এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  সিনেমা

  • চলচ্চিত্রচঞ্চরী- তৃতীয় কিস্তি

    প্রবীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | সিনেমা | ১৬ জুলাই ২০১১ | ৯০০ বার পঠিত
  • তিন- (বোকা) বাক্স-রহস্য

    বছর দশ-বারো আগে লোকার্নো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের পক্ষ থেকে অপর্ণা সেনের একটি ইন্টারভিউ নিয়েছিলেন ইটালো স্পিনেল্লি। বলিউডের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলা সিনেমা কোথায় দাঁড়িয়ে সেই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে অপর্ণাবেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরেছিলেন কিছু কথা ছিল বহুচর্চিত, যেমন অর্থনৈতিক রসদ কম থাকার ফলে প্রযুক্তিগত গুণমানের সমস্যা কিভাবে টলিউড কে বলিউডের সমকক্ষ করে তুলতে পারেনি। কিন্তু দু-একটি কথা আমাদের নতুন করে ভাবায়। অপর্ণা বলেছিলেন বাঙালিরা যে ভাল বাংলা চলচ্চিত্রই শুধু দেখবেন এরকমটি ভাবার কোনো কারন নেই। দাক্ষিণাত্যে সেটা সম্ভব হয়ত (অর্থাৎ মাতৃভাষায় নির্মিত চলচ্চিত্রের চাহিদা অত্যধিক), কিন্তু বাঙালিদের হিন্দি সিনেমার দেখার ঝোঁক বরাবরের (মনে রাখবেন আলোচনাটি সারা বাংলার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, শুধু কলকাতার এলিটদের নিয়ে নয় তাই হলিউডের রেফারেন্সটা আর টানা হল না)এবং সাধারণ বাংলা সিনেমার মূল্যায়নে বলিউডের মাপকাঠি চলে আসেই।

    হয়ত সাধারণ বাংলা সিনেমার ক্রমশ বলিউডি হওয়ার প্রবণতা এসেছে এই পথেই, রেফারেন্স পয়েন্টটাই যে বদলে গেছে। আগের কিস্তির আলোচনাটি তাই বেশ প্রাসঙ্গিক - নব্য পরিচালকরা কেন সত্তরের শেষ বা আশির শুরুর দিক থেকে কাজ করতে শুরু করলেন "অরিজিনাল স্ক্রিনপ্লে' নিয়ে, "অ্যাডাপ্টেড স্ক্রিনপ্লে'র রমরমা কেন হারিয়ে যেতে থাকল আস্তে আস্তে? প্রশ্ন উঠবে হিন্দি সিনেমা দেখার ঝোঁক যদি বরাবরের তাহলে আরো আগে কেন এই অনুকরণের ট্রেন্ড আসেনি? উত্তর খোঁজাটা হয়ত খুব কঠিন হবে না - পঞ্চাশ বা ষাটের দশকের ব্লকবাস্টার সিনেমাগুলির নাম একটু ভাবতে থাকুন। কি কি নাম পাচ্ছেন? "আওয়ারা', "আন', "শ্রী ৪২০', "মাদার ইন্ডিয়া', "প্যায়াসা' ইত্যাদি।বিমল রায়ের বানানো সিনেমার নামই নিচ্ছি না, সেগুলো নয় শরৎচন্দ্র, সুবোধ ঘোষ, ঋত্বিক ঘটকদের লেখা। "আওয়ারা', "শ্রী ৪২০' ইত্যাদির স্ক্রিপ্টরাইটার ছিলেন খাজা আহমদ আব্বাস। ভদ্রলোকে ছিলেন ইংরেজী সাহিত্যের স্নাতক, সাহিত্যচর্চাও করতেন। এনার সিনেমা তখন একাধারে বক্স-অফিসও কাঁপাচ্ছে আবার কান-এ প্রদর্শিত হচ্ছে, সঙ্গে বছরের পর বছর ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড-ও নিয়ে যাচ্ছে! গুরু দত্তের সিনেমাগুলির প্রায় অধিকাংশেরই চিত্র্যনাট্য লিখেছেন আবরর আলভি। কিন্তু যে সিনেমাগুলি সেই সময়ে বাণিজ্যিক সাফল্য পেয়েছে সেগুলি হয় প্রথিতযশা সাহিত্যিকের উপন্যাস অবলম্বনে (যেমন বিমল মিত্রের "সাহেব বিবি গোলাম') বা তুলনামূলকভাবে অখ্যাত সাহিত্যিকের সম্ভাবনাময় লেখার (যেমন হিমাচল প্রদেশের কবি চন্দ্রশেখরের লেখা নিয়ে তৈরি "প্যায়াসা')উপর নির্মিত । মূল কথাটি হল - বলিউডও কিন্তু সেই সময় বেশ ভাল ভাবেই অ্যাডাপ্টেড স্ক্রিনপ্লের উপর নির্ভরশীল। আর যখন অরিজিনাল স্ক্রিনপ্লে ব্যবহৃত হয়েওছে সাহিত্যগুণ নিয়ে বিশেষ সমঝোতার চল তখনো আসেনি। তাই যতদিন বলিউডের মাপকাঠি ছিল সাহিত্যের উৎকর্ষ, আমরাও কিন্তু সেই একই পথে চলেছি হয়ত কিছুটা শ্লাঘা নিয়েই। কারণ অ্যাডাপ্টেড স্ক্রিনপ্লে যে মূল রচনা অবলম্বনে তৈরি হবে তার আউটসোর্সিং এর পীঠস্থল বহুদিন ছিল এই বাংলাতেই। গুলজারের মতন বহু স্বনামধন্য লেখকরা বাঙালি লেখক ও পরিচালকদের থেকে ব্যাপক অনুপ্রেরণা পেয়ে এসেছেন। কিন্তু যতদিন গেছে, সাহিত্যেগুণের থেকেও দরকারী হয়ে দাঁড়িয়েছে অন্যান্য বহু মাপকাঠি এবং আমরাও ক্রমশই "ফাস্ট-মুভার্স অ্যাডভানটেজ' হারিয়ে এখন নিতান্তই মার্কেট লীডারকে অনুসরণ করে চলেছি। পরিস্থিতির বিচারে সেটা হয়ত খুব খারাপ স্ট্র্যাটেজি নয় কিন্তু প্রাদেশিক ভাষার সংক্ষিপ্ত পরিসরে হয়ত এর থেকে ভাল আমরা কিছু করে দেখাতে পারতাম। না পারার কিছু আর্থ-রাজনৈতিক কারণও বর্তমান, সে প্রসঙ্গ পরের কিস্তিতে।

    অপর্ণা আরো বলেছিলেন টিভির কথা, মূলত কেবল টিভি। এই প্রসঙ্গে মনে পড়ল বছর দুয়েক আগে গিরীশ কারনাডের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় জিজ্ঞাসা করেছিলাম তথাকথিত প্যারালাল সিনেমার বিলুপ্তির কী কারণ? গিরীশ উল্লেখ করেছিলেন "বোকা বাক্স'র যা আশির দশকের মাঝামাঝি থেকে এমনকি নিম্নমধ্যবিত্ত ড্রয়িংরুমেও ঢুকে পড়েছিল। মনোরঞ্জনের মাধ্যম বেড়ে যাওয়ার ফলে মানুষ কিছুটা হলেও কমিয়ে দিয়েছিলেন সিনেমা দেখা। যে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর দৌলতে ভারত দেখেছিল প্যারালাল সিনেমার অভূতপূর্ব উত্থান, তারাই মুখ ঘুরিয়ে নেওয়ায় তথাকথিত আর্টফিল্মের বাজার প্রায় ধ্বসে পড়ে। সে কথা এখন থাক, ফিরে আসি কেবল টিভির কথায়। অপর্ণার বক্তব্য কেবল টিভির দৌলতে সারা বিশ্বের সিনেমা এখন বাড়ির দোরগোড়ায়, তাবৎ স্টারডম ড্রয়িংরুমেড্রয়িংরুমে লুটোপুটি খাচ্ছে। এই ব্যাপারটিও হয়ত বাংলা সিনেমার বাজারকে প্রভাবিত করেছে। গুহতে পারে, কিন্তু আমার বিবেচ্য বিষয়টি অন্য। আমার প্রশ্ন - কেবল টিভির সংস্কৃতিসাম্রাজ্যে প্রভাব বিস্তারের সঙ্গে কি বাঙলা সিনেমার গুণাগুণ হ্রাসবৃদ্ধির কোনো যোগসূত্র আছে?

    আপাতত আমরা কেবলের দৌলতে বিদেশী সিনেমার সহজলভ্যতার (এবং সেই খাতিরে সাধারণ দর্শকের জ্ঞানোপলব্ধির প্রসার) বিষয়টি পরবর্তী কোনো কিস্তিতে আলোচনার জন্য তুলে রাখলাম। প্রাসঙ্গিক প্রশ্নটি হল -কেবল টিভি যে সময়টুকু নিয়ে নিচ্ছে তার সঙ্গে সিনেমার উৎকর্ষের কী সম্পর্ক? একথা ঠিক যে কেবল টিভির প্রবেশ (বা অনুপ্রবেশ) দর্শকদের সময়ের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে অর্থাৎ আপনি যে সময়টুকু আগে সিনেমার পেছনে দিতে রাজি ছিলেন সেই সময়টুকুর দাম এখন অনেক বেশি, কারণ হাতের কাছেই রয়েছে অন্য বিকল্প। একথাও অনস্বীকার্য যে বিকল্পটি তুলনামূলক ভাবে বেশ শস্তাও। আপনি ওই দামি সময়টুকু কখন খরচ করবেন তাহলে? নিশ্চয় থোড় -বড়ি -খাড়া দেখে নয়। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আপনি সিনেমা হলের দিকে তখনই যাবেন যখন আপনি জানেন মনোরঞ্জন কি ইন্টেলেকচুয়াল স্টিমুলেশন যাই আপনার অভীষ্ট হোক না কেন সেটির মান সাদা বাংলায় একদম টপ-ক্লাস। তর্কের এই আঙ্গিকে তাহলে এটাই মনে হওয়া স্বাভাবিক যে চলচ্চিত্রের গুণগত মান সার্বিক ভাবে বাড়া উচিত চিত্র্যনাট্যই হোক কি সিনেমাটোগ্রাফি কি আইটেম নাম্বার - চাই "আউট অফ দ্য বক্স' ভাবনাচিন্তা। এই থিয়োরি অনুযায়ী তাহলে কম কিন্তু বেশ ভালো সিনেমার এই মুহূর্তে বাজার ডমিনেট করা উচিত কিন্তু সেটা কি আদৌ বাস্তব?

    কম সংখ্যার বিষয়টি নিয়ে এখনই মাথা না ঘামালেও হয়ত চলবে, সিনেমা যাঁরা বানান তাঁদের লক্ষ্য নানবিধ হতে পারে - কালো টাকা সাদা করা, নিজের অপরিসীম ইগোর বাণিজ্যিক বাস্তবায়ন বা ছেলেবেলার স্বপ্নকে সফল করা (এই দুটো কারণ ছাড়া "রামগোপাল ভার্মা কি আগ' জাতীয় সিনেমা কেন তৈরি হল এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া বেশ কঠিন)। না, ফরমাল ইকনমিক লজিক-ও বেশ কিছু দেওয়া যায় কিন্তু সে এখন থাক। সংখ্যার থেকেও গুণগত মানের বিষয়টি এই মুহূর্তে আমার কাছে বেশি গুরুত্ত্বপূর্ণ। কি মনে হয় - সত্তর কি আশির দশকে বাণিজ্যিক বাংলা সিনেমার হাল যা দেখেছি কেবল টিভিপরবর্তী সময়ে কি তার থেকে ভালো কাজ হচ্ছে নাকি তফাৎ নিতান্তই ইতরবিশেষ? বাংলা সিনেমার বর্তমান (এবং অনাবশ্যক) ডাইকটমিও(চলচ্চিত্রচঞ্চরীর প্রথম কিস্তিতে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল) কি এহেতুই তৈরি হয়েছে? এক দল প্রাণপণ করে চেষ্টা করছেন নতুন কিছু সৃষ্টি করার (দর্শকদের গ্রহণযোগ্যতার ক্ষমতা অসীম ধরে নিয়ে) আর এক দল মোড়কটা দিচ্ছেন নতুন কিন্তু ভেতরের মাল আদ্যিকালেরও নয় রদ্দিকালের কারণ এঁদের ধারণা অন্য মাধ্যম আখেরে একই গুণমানের প্রোডাক্টের চাহিদা বাড়িয়ে তোলে।

    ""প্রশ্নগুলো কঠিন, উত্তরও নয় জানা'' তাও একটু ভাবুন।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ১৬ জুলাই ২০১১ | ৯০০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন