এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • নগরকাকের গল্প

    Muradul islam লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | ১৬৩১ বার পঠিত
  • নগরকাকের গল্প


    শামসোজ্জোহা বাসায় এসেই খবর পেয়েছে তার স্ত্রী ও কন্যা একসাথে কাক হয়ে উড়ে গেছে। এটি কোন ভালো খবর না। খারাপ খবর। খারাপ খবরে শামসোজ্জোহার মন খারাপ হল। সে একহাতে জ্বলন্ত সিগারেট রেখে আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাবতে লাগল কী করা যায়।

    দূরে শাহজালাল(র) এর দরগার মসজিদের উচু মিনারে নিচের রাস্তার দিকে তাকিয়ে বসেছিল এক নগরকাক। তারও মন খারাপ । তার মন খারাপের কারণ জানতে যেতে হবে একটু দূর...কিছু আগের ঘটনায়......

    শহরের কাকদের তখন জমজমাট অবস্থা। এখানে সেখানে সব খানে প্রচুর কাক। কাকদের সম্মিলিত উড্ডয়নে মাঝে মাঝে সন্ধ্যায় আকাশ কালো হয়ে যেত। একেবারে কুচকুচে কালো। সূর্যের আলো আসার বিন্দুমাত্র সুযোগ নেই।

    তখন নগরবাসীরা নিজ নিজ ঘরে বৈদ্যতিক বাতি জ্বালাত। জিন্দাবাজার পয়েন্টস্ত দোকানপাট গুলো রাত্রিকালীন যেসব বাতির আলোতে আলোকজ্জ্বল হয়ে উঠে সেসব বাতিতে আলোকিত হয়ে উঠত। লোকেরা বলত, আইজ তাড়াতাড়ি রাইত অই গেল।

    কেউ কেউ বলত, গ্লোবাল ওয়ার্মিং।

    তখনকার কথা। সেই সময়ে আব্দুল মজিদের বাড়ির পাশের ডোবার লাগোয়া ছোট তালগাছের গর্তে কয়েকটি মাছরাঙা বাসা বেধেছিল। আব্দুল মজিদ যেতে আসতে মাছরাঙাদের দেখত এবং ভাবত এরা এখানে কী করে।

    একদিন আব্দুল মজিদ ভোরবেলা উঠে ডোবার ধারে গিয়েছিল কোন একটা কাজে। তখন তার চোখে পড়ে মাছরাঙাদের বাসা। সে বাসাটি ভেঙে ফেলে এবং তিনটি মাছরাঙা ধরে এনে তার বউকে বলে, তেল দিয়া ভাইজা ফেলো।

    আব্দুল মজিদের বউ বলে, পাখি ভাজা গুনার কাজ।

    আব্দুল মজিদ বলে, এরা বদ পাখি। বদ পাখি মানুষ খাবে না তো কী করবে।

    আব্দুল মজিদের বউ এবং আব্দুল মজিদের কথা কাটাকাটি হয় পনেরো মিনিট। তারপর কোন একটা কারণে আব্দুল মজিদের বউ পাখিগুলো ভাজতে রাজি হয়। কারণটা এখানে অপ্রাসঙ্গিক এবং এতে পাঠকের মনে হতে পারে আব্দুল মজিদ একজন নারী নির্যাতক, সেই কারণে কারণটি উহ্য থাকল।

    পাখি ভাজার পর আব্দুল মজিদের সামনে যখন আনা হল তখন দেখা গেল কুচকুচে কালো তিনটি বস্তু পড়ে আছে।

    দেখতেই ঘেন্না লাগে এমন। কিন্তু যেহেতু এটি পাখির মাংস এবং যেহেতু বউয়ের সাথে এর জন্য কথা কাটাকাটি করতে হয়েছে তাই এর একটু অংশ ভেঙে মুখে দিল আব্দুল মজিদ। তারপর থেকে আব্দুল মজিদ একটি কালো কুচকুচে নগরকাকে পরিণত হয় এবং শহরের যাবতীয় কাকেরা দ্রুত অদৃশ্য হয়ে যায়। তখন শহরে মাত্র কাক ছিল একটাই। এবং সে আব্দুল মজিদ।

    আব্দুল মজিদ উচু উচু বিল্ডিং এর ছাদে, মসজিদের মিনারে বসে থাকত রাস্তার দিকে তাকিয়ে। সারাদিন সারারাত সঙ্গীহীন কাটিয়ে সে করুণ সুরে ডাকত। তার ডাক নগরের দেয়ালে দেয়ালে প্রতিহত হয়ে, অজস্র কর্ণকুহর পরিভ্রমণ করে হারিয়ে যেত বেশিরভাগ সময়। খুব কম সময় কেউ একজন তার ডাক লক্ষ্য করে উপরে তাকাত, সামান্য চোখের সাহায্যে খোঁজাখোজি করে আবিষ্কার করত উচু তে, খুব উচুতে মায়াবি চোখ নিয়ে বসে আছে এক নগরকাক।

    এই গেল আব্দুল মজিদ তথা মাজারের মসজিদের মিনারে নিশ্চুপ হয়ে বসে থাকা নগরকাকের কথা।

    বাকী রইল শামসোজ্জোহার স্ত্রী ও কন্যার কাহিনী। সেই কাহিনীর সাথে নিশ্চয়ই আব্দুল মজিদের কোন সংশ্রব আছে। কারণ গণিতের হিসাব মতে শহরে তখন কাকের সংখ্যা তিনঃ

    আব্দুল মজিদ
    শামসোজ্জোহার স্ত্রী
    শামসোজ্জোহার কন্যা

    এই তিন কাকের প্রধান কাক আব্দুল মজিদ। অতএব, বাকী দুই কাকের সাথে তার সংশ্লিষ্টতা একেবারে উড়িয়ে দেয়া যায় না। এবং যেহেতু আর কোন সূত্রে শামসোজ্জোহার স্ত্রী কন্যার কাক হওয়ার কাহিনী জানা যাওয়ার সম্ভাবনা নেই, যেহেতু শামসোজ্জোহা সিগারেট হাতে নিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে মন খারাপ নিয়ে অতএব, গল্পের মূল কাহিনী জানতে অবশ্যই নগরের প্রধান কাক আব্দুল মজিদের উপর নির্ভর করা ছাড়া আর কিছু করার নেই।।

    আব্দুল মজিদের দিকে লক্ষ রাখতে গিয়েই প্রথম আবিষ্কৃত হয় আব্দুল মজিদ দিনের সব সময় উচু উচু বিল্ডিংয়ের ছাদে বা মসজিদের মিনারে বসে থাকে না। সে দুপুরবেলা, যখন আকাশে সূর্য প্রবল উত্তাপে আসীন, তখন আব্দুল মজিদকে কোন উচু বিল্ডিং বা মিনারে বসে থাকতে দেখা যায় না। তখন সে একা একা ডানা ঝাপটে উড়ে বেড়ায়। মানুষের ঘর বাড়ির আশেপাশে। মানুষের কাছাকাছি।

    মানুষেরা কাক দেখে কিছু মনে করে না। তারা বুঝতে পারে না শহরে তখন মাত্র একটাই কাক। তারা মনে করে কাকের সংখ্যা অনেক কমেছে তবে কমলেও মোটামোটি সংখ্যায় তারা আছে। এছাড়া মানুষের এত সময় কোথায় কাকশুমারী করার।

    অতএব, আব্দুল মজিদ তাদের কাছে গেলেও কেউ আগ্রহ নিয়ে তাকাত না।বিকেলে আবার যখন রোদ পড়ে যেত তখন আব্দুল মজিদ উচু বিল্ডিং বা মিনারের ছাদে বসে থাকত।


    স্ত্রী ও কন্যা হারিয়ে শামসোজ্জোহা হাতে জ্বলন্ত সিগারেট নিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে ছিল। এই তাকানোই হয়ত তার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল ছিল। অথবা হতে পারে তা ছিল তার জীবনের সবচেয়ে সঠিক কাজ, কেননা ভুল এবং সঠিকতা একটা আপেক্ষিক ব্যাপার।

    শামসোজ্জোহা আকাশের দিকে তাকিয়ে প্রথম লক্ষ করে আকাশ আসলে সুন্দর। একটু পর পর পরিবর্তন হয়। আকাশের সৌন্দর্য পুরনো হয় না। সে তখন একদৃষ্টিতে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে। সে এমন মুগ্ধ হয়ে আকাশ দেখছিল যে সে তার চোখের পাতাও ফেলছিল না। তার কালো চোখের মণিতে প্রতিবিম্বিত হচ্ছিল এক গুচ্ছ নীল আকাশ।

    সে চোখের মণির প্রতিবিম্বিত অংশেই প্রথম দেখা যায় দুটি কালো কাক উড়ে যাচ্ছে। কিন্তু সত্যিকার আকাশে তাকিয়ে দেখা গেল কোন কাক নেই। শামসোজ্জোহার চোখের মণিতে কাক কীভাবে এল তা গল্পের মূল চিন্তার বিষয়ে পরিণত হওয়ার পর এক অযৌক্তিক ব্যাখ্যা দাড় করানো হয়, হয়ত শামসোজ্জোহা তার স্ত্রী এবং কন্যাকে অত্যধিক ভালোবাসত, তাদের কাক হয়ে যাওয়ায় সে মনে অনেক দুঃখ পেয়েছে, তার মনের ভিতরের আকাশে তাই ঘোরপাক খাচ্ছে তার স্ত্রী ও কন্যা, কিন্তু যেহেতু তারা এখন কাক হয়ে গেছে তাই তাদের মানুষ ছবির পরিবর্তে কাক ছবিই ভেসে উঠছে।

    এই ব্যাখ্যা অবৈজ্ঞানিক এবং অযৌক্তিক হলেও এর চেয়ে উৎকৃষ্ট কিছু পাওয়া না যাওয়ার বদৌলতে এটিই স্থির থাকল।

    এই যখন অবস্থা ছিল তখন শহরের প্রধান কাক আব্দুল মজিদকে ডানা ঝাপটাতে ঝাপটাতে উড়ে আসতে দেখা গেল। সে শামসোজ্জোহার মাথার চারপাশে চক্রাকারে ঘুরতে লাগল এবং তারস্বরে কা কা বলে চেঁচাতে লাগল।

    তবুও শামসোজ্জোহার মোহ ভাঙল না। সে মন্ত্রমুগ্ধের মত আকাশের দিকে তাকিয়ে রইল। তখন নগরের প্রধান কাক আব্দুল মজিদ শামসোজ্জোহার নাকের উপর বসল। নাকের উপর, ধারালো নখের উপর ভর করে বসে সে শামসোজ্জোহার কালো চোখের দিকে ঘাড় কাত করে তাকিয়ে দেখল ওখানে নীল আকাশ দেখা যায়।

    প্রধান নগরকাক আব্দুল মজিদ মনোযোগ দিয়ে তাকাতেই দেখতে পেল শামসোজ্জোহার চোখের আকাশে কাক উড়ছে। সঙ্গীবিহীন কাক আব্দুল মজিদের কালো চোখ আনন্দে চকচক করে উঠল। সে কোন কিছু না ভেবে শামসোজ্জোহার চোখে ঠোকর দিয়ে কাকগুলোকে মুক্ত করে দিতে চাইল।

    শামসোজ্জোহার চোখ মুহুর্তেই রক্তাক্ত হয়ে উঠল, রক্তাক্ত হয়ে উঠল প্রধান নগরকাক আব্দুল মজিদের কালো ঠোট।

    রক্তের লাল রঙে বিচলিত আব্দুল মজিদ লাফ দিয়ে সরে গেল। শূন্যে ভাসতে ভাসতে শামসোজ্জোহার চক্ষুহীন কোঠরে কয়েকবার দৃষ্টি নিক্ষেপ করে সে উড়াল দিল আকাশে।

    চোখহীন শামসোজ্জোহা ঠিক আগের মতই আকাশের দিকে তাকিয়ে রইল। বোঝা গেল, চোখ থাকা না থাকায় তার কোন সমস্যা হচ্ছে না।

    এরপর থেকে নগরে দেখা যেত তিনটি কাক একসাথে ঘুরছে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | ১৬৩১ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    হেলেন - Muradul islam
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • i | 134.170.249.180 (*) | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৪:০১61082
  • দারুণ লাগল।একদম অন্যরকম ভাবনা, লেখা। আবারও পড়ব।
  • T | 229.75.11.86 (*) | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৩৫61083
  • ভালো লেগেছে।
  • d | 24.97.73.227 (*) | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৪:২২61084
  • বাহ ভালো
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন