এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Du | 7845.184.8912.41 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০২:৪১50022
  • আহা! বড়ই উপাদেয়। জাফ্রানী মুর্গী পড়ে মনে পড়লো ছোটবেলায় পাব্দা মাছের সাইড থেকে সরু ভাতের মতো জিনিসটা বের করে খেতে খেতে ভাবতাম চাকরি পাবার পর শুধু ঐ জিনিষটার একটা পদ লোকেদের নিমন্ত্রন করে খাওয়াবো ঃ)
  • dd | 90045.207.8945.4 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০২:৫৮50023
  • এই ই হয়েছে মুশকিল। নাম টাম আর কিছুই মনে থাকে না।

    ঐ যে, কে জানি লিখেছিলেন, কী জানি লিখেছিলেন? "ঠাকুর বাড়ীর অন্দর মহল"? চিত্রা দেবের? না হওয়ারই কথা। ইন্দ্রানী হয়তো এটুকু পড়েই টুক করে সঠিক নামটা লিখে দিবে।

    মোট কথা সেই বইতে ঠাকুর বাড়ীর মেনু ছিলো। একই সাথে থাকতো ভাত,পোলাউ আর খিচুড়ি। আর ডাল থাকতো তিন চার রকমের। বাবার কাছেও শুনেছি সে সময়ের সাধারন লোকের বিয়ে বাড়ীতেও গোটা তিনেক ডাল থাকতো।

    আমার ছোটোবেলাতেও মুরগী ছিলো অতি মহার্ঘ। খুব বড়লোক বাড়ী ছাড়া নেমন্তন্ন বাড়ীতে মুর্গী থাকতোই না।

    বাজারে কেটারার ঢোকার পরেই তো মেনুর নানান কেরামতি দ্যাখা গেলো।
  • dd | 90045.207.8945.4 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০২:৫৯50024
  • ও হো। আরেকটি গপ্পো আছে। ঐ রুমালি রোটি। ওটি শুরু হয়েছিলো সত্যিই হাত মুছবার জন্য। পরে ওটাই খাবার হিসেবে চলে এলো।
  • | 2345.108.343423.12 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০৩:১১50025
  • হ্যাঁ ঠাকুরবাড়ির অন্দরমহল চিত্রা দেব এর লেখা। এবং হ্যাঁ তাতে ঠাকুরবাড়ির মেনু দেওয়া ছিল বলেই মনে পড়ছে।
  • dc | 232312.174.1289.147 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০৩:৪৯50026
  • আহা সকাল সকাল কি ভালো একটা টইই না পড়লাম! এর পরের জন্মে আমি টাইম ট্রাভেল করে পেছনে চলে যাবো আর নবাব হয়ে জন্মে ঐ জাফরানি মুর্গিগুলো খাবো।
  • বিপ্লব রহমান | 340112.231.126712.75 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০৪:১৫50027
  • সেই দিন আর নাই রে নাতি, মুঠো মুঠো ছাতু খাতি!
  • ন্যাড়া | 1278.202.5634.85 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০৪:৩৬50028
  • ডিডিদাদার পতনে যে আমি কী পরিমাণ ভেঙে পড়েছি যে কী আর বলব। কোথায় নবাবের ঘরের দস্তরখান আর কোথায় সদ্যনবাব ইংরেজ-হতে-চাওয়া বেহ্ম টেবিল।

    চিত্রা দেবের বইই। তবে উনি প্রজ্ঞাসুন্দরীর বইয়ের মেনু উদ্ধৃত করেছিলেন।

    আরও গপ্প আসবে।
  • বাউণ্ডুলে বান্দা | 785612.41.670123.206 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০৫:১৫50029
  • পড়তে পড়তে উদাস হয়ে যাচ্ছি।
  • b | 562312.20.2389.164 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০৫:২০50030
  • আমার এক হিস্টরিয়ান দাদা, আইন -ই আকবরীতে থাকা কিছু রেসিপি বাড়িতে ফলো করার চেষ্টা করেছিলেন। শেষে বৌদি বিদ্রোহ করায় এগুতে পারেন নি। অ্যাপারেন্টলি মুঘল রান্নায় জল টলের ব্যাপার নেই, ঘি-এ সেদ্ধ সব। আর মাংস ম্যারিনেট করতে হবে লেবু বা ভিনিগার নয়, অল্প টক অল্প মিষ্টি আঙুরের রসে। এইসব আর কি।
  • শঙ্খ | 2345.110.894512.241 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০৫:৫৭50031
  • মনটা কাবাব কাবাব করছে
  • de | 90056.185.673423.51 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০৬:৪৮50032
  • মজার কথা হোলো এতো লিটার লিটার ঘিতে ভাজা এতো রেড মিট খেয়েও এনার দিব্বি যুদ্ধু-টুদ্ধু কত্তেন, শ-দুশো বেগমও রাখতেন হারেমে - কলেস্টেরল, ডায়াবেটিস এসব বোধহয় তখন ছিলো না -

    বম্বেতে স্যাফ্রন বলে একটা চেইন আছে - তারা ওই গলৌটি কাবাবটা বেশ বানায় - ছোট ছোট পরোটার ওপরে একএকখান কাবাব বসিয়ে আনে, পাশে রিং ওনিয়ন আর লেবু আর পুদিনা-ধনিয়ার চাটনি।
  • ন্যাড়া | 1278.202.5634.85 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০৭:৩৫50033
  • বম্বে গিয়ে কোনদিন স্যাফ্রনের গালৌটি কাবাব খাওয়া হবে কিনা জানিনা। তবে গলৌটি কাবাবের বেহেস্ত শুনেছি লক্ষ্ণৌর 'তুন্ডে'। এক ল্যাংড়া (তুন্ডে) বাবুর্চির দান। আল্লার দোয়ায় ব্যাঙ্গালোরে তার একটি ব্রাঞ্চ ছিল - তুন্ডে কাবাবি। সেখানে উত্তম গলৌটি খেয়েছি, যদিও নাম দিয়েছে তুন্ডে কাবাব। রুমালি রুটির সঙ্গে খেতে হয়। কল্লোলদা সায় দেবে।
  • b | 562312.20.2389.164 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০৮:২২50034
  • অত যুদ্ধু আর অত বেগম থাকলে এমনি-ই কোলেস্টেরল কমে যাবে।
  • সৈকত | 340112.99.675612.98 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ১০:১০50035
  • ন্যাড়াবাবু নিশ্চয় বলতে পারবেন। খাস বাবুর্চির ছটি পরোটা ভাজার কথা পড়ে মনে পড়ল, কদিন আগে একটা লেখায় পড়লাম। এই যে কলকাতার বিরিয়ানিতে আলু দেয়া হয়না কারণ ওয়াজিদ আলি শাহর সামর্থ্য ছিল না (যদিও ওনার উত্তরপুরুষরা এই মতকে মানেন না, বক্তব্য যে নবাব এক্সপেরিমেন্ট করার জন্য আলু যোগ করেছিলেন বিরিয়ানিতে), তো সেই আলু দেওয়ার ব্যাপারটা নাকি রয়ালের বিরিয়ানিতে ঘটে না, সেটা আলু ছাড়াই (অর্ধেক জীবন কেটে গেল, রয়ালের বিরিয়ানি খাওয়া হয়নি এখনও !!)। এর কারণ রয়ালের দোকান যে পরিবার চালায় তাদের পূর্বপুরুষ ছিল ওয়াজিদ আলি শাহর খাস বাবুর্চি, তাদের বলা হত রেকাবদার। কারণ, একটি রেকাবিতে যতখানি বিরিয়ানি ধরে ঠিক সেই পরিমাণের বিরিয়ানিই তাঁরা রাঁধতেন নবাব আর দু-চারজন পরিবারের সদস্যদের জন্য। এবং সেই বিরিয়ানিতে মাংসই থাকত। বাকি লোকজনের বিরিয়ানি রাঁধার আলাদা বাবুর্চি ছিল আর সেই বিরিয়ানিতে আলুই পড়ত ! তো, এই রেকাবদারদের কথা ন্যাড়াবাবু জানেন কিছু ?
  • sm | 2345.110.786712.109 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ১০:১৭50036
  • ন্যাড়া র প্রত্যেকটা লেখার মধ্যে আলাদা ফ্লেভার পাচ্ছি।মোগলাই খানার লেখাটাতো লা জবাব।তবে ভূতের টা তুলনাহীন।
    হেব্বি হচ্ছে।
    নবাবী রেসিপি দু চারটে হয়ে যাক।
  • সুমন | 127812.51.237812.255 (*) | ১১ জানুয়ারি ২০১৯ ০৩:০৬50037
  • উলস!!!
  • কল্লোল | 342323.191.0167.183 (*) | ১১ জানুয়ারি ২০১৯ ০৪:৩৮50038
  • আহাহা। ন্যাড়ার দুই গালে গন্ডা গন্ডা চুমু।
    সে এক লুরু ভাটে ন্যাড়ার প্রথম লুরুবাসায় খেয়েছিলুম। তার আগে (আমার তখন বোধহয় ৫৫) আমি কস্মিনকালেও ঐ বস্তুটি আস্বাদ করিনি। ওটি আমার কলকাতা থাকাকালীন (১৯৫৫ থে ২০০৬) সারা শহরে কোত্থাও পাওয়া যেতো না।
    প্রথম দেখে মনে হয়েছিলো শামী কাবাব। মুখে দিতে চক্ষু ভালে ও সাথে আরও কিছুমিছু রগে। যারে কবিরা কয়েছেন (নাঃ, এ অনুভুতি কবিদের বাবারও সাধ্যের অতীত) - জিভের ভিতর দিয়া মরমে পশিল। পাক্কা সুফি বিলাপ - ধরি ধরি মনে করি / ধরা নাহি যায়.......
    বস্তুটির পরিচয় ন্যাড়াই বল্লে "টুন্ডে কাবাব"। কোরমঙ্গলায় উনার নিবাস টুন্ডে কাবাবি নামের খানাঘরে।
    খুঁজে পেতে পরদিনই গেলুম ও গরগরা শুদম হয়ে গেলো।
    তাপ্পর থে যতদিন লুরুতে ছিলুম পরিচিত, স্বল্প পরিচিত, পরিচিত হবে হবে এমন মনুষ্যপদবাচ্য হগ্গলরে খাইয়েছি।
    এট্টা ছোট্ট তথ্যপ্রমাদ - ওটি রুমালী রুটি নয়, টুন্ডে পরোটা দিয়ে খেতে হয়। বস্তুটি রুমালী রুটির কায়দাতেই বেলা হয়। কড়াইয়ের উল্টোদিকেই সেঁকা হয়। কিন্তু স্বাদে ভীষন স্বল্প তেলের পরোটা।
    কেউ লুরু গেলে চেখে আসবেন। কোরমোঙ্গলা কৃষ্ণ টেম্পেলের কাছে, তন্দুর হাট ও লাজিজের মাঝে।
  • কল্লোল | 342323.191.1267.59 (*) | ১১ জানুয়ারি ২০১৯ ০৪:৩৮50045
  • আমি চলে আসার পর ইন্দ্রানগরে 100ফিট রোডে 6thক্রসের কাছে একটা মুঘলাই খাবার জায়গা হয়েছে। সেখানেও গলাওটি কাবাব পাওয়া যায়।

    এছাড়া কেম্ব্রিজ লে আউটে 1stক্রসের কাছে কিম লি-তে চিলি পর্ক চমৎকার। কোরমঙ্গলায় বাঙ্গালীয়ানার পাশে জুক বক্সে পর্ক স্পেয়ার রিবস অতি উত্তম। হেথায় চাইলে গরম (ঈষদুষ্ণ) বিয়র পাওয়া যায়। চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
  • San | 015612.129.128912.245 (*) | ১১ জানুয়ারি ২০১৯ ০৪:৪৭50046
  • লুরু বা দিল্লিতে গলৌতি কাবাব ভালই মেলে , কিন্তু লখনউ এর চক-বাজারে ওরিজিনাল তুন্ডে কাবাবিতে খাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে , সেটা সত্যিই অসাধারণ ! সরু গলির ছোট্ট ঘুপচি দোকান , দুটোমাত্র আইটেম বিক্কিরি হয় - গলৌতি কাবাব আর 'উল্টে তাওয়া কি পরাঠে'।
  • ন্যাড়া | 1278.202.5634.85 (*) | ১১ জানুয়ারি ২০১৯ ০৪:৪৯50039
  • সৈকত - ঠিকই। তিন শ্রেণীর লোক খানা পাকানোয় নিযুক্ত হতেন। একদম তলার ধাপে ছিলেন যারা তাদের কাজ ছিল বাসন-টাসন মাজা আর বাবুর্চিদের ফাইফরমাস খাটা। অনেকটা আজকের রেস্তোঁরার বাস-বয়দের মতন। দ্বিতীয় ধাপে ছিলেন বাবুর্চিরা। বাবুর্চিরা পাইকারি হারে খাবার রাঁধত। লাইন শেফের মতন। সবার ওপরে ছিলেন রকবদার। তাঁরা অতি অল্প পরিমাণে রান্না করতেন বিশিষ্টজনদের জন্যে। পাইকিরি হারে রান্না করতে তাদের সম্মানে লাগত। তবে রান্নার পাশাপাশি রকবদাররা গার্নিশিঙে খুবই পটু ছিলেন। প্রচুর সময় যেত ফল কেটে ফুল, পাখি বানিয়ে খাবারের থালায় পরিবেশন করতে। আর দড় ছিলেন নানারকম আচার, মোরব্বা, চাটনি তৈরিতে।

    কলকাতার বিরিয়ানিতে আলু নিয়ে খুব ধন্দে আছি। এখনও কোন অথেনটিক সোর্স চোখে পড়েনি। আমিও বহুদিন রয়েলের বিরিয়ানি, চাঁপ - কিছুই খাইনি। হায়।
  • ন্যাড়া | 1278.202.5634.85 (*) | ১১ জানুয়ারি ২০১৯ ০৪:৫১50040
  • এই তো কল্লোলদা বলে দিয়েছে। হ্যাঁ, তুন্ডে পরোটা। ওই দোকানের বাকি সব খাবার এই দুয়ের তুলনায় অতি ফিকে।
  • dc | 232312.174.782323.229 (*) | ১১ জানুয়ারি ২০১৯ ০৫:০২50041
  • এবার ব্যাঙ্গালোর গেলে এই টুন্ডে কাবাবি তে গিয়ে খেতে হবে।
  • amit | 340123.0.34.2 (*) | ১১ জানুয়ারি ২০১৯ ০৫:১৪50042
  • পুরো জিভে জল আনা টোয়ি।
    কলকাতার আলুওয়ালা বিরিয়ানি কি ওয়াজেদ আলী শা-র বাবুর্চিরা চালু করেছিল ? কোথায় যেন পড়েছিলাম একটা। ডিটেলস জানি না।
  • dc | 232312.174.782323.229 (*) | ১১ জানুয়ারি ২০১৯ ০৫:১৪50043
  • কিন্তু জোম্যাটোতে দেখছি অনেকে রিভিউতে লিখেছে রিসেন্টলি নাকি খারাপ হয়ে গেছে! এটা কোরামঙ্গলার টুন্ডে কাবাবির রিভিউ।
  • | 453412.159.896712.72 (*) | ১১ জানুয়ারি ২০১৯ ০৫:৫৯50044
  • আমি কোরামঙ্গলার এই দোকানটায় ২০১৫তে খেয়েছি, সরি ট্যু সে, খুব আহামরি কিছু লাগে নি।

    যারা ব্যাঙ্গালোর যেতে পারছেন না তারা কলকাতার আমিনিয়া - চিনার পার্ক ব্র্যাঞ্চে নানারকম কেবাব চেখে দেখতে পারেন। বেশ দিব্বি বানায়।

    আর অওধি আমার চাখা হয় নি, অজ্জিত ব্ল্যাঙ্কিরা বলতে পারবে।

    এবার কলকাতা গিয়ে সিকিম হাউজের ভেতরে ব্লু পপি থাক্কালিতে খেয়ে এলাম। পাঁঠা আর শুয়োরের অতি উত্তম কিছু পদ। একটা ছিল পাঁথার খুরের। ওদের কিমচি ফ্রায়েড রাইসও একদম ইউনিক টেস্ট।
  • প্রতিভা | 342323.233.8912.108 (*) | ১৩ জানুয়ারি ২০১৯ ০৫:১৯50047
  • কাবাব টাবাব নিয়ে কথা হচ্ছে হোক। দিব্যি লাগছে। মাঝে মাঝে হাড্ডির মতো বেগমরা এসে পড়ছে কেন কে জানে !
  • sde | 236712.158.1234.161 (*) | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৯:২৪50048
  • Tunda basically belongs to Lucknow. There are two shops at present , the older one at Chowk, other at Aminabad. One should taste the bade ka kabab which is made from buffalo meat. Goat meat variety is also available.
  • b | 236712.158.566712.141 (*) | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৩:৪০50049
  • গালৌটি কাবাব সম্পর্কে যে গপ্পটা আমি জানি। এক নবাবের দাঁত পড়ে গেছে, কিন্তু কাবাব খাবার খুব শখ। তো শেফ বলল, কুছ পরোয়া নেই হুজুর, আমি আপনার জন্যে কাবাব বানিয়ে দেবো।তা মাংস শিলে বেটে এমনই নরম হল যে কাবাব মুখে দিতেই আইসক্রীমের মত গলে গেলো।

    হায়, সে অযোধ্যা আজ কই?
  • সম্বিৎ | ১৬ জানুয়ারি ২০২১ ০৩:৫৬101742
  • কলকাতায় ভাল গালৌটি কাবাব করে খিদিরপুরের ইন্ডিয়া হোটেল। বিজ্ঞাপনের ভাষায়, "নিজে খেয়েছি তাই বলছি"। 

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন