এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মানুষের রুখে দাঁড়ানো, হেমেন মণ্ডল-গৌরীবাড়ি, ইতিহাসের শিক্ষা ইত্যাদি

    Bishan Basu
    অন্যান্য | ২৬ এপ্রিল ২০১৯ | ২২৩৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Bishan Basu | 7845.15.9004512.184 | ২৬ এপ্রিল ২০১৯ ০৬:১৭382708
  • হ্যাঁ, চাইলে মানুষ পারেন। মানুষই পারেন।

    আমাদেরকে গিলিয়ে দেওয়া হচ্ছে, আমাদের চয়েসের স্বাধীনতা মানে আইপিএল নাকি আইএসএল, ব্রিটানিয়া নাকি বিস্কফার্ম, মোদী নাকি মমতা, অ্যাপোলো নাকি নারায়ণা, ইসলামিক মৌলবাদ নাকি উগ্র হিন্দুত্ব।

    কিন্তু, এর বাইরেও চয়েস আছে। সেই চয়েস নৈরাজ্য অপশাসনের বিরুদ্ধে চয়েস, অত্যাবশ্যক পরিষেবাকে লাভের ক্ষেত্র হিসেবে দেখতে না চাওয়ার চয়েস, সমাজবিরোধী ক্রিয়াকলাপের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর চয়েস, ধর্মের নামে মানুষ খুন-অশান্তি-ঘৃণার বিরুদ্ধে গলা তোলার চয়েস।

    তবে, সেই চয়েস পেতে হলে সঙ্ঘবদ্ধ হতে হয়, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পথে নামতে হয়, ভার্চুয়াল জগতের বাইরে বেরিয়ে বন্ধুর হাত ধরতে জানতে হয়।

    আর, রেডিমেড লিস্টের বাইরের চয়েস বাছতে চাইলে প্রশাসনকে পাশে পাওয়া যায় না, এইটাও মনে রাখা ভালো। কাজটা সহজ না হলেও অসম্ভব কিন্তু নয়।

    কয়েক দশক আগে, এই কলকাতার গৌরীবাড়ি অঞ্চলেই রুখে দাঁড়াতে পেরেছিলেন সাধারণ মানুষ। এখন এই সার্বিক অরাজকতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পারব না আমরা??

    নাকি নকুলদানা-গুড়-বাতাসা চড়াম চড়াম শব্দে আমাদের কান ভরে রেখেছে??

    পুরনো কলকাতার গল্প গ্রুপে গৌরীবাড়ির কথা মনে করালেন দেবব্রত রায়। তথ্য তাঁর। পরের লেখাটির মধ্যেকার মতামতও তাঁরই। শুধু তাঁর লেখার সাধারণীকরণের দায় আমার।

    "আমার জন্ম, বড়ো হয়ে ওঠা উত্তর কলকাতার গৌরীবাড়ি তে | হাতিবাগান থেকে উল্টোডাঙা যাবার রাস্তায় অরবিন্দ সেতুর দুপাশের এলাকা হচ্ছে গৌরীবাড়ি| এটা ঠিক বনেদী উত্তরের অংশ নয় | তাই পরেশনাথের মন্দির ছাড়া এখানে বোধহয় পুরোনো কলকাতার কোনো ইতিহাস লুকিয়ে নেই | যেটা আছে তা হচ্ছে সাধারণ মানুষের এক অসাধারণ আন্দোলনের ইতিহাস , যেটা বলার জন্য এই লেখা |

    সময়টা ছিলো ১৯৭১-৭২ | উত্তপ্ত কলকাতায় আমাদের পাড়া ছিলো তুলনামূলক ভাবে শান্ত | যদিও আমি তখন এতো ছোটো যে এই পর্যায়ের অনেক কিছুই বড়োদের থেকে শোনা| সিদ্ধার্থবাবু রাজ্যপালের উপদেষ্টা হয়ে তখন রাজ্য চালাচ্ছেন| তিনি নক্শাল দমনে পুলিশের পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় পেশাদার মস্তানদের জড়ো করা শুরু করলেন | তখন জেল থেকে ছাড়ানো হয় হেমেন মন্ডল নামে আমাদের পাড়ার এক মাস্তানকে | শোনা যায় উত্তর শহরতলীর বিভিন্ন action য়ে তাকে ব্যাবহার করা হয় | এই পর্যায়ে হেমেনের সাথে যোগাযোগ হয় "বিখ্যাত" গোয়েন্দা অফিসার রুণু গুহ নিয়োগীর|

    ১৯৭২ য়ে ভোটের পর সিদ্ধার্থ বাবু মুখ্যমন্ত্রী হলেন | নক্শাল আন্দোলন তখন ছত্রভঙ্গ , প্রয়োজন হয়ে পড়লো হেমেনদের পুনর্বাসনের | তাকে তখন উপহার দেওয়া হলো গৌরীবাড়ি নামক এক তালুক | শুরু হলো আমাদের জীবনের এক অন্ধকার অধ্যায় |

    তোলাবাজি , বাড়িদখল , সমস্ত রকম রাজনৈতিক কন্ঠ বন্ধ , পাড়ার ক্লাবগুলোর কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ , কয়েকজন রাজনৈতিক কর্মীকে পাড়া থেকে বিতাড়ন -- গৌরীবাড়ি দ্রুত অন্যরকম চেহারা নিতে থাকলো |

    প্রথমদিকে তার সঙ্গী ছিলো পাড়ার কিছু ছেলে | কিছুদিন পরে তাদের জায়গা নিলো বাইরে থেকে নিয়ে আসা পেশাদাররা | শুরু হলো বিরাট জগদ্ধাত্রী পূজো | সেখানে দেখা যেতে লাগলো নামী দামী নেতাদের এবং বলিউডের এক উঠতি তারকাকে | সমস্ত উত্তর কলতাতা জুড়ে তখন এক অবস্থা| কারো টিকি বাধা কবাবুর সাথে তো কারো খবাবুর সাথে | রাজ্যজুড়ে শুরু হলো কবাবু আর খবাবুদের দ্বন্দ্ব | রোজ বোমাবজি আর লাশের মিছিল |

    থানায় খবর দিলে পাড়ায় ফিরে আসার আগেই বাহিনীর কাছে পৌছে যেতো খবর |

    ৭৭ য়ে এসে রাজত্ব পরিবর্তন হলো | জ্যোতি বাবু হলেন নতুন মুখ্যমন্ত্রী | কিন্তু গৌরীবাড়ির পোড়া কপালে এলোনা কোনো পরিবর্তন | ক খ বাবুরা হয়ে উঠলেন জ্যোতিবাবুর বিশেষ স্নেহের পাত্র আর লালবাজারে একই ভাবে থেকে গেলেন রুণু | আর আমাদের পাড়ায় চলতে থাকলো হেমেনের সন্ত্রাস | এর শিকার সব রাজনৈতিক মতবাদের লোকেরা | তাদের মধ্যে অনেক কংগ্রেসী ও ছিলেন|

    অত্যাচার চরমে উঠলে হয়তো মানুষের প্রতিরোধের ইচ্ছে টাও জাাগতে শুরু করে| ১৯৮৩ তে পাড়ার এক খুব জনপ্রিয় যুবক আক্রান্ত হলেন | প্রতিবাদে পাড়ার কিছু যুবক নিজেদের মধ্যে গোপনে যোগাযোগ শুরু করলেন | জড়িয়ে নিলেন ক্লাব গুলোকেও | মিটিং গুলো হতো পাড়ার বাইরে | ৮৪ র ২৩শে জানুয়ারী পাড়ায় নেতাজী জন্মজয়ন্তী পালন করা হলো | অংশগ্রহণ করে কয়েকশ মানুষ | হেমেনের নজর পরে যায় | ২৬ শে নেমে আসে আক্রমণ| প্রতিরোধে মহিলারা শুদ্ধু গোটা পাড়া নেমে আসে পথে | আশ্চর্য হয়ে আমরা দেখি বোমা বন্দুক হাতে পেশাদার গুন্ডাবাহিনীর পশ্চাদপসরণ | তারা পালিয়ে অন্য পাড়ায় আশ্রয় নেয় | হেমেনকে north dc নিজে গাড়ি চালিয়ে নিয়ে চলে যান|

    এরপর শুরু হলো এক নতুন অধ্যায় | রোজ মিছিল আবালবৃদ্ধবণিতার | গৌরীবাড়ি শান্তি কমিটির ব্যানারে মিছিলগুলো ঘুরতো আশেপাশের পাড়াগুলোতে | যোগাযোগ শুরু হলো সেখানকার সাধারণ মানুষের সাথে| তার সাথে শুরু হলো পালা করে রাত পাহারা | রোজ রাাতে ২০০-৩০০ যুবক লাঠি হাতে রাত জাগতো |

    প্রথম দিকে মিডিয়া ভেবেছিলো এটা CPIM এর খেলা | খবরটা বেরিয়েছিলো ভিতরের পাতায় | কিন্তু মানুষের ঢল বাধ্য করে কিছুদিনের মধ্যে সে খবর তুলে আনতে ছবি সহ প্রথম পাতায়| আসলে আমাদের পাড়ায় অধিকাংশ মানুষ ছিলেন কংগ্রেসের সমর্থক |

    এরপর দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে আন্দোলন | হাতিবাগান থেকে উল্টোডাঙা , মাণিকতলা থেকে বেলগাছিয়া -- একবছরের মধ্যে হলো সমাজবিরোধী শূণ্য| কলেজষ্ট্রীট থেকে মহাকরণ মহামিছিলে সামিল গোটা এলাকার প্রায় ২৫ -৩০ হাজার মানুষ |
    এলো পুলিশের প্রতিশ্রুতি | একবছর পর বন্ধ হলো রাত পাহারা |

    পাড়া ছেড়ে চলে এসেছি বহু বছর | এখনো পাড়ায় ফিরে আসেনি কোনো পেশাদার অপরাধী বাহিনী | কলকাতার মানুষ হয়তো ভুলে গেছে রাজনৈতিক পতাকার বাইরে এই অসাধারণ নাগরিক আন্দোলনকে | তাই ফাটাকেষ্ট পুজোর পাশে সেই আন্দোলনকে মনে করানোর এই প্রচেষ্টা |

    হেমেন মন্ডল এখনো জীবিত এবং পাড়ার বাইরে |"

    হেমেন মণ্ডলকে আরেকটু সাম্প্রতিক খবর জানতে চাইলে, এই লিঙ্কে আছে।

    https://www.google.com/amp/s/eisamay.indiatimes.com/west-bengal-news/kolkata-news/terrorised-residents-make-desperate-effort-to-break-mafia-rule-in-north-kolkata/amp_articleshow/68898383.cms
  • dd | 90045.207.5656.128 | ২৬ এপ্রিল ২০১৯ ০৮:৩৫382709
  • বিষাণ বেশ ইনটেরেস্টিং টপিক নিয়ে লেখেন। বিরাট রেঞ্জ।

    সত্তর সাল থেকেই উত্তর দক্ষিণ কলকাতায় এইরকম নানান ডনের প্রতিপত্তি ছিলো। হাত কাটা দেবা,শ্যামল, ফাটাকেষ্ট তো বটেই, হেমেন মন্ডল.... নামগুলো ঝট করে আর মনে পড়ে না। সিপিএমের কে এক্জন, সেই লালবাজারের পাশেই বোমার ধাক্কায় বাড়ী ভেঙে ফেলে অগত্যা গেরেপতার হন। রসীদ? এই সময় পত্রিকাএখন পরপর সেই ডনদের নিয়ে লিখছেন। কিন্তু খুবই শ্যালো ইন্টার্ভিউ। পেট ভরে না।

    শংকরলাল ভট্টাচার্য্য "কলকাতার শেষ ডন" নামে একটা লেখা লিখেছিলেন (প্রায় ১০০% সিওর ভুলভাল নাম লিখছি), সে কালের ভানু গুন্ডাকে নিয়ে। সেটি অতি চমত্কার লেখা ছিলো।

    এখন বোধহয় আর সেলেব্রিটি ডন কেউ নেই। দরকারও নেই।
  • ন্যাড়া | ২৬ এপ্রিল ২০১৯ ০৮:৫১382710
  • আমি চলে আসার পরে আর কেউ নেই ডিডিদা।
  • মানিক | 78900.84.6767.126 | ২৬ এপ্রিল ২০১৯ ০৯:০৭382711
  • আজকাল তো সবই কলকাতা থেকে মফস্বলে সরে যাচ্ছে। মাধ্যমিকের ফার্স্ট সেকেন্ড তো বহুদিনই গেছে। এখন ডনও জেলার অনুব্রত এরাই ডমিনেট করছে। কলকাতায় আর ডন কোথায়?

    ও টেম্পোরা, ও মোরেস।
  • | 453412.159.896712.72 | ২৬ এপ্রিল ২০১৯ ১০:০৫382712
  • হেঃ হেঃ সেই নব্বই দশকের শেষ থেকে হুব্বা শ্যামল আর বাঘার এলাকা দখলের লড়াই চলেছে কোন্নগরে। আমি একবার এরকম একটা লড়াইয়ের মাঝখানে পড়ে গিয়ে একটা নাইটির দোকানের শাটার নামাছেন দোকানদার, তার তলা দিয়ে স্যুট করে ভিতরে ঢুকে গেছিলাম। সে এক অভিজ্ঞতা বটে!
  • b | 562312.20.2389.164 | ২৬ এপ্রিল ২০১৯ ১০:২৫382713
  • আরে আমার এক বন্ধুর বাবা কাজ করতেন রিষড়ার অ্যালকালিতে। একবার ওনার কারখানা থেকে লরি বেরোতে পারছে না। কি ব্যপার?না, শ্যামলকে যথেষ্ট পরিমাণ তোলা দেওয়া হয় নি, তাই সরকারী লরি আটকে গেছে।
    শ্যামলকে পেট ফাঁসিয়ে মেরে ছিলো ওরইএক পুরনো সহযোগী। মেরে, লাশ ফেলে দিয়েছিলো জুলখার খালের ধারে। সেও সাত আট বছর হয়ে গেলো।
  • dd | 670112.51.2323.234 | ২৬ এপ্রিল ২০১৯ ২০:৩৩382714
  • নাঃ, মনে করতে পারছি না। হবে হয়তো "চোরাবালি" - এরকম একটা নাম। গুগুল করেও আর খুঁজে পেলাম না।

    টেলেফিল্ম? না কি সিনেমাই? মোটকথা বছর ছ' সাত আগে টিভিতে দেখেছিলাম। ঘন্টা দুয়েকের ফিল্ম।

    ঐ হেমেন মন্ডলকে নিয়ে। নাম গুলো সামান্য অদল বদল করা আছে। চিনতে কোনোই অসুবিধে নেই। হেমেনের মেন্টর ছিলো অজিত পাঁজা। সেটাও হুবহু দেখিয়েছে। সবই অনামা অ্যাকটর।

    আপনেরা কেউ দেখেছিলেন ? মনে করতে পারেন ?
  • . | 193.35.18.95 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৮:২৭742270
  • .
  • manimoy sengupta | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ২২:৫৯742273
  • গৌরিবাড়ির হেমেনের প্রথম  নেতা পৃষ্ঠপোষক ছিলেন প্রফুল্লকান্তি ঘোষ। নব কংগ্রেস নেতা। নব কংগ্রেস মানে ইন্দিরা অনুগামী। ইনি রাজ্যের  মন্ত্রীও হয়েছিলেন। শত ঘোষ নামে পরিচিত ছিলেন। তখনকার বেলগাছিয়া বিধানসভা কেন্দ্রে ইনি বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে ভোটে হারান। সেটা আটের দশকের গোড়ায়। শত ঘোষ ছিলেন "অমৃতবাজার" পরিবারের একজন। বেজায় দাপুটে। শুনেছিলাম, ইনিই হেমেনকে বাংলাদেশে চম্পট দিতে সাহায্য করেন। অজিত পাঁজা হতে পারে, পরের দিকে, হেমেনের 'দাদা'হন। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন