এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • বামপন্থা দক্ষিণপন্থার দিন শেষ -- আমাদের অস্তিত্বের শেষ লড়াই এই মুহূর্তেই

    Partha Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৪ মার্চ ২০২২ | ১৪৮৭ বার পঠিত | রেটিং ৪.৭ (৩ জন)
  • এই ভয়ঙ্কর ঘৃণা, হিংসা, যুদ্ধ এবং মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডার দিনে, পরিবেশ ও জলবায়ু ধ্বংসের দিনে সাধারণ মানুষ কি লড়াই করতে আদৌ পারবে? না কি ১%'এর নিপীড়নে সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে?

    আমি আমার কথা লিখলাম। আশা রাখি এই সিরিজের লেখাগুলোতে আমার কথা আমি বুঝিয়ে বলতে পারবো। আপনাদের মতামত অতি প্রয়োজনীয় হবে। 

    দ্বিতীয় বৃত্ত (Second Circle)

    বহু বছর ধরে আমেরিকা ও ভারত-বাংলা -- এই দুই জায়গায় রাস্তায় নেমে রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনের শরিক হওয়ার সুবাদে যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি, তারই ফলশ্রুতি হলো আমার এই "দ্বিতীয় বৃত্ত" মডেল। ইংরিজি ভাষায় এই বিষয়ে যে পেপার লিখেছিলাম, তা ২০১০ সালেই একটি আন্তর্জাতিক সমাজবিজ্ঞান জার্নালে ছাপা হয়েছিল। সে পেপার আমি স্পেনের গ্রেনাডা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠও করেছি। বাংলাতে এই বিষয়ে এখানে ওখানে লিখেছি, এবং ২০২০ সালে আসামের দৈনিক বার্তালিপি নামক একটি বাংলা কাগজে তা বিস্তারিত বেরিয়েছিল। কিন্তু ইন্টারভিউয়ের ভিত্তিতে সেই লেখাটিতে কিছু কিছু ভুল থেকে গিয়েছিলো। তাই আবার নতুন করে নিজের ভাষায় লেখাটি গুরুচন্ডালীতে প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিলাম। আলোচনা ও মন্তব্য করলে খুশি হবো। কারণ, আমার মনে হয়, এই বিতর্কটি গুরুত্বপূর্ণ হবে বর্তমানে এবং ভবিষ্যতে। 
     
    [বার্তালিপির অরিজিৎ আদিত্যকে ধন্যবাদ ইন্টারভিউ থেকে অনুলিখনের জন্যে।]
    ____________

    (১) 
     
    ধরা যাক একটা বৃত্ত। বা নির্দিষ্টভাবে বললে, একটি গ্লোব। এর উপরিভাগে -- উপরিভাগের একটি পরতে (external layer) -- রয়েছেন কিছু মানুষ। শতকরা হিসেবে পাঁচ শতাংশ। বৃত্তের ঠিক মধ্যভাগ বা বলা ভালো, কেন্দ্রে (central core) রয়েছেন আরও কিছু মানুষ। শতকরা হিসেবে মেরেকেটে এক শতাংশ। আর পুরো বৃত্ত জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছেন বাকি চুরানব্বই শতাংশ মানুষ। এই বৃহৎ সংখ্যক মানুষকে নিয়েই গড়ে উঠেছে দ্বিতীয় বৃত্ত। দ্য সেকেন্ড সার্কল। বৃত্তের কেন্দ্রবিন্দু ও উপরিভাগ মিলিয়ে অত্যল্প সংখ্যক যে নিয়ন্ত্রক অংশ বা শ্রেণি, এর সঙ্গে দ্বিতীয় বৃত্তের অবশিষ্ট যে বিপুল অংশ, এই দুই শ্রেণির মধ্যে আনুপাতিক যে নিরন্তর টানাপোড়েন চলছে, মূলত সেটাই একটি রাষ্ট্রের নীতি বা পলিসি মেকিং -এর গতিপথ নির্ধারণ করে।

    পশ্চিম বাংলার এক গ্রামের নিতান্তই এক গরিব পরিবারের সন্তান আমি। আমার শিক্ষক বাবা রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের একনিষ্ঠ সদস্য ছিলেন। আমিও ছাত্রাবস্থায় সংঘের সঙ্গে ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত ছিলাম। পরবর্তীতে উচ্চশিক্ষার জন্য আমেরিকায় চলে আসি। বেশ কিছুদিন এই দেশে অধ্যাপনা করেছি। তারপর নিশ্চিত জীবন থেকে বেরিয়ে এসে সাংবাদিকতার পাঠ নিই, হার্ডকোর জার্নালিস্ট হিসেবে বেশ কয়েক বছর কাজ করেছি, এবং এখনও সাংবাদিকতার সঙ্গে পুরোপুরি জড়িয়ে আছি। তবে আজ বহু বছর ধরে আমি আমেরিকায় ব্ল্যাক, পরিযায়ী শ্রমিক, উদ্বাস্তু, এককথায় নিপীড়িত, অবহেলিত মানুষদের অধিকারের জন্য আন্দোলন করছি। এই আন্দোলন পথের আন্দোলন। পথে নেমে আন্দোলন। 

    নিজের সম্পর্কে এত কথা বললাম শুধু একটিই কারণে; কারণটা এই যে, গত ছত্রিশ বছর ধরে আমি আমেরিকার জনজীবনের বিত্তবান প্রভাবশালী মহলকে কাছ থেকে দেখেছি, আবার বৈভবের শেষ ঠিকানা সব-পেয়েছির-দেশ আমেরিকার নিপীড়িত শোষিত দলিত শ্রেণির সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আন্দোলন করেছি, তাঁদের না-পাওয়ার যন্ত্রণার শরিক হয়েছি। ভারতের মতো একটি দেশের চূড়ান্ত দক্ষিণপন্থী একটি রেজিমেন্টেড শিবির  থেকে আমার যাত্রা শুরু। এককথায়  রাষ্ট্র ও সমাজের প্রতিটি বিত্তশ্রেণির বিশ্বাস, নীতি ও মানসিকতাকে আমি অত্যন্ত কাছ থেকে দেখেছি। আমার এই বহুমাত্রিক যাত্রাপথের নিবিড় অনুধাবনেরই ফলশ্রুতি এই থিয়োরি। দ্য সেকেন্ড সার্কল।

    তা, এই সেকেন্ড সার্কল বা দ্বিতীয় বৃত্তকে ওপর থেকে আবৃত করে রেখেছে উপরিভাগের একটি পরত, যে-পরত প্রবলভাবে দৃশ্যমান এবং প্রভাববিস্তারকারী। এরাই হচ্ছে চরম দক্ষিণপন্থী ও চরম বামপন্থী। আল্ট্রা রাইট ও আল্ট্রা লেফট। যে বিপুল সংখ্যক মানুষ, যাকে আমরা আম আদমি বলি, তারা মূলত যুযুধান এই দুই চরমপন্থী শিবির দ্বারা পরিচালিত, নিয়ন্ত্রিত। বা আরও নিদিষ্টভাবে বললে, আদ্যন্ত বিপরীত মেরুর এই দুই চরমপন্থী শিবির কার্যত দ্বিতীয় বৃত্তের মগজ ধোলাই করে তাদের চালিত করে, এবং প্রয়োজনে দু'পক্ষকে লড়িয়ে দেয়। কিন্তু উপরিভাগের দৃশ্যমান এই দুই বিপরীত মেরুর টিকিটি কিন্তু বাঁধা বৃত্তের কেন্দ্রবিন্দুতে -- হয়তো প্রত্যক্ষভাবে সম্পর্কিত (যেমন আরএসএস ও বিজেপির সঙ্গে আম্বানি আদানির সম্পর্ক, বা আমেরিকায় বাইডেন-ক্লিনটন-ট্রাম্পের সঙ্গে ওয়াল স্ট্রিটের সম্পর্ক), অথবা প্রতিক্রিয়ায় (যেমন আমাদের দেশে অতি বাম, বাংলাদেশের বামপন্থী দল, বা আমেরিকা ইংল্যাণ্ডের)। 

    দীর্ঘ ও নিবিড় অনুধাবনে আমি প্রত্যয়ের সঙ্গে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি যে, মাত্র এক শতাংশ মানুষ নিয়ে এই যে নিরঙ্কুশ প্রভাবশালী কেন্দ্রবিন্দু, এরাই বিশ্বায়নের এই পৃথিবীতে চূড়ান্ত নিয়ন্তা। দ্য আলটিমেট ডিসাইডিং অ্যান্ড ডিভাইডিং ফোর্স।এবং আল্টিমেট কন্ট্রোলিং ফোর্সও বটে। প্রচন্ড শক্তিশালী ও নিষ্ঠূর। মানুষের জীবনের  কোনো মূল্যই নেই এদের কাছে। মুনাফা ও অর্থনৈতিক ক্ষমতা দখলই  এদের একমাত্র লক্ষ্য। এরা শুধু ভিন্ন মেরুর চরম দুই শিবিরের নিয়ন্ত্রক নয়, জনসংখ্যার মাত্র এক শতাংশের এই বিপুল পরাক্রমী কেন্দ্রবিন্দুই আসলে রাষ্ট্রের যাবতীয় ক্ষমতার গর্ভগৃহ। এই এক শতাংশের কেন্দ্রবিন্দুই হচ্ছে কর্পোরেট সেক্টর। বৃত্তের পৃষ্ঠভূমির যুযুধান দুই ভিন্ন মেরুর শক্তিকে এরাই ইন্ধন জোগায়। এবং চরমপন্থী দুই শিবিরের তথাকথিত আদর্শের সংঘাত দ্বিতীয় বৃত্তে মেরুকরণের প্রেক্ষাপট রচনা করে। 

    (ক্রমশঃ)

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৪ মার্চ ২০২২ | ১৪৮৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • SZ | 24.127.128.232 | ১৫ মার্চ ২০২২ ০৫:৫৮504887
  • আপনি দক্ষিণপন্থী কোন দলের সদস্য ছিলেন কোন এককালে, সুতরাং তাদের ভেতরের গল্প সব জানেন (বা জানতেন) তা না হয় বুঝলুম, কিন্তু (অতি) বামপন্থিদেরও এক আসনে বসিয়ে দিলেন?  মুনাফা, অর্থনৈতিক ক্ষমতা, করপোরেট সেক্টর, আদানি, আম্বানি, RSS, বিজেপি এতো সব সেই পুঁজিবাদী দক্ষিণপন্থী দের কথা, এতে বামেদের পাচ্ছেন কথা থেকে!! আপনি যতগুলি উদাহরন দিচ্চেন সব কটি দক্ষিনপন্থী বা অতি দক্ষিনপন্থী দলগুলি সম্পর্কে, এখানে বাম বা অতিবাম দল কোথায়, কোন প্রমাণ ছাড়াই দুই দলকে নিয়ে এই একই ধরনের মন্তব্য করেন কি করে ? বাম বা অতি বাম দলগুলির সম্পর্কে আরো জানুন, তাদের সম্পর্কে আলফাল লেখার আগে, নাকি যেকরে হোক দুটি দলকে জোর করে একাসনে বাসাতেই হবে নিজের তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করার জন্য !!!
    আর আরো ভুলভাল বকার আগে অতি অবশ্যই আপনার লেখা যে জার্নালে ছাপা হয়েছে তার রেফারেন্স দিন, কেমন কোয়ালিটির জার্নাল, তার পিয়ার রিভিউ, আর তাতে বামেদের নিয়ে আর কি কি ভুলভাল মন্তব্য করেছেন তা পড়ে দেখা দরকার !!!
  • সংশোধন | 2620:7:6001::ffff:c759:e647 | ১৫ মার্চ ২০২২ ০৮:৪১504892
  • রাইট উইং টু এক্সট্রিম রাইট উইং পলিটিক্স (কনজার্ভেটিভ টু প্রোটো ফ্যাশিস্ট) =
     
    ইকোনোমিক পলিসি রাইটউইং + ফরেন পলিসি রাইটউইং (এন্ডো্র্সমেন্ট টু ইম্পেরিয়ালিজম) + সোশ্যাল পলিসি রাইটউইং =
     
     
    মোডারেট রাইট উইং পলিটিক্স সেন্টার রাইট লিবেরালিজম, এস্টাবলিশমেন্ট লিবারেল ।যাকে লেফটউইং বলে ভুল করেন অনেকেই) =
     
    ইকোনোমিক পলিসি রাইটউইং (বলা হয় যে ধনীদের একটু বেশী  ট্যাক্স দিতে হবে, ফাইনানশিয়াল মার্কেটে একটু বেশি রেগুলেশন আনা হবে, এনভাইরনমেন্ট প্রটেকশন দেয়া হবে। কিন্তু যে কোনো লেজিসলেটিভ ব্যাটলে কিছু গ্র্যান্ডস্ট্যান্ডিং পরে লেজ তুলে পালিয়ে যাবার মহান ঐতিহ্য আছে ) 
     
    + ফরেন পলিসি রাইটউইং  (এন্ডো্র্সমেন্ট টু ইম্পেরিয়ালিজম, কিছু হিউম্যান রাইটসের হাড্ডি দেয়া হয়)
     
    + সোশ্যাল পলিসি লিবারেল (রেস ও জেন্ডার আইডেন্টিটীকে সবচেয়ে হাইলাইট করা হয়। ক্লাস আইডেন্টি আনাটা মহা পাপ)
     
    এখানে লেফট বা আল্ট্রা লেফটের কুনো গলপো নাই।
  • Xyz | 2409:4061:2e91:b598::e4b:6015 | ১৫ মার্চ ২০২২ ১৫:১৫504904
  • পেটে প্রচুর গ্যাস হয়েছে। একটা অ্যান্টাসিড, একটু জোয়ান, আর গরম জল একসাথে খেয়ে ফেলুন। একটু বাদে পাদবেন, মাথা ঠাণ্ডা হবে, এরকম প্রলাপক্তি আর বেরোবে না
  • Chaddi | 45.119.31.13 | ১৫ মার্চ ২০২২ ২০:২৭504906
  • ও maa এতো চাড্ডি গো 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন