকে বলব বাবু ? '
    ----- ' সতীনাথবাবুকেই বল ... বাড়ি আছেন ? ' 
    ----- ' হ্যা আছে ... বলছি ... ' সে চলে গেল । 
    একমিনিটের মধ্যে সে ফিরে এল । কোলাপসিপল গেটের তালা খুলে দিয়ে বলল, 
    ' আসুন ... ' । সতীনাথবাবু বেরিয়ে এসেছেন । এগিয়ে এলেন দরজার দিকে । 
    ----- ' আরে মিস্টার গুপ্ত .... আসুন আসুন ... কি মনে করে ? '
    ----- ' এই একটু কথাবার্তা বলতে এলাম .... মহুয়াদেবীর মামলাটা ঝুলে আছে ... ' 
    বলতে বলতে করিডর দিয়ে সতীনাথের পিছন পিছন হেঁটে তার ঘরে এসে ঢুকল কলতান । সে দেখল , সেই নেপালি দারোয়ানটা, বীরবাহাদুর না কি যেন নাম , করিডরের এক প্রান্তে একটা টুলে বসে আছে । নির্বিকারভাবে সামনের দিকে তাকিয়ে দূরের আকাশ দেখছে । 
    ----- ' হ্যা বলুন ... কিছু হদিশ পাওয়া গেল ? পোস্ট মর্টেম রিপোর্টে তো ...  শুনেছি মার্ডার বলছে ... ' সতীনাথ বাবু বললেন । 
    ----- ' হ্যা... সেই রকমই ... আমাদের কাজ বেড়ে গেল আর কি ... ' কলতান আরাম করে কাউচে বসে ।  ' .... আচ্ছা আপনার সঙ্গে নিউ হরাইজনের সিকিউরিটি সুনীল ধাড়ার কি ফোন কল হত ? ' 
    ------ ' মিথ্যে কথা বলব না, মাঝে মাঝে কথা হত ... মহুয়ার লাইন না পেলে ওকে ফোন করে খবর খবর ... ' 
    এই সময়ে প্রিয়দর্শিনী ঘরে এসে ঢুকল । প্রিয়দর্শিনীর সঙ্গে কলতানের নতুন করে পরিচয় হবার কিছু নেই , সতীনাথ ভালভাবেই জানে ।  কলতানকে দেখে বলল, ' আরে .... কি
    ব্যাপার ... কখন ? ' 
    ----- ' এই এলাম আর কি .... বসুন না .... '  
    প্রিয়দর্শিনী বসলেন । স্বামী স্ত্রী দুজনেই চুপ করে বসে রইলেন । একটু পরে কলতান বলল,
      ' মহুয়া মিত্রের মার্ডার কেসটা আমি ইনভেস্টিগেট করছি প্রাইভেটলি .... '
    প্রিয়দর্শিনী বলল, ' আমিও সেটাই চাই ... চাই যে আপনি কালপ্রিটকে খুব তাড়াতাড়ি বার করে ফেলুন । ভিকটিম যেমন স্বভাবেরই হোক 
    খুনের চেয়ে বড় অপরাধ আর কিছু নেই ।
    সতীনাথ দত্ত সহধর্মিনীর কথায় সহমত পোষণ করে ঘাড় নেড়ে বললেন , ' হ্যা... নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই ... '
    কলতান তার অসমাপ্ত কথা শেষ করল , ' ... আমি একা নই অবশ্য ... আসল দায়িত্বটা  পালন করছে পুলিশ ... '
    পুলিশ প্রসঙ্গ অবতারণায়  প্রিয়দর্শিনী নির্লিপ্ত স্বরে বলল, ' ও ... তা হবে হয়ত .... নেকলেস চুরি করে দোকানের গরীব কর্মচারীকে ফাঁসিয়ে দিয়ে কেউ দিব্যি বেরিয়ে যাচ্ছিল । কোথায় পুলিশ  ! আপনি না থাকলে তো .... গুনের তো ঘাট নেই সব .... '
    সতীনাথ বাবু প্রিয়দর্শিনীর দিকে একবার তীক্ষ্ণ চোখে তাকিয়ে ঝট করে দৃষ্টি ঘুরিয়ে নিলেন । 
    কলতান বুঝতে পারল এ ফাটল আর জোড়া লাগবার নয় । 
    সে বলতে লাগল, ' হ্যা... যেটা বলছিলাম .... আপনাদের মোবাইল দুটো আমাকে একটু দিতে হবে একদিনের জন্য .... কাজ হয়ে গেলেই ফেরত দিয়ে দেব .... ' 
    ----- '  আমাদের মোবাইল ! কেন ... কি জন্য ?' প্রিয়দর্শিনী হতভম্ব হয়ে যায় । সতীনাথ হাঁ করে তাকিয়ে থাকেন । বীরবাহাদুর দরজার সামনে দিয়ে দুবার টহল মেরে গেল । 
    কলতান একটু কঠিন কন্ঠে বলল, '  ইনভেস্টিগেশনের জন্যই দরকার আছে .... বেশিক্ষণ সময় নেব না .... যত তাড়াতাড়ি দেবেন তত তাড়তাড়িই ফেরত পাবেন ... '
    স্বামী স্ত্রী কিংকর্ত্তব্যবিমূঢ় হয়ে বসে রইল । 
    কলতান আরও বলল, ' আর .... আপনাদের ওই দারোয়ান যে ঘরের বাইরে হাঁটাহাঁটি করে আমার ওপর নজর রাখছে ... তার সঙ্গে একটু দেখা করতে চাই .... প্লিজ , হাতে সময় কম .... '
    প্রিয়দর্শিনী অবাক হয়ে বলল, ' ও ... কেন ... ওর সঙ্গে কি ? '
    ' দরকার আছে , চলুন যাই ... আর আপনাদের মোবাইল দুটো দিন ... ' , কলতানের গলা বেশ সোজা সাপটা শোনায় । 
    সতীনাথ ডাক দিল , ' বাহাদুর বাহাদুর .... '
    বাহাদুর মুহুর্তের মধ্যে এসে হাজির হল । 
     ------ ' জি সাব ... ' 
    ----- ' এই যে ... মিস্টার গুপ্ত ... '
    বীরবাহাদুর কাঠের পুতুলের মতো দাঁড়িয়ে রইল । কলতান কোন কথা না বলে বীরবাহাদুরের বুকের দিকে তাকিয়ে রইল । মিলিটারি কালারের জামা পরে আছে বাহাদুর । মোবাইল বার করে খুব কাছ থেকে বাহাদুরের জামার বুকের কাছের দুটো ছবি নিল । তারপর বলল, ' ঠিক হ্যায়... আব তুম যাও ... ' 
    বীরবাহাদুর অনুগত আজ্ঞাবাহীর মতো সতীনাথের মুখের দিকে তাকাল । সতীনাথ হাতের ইশারায় তাকে সরে যেতে বলল ।  
    কলতান প্রিয়দর্শিনীর দিকে ঘুরে বলল, ' বাহাদুরের জামার বোতামের রঙটা খুব সুন্দর । কালারটা আমার খুব পছন্দের । এই রঙের বোতাম আর আছে নাকি আপনার কাছে ? '
    প্রিয়দর্শিনী আকাশ থেকে পড়ল .....
    ----- ' সে আবার কি ! আমার কাছে বোতাম থাকবে কেন ? এ তো দোকান থেকে কেনা ইউনিফর্ম ... এরকম পাওয়া যায় ... '
    ----- ' হ্যা ... তাও তো বটে ... কিন্তু তাহলে সুনীল ধাড়ার জামার মাঝখানের দুটো বোতাম ঠিক এই কালারের হল কি করে ... ' স্বগোতক্তির মতো বলল কলতান । 
    ----- ' সরি... কিছু বললেন ? ' প্রিয়দর্শিনী জিজ্ঞেস করে ।
    ------ ' না কিছু না .... যা বলার কাল পরশুর মধ্যে বলব ... এখন না । এখন দিন , আপনাদের মোবাইল দুটো দিন । না দিলে অন্য রাস্তা দেখতে হবে ... লেট হয়ে যাচ্ছে ... দিন দিন ... ' কলতানের বাচনভঙ্গী বদলে গেল হঠাৎ। 
    প্রিয়দর্শিনী আর সতীনাথে চোখাচোখি হল ।  প্রিয়দর্শিনী ওদের দুজনের দুটো মোবাইল কলতানের দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল, ' নিন.... যদি আপনার তদন্তে সুবিধে হয় .... আমরা আপনার সঙ্গে আছি ... '
    ----- ' অনেক ধন্যবাদ মিসেস দত্ত আপনাদের সহযোগিতার জন্য । বলছি যে ... আপনারা দুজন কাল দুপুর দুটো নাগাদ লেক থানায় আসুন । ওখানেই মোবাইল দুটো ফেরত দেব । গল্পগুজবও হবে ওখানেই .... আচ্ছা আমি আসি এখন ... কাল অবশ্যই আসবেন কিন্তু ...'
    কলতানের গলায় আদেশের সুর স্পষ্ট ।
     ( আগামী পর্বে সমাপ্য )
    ******************************************

     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Mousumi Banerjee | ১৮ অক্টোবর ২০২২ ২২:২৯512964
  • অপেক্ষায় ছিলাম। থাকছিও।
  • Ranjan Roy | ১৯ অক্টোবর ২০২২ ১৪:১৪513001
  • আহা! পর্দা ওঠার অপেক্ষায়। 
  • Nirmalya Nag | ২১ অক্টোবর ২০২২ ০৮:০৭513056
  • আসছে সে আসছে...
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন