এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  সিনেমা

  • চলচ্চিত্রচঞ্চরী - দ্বিতীয় পর্ব

    প্রবীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | সিনেমা | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১১ | ৯৭৬ বার পঠিত
  • প্রথম পর্ব | দ্বিতীয় পর্ব | তৃতীয় পর্ব
    দুই - ঐতিহাসিক ভুল ?

    অস্কারের দিন আগতপ্রায়, এ লেখা যতদিনে পড়বেন ততদিনে হয়ত জেনে গেছেন ড্যানি বয়েল আবার বাজিমাত করলেন নাকি কলিন ফার্থের রাজকীয় জিহ্বাড়ষ্টতা হল্‌ অফ ফেমের পথে অন্তরায় হয়ে উঠল। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, সেরা অভিনেতা-অভিনেত্রী এই বিভাগগুলো নিয়ে তো উন্মাদনা থাকবেই, আসুন দুটো এমন বিভাগ নিয়ে আজ কথা বলি যেগুলো নিয়ে বৈঠকি আড্ডা চট করে সরগরম হয়ে উঠবে না - অ্যাডাপ্টেড এবং অরিজিনাল স্ক্রিনপ্লে। ২০১০ এ প্রথম বিভাগটিতে মনোনীত হয়েছে "127 hours", "The Social network", "True grit", "Toy story 3" এবং "Winter's Bone"; দ্বিতীয় বিভাগে "Another year", "The fighter", "Inception", "The kids are all right" এবং "King's Speech". বাজারে অবশ্য জোর খবর যে "The Social network" আর "King's Speech" এর বরাতেই লেখা আছে এবারের পুরস্কার। কেন হঠাৎ চিত্রনাট্য নিয়ে পড়লাম সেটা গুছিয়ে বলার আগে আসুন দেখে নি শেষ কয়েক বছরে ভাগ্যদেবী কাদের প্রতি সুপ্রসন্ন ছিলেন,

    সালAdapted ScreenplayOriginal Screenplay
    2009PreciousThe Hurt Locker
    2008Slumdog millionaireMilk
    2007No country for old menJuno
    2006The DepartedLittle Miss Sunshine
    2005Brokeback mountainCrash
    2004SidewaysEternal sunshine of the spotless mind
    2003Lord of the rings: return of the kingLost in translation


    উইকি খুলে যদি পুরো ডেটাবেস নিয়ে বসেন একটা সুনির্দিষ্ট প্যাটার্ন লক্ষ্য করতে পারবেন - অরিজিনাল স্ক্রিনপ্লে বিভাগে যে ছবিগুলি পুরস্কৃত হয়েছে সেগুলির অধিকাংশই হলিউডের পরিভাষায় "ইন্ডি ফিল্ম' অর্থাৎ অল্প বাজেটে নির্মিত এবং অপ্রধান স্টুডিও দ্বারা প্রযোজিত সিনেমা। উল্টোদিকে অ্যাডাপ্টেড স্ক্রিনপ্লে বিভাগে পুরস্কৃত অধিকাংশ ছবিগুলিই ব্লকবাস্টার হিট, মাস মার্কেট সিনেমা এবং হলিউডের প্রধান স্টুডিওগুলির প্রযোজনায় তৈরি। আরো একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় - অ্যাডাপ্টেড স্ক্রিনপ্লে বিভাগে জয়ী (বা মনোনীত) সিনেমাগুলির নির্দেশকদের অধিকাংশই খ্যাতনামা এবং তাঁদের কেরিয়ারের মধ্যগগনে বিরাজমান। অবশ্য এই ব্যাপারটি খুব একটা চমক জাগায় না - প্রধান প্রধান স্টুডিওগুলি প্রায়শই সফল এবং নামী নির্দেশকদের নিয়োগ করে থাকে। উল্টোদিকে অরিজিনাল স্ক্রিনপ্লে যাঁরা লিখেছিলেন, পুরস্কার পাওয়ার সময়টিতে তাঁদের প্রায় সবাই ছিলেন অখ্যাত কিন্তু পরবর্তী জীবনে অনেকেই বিশ্বজোড়া খ্যাতি পেয়েছেন - রবার্ট জেমেকিস্‌ (ফরেস্ট গাম্প, কন্ট্যাক্ট, কাস্ট অ্যাওয়ে খ্যাত) থেকে ট্যারান্টিনো, কোয়েন ব্রাদার্স থেকে ক্রিস্টোফার নোলান, উদাহরণ নেহাত কম নয়।

    ভালো চিত্রনাট্যের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই; প্রশ্নটি হল ইতিহাস কি সাফল্যের কোনো মন্ত্র আমাদের কাছে তুলে ধরতে পারে? হলিউডের ইতিহাস হয়ত দেখাচ্ছে শ্রেষ্ঠ সাহিত্যাকীর্তির চলচ্চিত্রায়ণে প্রথিতযশা নির্দেশকের মুন্সিয়ানার ওপরেই বেশী আশাভরশা রাখা যায় আর যৌবনে যদি জয়টীকা দিতেই হয় তাহলে নতুন আইডিয়া নিয়ে কাজ করাই ভাল। কিন্তু এটা কি সার্বজনীন ইতিহাস? দেশকাল নির্বিশেষে এমনটাই কি হয়ে এসেছে নাকি না হয়ে থাকলেও হওয়া উচিৎ ছিল?

    আগের কিস্তির সূত্র ধরে ফিরে আসি টলিউডে। লেখার একদম শেষের দিকে উল্লেখ করেছিলাম যে সত্তর দশকেও আমরা পেয়েছি "নিশিপদ্ম', "থানা থেকে আসছি', "এখানে পিঞ্জর', "ধন্যি মেয়ে'র মতন সিনেমা যেগুলি তথাকথিত আর্টহাউস্‌ ফিল্ম না হয়েও পেয়েছিল সমালোচকদের প্রশংসা এবং সাথে বক্স-অফিস সাফল্য। সত্তরের "এখানে পিঞ্জর' (প্রফুল্ল রায়), "শ্রীমান পৃথ্বীরাজ' (বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায় ), আশির "দাদার কীর্তি'র (শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়) মতন প্রভূত জনপ্রিয় সিনেমাগুলি স্বনামধন্য সাহিত্যিকদের কালজয়ী ছোট গল্প বা উপন্যাস আবলম্বনে তৈরি । "নিশিপদ্ম' বা "ধন্যি মেয়ে'র চিত্রনাট্য তৈরি করেছিলেন অরবিন্দ মুখার্জ্জী যিনি নিজে সাহিত্যিক ছিলেন এবং "দেশ' বা "নবকল্লোল'এ তাঁর একাধিক ছোট গল্প প্রকাশিত হয়েছিল। সাহিত্যিকদের রূপোলী পর্দার জগতে বিচরণের যে ট্র্যাডিশন প্রেমেন্দ্র মিত্র-শৈলজানন্দরা তৈরি করে দিয়ে গেছিলেন, সত্তর-আশির দশকে সেটাই বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছিলেন অরবিন্দ। যাই হোক্‌, মূল প্রসঙ্গে ফিরি - বাংলা চলচ্চিত্রের স্বর্ণযুগে অ্যাডাপ্টেড স্ক্রিনপ্লের-ই রমরমা, অরিজিনাল স্ক্রিনপ্লে সেভাবে এল কই? সত্যজিৎ রায় থেকে তপন সিনহা, অগ্রদূত থেকে তরুণ মজুমদার - জনপ্রিয় সিনেমাগুলি প্রায় সব সময়েই অ্যাডাপ্টেড স্ক্রিনপ্লের ওপর তৈরি। লক্ষ্যণীয় হল - টলিউডের সফল পরিচালকদের প্রায় সবাই তাঁদের কেরিয়ার শুরু করেছেন অ্যাডাপ্টেড স্ক্রিনপ্লের ওপর ভরসা করে এবং খ্যাতির চূড়ায় পৌঁছে তারপর কাজ শুরু করেছেন অরিজিনাল স্ক্রিনপ্লে নিয়ে। আশি এবং নব্বইয়ের দশকে এই ট্রেন্ড টা পাল্টাতে থাকেন কিছু নব্য পরিচালক। আশিতে পেলাম অঞ্জন চৌধুরী কে, "শত্রু' এবং "গুরু দক্ষিণা' সুপার-ডুপার হিট্‌; প্রভাত রায় নিয়ে এলেন "নিউমারোলজিক্যালি লাকি ট্রিলজি' - প্রতিদান, প্রতিকার এবং প্রতীক, খুব খারাপ কিন্তু চলল না। আর আশির মাঝামাঝি থেকে এই ট্রেন্ডটাই হয়ে উঠল ট্র্যাডিশন, নতুন পরিচালকরা কালেভদ্রে অ্যাডাপ্টেড স্ক্রিনপ্লে নিয়ে কাজ করতে লাগলেন। কিন্তু অধিকাংশ অরিজিনাল স্ক্রিনপ্লেগুলিতেই গল্পের মাথামুন্ডু থাকল না, হারিয়ে গেল বাঁধুনি, অপরিসীম এবং অনাবশ্যক মেলোড্রামা দর্শকদের সূক্ষতর অনুভূতি স্পর্শ করার কোনো প্রয়াসই দেখাল না। হ্যঁ¡, পুঙ্খনাপুঙ্খ বিশ্লেষণ তুলে ধরে আরো বেশ কিছু কারণ কিন্তু সেগুলি ক্রমশ: বিশ্লেষ্য।

    কিন্তু হঠাৎ কেন এই অনাস্থা? আশির দশকে এসে কি ভালো গল্প-উপন্যাসের আকাল দেখা দিল নাকি সত্তরের চরম অস্থিরতার পর স্থবির আশিতে বাঙালি সিনেমাকে নিছক চিত্ত বিনোদনের মাধ্যম ছাড়া অন্য কিছু ভাবে দেখতে চায়নি বা মাথা ঘামায়নি চিত্রনাট্যর সার্বিক গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে? দ্বিতীয় কারণটি আপাত যুক্তিগ্রাহ্য হলেও প্রথমটি হয়ত একেবারেই নয়; সমরেশ মজুমদার উত্তরাধিকার - কালবেলা - কালপুরুষ লিখেছেন ওই আশিতেই, শীর্ষেন্দুর মানবজমিন সাহিত্য অ্যাকাডেমি পুরস্কার পায় ১৯৮৮তে আর সর্বোপরি কে মাথার দিব্যি দিয়েছে যে ষাট-সত্তর দশকের লেখা নিয়ে সিনেমা আশি-নব্বই এ করা যাবে না? তাহলে আসল কারণ কি? সেই আলোচনা থাকছে পরের কিস্তিতে কিন্তু একটি কথা কিছুতেই অস্বীকার করা যাবে না - ইতিহাস কে অমান্য করার স্পর্ধা অন্তত টলিউডকে দুহাত ভরিয়ে কিছু দেয়নি। বাংলা সিনেমার চিরাচরিত সাহিত্যনির্ভরতা এড়িয়ে বিশেষ ভালো কিছু আমরা বছর দশ-কুড়ি আগেও করে উঠতে পারিনি। ২০১১ তে এসে আপনি কি সৃজিত-অনিরুদ্ধ-শেখর-অভীক-অঞ্জন(দাস) দের অরিজিনাল স্ক্রিনপ্লের ওপর বাজি ধরবেন? নব্বই বছরের সাফল্য ও ব্যার্থতার ইতিহাসের ভরকেন্দ্র সরার সন্ধিক্ষণ কি উপস্থিত নাকি এখনো দেরি আছে? নাকি "East is East, and West is West and never the twain shall meet?" শুধুমাত্র চিত্রনাট্যর পরিপ্রেক্ষিতে টলিউড কি পারে হলিউডপানা হতে ? আমার মতে পারে, যদি কিছু প্রাথমিক শর্ত পূরণ হয়। সেই প্রাথমিক শর্ত চিহ্নিতকরণের গুরুভার পরের সপ্তাহের জন্য তোলা রইল।

    ততদিনে নেটদুনিয়ায় একটু মাথার ঘাম পায়ে (থুড়ি হাতে) ফেলে আশির কিছু সিনেম্যাজিক দেখে ফেলুন, বাংলা কাল্টের সংখ্যা নেহাত কম নয়। এ সপ্তাহে আপনাদের জন্য স্পেশাল রেকমেন্ডশন্‌ - "ইস্টবেঙ্গলের ছেলে'; চিরঞ্জিত-শতাব্দী-নির্মলকুমার-মাধবী-রুমা গুহঠাকুরতা যে সিনেমার স্টারকাস্ট সেখানে সব থেকে সাবলীল অভিনয় পি.কে. ব্যানার্জ্জীর, এর থেকে বড় ইনসেন্টিভ আপনাদের আর কি দিতে পারি?
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
    প্রথম পর্ব | দ্বিতীয় পর্ব | তৃতীয় পর্ব
  • আলোচনা | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১১ | ৯৭৬ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    বকবকস  - Falguni Ghosh
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন