এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 132.164.53.23 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০২:১৫83184
  • শিবাংশুবাবুর পোস্টগুলো পড়তে ভালো লাগলো। তবে আমার মনে হচ্ছে আপনি আর প্রতিভা ম্যাডাম, দুজনেই নীতিগতভাবে স্টেট ব্যাঙ্ক আর রিলায়েন্সের জেভির বিরুদ্ধে বলছেন। আমার কিন্তু মনে হয় নীতিগতভাবে এই জেভির বিরোধিতা করার সেরকম কারন নেই, অন্তত এখনই। প্রথমত, স্টেট ব্যাংক এই জেভির মাইনরিটি স্টেকহোল্ডার হবে, মানে ৩০%। দ্বিতীয়, খবরে যেটুকু পড়লাম তাতে মনে হলো দুজনেই দুজনের নেটওয়ার্ক মনেটাইজ করতে চাইবে, ঐ জেভির মাধ্যমে। তো এর মধ্যে আপত্তির কি আছে সেটা আমার কাছে পরিষ্কার না, প্রতিভা ম্যাডামের পোস্টগুলো পড়েও পরিষ্কার হয়নি। রিলায়েন্স সাধারনত ওদের নানান ব্যাবসায়ে জালি করে, এই জেভিতেও যদি সেরকম কিছু করে তাহলে তো স্টেট ব্যাংক নিজের ৩০% শেয়ার বেচে দিয়ে বেরিয়ে আসতে পারে। ভবিষ্যতে কি হবে সেই বেসিসে দুটো এনটিটি বর্তমানে কেন জেভিতে যেতে পারেনা সেটা বুঝতে পারছিনা।
  • dd | 59.207.60.100 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০২:৪৫83170
  • এই "ব্যাড লোন"এর কতো যে লিস্টি দেখি।

    সবাই শুধু ভিজয় বাবুকে নিয়েই থাকেন। আরো অনেক ডিফল্টার রয়েছে খুব লো প্রোফাইল। সব ক্ষেত্রেই ব্যাপারটা নিছক "ভুল ডিসিসন" ছিলো ভাবতে অস্বস্তি হয়। আর এই সব চলেছেও অনেকদিন ধরে।

    লিঙ টিং দিলাম না। অজস্র রয়েছে। স্টীল, পাওয়ার, ইন্ফ্রা ছাড়াও নিউসপেপার , জুয়েলার্স - এসব সেক্টরেই বেশী।

    কোন রসায়নে এই বড়ো বড়ো ডিফল্টারকে আরো আরো ঋণ দেওয়া হতো? কয়েকটা ক্ষেত্রে পুরো অ্যাসেট বেচলেও লোনের ভগ্নাংশও রিকভারড হবে না । তাও ও ঢেলে দেওয়া হয়েছে টাকা।
  • sm | 52.110.194.212 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৩:০৯83185
  • @শিবাংশু, একটা রিপোর্ট দেখাচ্ছে মোট ঘোষিত অনাদায়ী ঋণ হল সাড়ে ৮ লক্ষ কোটি টাকা মতন।
    এর মধ্যে এস বি আই একারই হল গিয়ে পৌণে দু লক্ষ কোটি টাকা!
    টপ ২০ ব্যাংকের, অনাদায়ী ঋণের ভিত্তিতে লিস্টে,মাত্র দুটি বেসরকারী ব্যাংক আসে। এক্সিস ও আইসি আই সি আই।
    এদের মোট অনাদায়ী ঋণ হল ৮শতাংশ মতন। বাকী অনাদায়ী ঋণের সিংহভাগ সরকারী ব্যাংকের খাতায়।
    এই হলো গিয়ে হিসাব। এক্ষেত্রে এস বি আই সবাই কে গুনে গুনে দশ গোল দিয়েছে।
    কার্পেট এর তলায় কি লুকোনো আছে ক্রমশ প্রকাশ্য।
    দুই, আপনার ধারণায় এক শতাংশ কর্মী অসৎ হলে ব্যাংক কোলাপস করতো। তেমন নাও হতে পারে। কারণ ৯০ শতাংশ অসৎ রাজনীতিবিদ নিয়েই দেশটা চলছে। পার্লামেন্ট ও রম রম করে চলছে। কোলাপস করে নি তো!
    তিন, কোন কোন আধিকারিক রা জড়িত সেটা ইউনিয়নের ই প্রকাশ করে দেওয়া উচিত।অনেক আধিকারিক হয় তো মোটা পেনশন নিয়ে অবসর কাটাচ্ছে।
    ব্যাংক কোলাপস করলে সাধারণ কর্মীদের ই ছাঁটাই হবে। বেতন ও বন্ধ হবে।
  • dc | 132.164.53.23 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৩:২৪83186
  • sm, দশ গোল দেবার ব্যাপারে কিন্তু আমি শিবাংশুবাবুর সাথে একমত। আমাদের দেশে অ্যাক্সিস ব্যাংক বা আইসিআইসিআই বারবার নানান দুর্নীতি করতে গিয়ে ধরা পড়ে, আর দুর্নীতিগুলো এমন স্কেলে হয় যে শুধু দুয়েকজন কর্মীর সাধ্য না, ম্যানেজমেন্ট জড়িত থাকে বলেই মনে হয়। আর যদি আন্তর্জাতিক স্তরে দেখেন তাহলে তো এইচএসবিসি বা সিটিব্যাংক বহু বড়ো বড়ো ডাকাত আর জালিয়াতকে লজায় ফেলে দেবে। প্রাইভেট ব্যাংকের জালিয়াতি নিয়ে অনেক গল্প আর সিনেমাও বানানো হয়ে গেছে।
  • sm | 52.110.194.212 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৩:৪৬83187
  • সবই তো বুঝলুম! কিন্তু বর্তমান পরিসংখ্যান অনু্যায়ী তো সরকারী বনাম প্রাইভেটে মনে হচ্ছে মেসি বনাম জিদান।
    এখন মেসি আহত হলে; আলাদা কথা!
    ডিসি, আপনাকেই একটা প্রশ্ন করি। ধরুন স্টেট ব্যাংকের ভরাডুবি হয়েছে। সরকার বেইল আউট করবে না।
    তখন পড়ে থাকা ব্যাংকের সম্পত্তি বেচে কি করা উচিত মনে করেন?
    আমানত কারি দের আমানত যতটা পারা যায় ফেরৎ দেওয়া নাকি কর্মহীন ব্যাংক কর্মী ও পেনশনার দের আর্থিক সাহায্য জারি রাখা?
  • S | 57.15.43.68 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৪:২৪83188
  • উচিতের প্রশ্নই আসে না। ব্যানকরাপ্টসি কোড আছে, সেই অনুযায়ী দেওয়া হয়।
  • dc | 132.164.53.23 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৪:৪৭83189
  • হ্যাঁ আমারও মনে হয় ব্যাংকরাপ্সি কোড ফলো করা উচিত।
  • PT | 213.110.242.23 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৪:৫৫83171
  • প্রধানমন্ত্রীদের বন্ধুরা ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিলে কোন আধিকারিকের ঘাড়ে কটা মাথা আছে যে তাদের বাড়িতে ধাওয়া করবে? আর আধিকারিককে শাস্তি দিলে তো কিসের (বা কার) জন্যে শাস্তি পাচ্ছে সেটা প্রকাশ্যে আসবে। যে দেশে ক্যামেরার সামনে টাকা নিলেও শাস্তি হয়না সেখানে অনাদায়ী ঋণের জন্যে আধিকারিককে শাস্তি দেওয়ার প্রস্তাব তো পাগলামির নামান্তর।

    এই অনাদায়ী ঋণ নিয়ে একটা চমৎকার উপন্যাস আছেঃ
    যাবজ্জীবনঃ অমলেন্দু চক্রবর্তী
  • sm | 52.110.194.212 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:১৪83190
  • ঠিক ঠিক, কোড ফলো করা উচিত।
  • sm | 52.110.217.134 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:২২83172
  • আপনি যতো ইচ্ছে উপন্যাস পড়ুন। ব্যাংকের রুলস এন্ড রেগুলেশন আছে। গ্রস ভায়োলেট হলে, আধিকারিক কুইট করবে।
    রেগুলার ইন্সপেকশন এর কি রিপোর্ট হতো?
    কি ভাবে অডিট সাজানো হতো? কিভাবে ইভাল্যুএসন করা হতো, গচ্ছিত সম্পত্তির?
    অনেক প্রশ্ন।
    প্রসঙ্গত ব্যাঙ্কের চেয়ে দশ গুন চাপে কাজ করে প্রাইমারি হেলথ সেন্টারের ডাক্তার রা। অনেক সময় ই ,চল্লিশ -পঞ্চাশ জন জনতা উইথ রাজনৈতিক নেতা চাপ দেয় ডেথ সার্টফিকেট লিখে দেবার জন্য। অনেক সময় মার খেয়ে ডাক্তারের হাত পা ভেঙে ভর্তি ও হতে হ য়। কিন্তু চাপের কাছে হার মেনে কজন পছন্দ মত সার্টিফিকেট লিখে দেয়?
    কলেজ এ ভর্তি সময় রাজনৈতিক নেতা চাপ দিলেই অযোগ্য লোকজন এক ধার সে ভর্তি করে নেবেন?
  • সিকি | 132.177.247.60 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৭:০৬83173
  • পেনশনভোগীদের এটিএম কার্ড হয়। আমার বাবার এটিএম কার্ড আছে, এলাহাবাদ ব্যাঙ্কের।
  • PT | 213.110.242.5 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৭:১২83174
  • যেহেতু ভারতবর্ষে বাস করেন তাই এই প্রশ্নের উত্তর জানা প্রয়োজনঃ
    "প্রধানমন্ত্রীদের বন্ধুরা ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিলে কোন আধিকারিকের ঘাড়ে কটা মাথা আছে যে তাদের বাড়িতে ধাওয়া করবে? "

    "অনেক সময় মার খেয়ে ডাক্তারের হাত পা ভেঙে ভর্তি ও হতে হ য়। কিন্তু চাপের কাছে হার মেনে কজন পছন্দ মত সার্টিফিকেট লিখে দেয়?"
    ডেঙ্গির সময়ে পব-তে কি হয়েছিল খেয়াল আছে নিশ্চয়?
  • sm | 52.110.217.134 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৭:২৫83175
  • অনেক কিছুই খেয়াল আছে। সরকার চাপ দেওয়া সত্ত্বেও আর ডেঙ্গি লিখেছিল এমন ডাক্তারের সংখ্যা ও প্রচুর।
    সরকার একজন সুপ্রিম কোর্ট বা হাই কোর্টের জাজ কে চাপ দিয়ে যা খুশি তাই রায় বার করুক না !
    এদেশেও জয় ললিতার জেল হয়েছে।
    মধু কো রা ,লালু জেলে ঢুকেছে।
    সাহারা সুব্রত রায় জেল খেটেছে।
  • শিবাংশু | 113.249.4.18 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৭:৪২83176
  • b,
    পেনশন পাওয়ার যোগ্যতা একটাই, বেঁচে থাকতে হবে। বেঁচে থাকার প্রমাণ হিসেবে সশরীরে আবির্ভূত হওয়াটা দেশের আইন অনুযায়ী জরুরি। অনেকটা হেবিয়াস কর্পাসের মতো ব্যাপার। বছর কুড়ি আগেও পেনশন খাতা জয়েন্ট হতোনা বা তাতে চেকবুক দেওয়া হতোনা। পেনশন খাতা থেকে তৃতীয়পক্ষের সঙ্গে কারবার করা আইনগতভাবে মানা ছিলো। এখন অনেক নিয়ম শিথিল করা হয়েছে। সরকারিবিভাগগুলি তাঁদের পেনশনারদের যেভাবে পেনশন প্রদান করার নির্দেশ দেয়, ব্যাংকেরা সেভাবেই কাজ করে। এ ব্যাপারে ব্যাংকের বিশেষ ভূমিকা নেই।

    সত্যিকথা বলতে কী, সারাদেশে পেনশন খাতা নিয়ে এতোরকম জালিয়াতির চেষ্টা চলে সতত তার ইয়ত্তা নেই। নিয়মকানুন কড়া হয় সেসব কারণেই।
    ------------------------
    অন্য প্রশ্নগুলি সম্বন্ধে বলি, এই মূহুর্তে ব্যাংকিংশাস্ত্রটি অন্য সব ডিসিপ্লিনের মতো'ই ক্রমাগতভাবে জটিল ও বিশাল হয়ে চলেছে। তার মধ্যে ঋণশাস্ত্র ব্যাপারটি অতো সরলভাবে চলেনা। কারণ সম্পূর্ণভাবে 'নিরাপদ' ঋণ বলে কোনও বস্তু নেই। বাণিজ্যে টাকা দিতে হবেই। তবে কেউ খেলাপ করলে কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে তার আইনি ব্যবস্থা জনপ্রতিনিধিরা স্থির করেন। এখানে যে যে প্রশ্ন তোলা হয়েছে তার সমাধান করার দুটি উপায় আছে। এক, চায়ের আড্ডায় ক্যাঙারু কোর্ট করে সহমত হওয়া 'ব্যাংকারদের শূলে চড়াও" অথবা পেশাদারি ব্যাংকাররা, তাদের বোধবুদ্ধি, অভিজ্ঞতা দিয়ে শ্যাম ও কুল দুই বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টায় দিনরাত এক করে কাজ করবেন। যৌক্তিক বাণিজ্য ও অযৌক্তিক 'দেশহিতের' রাজনৈতিক চাপ একসঙ্গে চলেনা। এটা সত্যি যে সব কর্মচারীই দক্ষ ন'ন। তার মধ্যে স্থানবিশেষে (যেমন এই বঙ্গদেশে) ব্যাংকের পরিষেবার মান দেশের অন্য অনেক জায়গার থেকে নিকৃষ্ট। এর বহু আর্থ-সামাজিক বা নৃতাত্ত্বিক কারণ রয়েছে হয়তো। যে সব গ্রাহকরা নিজস্ব কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করেন না, তাঁরাই ব্যাংকের নিকৃষ্ট সেবার প্রতি সর্বাধিক শানিত অবস্থান নেন। এটা একধরনের সামাজিক চ্যুতি, সর্বক্ষেত্রেই প্রদূষণ ছড়ায়, শুধু ব্যাংকে নয়। এই দেশে কার্যত ব্যাংকগুলিকে কী ধরণের লিখিত আইন ও অলিখিত বেআইনের চাপ নিয়ে কাজ করতে হয় তার বিশ্লেষণ করার জন্য এই জায়গা নয়। ফিজিবিলিটি স্টাডি, ফিল্ড স্টাডি,প্রসেসিং,অ্যানালিসিস, ডিসবার্সমেন্ট, এন্ডইউজ, ফলোআপ, ডিফল্ট,ওয়ার্নিং,নোটিস, কমপ্রোমাইজ, লিগাল অ্যাকশন, রিশিডিউলিং, রিস্ট্রাকচারিং, ফলো আপ, আবার ডিফল্ট ইত্যাদি ইত্যাদি, প্রতিটি স্তরই এক একটি বিপুল অধ্যায়। অনাদায়ী ঋণ আদায় বিষয়ক আইনকানুন এদেশে অত্যন্ত নিরীহ। প্রতিটি সরকার আশ্বাস দেয় আমরা ক্ষমতায় এলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু যে যায় লংকায় সেই হয় রাবণ।

    কর্পোরেট, পার্সোন্যাল, স্মলস্কেল বা এগ্রি, সব ধরনের ঋণেই সরকারি বিধিনিষেধ বা নির্দেশ মেনে চলতে হয়। রাজনীতিকরা জানেন 'রাইট অফ' বলে একটা ব্যবস্থা আছে। তাঁদের প্রিয় বণিকদের সেই সুবিধেটা পাইয়ে দেবার জন্য তাঁরা সব কিছু করতে পারেন। আদানির হেলিকপ্টারে চড়ে নির্বাচনী প্রচার করার পর তাকে স্লাশ লোন না দিলে সে কী ছেড়ে দেবে? অতএব পুরোনো অনাদায়ী ঋণ রাইট অফ করো। তারপর ব্যাংকগুলিকে গালাগাল দিতে দিতে রিক্যাপিটালাইজ করো। কিন্তু টাকাটা আসবে কোথা থেকে? জনতাকেই গৌরী সেন ঠাহর করে অচ্ছেদিনের আবাহন।
  • sm | 52.110.217.134 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৮:০৯83177
  • আমার তো মনে হচ্ছে উল্টো দিকটাও রয়েছে। কিছু রাজনৈতিক নেতার স্নেহপুট এ থাকো, শিল্পপতি কে তুষ্ট করো, দেদার লোন দাও আর কয়েক বছর পর বলো রাইট অফ করে দিতে। কোনো রকম বিচ্যুতি ঘটলেই রাজনৈতিক নেতাদের দায়ী করো। কারণ কে না জানে রাজনৈতিক নেতাদের দায়ী করলে সেটা সবচেয়ে বিশ্বাস যোগ্য হয়।
    এমন ভাব যেন যেসব আধিকারিকরা জড়িত ছিলো তাঁরা ধো তু।
    বর্তমানে সরকারী ব্যাংক গুলোতে অনাদায়ী ঋণের পরিমাণ বহু লক্ষ কোটি টাকা। প্রাইভেট ব্যাংক গুলোতে তুলনামূলক ভাবে অনেক কম। কেনো?
    সরকারী ব্যাংক গুলো ঋণের ভারে ডুবলে, প্রাইভেট ব্যাংক গুলো বলতেই পারে আমরা বেশি দক্ষ।
    দুই, সরকারী ব্যাংক ডুবলে কি সরকার বার বার লক্ষ কোটি টাকা রাইট অফ করবে? এ ব্যাপারে আপনার কি মত?
    তিন, ব্যাংক ডুবলে কি আমানত কারির টাকা লোপাট করে ঋণ শোধ করবে?
    চার, ব্যাংক ডুবলে এতো বিপুল ব্যাংক কর্মী র বেতন ও
    পেনশনের কি হবে?ব্যাংক কি সম্পত্তি বেচে প্রথমে গ্রাহকের আমানত ফেরত দেবে, না কর্মীদের বেতন ও পেনশন মেটাবে?
    এই বিপুল অনাদায়ী ঋণ ও অকর্মণ্য তার দায় ভার বিপুল সংখ্যক সৎ ব্যাংক কর্মী নেবে কেন?
    কিসের জন্য এত রাজনৈতিক চাপ টাপের অবতারণা?
    এই চাপের প্রভাব কাটিয়ে উঠতে না পারলে তো একদিন বিচার ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়বে!
    আমরা কিসের জন্য সিঙ্গুর, নন্দীগ্রাম বা হিনদ মটর এর কথা আলোচনা করি। সাফাই ট দেওয়াই যায়;সব ই রাজনৈতিক চাপের মহিমা!
  • PT | 213.110.242.23 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৯:৩০83178
  • কোন অবতারণার দরকার নেই। সরকারের স্নেহচ্ছায়াতেই বিজয় মালিয়া পালিয়েছে। এমনকি ইউনিয়ন কার্বাইডের কুখ্যাত এন্ডার্সনও সরকারী মদতেই পালাতে পেরেছিল। রাজনৈতিক নেতারা কিছুই জানে না অনাদায়ী ঋণ সম্পর্কে আর অনেক হাঁকাহাঁকি করলেও কেন সরকার ব্যব্সায়ীদের নাম প্রকাশ করতে রাজী হয়না সেসব একজন ভারতীয় হিসেবে কেউ যদি না জানে তাহলে তক্ক করা বৃথা।

    আর এসব জেনে তক্ক করলে আরেকটু সুবিধে হয়ঃ

    "সুন্দরবনের প্রত্যন্ত গ্রামে তথা প্রত্যেকটি পঞ্চায়েত এলাকায় আজও গড়ে ওঠেনি ব্যাঙ্ক। নেই কোনও ডাকঘরও।"
    http://www.anandabazar.com/district/24-paraganas/demonetisation-no-bank-in-a-remote-village-of-canning-1.526374

    "৪০টি পঞ্চায়েতে ব্যাঙ্ক নেই, ভরসা সেই শহরই"
    http://www.anandabazar.com/district/midnapore/40-panchayet-area-of-midnapore-has-no-bank-yet-1.730105
  • b | 135.20.82.164 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৯:৩১83179
  • "পেনশনভোগীদের এটিএম কার্ড হয়। আমার বাবার এটিএম কার্ড আছে, এলাহাবাদ ব্যাঙ্কের"।

    সেটা ব্যাংক দিয়েছে। একবার ট্রেজারী (হুগলী ট্রেজারী তো?) অফিসে গিয়ে বলুন এ টি এম কার্ড আছে, দেখবেন কি হয়।

    এই রুলঃ
    https://wbxpress.com/wp-content/uploads/2012/08/193-PEN.pdf
  • S | 57.15.102.61 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ১১:১৮83180
  • পোস্ট আপিস কি লোন দেয়? তাই বোধয় ওদের অনাদায়ী লোন নেই।
  • sm | 52.110.195.33 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ১১:২৮83181
  • পিটি,কেউ বলেছে কি রাজনৈতিক নেতারা অসৎ নন?
    তাঁরা তো অসৎ ও দু নম্বরী কাজে লিপ্ত থাকা জনতা।
    কিন্তু তাঁরা যা বলবে তাই ই করতে হবে নাকি!
    রাজনৈতিক নেতাদের আটকানো যায় টেকনিকাল গ্রাউন্ডে।
    যদি এই এই কন্ডিশন ফুলফিল না হয় তো কোর্ট আটকে দেবে। অনেক পথ খোলা আছে;যদি সদিচ্ছা থাকে।
    প্রেস কেও আগে ভাগেই ইনভলভ করা যায়। কিন্তু সর্ষের ভিতর ভুত থাকলে তো মুশকিল!
    এই কার্পেট এর তলায় ঋণ লোকানোর কারসাজি একদিন তো ফাঁস হবেই।
    কিছু আধিকারিক ও রাজনৈতিক নেতাদের কারচুপির জন্য গোটা ব্যাংকিং সিস্টেম কলাপস করতে পারে। তখন ভুক্ত ভোগী হবে আমজনতা ও ব্যাংকের নিচু তলার কর্মীরা।
  • PT | 213.110.242.5 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ১২:৫৭83182
  • এটি একটি রাজনৈতিক অবস্থান।
    রাজনৈতিক নেতারা শুধুই রাজনৈতিক নেতা নাকি একই সঙ্গে ব্যব্সায়ীও? "The 16th Lok Sabha is set to have 442 crorepatis. The Bharatiya Janata Party leads the club with 237, and ally Telugu Desam Party has the richest member, whose assets cross Rs 683 crore." এই সম্পত্তি তারা সরকারী চাকরী করে করেনি। অর্থাৎ কিনা অনাদায়ী ঋণের মধ্যে এইসব কোটিপতিরা স্বনামে কিংবা বেনামে জড়িয়ে আছে কিনা সেটা পরিষ্কার নয়। আমার ধারণা তারা জড়িয়ে আছে আর তার জন্যেই এই অনাদায়ী ঋণের ব্যাপারে আধিকারিকেরা বিশেষ কিছু করতে পারবে না।

    পড়ে দেখতে পারেনঃ
    "Why India has so many businessmen in parliament"
    https://qz.com/645737/why-india-has-so-many-businessmen-in-parliament/
    "Conflict of interest, in politics and India Inc"
    http://www.thehindubusinessline.com/opinion/columns/s-murlidharan/conflict-of-interest-in-politics-and-india-inc/article4238494.ece
    "The murky links of politics, media & business"
    https://timesofindia.indiatimes.com/home/sunday-times/deep-focus/The-murky-links-of-politics-media-business/articleshow/49304986.cms
  • SBI | 126.73.35.35 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ০২:৪৩83202
  • sm এর কোনো ব্যক্তিগত রাগ আছে স্টেট ব্যাঙ্ক এর ওপরে। তাই এতো কুযুক্তিবিন্যাস।
  • PT | 125.187.44.48 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:০৩83203
  • স্ট্যন্ডার্ট চার্টাডকে সিঙ্গুর নন্দীগ্রামে কিংবা পুরুলিয়াতে ব্রাঞ্চ খোলার অনুরোধ জানানো যেতে পারে। তাহলে SBI-এর মত ব্যাংকের সঙ্গে আসল প্রতিযোগীতাটা টের পাওয়া যাবে।
  • sm | 52.110.199.209 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৭:০২83204
  • SBI, আমার কোন ব্যক্তিগত রাগ নেই স্টেট ব্যাঙ্কের ওপর। আমি চাই বেশির ভাগ সরকারি ব্যাংক, সরকারি মালিকানা তেই থাকুক। তবে যে ভাবে এগোচ্ছে, অদূরেই প্রাইভেটাইজেশন হয়ে যাবে। এতে প্রচুর কর্মী ছাঁটাই হবে। নতুন নিয়োগ বন্ধ হবে।
    @পিটি, এসবিআই বৃহত্তম ব্যাংক। এতে সরকারি বেসরকারি অধিকাংশ কর্মীর প্রভিডেন্ট ফান্ড ও পেনশন থাকে।
    ওই ব্যাংক বেশি ব্রাঞ্চ খুলবে তাতে আশ্চর্য্যের কি আছে?
    আগের চাইতে তো একসিস বাএহিচ ডি এফ সি ব্যাংকের ব্রাঞ্চ সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। তাতে করে কি প্রমাণ হলো?
  • শিবাংশু | 55.249.72.28 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৮:৫৬83191
  • এক বন্ধু এই লেখাটি পাঠিয়েছেন। সহজ সাম আপ। যাঁরা গুরুচণ্ডালিতে আসেন, তাঁদের জন্য নতুন কিছু নেই। হয়তো অতি সরলীকরণ, কিন্তু মোদ্দা কথাটা একই থাকছে,

    "তা হলে ব্যাপারটা কেমন দাঁড়ালো একবার দেখে নিই :

    ১) .......................................

    ২) জনধন যোজনার নামে গরীব মানুষের সবার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হল ! বলা হল জিরো ব্যালান্স ! আপনি ভাবলেন মোদিজি ওই অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাক করে দেবেন ! গরীব মানুষের কথা ভেবেই তো এতো বড় সিদ্ধান্ত ! কিন্তু পরে কম টাকা থাকায় সেই সব অ্যাকাউন্ট থেকেই ২৫০ কোটি টাকা কেটে নেওয়া হল ! সে যাই হোক, এর পর কি হলো ?

    ৩) নোটবন্দী: অর্থাৎ আপনার বাড়িতে যা কিছু টাকা পয়সা আছে লাইনে দাঁড়িয়ে আপনি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এ জমা করলেন ! ডিজিটাল ভারত গড়বেন বলে ! আপনি ভাবলেন আপনার টাকা আপনার ই থাকবে শুধু এ.টি.এম থেকে তুলতে হবে বা কার্ডে পেমেন্ট করতে হবে ! আপনি ভাবলেন, আপনি কতো মডার্ন হয়ে গেলেন ! আপনার কথা মোদি সরকার কতো ভাবে ! কিন্তু......

    ৪) এ.টি.এম এ টাকা তোলার জন্য লিমিট চালু হলো ! এমনকি ব্যাঙ্ক থেকে কতোবার আপনি টাকা তুলতে পারবেন বা জমা দিতে পারবেন তার ও লিমিট ঠিক হলো ! কার্ডে পেমেন্ট এও ট্যাক্স বসলো ! আপনি ভাবলেন ডিজিটাল ইন্ডিয়া করতে গেলে এটুকু তো করতেই হবে ! তাতে পেটিএম এর মতো চাইনিজ কোম্পানির লাভ হলেও ভারতীয় সেনারা তো সিয়াচেন এ লড়ছে !! অর্থাৎ, আপনার টাকার উপর অধিকার একটু একটু করে কমতে থাকলো, আপনার টাকা ব্যাঙ্কে আটকে থাকলো আর পেটিএম লাভ করলো !! তারপর ?

    ৫) আপনি ভাবলেন আপনার টাকা ব্যাঙ্কে আটকে থাকলেও সুদটা তো পাবেন ! ভবিষ্যতে মেয়ের বিয়ে বা অসুখ হলে চিকিৎসার খরচ বা রিটায়ারমেন্ট এর পর যখন রোজগার কমে যাবে তখন সুদে আসলে একটা থোক টাকা পাবেন যেটা কাজে লাগবে ! কিন্তু না !! সরকার আপনার সুদ ও কমিয়ে দিল ! মানে আপনার টাকা আটকে রেখে বাজারে খাটালো কিন্তু আপনাকে তার লভ্যাংশ কম দিতে থাকলো ! তা বেশ, সেটাও না হয় মেনে নিলেন ! যতোই হোক আপনি তো আর দেশদ্রোহি নন ! কিন্তু এখানেই শেষ না !

    ৬) এখন সরকার বললো, ব্যাঙ্ক যদি দেউলিয়া হয় তাহলে, আপনার টাকা আপনি ফেরত নাও পেতে পারেন ! ব্যাঙ্ক তার ক্ষতিপূরণের জন্য আপনার টাকা ব্যবহার করতে পারবে ! ব্যাঙ্ক চাইলে আপনার সেভিংস ব্যাঙ্ক এর টাকা ফিক্সড করে দিয়ে যতো দিন খুশি আটকে রাখতে পারবে ! ব্যাঙ্ক গুলো চাইলে আপনার জমানো পাঁচ লাখ টাকার বিনিময়ে আপনাকে মাত্র পাঁচ হাজার টাকা ফেরত দিতে পারে বা পাঁচ টাকা বা কিছুই না ! আপনার কিছু বলার থাকবে না ! আপনি এবার ভাবছেন, আচ্ছে দিন কি তবে একেই বলে ?

    ও হ্যাঁ, এবার ১ নং পয়েন্ট টা ----

    ১) বিজয় মালিয়া ৪ হাজার কোটি টাকা, আম্বানি ১ লক্ষ কোটি টাকা এছারাও আদানি ও অন্যান্য পাঁচ ছয় শ জন শিল্পপতি মিলে প্রায় ছ্য় লক্ষ কোটি টাকা ব্যাঙ্ক এ শোধ দেয় নি ! তাই ব্যাঙ্ক গুলোর দেউলিয়া হওয়ার মতো অবস্থা !

    এবার আপনি ভাবুন, এখন ওদের থেকে তো আর টাকা গুলো ফেরত চাওয়া যায় না ! তারা তো মোদিজি, অমিত শাহ দের খাস দোস্ত ! ভোট করানোর জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা দেয় ! হেলিকপ্টার দেয়, প্রাইভেট জেট দেয় ! ওদের থেকে কিভাবে টাকা ফেরত চায় বলুন ? তাই আমার আপনার বাড়ির থেকে টাকা ব্যাঙ্ক এ ঢুকিয়ে নিয়ে, ব্যাঙ্ক এ আটকে রেখে, ব্যাঙ্ক এর দেউলিয়া অবস্থা কাটানো, ওদের ছাড় দিয়ে !

    ---- এখন এই মোদি সরকারের জনধন, নোটবন্দী, সুদ কমানো, ডিজিটাল ইন্ডিয়া সবকিছু কাদের জন্য, কাদের আচ্ছে দিন এর জন্য, নিজেই বুঝুন ! না বুঝলে আর কি - পদ্মাবতী, হিন্দু-মুসলমান, গরুর মাংস, শুয়োরের মাংস, পাকিস্তান, রামসেতু তো আছেই ! সেসব নিয়ে ভাবতে থাকুন আর বলুন "ভারত মাতা কি জয়"!!"
  • dc | 120.227.244.83 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৯:৪০83192
  • সুদের ব্যাপারটা বোধায় শুধু মোদির হাতে নেই, কিছুটা ইনফ্লেশানের ওপরেও ডিপেন্ড করে। তাছাড়া সুদ কমালে ইনভেস্টমেন্ট বাড়ে, তাই সুদ কমানোটা বোধায় খুব খারাপ না। মানে এমনিতে আমি যথেষ্টই দেশদ্রোহী, সিয়াচেনের সৈন্যরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ঠ্যাং ভেঙে ফেল্লেও আমার কিস্যু আসে যায় না, তবে সুদ কমানোকে সেরকম খারাপ কাজ মনে হচ্ছে না।
  • dc | 120.227.244.83 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৯:৫২83193
  • ট্রেডিংইকোনমিকসে এরকম লিখছেঃ

    The Reserve Bank of India kept its benchmark interest rate steady at 6 percent on December 6th 2017, in line with market expectations. Policymakers said the decision is consistent with a neutral stance of monetary policy aiming to reach the medium-term inflation target of 4 percent +/- 2 percent, while supporting growth. However, the central bank showed concerns about inflationary risks, mainly due to higher prices for house rent allowances, food and fuel and raised its inflation forecasts for the second half of the current financial year to between 4.3 and 4.7 percent from the previous 4.2 percent to 4.6 percent. The gross value added growth projection was left unchanged at 6.7 percent. Interest Rate in India averaged 6.67 percent from 2000 until 2017, reaching an all time high of 14.50 percent in August of 2000 and a record low of 4.25 percent in April of 2009.

    https://tradingeconomics.com/india/interest-rate

    সুদের হার যে অস্বাভাবিক কমানো হয়েছে তা কিন্তু মনে হচ্ছে না, তবে ভবিষ্যতে ইনফ্লেশান বাড়লে মনে হয় সুদের হারও আবার বাড়বে।
  • PT | 213.110.242.23 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৯:৫৫83194
  • সুদ কমানো প্রসঙ্গে যে সব বয়স্ক মানুষেরা পেনশন পান না , জমানো টাকার ওপরে বাঁচেন তাঁদের মতামতটাও বোধহয় নেওয়া দরকার!! অবিশ্যি এই সরকার মানুষের উপ্গারের জন্য সুদ কমাচ্ছে এমন ভাবাটাও বাতুলতা!!
  • dc | 120.227.244.83 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৯:৫৯83195
  • আবার সুদ কমালে হোম লোনের ইন্টারেস্টও পার্টটাও কমে, যাঁদের ইএমআই দিতে হয় তাঁদের একটু সুবিধে হয়।
  • sm | 52.110.194.251 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ১০:৫৭83196
  • সেই একই অদ্ভূত যুক্তির অবতারণা চলছে।
    শিল্প পতিদের ঋণ দেবার সময় ব্যাংক এর আধিকারিক রা কি চোখ বুঁজে ছিল?সরকার আমলাতন্ত্র কে প্রভাবিত করতে পারে কিন্তু পুরোপুরি নিজের মতো চালাতে পারে না।
    এই যে এয়ার ইন্ডিয়ার পঞ্চাশ হাজার কোটি টাকা মতো দে না, এটা কি খালি বিমান মন্ত্রকের জন্য হয়েছে?
    নিজেদের ভাল স্লট গুলো প্রাইভেট এ্যার লাইন্স কে দিয়ে দেওয়া, প্রয়োজন না বুঝে একসঙ্গে প্রচুর বিমান কেনা-এগুলো তে খালি সরকারের দোষ বলে দিলেই হয়ে গেল?
    কোন রকম কারচুপি হয়নি ধরে নিতে হবে? শিয়া চিনে জোয়ান দের নিন্মমানের জ্যাকেট বরাদ্দে অফিসার রা কিছু জান তো না?খালি মন্ত্রক জান তো?
    এসব কি ছেলে ভুলানো গপ্পো নাকি?
    মালিয়া কে এতো হাজার কোটি টাকা ঋণ দেবার সময় তার গচ্ছিত সম্পত্তি এত বাড়িয়ে এভালুয়েশন কি দরকার পড়ে ছিলো?
    আম্বানি বা আদনি বা স্টিল কোম্পানি কে ঋণ দেবার সময় কি আধিকারিক রা ঘুমিয়ে ছিল? ডি ডি যেমন বললেন ; এদের এত এত ঋণ দেওয়া হয় যে সমস্ত এসেট বেচলেও টাকা উঠে আসবে না। সুতরাং শাক দিয়ে মাছ ঢাকা মুশকিল।
    যদি কোন রকম কারচুপি না হয়েও থাকে তবুও এই বিপুল অনাদায়ী ঋণের দায়িত্ব স্বীকার করে ইনভলভড আধিকারিক দের পদত্যাগ করা উচিত।এদের জন্য কোন সাফাই ই যথেষ্ট নয়।
    নোট বন্দীর ও পিছনে ছিল ব্যাংকের হাতে লিকুইড ক্যাশের অভাব। কয়েক লক্ষ কোটি টাকা ব্যাংকের হতে তো এসেছিল; কিন্তু অকর্মণ্য ব্যাংক সেটা ইউজ ও করতে পারেনি।
    ভারতের ব্যাংকে ডিপোজিটের সুদ ও ঋণের সুদের ডিফারেন্স বিশ্বের মধ্যে খুব বেশি।অর্থাৎ এ ক্ষেত্রেও অপেক্ষা কৃত বেশি মার্জিনে সুদ দিয়ে গ্রাহকের সর্বনাশ করে। সুতরাং মোদী সরকার ডিপোজিটের সুদ কমাবে কিন্তু ঋণের সুদ বেশি কমাতে পারবে না। এক্ষেত্রে কিন্তু সরকারের বাধ্য ছেলে 'ব্যাংক';সরকারের কথা শোনে না। এর লংটার্ম বিষময় ফল হলো আজকে এয়ার ইন্ডিয়া পরশু স্টেট ব্যাংক গুলো প্রাইভেট হবে। বিপুল কর্মী ছঁটাই হবে। নতুন কেউ সরকারি ব্যাংকে চাকরী পাবে না।
    আমরা বলে বেড়াবো সরকারের দোষ!
  • dc | 120.227.244.83 (*) | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ১১:১০83197
  • ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্স তো অবশ্যই প্রাইভেটাইজ করা উচিত। সরকারের কাজ তো গভ্র্ন্যান্স, ব্যাবসা কেন করতে যাবে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন