এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • একটা অ-সমাপ্ত গল্প

    Kaushik Ghosh লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২২ অক্টোবর ২০১৩ | ১৪৫৮ বার পঠিত
  • ৩।

    I loved you, and that love, to die refusing,
    May still – who knows! – be smouldering
    in my breast.
    ……………………………………………
    I loved you mutely, hopelessly and truly,
    With shy yet fervent tenderness aglow;
    Mine was a jealous passion and unruly…
    May Heaven grant another loves you so!

    দুপুরের দিকটায় একটু বিশ্রাম পাওয়া যায়। সকাল থেকে রান্নাঘরেই বেশিরভাগ সময়টা কাটে। তারপর মেয়েরা স্কুলে কলেজে চলে গেলে ওদের বাবাও রওনা হন স্কুলের জন্য। বাসন কোসন মেজে স্নান সারতে সারতেই বেলা দেড়টা। খেয়ে দেয়ে একটু দিবা নিদ্রা - এটা ছবির অনেকদিনের অভ্যেস। সেই পাবনায় থাকতেই অভ্যেসটার জন্ম। তার আগে কলকাতায় থাকার সময় তো দুপুরটা স্কুলেই কাটতো। আর তারও আগে কার্সিয়াঙের সেন্ট মেরিজ কনভেন্ট এর দিনগুলো কাটতো স্বপ্নের মতন। এখন ভাবলে মনে হয়, বুঝিবা মনের ভুল। ঐ পাহাড়, পাহাড়ের মাথায় জড়িয়ে থাকা মেঘ, চ্যাপেলের ঘন্টার শব্দ , মেয়েদের কলকল উচ্ছলতা - স-ব বোধহয় স্বপ্নের মধ্যে ঘটে যাওয়া অলীক ঘটনার সরণি। বারো বছর বয়স অবধি তো মোটে কার্সিয়াঙের বোর্ডিং স্কুলে; গত জন্মই বলা চলে। তার পর মা মারা গেলে বাবা ওকে নিয়ে এলেন কলকাতায়। স্কুল পাল্টালো। ব্রাক্ষ্ম বালিকা বিদ্যালয়। কলকাতার দিনগুলোও নানান রঙের ছিলো, তবে কার্সিয়াঙের মতন কখনই নয়। তাছাড়া কলকাতায় তখন স্বাধীনতা আন্দোলন চলছে, পরিবেশ খুবই ডিসটার্বড। কিন্তু বাবার কাছে থাকার আনন্দই আলাদা! জ্ঞান হওয়া থেকে বিয়ের আগে অবধি বাবার কাছে যখন যা আবদার করেছে ছবি, সবই পেয়েছে। চোদ্দো বছর বয়সে রেডিওতে গাইবার সুযোগ এসেছিলো, বাবারও উৎসাহ ছিলো আঠারো আনা। আর কাকা তো তখন বাঙলা গানের জগতে এক অতি পরিচিত নাম। রবি রায় বলতে বড় বড় গাইয়েরা তখন অজ্ঞান! মূলত কাকার অনুপ্রেরনাতেই গান শিখতে শুরু করে ছবি। যদিও ওয়েস্টার্ন ক্লাসিক্যালই শিখত ও, কিন্তু কাকার সুর দেওয়া গানগুলো খুবই মনকে ছুঁয়ে যেতো। বিশেষ করে - আমার হাত ধরে তুমি নিয়ে চল সখা আমি যে পথ চিনিনা - গানটা। ঐ গানটার দৌলতে স্টুডিও পাড়ায় কাকার তখন খুবই নামডাক। কাকাই ওকে নিয়ে গেছিলো গার্স্টিন প্লেসের অফিসে অডিশন দিতে। এক বারেই বাজিমাত। কিন্তু দাদুর অনিচ্ছাতেই শেষ পর্যন্ত আর রেডিওতে গাওয়া হলনা ছবির। দাদু বলেছিলেন, রায় বাড়ির মেয়ের গলা বাইরের আর পাঁচটা লোকে শুনবে? আমার এতে মত নেই। বাবাও তাই আর রেকর্ডিং এ যেতে দিলেন না। তাতে অবশ্য ছবির কোনো দুঃখ হয়নি কোনোদিনই। গানটাকে চিরদিন ভালো বেসেই গেয়েছেন; কিছুর বিনিময়ে নয়।
    রয়েড স্ট্রীট থেকে মিসেস ও'ব্রায়ান আসতেন ওকে গান শেখাতে। আয়ারল্যান্ডের মানুষ। কাকা ছাড়া আর যার কাছে গানকে ভালোবাসার শিক্ষা পেয়েছে ছবি তিনি মিসেস ও'ব্রায়ান। রোজ সন্ধ্যে বেলায় আসতেন ছবিদের শ্যামবাজারের বাড়িতে। গান শেখানোর ফাঁকে ফাঁকে গল্পও হতো অনেক। ওঁনার দেশের গল্প। সেই কিশোরী বেলায় বাবার সাথে পাড়ি দিয়েছিলেন দেশ ছেড়ে ইন্ডিয়ার উদ্দেশ্যে। তার পর আর ফিরে যাওয়া হয়নি। তবু পুরনো স্মৃতিদের ধূলো ঝেড়ে ঝেড়ে বের করতেন মনের কুঠুরি থেকে।
    মায়ের ফাঁকা জায়গাটা তিলমাত্র হলেও পুরন করতে পেরেছিলেন লীন্ডা ও'ব্রায়ান। গানের গলাটাও মন্দ ছিলোনা ওঁনার। যদিও কর্সিয়াঙের স্কুলের সিস্টার ভেরনিকার গলার সাথে তুলনা চলেনা, তবু কি যেন একটা জাদু ছিলো ঐ গলায়। কাকা অবধি বুঁদ হয়ে থাকতেন ওনার গলা শুনে। ছবির বেশ মনে আছে একদিন বাড়ির ছাদে পায়চারি করছে ও , কাকা হঠাৎই উঠে এসেছিলেন ছাদে। বলেছিলেন, জানিস, তোর ওই মেমসাহেবের গলায় কি আছে বলতে পারবোনা তবে ওর গান শুনলে মনে হয় যেন নেশা করছি।
    সিস্টার ভেরনিকার গলা ছিলো অন্য জাতের। চ্যাপেলে অর্গান বাজিয়ে যখন খ্রীসমাস ক্যারল গাইতেন, তখন শুধু ছবিই নয়, আর সব মেয়েদের বুকের ভেতরেও একশো পায়রার ঝটপটানি বাড়তে বাড়তে এক সময় উড়ে যেত চ্যর্চের চূড়া ছাড়িয়ে মেঘেদের ওপারে।
    কার্সিয়াঙের দিনগুলো আর মনে করতে চায়না ছবি। চরম শৃঙ্খলা পরায়নতার মধ্যেও যে একটা মুক্তির আনন্দ আছে; তা হয়তো বোর্ডিঙে না গেলে কোনোদিন বোঝাই হত না! গুটি কয় ভারতীয় মেয়ে। বেশিরভাগই ইউরোপিয়ান, তবু যেন কি আপন মনে হতো স্কুলটাকে। স্কুলের মাঠটা,পাহাড়, পাহাড়ের গায়ে ফুটে থাকা জঙ্গলা ফুল - সব, সব যেন ওর নিজের ছিলো! খুব কষ্ট হয়েছিলো ঐ পাহাড় ছেড়ে আসতে।
    কলকাতার স্কুলটার বদ্ধতা থেকে থেকে ওকে অস্থির করে তুলতো। বন্ধুদের সাথে চিন্তা ভাবনায় মাইল মাইল পার্থক্য। কাঠ কাঠ প্রার্থণা সঙ্গীতের মধ্যে সমর্পন খুঁজে পেতনা। শুধু বাড়িতেই একমাত্র শান্তি পেত ছবি। বাড়ির পরিবেশের মধ্যে খোলা হাওয়া তো ছিলোই; ছিলো বৈচিত্রও। গান ছাড়াও ছিলো দুই দাদার ফুটবল। বড়দা শিবেন তো তখন রীতিমত মোহনবাগানে খেলছে। বাবার অবশ্য ইচ্ছে বড়দা ডালহৌসী বা ক্যালকাটা-র হয়ে খেলে। কিন্তু বড়দা হলো চিরকালের রেবেল! বলত, এগারো সালের পর থেকে ক্লাব আর শিল্ড পায়নি; আরেকবার নাহয় শিল্ডটা জিতিয়ে দিই, তারপর তোমার ইচ্ছে মতন ক্লাবে খেলব। এছাড়া বাড়িতে প্রায় দিনই পার্টি লেগেই থাকতো।

    তবে বাড়ির বাইরে কলকাতা শহরটাকে মোটেও ভালো লাগতোনা ছবির। শহরটা যেন সারাটা ক্ষণ টেনসড হয়েই রয়েছে। মিস্টার গান্ধীর অনুগামীরা মিছিল করছে, পুলিশ এসে তাদের তাড়াচ্ছে। দুই দাদা লুকিয়ে কংগ্রেসে নাম লিখিয়েছে; মনুমেন্টের তলায় সুভাষ বাবুর বক্তৃতা শুনতে গিয়ে লাঠি খেয়ে ফিরেছে। ববা জানলে মুশকিল, তাই দারোয়ানকে হাত করে রাত বাড়ি ঢুকছে দুই ভাই - সবার অজান্তে। বাবা জানতেন সবই, কিন্তু বলতেন না কিছু। ছেলেদের জন্য হয়ত চাপা গর্ববোধ ছিলো বাবার। খোলাখুলি সমর্থনের প্রশ্নই ওঠেনা। ব্রিটিশদের থেকে পাওয়া উপাধি; তার একটা দায়-দ্বায়িত্ব আছে। দ্বায়িত্ব পালন করেছেন দাদু আর দায় বইতে হয়েছে বাবাকে; নিজের মত প্রকাশ না করে।
    এহেন শহরটায় কার্সিয়াঙের স্মৃতি অল্প হলেও উস্কে দিতেন মিসেস ও'ব্রায়ান। সামাজিক দিক থেকে দেখতে গেলে নেহাৎই মধ্যবিত্ত, কিন্তু আদপ কায়দায় একটা সহজাত আভিজাত্য ছিলো ওনার মধ্যে। কাকার গান ভালো লাগতো, কিন্তু লীন্ডা ও'ব্রায়ান-এর গানের সাথে একাত্ম হতে পারতো ছবি। এক ইস্টারে উনি প্রথম নিয়ে যান ছবিকে নিজের বাড়িতে। দু কামরার সংসার; কিন্তু ছবির মনে হয়েছিলো এখানে থেকে যাওয়া যায় সারাটা জীবন। থেকে যাওয়া যায় গানের জন্য। ছোট্ট বাড়িটায় ছড়িয়ে থাকা অব্যক্ত ভালোবাসা আর সোচ্চার সিম্পলিসিটির জন্য। আর থেকে যাওয়া যায় আলেক এর জন্য। মিসেস ও'ব্রায়ান এর ছেলে। সেন্ট জেভিয়ার্স এ তখন বি এ পড়ছে।
    মাথার ঢেউ খেলানো চুলগুলো কাঁধের একটু আগে এসে শেষ হয়েছে। গালে কচি ঘাসের মতন দাড়ি আর অসম্ভব শান্ত অথচ গভীর দুটো নীল চোখ। প্রথম দিন ও ছবিকে কিটসের কবিতা শুনিয়েছিলো। ছবির বুকের ভেতর তখন ওর ফেলে আসা পাহাড়ের গির্জার ঘন্টা বাজছিলো।
    তারপর আরো অনেকবার গেছে ও রয়েড স্ট্রীটের ঐ বাড়িটায়; কখনও আলেক ছিলো কখনও বা নয়। না থেকেও অবশ্য ছবির অনুভূতিতে জীবন্ত থাকতো আলেক। ছোট্ট বাড়িটার প্রতিটি আসবাবে ছবি টের পেত আলেক-এর উপস্থিতি।
    আর যে সব দিনে সে বাড়িতে থাকতো সে দিন গুলোতে ছবি আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যেত বুকের ভেতরের ঘোড় দৌড়টাকে চাপা দেওয়ার। কিন্তু যীশুর মতন দেখতে ছেলেটার অদ্ভূত নির্লিপ্ততা বহুগুনে বাড়িয়ে দিত ছবির বুকের গুড়গুড়ানিটাকে। ছবির সাথে গল্প করার সময়ও আলেকের মন ঘুরে বেড়াতো গ্রহান্তরে; ছবি বুঝতো। আর তাই যেন আরো বেশি করে হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করত ঐ নীল চোখের দূর্বার সম্মোহনে। ছবি বেশ বুঝতে পারতো আলেক -এর মধ্যে একজন একলা মানুষ বাস করে যার কাছে এই শহর, ছবি, কবিতা - সবই অবান্তর! সব কিছুর মধ্যে থেকেও যেন সে কিছুর মধ্যেই নেই। আর এই না থাকার জন্যই ওর আরো বেশি করে ভালোবাসতে ইচ্ছে করতো আলেক -কে; কিন্তু গোপনে। কারন প্রাত্যহিক চাওয়া পাওয়া গুলোর ক্লেদাক্ততা থেকে ওকে মুক্ত রাখতে চেয়েছিলো ছবি।

    ফুলশয্যার রাত্রে পাবনার বাড়িতে জানলার ধারে একা বসে দাদুর কথা মনে পড়ছিলো ছবির। দাদুকে কোনো দিন ক্ষমা করতে পারেনি ও। আলেক কে নিজের করে পাওয়ার কোনো বাসনা কোনো দিনই ছবির মনে স্থান পায়নি। বিয়ের মতন দু অক্ষরের শব্দ দিয়ে আলেকের হারিয়ে যাওয়া মনকে বন্দী করা যায় না। ছবি শুধু চেয়েছিলো ঐ অতলান্ত মনের তলে পৌঁছোতে - অন্তত একবারের জন্যে হলেও। কিন্তু তার আগেই ছেড়ে আসতে হল কলকাতা, ছেড়ে আসতে হল আলেককে। দাদুর নির্দেশে বিয়ে করতে হলো ছবিকে একটুও মানসিক প্রস্তুতি না নিয়ে।
    শেষ দেখা হওয়ার দিনে অরনদ ওকে শুনিয়েছিলো ওয়ার্ডসওয়ার্থের আ ফেয়ারওয়েল
    কবিতাটা। কাকতালীয়? হবেও বা!
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২২ অক্টোবর ২০১৩ | ১৪৫৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন