এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • বইচই

    উদয়ন ঘোষচৌধুরি লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৮ জুলাই ২০১৫ | ৬৫১ বার পঠিত


  • সমকামে বিধ্বস্ত এক অসম্পূর্ণ পুরুষ, যাকে আশিরনখ ঘেন্না করছে তার নিজেরই বোন। সর্বাঙ্গ সুতোহীন হয়েও মুখের ব্যান্ডেজ খোলে না এক বার-নারী, দাঙ্গা তাকে চির-দগদগে করে চলে গেছে। তথাকথিত ভদ্রপল্লীর দুই মা-মেয়ে, গোপনে শরীর বেচাই যাদের পেশা; নেশার্ত এক রাতে মা বিপরীতারুঢ় হয় লম্পট বেরোজগার ছেলের বিছানায়। এক গল্পের কথক নেহাৎই বিছানায় হামা-টানা এক শিশু, যার মা প্রতি হাটবারে দাঁড়ায় খদ্দের খুঁজতে; অকেজো বুড়ো বাবা ভাড়া করে তাকে আর মাঝরাতে হিঁচড়ে তুলে নিয়ে যায় তার বদরাগী ছেলে; সায়া খুলে মা দ্যাখায় ছদ্মঋতুর মিথ্যেবাঁধুনি। এরকমই সব ঘা-মারা চরিত্র – যারা আমাদেরই সঙ্গে, তবুও সঙ্গতহীন; যারা আঙুল ঠুসে দ্যায় ঠুলি পরানো কেন্নোতার চোখে। চিরে দেওয়া গদ্য, প্রান্তিক স্বরক্ষেপণ – বাংলা গল্পে যা ছিল নাজানা। বাড়তি পাওনা, প্রতিটি গল্পের ওপর লেখকের ডাইরি নিংড়ানো নোট – যা প্রশস্ত করে পাঠ; জ্যান্ত করে লেখকের মনন। মানানসই প্রচ্ছদ এঁকেছেন সুব্রত বিশ্বাস। প্রুফিং-এ আর-একটু যত্ন দরকার ছিল, বিশেষত দ্বিতীয় খণ্ডে। স্রোতবিমুখী এক লেখকের এই সংকলনের জন্য প্রকাশক রঞ্জন আচার্যকে ধন্যবাদ। দুঃখ, বইপাড়ার প্রচলিত ধাঁ-ধাঁয় এ বইয়ের স্বাভাবিক অনুপস্থিতি।

    • গল্পসমগ্র ১ ও ২ / অরুনেশ ঘোষ / নাটমন্দির, পুরুলিয়া



    জীবন কী? জীবন্ত কে? সবই তো শেষমেশ সম্পর্কেরই এক সুরাটান; চেনা ও নাচেনার ঢেউবৃত্ত অবিরাম ভেঙে ভেঙে চলা। রিয়ার-ভিউ মিররে কখনও তার ফিকে হাওয়ার উঁকি, “বাঁধা চাকরির মানুষটা, যার নাম বাবা, / ...কচি কচি রোদগুলোকে প্যান্টের জিপার টেনে / পাড় করিয়ে দিচ্ছে ঘুমন্ত পৃথিবী / ...রোদের ভেতর বসে পড়লেই / বাঁধা চাকরির মানুষটাকে মনে পড়ে।” বেঁচে থাকার বুনোটে জীবন শিখে ফ্যালে, “চুমু খাওয়ার পর মুছে ফেলার অঙ্গীকার”। বা, “তোমার মুখ চেয়ে বসে আছে আমার রক্ত / ...একশো আট পাখি হওয়ার লোভ।” অথবা, “সুইসাইড নোটে গুঁজে রাখি আদরের ঘুমপাখি” আর “বানিয়ে বানিয়ে বলি ভাল আছি।” ঝিনুক কিংবা ঝরাপাতার মতো ছড়িয়ে রাখা এমনই সব পঙক্তি। ছাপ্পান্ন পাতা জুড়ে নামহীন কবিতাগুলিতে পাঠক নিজেকেই হারাতে থাকেন এক আমূল স্তব্ধ আয়ুপ্রণতির সারাংশে। চুপ হয়ে যেতে যেতে হঠাৎই মনে হয়, আরেঃ! ‘হারানো’ কি আদতে খুঁজে পাওয়ারই অন্য নাম নয়?

    • মারাসিম / রমিত দে / পত্রলেখা, কলকাতা



    শ্লেষ এক সুচারু শৈলী – যাতে ধুয়ে ফ্যালা যায় স্থাবর-অস্থাবর যাবতীয় গ্লানি। আপাতগম্ভীর জলদ বিষয়েরা হয়ে ওঠে কৌতুকভাণ্ডার। শুধু চাই দ্যাখার ও দ্যাখানোর যোগ্য চোখ। যে কোনও তেতো প্রসঙ্গেও আনা যায় লঘু নির্ভার আড্ডা। শিশুর কাছে সব কিছুই যেমন খেলনা, প্রকৃত কোনও গল্পকার তেমনই দৈনন্দিনতায় খুঁজে পান গল্পের উপাদান। খিদের চোটে নায়ক প্রতিবেশীর হেঁসেলে চুরি করে খায়। কয়েদিরা মারপিট করে, আবার ভাগ করে নেয় লেবুর সস্তা আচার। মহিলা-সেলের অদেখা নারীর কণ্ঠস্বরের সঙ্গে প্রেমযাপন; মাঝে দুর্নিবার থাকে সুউচ্চ দেয়াল, জেলের বাইরেও যা মুছে যায় না। শুনলে বা পড়লে মনে হবে, এসবই সাধারণ। অথচ আশ্চর্য, এতদিন অচেনা ছিল। কেউ বলেছিলেন, ভাঁড় আসলে এক কর্মচ্যুত ক্রুদ্ধ পুজারী; বিষম সব অসঙ্গতির সামনে হোহো হাসির স্পর্ধা তার আছে। এ লেখক তেমনই এক দ্রষ্টা। কখনও উচ্চকিত রবে পাঠককে ডাকে না তার লেখা। নিম্ন মধ্যবিত্ত চরিত্রদের আনাগোনায় মশগুল তিনি। নেই স্মার্ট উচ্চারণের কোনও তাগিদ। তবুও আমাদের বুক কিড়কিড় করে তার লেখায়। মালয়ালি ভাষা ছাড়িয়ে তাই তিনি সর্বজনীন।

    • ভৈকম মুহম্মদ বশীরের শ্রেষ্ঠ গল্প / সম্পাদনা ও অনুবাদঃ মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় / প্যাপিরাস, কলকাতা



    মাত্র দেড় ফর্মা। কুড়িটি ছোট ছোট কবিতা। জ্যান্ত। ছটফটে। ‘খিদে’ বিষয়টা যারা বোঝেন, কেঁদে ফেলবেন কিছু পঙক্তিতে। “আমারই মাংস পুড়ে / লাল লাল ভাত হয়, ভাত / পাগল যেভাবে খায় / আমার মাংস খাই আমি।” এত সাধারণ ভাষায় এত দৈনন্দিন ছবিতে এত দগদগে খাওয়ার বর্ণনা আগে কখনও পড়িনি। কোনও লাইনে আবার রয়েছে স্নেহময় আতিথ্য। “যদিও মাথার ’পরে চালে নেই খড় / পুকুরে মৎস্য নেই ঘরে নেই কুপি / সাদরে তোমাকে তবু আমন্ত্রণ করি / রেঁধেছেন মা আমার শাক-অন্ন-ডাল।” স্পর্ধিত উঁকি মারেন এক মাথা উঁচু মানুষ; অভাবেও যিনি কবিতার স্পর্ধা রাখেন, উৎসর্গ-পাতায় তিনিই লিখতে পারেন, “যারা খিদে পেলেও / আপনার দোরে যায় না।” যত্নশীল ছাপা। শঙ্কর হালদারের একটি সুন্দর অলঙ্করণ, যা বোধ হয়, প্রচ্ছদে থাকলেই মানাত বেশি।

    • আহা ভাত প্রিয় ভাত / প্রবীর মণ্ডল / রূপকথা, দঃ ২৪ পরগণা



    অশালীন? অনাচারিক? ভালগার? ইতরসুলভ? যৌনতাবাচক? প্রান্তিক? কী এবং কী নয়? “The language which takes off its coat, spits on its hand – and goes to work” – হ্যাঁ, স্ল্যাং। যার জুতসই বাংলা প্রতিশব্দ জানা নেই। লেপটে লেপটে থাকে গোটা সভ্যতার গায়ে, ঝকঝকে পোশাকতলে অনিবার্য স্বেদবিন্দুর মতো। যে কোনও ভাষা বুঝতে হলে যা জানা খুবই জরুরি, অথচ সভ্য মানুষেরা বললে শুনলে তুতলে যান। এ বইয়ে তারই প্রচেষ্টা । সংজ্ঞার্থ, ভাষাতত্ত্ব, গড়ন, মেয়েলি চোরাগোপ্তা, ছলছুতো, সাহিত্যানুষঙ্গ – সব শেষে একটি অভিধান। কিছুটা অসম্পূর্ণ – লেখক বলছেন, অর্থাভাবে। তবু, মন্দ কি! কেউ ভেবে দেখতে পারেন – একটি পূর্ণাঙ্গ রিসার্চের জন্যে।

    • বাংলা স্ল্যাং :সমুচয় ঠিকুজী কুষ্ঠী / অজিত রায় / শহর, ধানবাদ



    কলকাতার পেটে আর-একটা কলকাতা। উঁহু, ভুল হল। পেটে নয় – দুটোই সমান্তরাল কলকাতা। আমরা ঢেকে থাকি, দেখতে চাই না। যেমন ঢেকে রাখি যৌনাঙ্গের ঘা। শুরু থেকেই সেটা আঢাকা এই উপন্যাসে। সদ্যকিশোর নায়ক তার যাবতীয় তেতো বর্ণনা করছে এক মশকরার নেশায়। যেমন ঘায়ের মড়মড়া খুঁটে আরাম পাই আমি। এমন সব চরিত্র ও ঘটনার আনাগোনা – যা পড়তে পড়তে মনে হতেই পারে, ধুসস! এমন আবার হয় নাকি! সন্তানের মুখে মাইলোর বিস্বাদ রুটি তুলে দিতে গিয়ে মা বানিয়ে ফ্যালে অশরীরী বিজ্ঞান – ওই রুটি খেলে নাকি বুদ্ধি বাড়ে! আসলে মা-ও জানে, ওই খাদ্য শেষমেশ ভেদবমি ছাড়া কিছুই দেবে না; তবু যদি ক’টা দিন ছেলেমেয়েগুলো বাঁচে! হতাশার নির্মম পাঁকেও ছেলেটি ছাড়ে না বাঁচবার ভালবাসা। আর এখানেই জিতে যায় ন্যুব্জ জীবনের খোলা তলোয়ার। ১৯৮৭তে লেখা এই কাহিনির গদ্য, এক বাক্যে, অসম্ভব সাহসী। হালফিলের ফিল্মি সংলাপে গোঁত্তা মেরে খিস্তি গুঁজে দেওয়া যেমন ‘মড’ ছাপ্পা বহন করে, এই উপন্যাসে সে জিনিস বহুল; তবু কোথাও একবারও আরোপিত মনে হয় না। বিন্যাস ও কথন এমনই গতিশীল যে, শুরু করলে থেমে যাওয়া মুশকিল। নানা কারণে, বহু দিন, উপেক্ষিত অনালোচিত বইটি আর নেই বইপাড়ায়। পরশপাথর প্রকাশনার অরিন্দম বসু পুনঃপ্রকাশের সিদ্ধান্ত নিয়েও কয়েক বছর যাবৎ পিছু-পা, বাংলা বইয়ের ইদানিংকার ঢিমে বাজারের কারণে।

    • কালো রুটি / সমীর চৌধুরী



    নাঃ, ধরা যাক, কবি নয়; শুধুই আমআদমি। কী বলছে সে পিতৃবিয়োগের পর? “বাপের থেকে টাকা বড় – মানতেই হবে! আগুন নিবতে না / নিবতেই আমাকে বেরোতে হয় সম্পদ সন্ধান ও নবীকরণে।” বাঁচতে থাকার বাস্তবতায় আর ভাল থাকার আস্তরণে একটা হেঁচকি উঠে আসে না? “যেসব ছেলেমেয়েরা বাবাকে হাসপাতালে মাছ-ভাত / খাওয়াতে যায়, খাওয়াতে খাওয়াতে সুস্থ হয়ে ওঠে / যাদের বাবা, আবার ঘরে ফিরে বকুনি লাগায় তাদের, / ওদের মধ্যে মিশে যেতে ইচ্ছে করে আমার।...” কান্না আসে? কান্না আসে না? সামলে নিয়ে সেই লোকটারই আবার চলমান উচ্চারণ, “দেখি বেশ দিন কেটে যায় / কেটে যায়, রক্ত কই? / তোমাকে ভুলতে হবে / এ কথা স্বীকার্যই।” অর্ণব সাহার সমাহিত প্রচ্ছদলিপি, যা শান্ত ও সুদিং। চমৎকার ছাপা ও বাঁধাই।

    •দগ্ধ পদাবলী / অঞ্জন চক্রবর্তী / অদিতি, উঃ ২৪ পরগণা



    সাদামাটা একটি মেয়ের জীবনে মিশে যাচ্ছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল একটি টাউনশিপের ক্ষয়িষ্ণু ইতিহাস। শৃঙ্গারসময়ে মেয়েটি আওড়ায় রবীন্দ্রসঙ্গীত। জাদুবাস্তবের আর-একটি দোলাচলে প্যারাগ্রাফের বিচরণে ঢুকে পড়ে বিনয় মজুমদারের অলৌকিক পঙক্তি। এমনই প্রচুর ব্র্যান্ড-নিউ চরিত্র ও ফর্ম তার লেখায়। বাংলা গদ্যে ন্যাকামি বর্জন, লৌকিক-অলৌকিক মধ্যরেখার স্পন্দন, সেক্স ও স্ল্যাং নিয়ে নানা এক্সপেরিমেন্ট – এনার উজ্জ্বল বৈশিষ্ট। গদ্য-বাহারে এক উপন্যাসের সঙ্গে মিল মুশকিল পরেরটির। হ্যাঁ, যে ভাষার লেখকেরা গরবিত ঘোষণায় একই ছাঁচে ও ছন্দে আমৃত্যু ঢেলে যান দিস্তে-দিস্তে; সেখানে এই মারাত্মক রেয়ার কোয়ালিটি এনার লেখনীতে। কথা হয়েছিল খান-তিনেক মাপে-ছোট খাপে-বড় প্রকাশনার সঙ্গে। প্রশ্ন ছিল, কোনও লেখক যখন মৃত্যুমুখী (বা, আঙুল কাঁপতে শুরু করেছে), প্রকাশককুল ঝাঁপিয়ে পড়েন নির্বাচিত / শ্রেষ্ঠ / সমগ্র ধান্দায়; মৃত্যুর এত বছর বাদেও ইনি কেন অচ্ছুৎ? খুব যে অখ্যাত – তা-ও নয়। যা জেনেছিলাম, তা পারিবারিক, ব্যক্তিগত, ও দুঃখজনক। কিছু প্রকাশক আগ্রহ দেখালেও এখনও পর্যন্ত কাজটা করা যাচ্ছে না। স্বাদবঞ্চিত হচ্ছেন আগ্রহী পাঠক। বেশির ভাগ বই আউট-অফ-প্রিন্ট। আসছে না নতুন এডিশন। ভরসা বলতে পুরনো বইয়ের দোকান, ফটোকপি, বা পিডিএফ। হ্যাঁ, উদয়ন ঘোষ। স্যাম্পেল হিসেবে নিচে অল্প ইনফর্মেশন।

    • স্বপনের ম্যাজিক রিয়্যালিটি, দুই কন্যা, আদালত ও জীবনের বৌ, আসানসোলের লক্ষী [খোঁজ করতে পারেন কৌরব ও জারি বোবাযুদ্ধ-এ।]

    • গদ্যসংগ্রহ / অবভাস, কলকাতা [২০১০-এ প্রকাশিত এই বইতে নানা পত্র-পত্রিকায় ছড়ানো প্রবন্ধ ইত্যাদি, যতটুকু পাওয়া গেছে, এক জায়গায় রাখার চেষ্টা হয়েছে; কোনও গল্প-উপন্যাস এখানে নেই।]



    যাওয়ার কোনও সময় থাকে না। ভাড়াবাড়ি ছেড়ে নিজের বাড়িতে ফিরে গেছিলেন, হঠাৎই ২০১২র সেপ্টেম্বরের এক বর্ষা-সকালে, এই সময়ের অন্যতম এক কবি। বাঁচা ও লেখা – দু দিকেই ছিল না শহুরে স্মার্টনেসের প্রথামাফিক তাগিদ। মৃত্যুতেও বেছে নিয়েছিলেন সেই মৃদুপথ। মাত্র ছত্রিশ বছরের জীবনে একটিই মাত্র প্রকাশিত বই। কবিতার ধাঁচে যা মন্থিত, মোলায়েম, এবং মায়ামেদুর। “কি হবে রঙের কথা বলে – রঙের জাদুকর প্রজাপতি – সে-ও জানে না কতটা বিভ্রান্তি নিয়ে তার ওড়াউড়ি।” এ আসলে এমন একটি বই – যেখানে পাঠককে নিঃসঙ্গ ফেলে কবি চলে যান বিনা-টিকিটের সফরে। সমস্ত রাত্রিকে ভোর পর্যন্ত টেনে আনতে গিয়ে নিজেই আটকে পড়েন বিদ্রূপে। আচমকা টিটি এসে পড়লে মৃতনদীদের ডেকে মেতে ওঠেন হাসাহাসিতে। আর দীর্ঘশ্বাস চাপতে চাপতে পাঠক একা ভাবতে থাকেন – “রেললাইন দীর্ঘ হয় কেন, বেদনা বোঝাতে?”

    •সকালের দাঁড়িকমা / আপন মাহমুদ / কথাপ্রকাশ, ঢাকা
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৮ জুলাই ২০১৫ | ৬৫১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ranjan roy | 192.69.164.0 (*) | ০৯ জুলাই ২০১৫ ০৩:০৯69212
  • উদয়নবাবু,
    অরুণেশ ঘোষ, প্রবীর মন্ডল, বাংলা স্ল্যাং, ও কালো রুটি কিনে পড়তে চাই।

    কোন উপায়?
  • উদয়ন | 126.193.136.244 (*) | ১০ জুলাই ২০১৫ ০১:১৭69213
  • রঞ্জনবাবু,

    'কালো রুটি'-র কপি বাজারে আর পাওয়া যায় না।

    অরুনেশ ঘোষ - ৯৩৩২১৩৫৬১৬, ৯৭৪৯৯৫২০৩৯
    প্রবীর মণ্ডল - ৯১৪৩২৫৫০৪০
    বাংলা স্ল্যাং - ৯৮৩৫৭৭৩৬৬৭, ০৩২৬২৩১১৪৯৫

    ওপরের ফোনগুলিতে কথা বলতে পারেন।
  • ranjan roy | 132.176.183.89 (*) | ১০ জুলাই ২০১৫ ০১:২৪69214
  • অনেক ধন্যবাদ, উদয়নবাবু।
  • h | 127.194.251.62 (*) | ১১ জুলাই ২০১৫ ০১:৫৪69215
  • এইটে সলিড হয়েছে, থ্যাংকস লেখক কে।
  • সুকি | 129.160.188.90 (*) | ১২ জুলাই ২০১৫ ০২:০৪69216
  • এই টই-টি খুব ভাল লাগল - তবে দুঃখ একটাই, এখন যেখানে থাকি সেখান থেকে ইচ্ছা করলেও বইগুলি সংগ্রহ করতে পারব না!

    উদয়ন ঘোষ-এর বই প্রকাশ করা নিয়ে ক্যাঁচালটা অনেকদিন আগে শুনেছিলাম, যতদূর মনে পড়ছে যাঁরা বই প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন তাঁদের মুখ থেকেই। শুনে খারাপ লেগেছিল -
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন