এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • পৃথিবীর জ্বর 

    Mousumi GhoshDas লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৩ জুন ২০২১ | ২১০৩ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • - হ্যালো, বৈদান্তিকা বলছি।
    - হ্যাঁ হ্যাঁ বলুন, কি খবর? অনেকদিন পর যে?

    কলটা রিসিভ করে বলল ঋষভ।

    ঋষভের সাথে বৈদান্তিকার কিছুদিন হল আলাপ হয়েছে ফেসবুকে। প্রথম প্রথম ইনবক্সে দুচারটে কথা হতে হতে ফোন নম্বর আদান প্রদান। একে অপরের প্রতি ভাললাগার সাথে সাথে শ্রদ্ধাও আছে। ঋষভ এসিস্টেন্ট ম্যানেজার। তবে তাঁর প্রিয় শখ হল গাছ লাগানো। একটা কোনো উপলক্ষ্য পেলেই সে বৃক্ষরোপণ করে শহরের আনাচে কানাচে। আগে একাই ফ্ল্যাটের কেয়ারটেকারকে নিয়ে গাছ লাগাতো। এখন দেখাদেখি আরও দুচারজন বন্ধুবান্ধব পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। তবে মূল উদ্যোগ ঋষভেরই। এই করে করে ন্যাড়া শহরে ঋষভের দৌলতে সামান্য সবুজায়ন হয়েছে। গল্পচ্ছলে এই সব কথা জেনেই বৈদান্তিকা ঋষভের এই ভালো কাজটা নিয়ে একটা প্রতিবেদন লিখে জমা দিয়েছিল যুগান্তবাজার পত্রিকার মেইল এড্রেসে, যাতে আরও মানুষ লেখাটা পড়ে অনুপ্রাণিত হয়। সেই লেখাটিই পরিবেশ দিবসের দিন বেড়িয়েছে। সকলে খুব প্রশংসা করেছে বৈদান্তিকার লেখার। সেই আনন্দের খবরটা দিতেই সকাল সকাল ঋষভকে ফোন করেছে বৈদান্তিকা,

    - আপনি ফ্রি আছেন তো?
    - হ্যাঁ, হ্যাঁ, ফ্রি আছি। কি ব্যাপার
    - ওই যে আপনার ব্যক্তিগত উদ্যোগে শহরের বিভিন্ন স্থানে গাছ লাগাবার বিষয়টা, তা নিয়ে আমার লেখা একটা প্রতিবেদন বেরিয়েছে যুগান্তবাজার পত্রিকার সম্পাদকীয় পাতায়। পড়েছেন? আমি ফেসবুকেও শেয়ার করেছি লেখাটা। জানেন, প্রচুর মানুষ সমর্থন করেছেন ব্যাপারটা। স্বীকার করেছেন, গাছ লাগানো খুউউব দরকার।
    - বাহ বাহ! প্রচুর লাইক, কমেন্ট পেয়েছেন তাহলে! হেসে বলল ঋষভ।
    - হ্যাঁ, তা বলতে পারেন। চারশো তেত্রিশটা শেয়ার হয়েছে লেখাটা। (একটু তৃপ্তির হাসি হেসে বলল বৈদান্তিকা)
    - আমি কিন্তু কথা রেখেছি। আপনার নাম প্রকাশ করি নি
    - সেজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। তা আপনি নিজে কয়টা গাছ লাগালেন বৈদান্তিকা? (একটু হালকা চালে বলল ঋষভ)
    - আমিইই? (একটু ঢোক গিলে বলল বৈদান্তিকা)
    - হ্যাঁ আপনি! আপনি সবাইকে গাছ লাগানোর জন্য উৎসাহিত করতে অত্ত বড় কাগজে আপনার মূল্যবান সময় খরচ করে লিখে ফেললেন, আর নিজে গাছ লাগাবেন না, তা কি হয়?
    - না মানে, ওই আর কি, সেভাবে ইচ্ছেও ছিল, মানে ঠিক গুছিয়েও উঠতে পারলাম না জানেন
    - গুছিয়ে উঠতে পারলেন না মানে? একটা গাছ লাগাবেন, এতে আবার গোছানোর কি হল বুঝলাম না তো (ঋষভ হা হা করে হাসতে লাগল)

    বৈদান্তিকা একটু থমকে গেল। ঋষভ কি ব্যঙ্গ করছে! একটু অপ্রতিভ ভাবে বলল,
    - দেখুন ওভাবে বলবেন না। লিখে মানুষকে সচেতন করাও তো একটা সামাজিক কাজ বলুন!

    ঋষভ গম্ভীর হল - “শুধু কাগজের পাতায় লিখে, ফেসবুকে হাজারটা লাইক, কমেন্ট পেয়ে আল্টিমেট কি লাভ বলুন তো? এতো বিজ্ঞান মঞ্চের মানুষেরাও করে। চতুর্দিকে প্রচার করে ‘গাছ লাগান, গাছ লাগান’, কিন্তু আমি খোঁজ নিয়ে দেখেছি তাঁরা নিজেরা একটাও গাছ লাগায় না। আরে বাবা, অনেক তো জনগণকে জাগানো হল! আর তাঁদের জাগাবার দরকার নেই। তাঁরা জাগবার হলে অনেক আগেই জাগতো। ছাড়ুন ওসব তত্ত্বকথা। এবারে ইমপ্লিমেন্টেশন দরকার!”

    ওপারে খানিক নীরবতা। তারপর শুকনো গলায় বৈদান্তিকা বলল, “ঠিক ঠিক”

    এবারে ঋষভ সিরিয়াস হল, “ঠিক ঠিক করলে চলবে না বৈদান্তিকা! এবারে প্লিজ, অতশত না লিখে সত্যি সত্যিই গাছ লাগান। থিওরিটিক্যাল নয়, প্র্যাক্টিক্যাল চাই প্র্যাক্টিক্যাল। পৃথিবীর জ্বর হয়েছে বৈদান্তিকা। সাংঘাতিক জ্বর। আমরা ক্যালপল, প্যারাসিটামল খেয়ে জ্বর সারাই। পৃথিবীর জ্বর কমাতে এখুনি গাছ লাগাতে শুরু করুন। সবুজে মুড়ে দিন, দেখবেন পৃথিবী সেরে উঠছে ধীরে ধীরে। না হলে আমাদের সবাইকে সুদ্ধ পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে খুব শিগগির।”

    খানিক থেমে বৈদান্তিকা বলল, “আপনার কথাটা একদম ঠিক”। তারপর একটু উৎসাহিত কণ্ঠে বলল, “জানেন, আমাদের একটা সাংস্কৃতিক গ্রুপ আছে। আমার লেখাটা পড়ার পর গ্রুপের সবাই ঠিক করেছি প্রায় প্রতি মাসে একটা করে গাছ লাগাবো আমরা।”

    ঋষভ রেরে করে উঠল, “প্রতি মাসে দরকার নেই, প্রতি মাসে দরকার নেই। আগে বছরে অন্তত একটা গাছ তো লাগান তাহলেই হবে! শুরুটা করুন আগে। বিশ্বাস করুন, গাছ লাগাতে বেশি খরচ হয় না। শুধু আন্তরিক ইচ্ছা চাই। আপনি পিঁজাহাটে গেলে একদিনেই আট/নয়শো টাকা ঊড়িয়ে দিচ্ছেন। শপিংমলে গেলে এটাসেটা কিনে পয়সা ওড়াচ্ছেন। সেখানে একটা গাছ লাগাতে মাত্র সাড়ে তিনশো টাকা খরচ। কিভাবে? ধরুন, পঞ্চাশ টাকায় ভালো নার্সারি থেকে গাছ কিনলেন, গাছের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য খাঁচা দুইশো টাকা, আর আপনি তো আর ওই কোমল হস্তে শাবল ধরবেন না। তাই একজন মানুষ নিয়ে যাবেন যিনি শাবল দিয়ে গর্ত খুঁড়ে গাছ লাগিয়ে দেবেন তাকে একশো টাকা দিলেই খুশি হবে। ব্যস এইটুকুই”।

    - আচ্ছা গাছের গোঁড়া ঘেরার জন্য বাঁশের খাঁচা কোথায় পাবো? আমি তো কিছুই চিনিও না!
    - রথবাড়িতে অডিটোরিয়ামের উল্টোদিকে ন্যাশানাল হাইওয়ের পাশে এই সব বাঁশের কাজ করার দোকান আছে। ওদের অর্ডার দিলেই খাঁচা বানিয়ে দেবে। দেড়/দুশো কিছু একটা দাম নেবে।
    - তা বেশ। কিন্তু ওই জল দেওয়া ব্যাপারটা? রোজ তো গিয়ে জল দেওয়া সম্ভব না। কখন যাবো জল দিতে বলুন তো? এদিকে গাছে জল না দিলে বাঁচবেও না।
    - জল আপনাকে দিতে হবে না।
    - এ!!
    - হ্যাঁ ঠিকই বলছি। যেখানে গাছ লাগাবেন, সেই অঞ্চলের কোনো মানুষকে দিয়ে গাছটা লাগাবেন। দেখবেন তিনিই জল দিয়ে দেবেন নিয়ম করে।
    - তাই কি হয়? কেন তিনি জল দিতে যাবেন?
    - শুনুন তবে, সুকান্তপল্লির সুকান্ত স্ট্যাচুর নীচে তপন রবিদাশ বলে একজন মানুষ ছাতা মাথায় নিয়ে বসতো জুতো সেলাই করতে। সেখানে যখন আমি গেলাম গাছ লাগাতে, আমি সেই মানুষটিকে হাত জোর করে বিনীত অনুরোধ করলাম ‘এই গাছটি আপনার হাত দিয়েই রোপণ করতে চাই দাদা। আপনি কি রাজি?’ তিনি রাজি হলেন। তাঁর ছবি টবিও তুল্লাম। খুব খুশি হলেন। তাঁকে বললাম, দাদা, এই গাছ আপনার নামে রইল। একে বাঁচানোর দায়িত্বও আপনার। বিশ্বাস করুন বৈদান্তিকা, সেই মানুষ রোজ সেই গাছে জল দিয়ে তবে নিজের কাজে বসতো। এখন সেই গাছ ডালপালা ছড়িয়ে বেড়ে উঠেছে। তপন রবিদাশ এখন সেই গাছের ছায়াতে বসে নিজের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। কাজেই সেই এলাকার মানুষকে একটু যুক্ত করতে হবে। গাছ নিজে নিজেই বেড়ে উঠবে। প্লিজ আর দেরি নয়। গাছ লাগাতে শুরু করুন, আমাদের ভবিষ্যৎ ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়ে।
    - বেশ, তাহলে কথা দিচ্ছি। গাছ লাগাবো।
    - অবশ্যই। আর হ্যাঁ, ইচ্ছে হলে গাছ লাগানোর ছবি ফেসবুকেও দিতে পারেন। আপনার পোস্টে প্রচুর লাইক, কমেন্ট পড়বে কিন্তু। (বলেই ঋষভ আবার হাঃ হাঃ করে হেসে ফেলল)
    - আপনি না এই চিমটি দেওয়া কথাগুলো আর বলবেন না তো!
    কপট গাম্ভীর্যের সাথে বলল বৈদান্তিকা। তারপর “আজ রাখছি তবে”। বলে হাসতে লাগল বৈদান্তিকা।
    - হ্যাঁ, রাখুন।
    বলে ঋষভও হেসে ফেলল।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | ০৪ জুন ২০২১ ০৮:৪৮494530
  • বেশ লিখেছেন তো! কথোপকথনে একদম প্রাকটিকাল গল্প।

    অনেকটা বেতার নাটকের স্ক্রিপ্টের মতো।  

    তবে নিজে সংবাদের লোক বলে কিনা জানি না, দৈনিক “যুগান্তবাজার” ভাল লাগলো না। সরাসরি “যুগান্তর”,  না হয় “আনন্দবাজার” লিখলে ক্ষতি কী? আর না হয় কর্নেল কাহিনীর দৈনিক “সত্যসেবক” লিখতে পারতেন!

    শুভ কামনা

  • Mousumi GhoshDas | ০৪ জুন ২০২১ ২১:১৪494552
  • না, সরাসরি নাম দিতে চাই নি। কি দরকার অতো বড় বড় কাগজের নাম দিয়ে?  কাল্পনিক গল্প যেমন, কাগজের নাম গুলোও কাল্পনিকই দিলাম।  অসংখ্য ধন্যবাদ পড়ে মতামত জানানোর জন্য

  • | ০৪ জুন ২০২১ ২১:৩৯494554
  • কাল পরিবেশ দিবস।  সেই উপলক্ষে লেখা। তা সত্যিই আপনি কটা গাছ  লাগিয়েছেন?  :-)

  • kk | 97.91.195.43 | ০৪ জুন ২০২১ ২১:৫৭494555
  • 'বৈদান্তিকা' মানে কী? বেদান্ত সংক্রান্ত সেটুকু বুঝতে পারছি। 'ঋষভ' মানে তো ষাঁড়? নাকি অন্য মানেও আছে?

  • b | 14.139.196.12 | ০৪ জুন ২০২১ ২২:২২494556
  • ঋষভ মানে রে (সারেগামা-র রে)-ও হয়। পঞ্চম  নাম হতে পারলে ঋষভও হতে বাধা নেই। 

  • kk | 97.91.195.43 | ০৪ জুন ২০২১ ২২:২৭494557
  • ঠিক ঠিক। থ্যাংকু বি।

  • π | ০৪ জুন ২০২১ ২২:৩৭494558
  • ঋষভ কিন্তু কমন নাম। মানে আমিই অনেক শুনেছি৷ ওই রে ভেবেই রাখে নিশ্চয়।

  • Mousumi GhoshDas | ০৫ জুন ২০২১ ১১:০২494572
  • বৈদান্তিক মানে বেদজ্ঞ ব্যক্তি। বৈদান্তিকা হল স্ত্রীলিঙ্গ শব্দ 

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে প্রতিক্রিয়া দিন