এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • আমি নস্টালজিয়া ফিরি করি

    রুকু লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ | ১৪৭৬ বার পঠিত
  • The long narrow ramblings completely bewitch me....

    The silently chaotic past casts the spell...

    অতীত থমকে আছে;দেওয়ালে জমে আছে পলেস্তারার মত;অথবা জানলার শার্শিতে নিজের ছায়া রেখে গিয়েছে।
    এক পা দু পা এগিয়ে যাওয়া আসলে অতীত পর্যটন, সমস্ত জায়গার বর্তমান মলাট এক ঝটকায় খুলে ফেললে এখনো খড়খড়ির ফাঁকে টেক্কা প্যাটার্নের নাকছাবি ঝকঝক করে ওঠে;কিংবা বারান্দা থেকে ঘরে যাওয়ার সময় আঁচলের চাবিতে মৃদু শব্দ হয়।
    টাইম ওয়ার্প ঘটে যাওয়া দুপুরগুলোয় এই অতীত পর্যটনের নেশায় হাঁটতে হাঁটতে সে পৌঁছে যায় কলকাতা উত্তর, যেখানে সময় সেপিয়া কালারে থমকে থাকে... গহন বন ... গহিন নদী ... নলীন দীঘি ... নলেন গুড় ...
    গুপি চলল বহুউউউ দূর ...

    দু হাত বাড়িয়ে নিজের মধ্যে টেনে নেয় একটা বাড়ির দেওয়াল, আধখোলা ঝুরঝুরে জানলা,পুরোনো কড়িকাঠে পায়রার ডানার ঝটপটানি অথবা বারান্দা থেকে ঝুঁকে থাকা ঘোলাটে চশমার বয়স্ক মুখ। দিন যায় গো দিন যায়, অপেক্ষাই সার।

    এবাড়ি থেকে ওবাড়ির উঁকি মারা দূরত্ব, ঘরের মধ্যে থেকে ভেসে আসা রেডিওর গান,সদ্য ফোটা ভাতের গন্ধ,তেলে ফোড়নের ঝাঁঝে মাখামাখি অতীত ঘেঁষা মধ্যবিত্ত সরু গলিগুলো ভীষণ নিস্তেজ করে দেয়;মুনলাইট সোনাটার রিনরিনে স্থবিরতা ছড়িয়ে যায় কোষে। নাগরিক চেতনায় সিঞ্চিত হয় তার মধ্যবিত্ত মননের শিকড়, যার কোনো এক অভিঘাতে কখনো উৎপাটিত হয়ে শহর কলকাতার হৃদয় ছেড়ে সরে যেতে হয়েছিলো দূরে, সরে যেতে হয় বহুদূরে। এও দেশভাগের যন্ত্রণার সমতুল্য...
    তাই বারে বারে ফিরে আসার ইচ্ছেটাও জিইয়ে রাখতেই হয়...
    "জল দাও আমার শিকড়ে"

    একটা আলোর রাস্তা দিয়ে হাঁটছে সে। আলোয় সাজানো নয়, তাহলে তো সত্যি হয়ে যাবে। বরং আলোয় বানানো, ফার্স্ট সেকেন্ড থার্ড ফোর্থ ডাইমেনশন পার হয়ে। তার খানিক আগে সে একটা ঘরে ছিলো, সেই ঘরে একটা বেঁটে টেবিল, তার ওপর কোন এক বুনো ফুলে ছড়িয়ে থাকা কম্পাস, দিকভ্রান্ত। মোমের আলোয় ঘর বড়ই স্বল্পবসনা, আর ধুপের ধোঁয়া তাকে জড়িয়ে মায়ার ওম দিচ্ছে। মায়া , মায়া থেকেই তো আসে বিভ্রম, ভালোবাসা নয়। এই দিকভ্রান্তি থেকে ছিটকে বেরিয়ে এসেছে ঘর থেকে, তারপরেই সেই আলোর রাস্তা, কত্ত বাতাস!
    অদ্ভুত মুখোশটা রাখা ছিলো, বেরোনোর আগে হাত লেগে পড়ে খানখান হয়ে গেলো। মুখোশ এত ঠুনকো হয়? মা গো!
    এখন শুধু ওই দেওয়ালটা খুঁজে বের করতে হবে, জুলিয়েটের চিঠির মত যার অজস্র ইঁটের ফাঁকে সকলের জন্য হয় বালিঘড়ি নয় কম্পাস লুকোনো আছে। যে বালিঘড়ি পায় যত্ন করে একটা কোন খুঁজে নেয়, তারপর অপেক্ষা করে। অন্তহীন!
    আর যে কম্পাস পায়, খড়কূটো ঠোঁটে নিয়ে এলোমেলো কথার ঝাঁপি সাথে করে রওনা হয়। নীল সমুদ্র, গহিন বন, ছাই ছাই আকাশ, ধোঁয়ার শহর।
    শুধু দেওয়ালটা খুঁজে পাওয়া জরুরী, ওটাই আসলে চাবি, অন্য ডাইমেনশনের।
    অন্য দেওয়ালের ফ্রেস্কো বড্ড হাতছানি দেয়। যেমন অচেনা যুবকের অন্যমনস্ক চোখ, প্রিয় বয়স্ক মানুষের চোখ কুঁচকানো হাসি, হঠাত কুড়িয়ে পাওয়া নাম না জানা পাখির পালক। কিন্তু না, এই আলোর রাস্তাও গোলকধাঁধা হয়ে যাবে এতে ডুব দিলে... থাক বরং!
    ঝিরিঝিরি বৃষ্টির মধ্যে ওই যে ছেলেটা মেয়েটার বিড়াল ডাক শুনে ঠোঁটে ঠোঁট মিলিয়েছিলো সেটাও অগ্রাহ্য করে আলোর রাস্তা ধরে হেঁটে যাচ্ছে সে। এই কসমিক ফেয়ারিটেল শেষ হলে দেওয়ালটা খুঁজে পাবে সে, যত্ন করে একটা ইঁটের ফাঁক বেছে নেবে... বালিঘড়ি না কম্পাস সেটুকুই শুধু জেনে নেওয়ার ওয়াস্তা...

    Winter is here,
    I am travelling north
    with frozen eyelashes..
    তাহলে দুপুরগুলো তো সেপিয়া ছিলো তাই এপিসি রোডে গাড়িগুলো বুঝে উঠতে পারতো না তাদের কোথায় যাওয়া উচিত।
    সেবার, টানা তিনদিন বৃষ্টি হয়েছিলো, ছাই ছাই পিচের রাস্তা লেপ্টে ছিলো হলুদ আঙুলের মত কীজানি কীসের পাতা, কাঠগোলাপ , অরেঞ্জ আইস ললির বাতিল র‍্যাপার।
    শীতকালে বৃষ্টি তখনো সাধারণ হয়ে ওঠেনি কলকাতায়।
    নিশ্চুপ দুপুরগুলো সেপিয়াই ছিলো, শুধু চুল সরিয়ে ঘাড় থেকে শিরদাঁড়া বরাবর জলরঙের আঁচড়গুলো চুঁইয়ে মিশতো।
    ঠোঁট আঙুল ত্বক নিঃশ্বাস কিচ্ছু অভ্যেস হয়নি তখনো, শুধু এই দুপুরগুলোয় পর্দা ঠেলে ঘরে ঢুকে আসতো আলস্য, সোহাগ, নকুড়ের সন্দেশ।
    প্রিয় গানের ভুল সুরে আটপৌরে ডাল ভাতের গন্ধ, তারপর ধুন্ধুমার ঝগড়া, তারপর আবার ঠিক সুর, তারপর আহ্লাদী কপালে একটা লাল টিপ, তারপর ট্রামের শব্দ, তারপর জানলার তাকে রাখা সবুজ সবুজ গাছটা, তারপর অ্যাকোয়ারিয়ামের গোল্ডফিশ... তারপর... তারপর...
    উত্তর কলকাতার শরিকি বাড়ির চৌকাঠ ডিঙ্গানো ছেলেটা তাকে শিখিয়েছিলো ভালোবাসা আসলে আলোর মত, বুকের মধ্যে বয়ে নিয়ে চলতে হয় সারাজীবন

    অনেক আক্ষেপ,আনন্দ,অভিমান,অভিসার,সঙ্কল্প,বিদ্রোহের সাক্ষী এলোমেলো আঁকাবাঁকা গলিগুলো প্রশ্বাসে দীর্ঘশ্বাসে সম্পৃক্ত। কান পাতলে এখনো অজস্র অনিমেষের সতর্ক পদক্ষেপ শোনা যায়, অথবা দৃপ্ত স্লোগান,অথবা………………..গুলির আওয়াজ আর অস্ফুট আর্তনাদ।নাহ, সত্তরের আন্দোলন সঠিক ছিলো, অথবা ছিলো না আলোচনার অবকাশ পরে। এখন শুধু পুরাতনে রাঙা বর্ণ, রোদের রঙ কাঁচা স্বর্ণ... অথবা সেপিয়া।। অথবা অসহ্য নস্টালজিক ন্যাকামি।

    “কাচের কবিতা নিয়ে একটানা বৃষ্টিতে হাঁটছিলাম

    আর কবে যে পড়ে গেছি আমি প্রাচীন ভাস্করের অন্তর গর্তে!”

    পায়ের দুপাশ দিয়ে সূক্ষ্ম আকর্ষণের চোরাস্রোত ফাঁস বোনে, পা দেওয়া মাত্র যা তলিয়ে নিয়ে যায় অনুভূতির গভীরে, নতুন করে হয় আত্ম আবিষ্কার……Rediscovery….

    তারপর আসে সোডিয়াম ভেপার লাইট।

    “হাওয়া দেওয়ার আগে সমস্ত দৃশ্যগুলোকে তুলে রাখতে হবে…..”

    মেহগিনি রঙের সন্ধ্যায় হলুদ সেই আলোর তলায় দাঁড়িয়ে নিজের সঙ্গে নিজের করা প্রতিজ্ঞা। গলিগুলো তখন কি অপার্থিব অন্ধকারকে লুকিয়ে রেখেছে আলোর চাদরের নীচে। নিঝুম আভায় এক এক টুকরো ছবি ক্যালাইডোস্কোপের মত ভেসে উঠছে, জোনাকির আলোর বিন্দু নিয়ে তাদের সহজ ঘোরা ফেরা।
    সন্ধ্যা নেমে আসে, নির্জন গলিতে অদ্ভুত ভাবে একা একাই জ্বলে ওঠে অতলস্পর্শী আলো।
    অদূরে হাতে টানা রিকশার ঠুনঠুন, আরো দূরে বড় রাস্তার বাসের হর্ন, জমজমাট হল্লা, ব্যস্ত শহর। আর সঙ্গোপন নিভৃত গলির গ্যাস লাইটের তলায় জল ভরা চোখ...
    উত্তর কলকাতার এমন অনেক ম্যাজিক আছে, এই দেখা যায় একরকম আবার একটু উল্টেপাল্টে নিলেই আরেকরকম; এই আরেক রকমটাই রহস্যময়।
    রহস্যময়তা তার শিরায়,মজ্জায়,ধমনিতে,গলিতে, রোয়াকে, জানলার তাকে রাখা ছোট্ট সতেজ গাছে আর টুংটাং উইন্ড চাইমে।
    হারিয়ে যায় হারিয়ে যায় হারিয়ে যায় সে।
    অনুভব করে এক অদম্য সময়হীনতায় থমকে গিয়েছে,কিন্তু তাতে কোনো যন্ত্রণা নেই,শুধু আত্ম সমর্পণ।
    আসলে কলকাতা উত্তর কোনো জায়গা নয়, এক অন্তর্লীণ যাপন। কেউ যদি অন্য দেশের হয়, তারও একটা উত্তর কলকাতা আছে।

    সবশেষে...

    কানা গলিতে রাত তিনটেয় শুধু কোনো শব্দ আসেনা, অদ্ভুত ফাঁকা চৌখুপি আয়তনের বাক্স থেকে শুধু আখতারি বেগম রিনিঝিনি নূপুরের মত গড়িয়ে পড়েন...
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ | ১৪৭৬ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    A room for Two - রুকু
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 144.159.168.72 (*) | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৪:৩৫64312
  • বাহ সুন্দর!
  • রুকু | 11.187.219.45 (*) | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৬:১৫64313
  • :-)
  • pi | 127.227.90.29 (*) | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৬:৩৭64314
  • বাহ! ফেরিওয়ালার কাছে আরো অর্ডার রইল!
  • Tim | 108.228.61.183 (*) | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৭:৩৫64315
  • বাহ চমৎকার হয়েছে। আরো হোক !
  • aranya | 172.118.16.5 (*) | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৮:৩৭64317
  • সুন্দর
  • সিকি | 158.168.40.123 (*) | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১২:৫৬64316
  • চমৎকার!
  • রুকু | 212.142.104.11 (*) | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৬:৫১64318
  • থ্যাঙ্কিউ :-D
  • রুকু | 57.15.137.195 (*) | ০৮ এপ্রিল ২০১৮ ১১:৪৬64319
  • অসাধারণ!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন