এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • বিজেপি বদলায়নি

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ | ৮৫১ বার পঠিত | রেটিং ৪.৭ (৩ জন)
  • বিজেপি বদলায়নি। কৈলাশ বিজয়বর্গী চিঁড়ে খেতে দেখে বাংলাদেশী চিনে ফেলেছিলেন। পরেশ রাওয়াল মাছ খেতে দেখে রোহিঙ্গা চেনেন। ওদের কাছে, মছলি-খোর, বাংলা-বলা বাঙালি মাত্রেই সম্ভাব্য বাংলাদেশী। সেই জন্যই তো এত এন-আর-সির আয়োজন। সব ব্যাটা বাঙালিকে সন্দেহ করো। ল্যাজ তুলে দেখো ভারতীয় না বাংলাদেশী। টুরু হিন্দুস্তানি হলে তো হিন্দিই বলত, বাংলা কেন? বাঙালিও তাই তেড়ে হিন্দি অভ্যাস করছে। বিজেপির কারিয়াকর্তারা তো বটেই। আমজনতাও। তারা হিন্দি-ইংরিজি বলতে পারলেই কৃতার্থ হয়, স্মার্ট হয়, দিল্লির টিভিতে মুখ দেখালে তবে জাতে ওঠে।

    এই দুর্গতি কেন? কারণ, বিজেপি বদলায়নি। বিরোধীরা বদলেছে। পঞ্চাশের দশকে কমিউনিস্ট পার্টির দলিল পড়বেন, খুব স্পষ্ট করে "গুজরাতি-মারোয়াড়ি পুঁজি"র বিরোধিতা করা আছে। নাম ধরে, ভারতীয় রাষ্ট্রের চরিত্র প্রসঙ্গে। ওটা একদম কারেক্ট, কিন্তু তবু এখন এসব বললে কারেক্টনেস পুলিশে ধরবে। হিন্দি আধিপত্যের বিরুদ্ধে স্পষ্ট অবস্থান ছিল তখন, এখন বললে কোনো অজ্ঞাত বিশ্বমানবতায় আটকাবে। ১৯৭৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর পুনরুদ্ধারে জ্যোতি বসু সরকার যে মেমোরান্ডাম দিয়েছিল, তার অর্ধেক দাবী করলেই এখন 'প্রাদেশিক' বলে গাল খাওয়া মাস্ট। 

    শুধু বাম নয়, মধ্য-দক্ষিণেও একই অবস্থা। দেশভাগ আর বঙ্গবিহার সংযুক্তিপ্রচেষ্টার পাপ বাদ দিলে, বিধান রায় টানা কেন্দ্রের সঙ্গে যুদ্ধ করে গেছেন, বঞ্চনার অভিযোগে। যেখানে নিজেরই দলের সরকার। আর এখন তাঁর বংশধররা সবাই 'জাতিয়তাবাদী'। 'কেন্দ্রীয় বঞ্চনা' হল হাসাহাসির জিনিস। বাঙালি যে অপদার্থ, সেই জন্যই শিল্প-টিল্প পালিয়েছে, এ হল একদম অব্যর্থ সত্য। এগুলো বলার সময় ভারতীয় ব্যাংক আর গুজরাতি-মারোয়াড়ি শিল্পপতিদের টুরু-লাভের কথা সুবিধামতো ভুলে যাওয়া হয়। 

    কথা হল, এই ধারণাগুলো এল কোথা থেকে? এই ন্যারেটিভটা বাংলায় তৈরি করা হয়েছে। মূল, অমূল, সমস্ত ধারার রাজনৈতিক শক্তির পক্ষ থেকে। এবং ব্যাপারটা ছড়িয়েছে সর্বত্র। যে কারণে বাংলাকে সম্পূর্ণ বাদ দিয়েও এখানে আঁতেল সাংস্কৃতিক আয়োজন করা যায়। দিল্লির টিভি চ্যানেল-ব্যক্তিত্ব কলকাতায় এসে এন-আর-সিকে কেবল মুসলমানের সমস্যা বলে হাততালি কুড়োন। কেকে নামক এক শিল্পীকে মধ্যমানের বলার জন্য আবেগের ঝড় ওঠে। বলিউডি নায়করা হয়ে ওঠেন লার্জার-দ্যান-লাইফ। "কিছুই রাজনীতির উর্ধ্বে নয়", কেবল ভাষা আর বলিউড ছাড়া। 

    এই ন্যারেটিভটা ভাঙা দরকার। গুজরাটি পুঁজিকে গুজরাটি পুঁজি, হিন্দি-ইংরিজির আধিপত্যকে আধিপত্য, বলিউডকে সাংস্কৃতিক ফলিডল বলে ভাবা শুরু করা দরকার। সত্যিই তো "রাজনীতি যার-যার কেবল আদানি-শারুক্ষান সবার" -- এটা কোনো অবস্থান হতে পারেনা।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ ০৪:৫৭514378
  • ঠিক, একদম ঠিক। জোরালো রাজনৈতিক দলও দরকার, যারা এই বাংলা ভাষা, বাঙালির পুঁজি, বাংলায় ভালো ভালো সিনেমা নাটক ইত্যাদি তৈরীর জন্য কেন্দ্রীয় অনুদানের ব্যবস্থা, পশ্চিমবঙ্গে যেকোনো মাধ্যমের স্কুলে (প্রাইভেট স্কুল হলেও) বাংলাশিক্ষা আবশ্যক করা--- ইত্যাদি নিয়ে স্পষ্ট ও সক্রিয় পদক্ষেপ নেবে। শুধু কাগজে কলমে নয়, হাতে নাতে করবে।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ ০৫:০১514379
  • বিশিষ্ট লোকজন বিজেপি এসে গলায় মালা গায়ে শালদোশালা দেবে এই আশায় রামায়ণ মহাভারত রিকনস্ট্রাকট করে করে হ্যাজানো গপ্পো উপন্যাস লিখে লিখে বার করছে---জানে না বিজেপি কী জিনিস! কীরকম বাঁশটা দেবে!
  • :|: | 174.251.162.15 | ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ ০৫:১৭514380
  • হিন্দি ইংরিজি না -- হাও বাউট সমোস্কিতো? 
    "বাবা ভরত বলছেন, “সংস্কৃত ভাষা সম্পর্কে কোনও ধারণাই ছিল না। কিন্তু ছেলেরা সংস্কৃতে কথাবার্তা বলে দেখে এখন বুঝতে পারি চশমাকে বলে উপনেত্রম, কলমকে লেখনি, ধূপকাঠিকে গন্ধবর্তিকা, মোবাইলকে দূরবাণী, নুনকে লবণম্‌, চিনিকে শর্করা, খুন্তিকে দর্বী। বুঝতে এখন আর অসুবিধে হয় না।”
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ ০৫:২৬514381
  • দর্বী তো হাতা! খুন্তি হল খনত্রিক। ঃ-)
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ ০৫:৩৪514382
  • বর্তিকা তো বাতি, কাঠি কেন? কাঠিকে বরং শলাকা বলা যায়। সেই হিসেবে ধূপকাঠিকে ধূপশলাকা বললে মানানসই হয়।
  • :|: | 174.251.162.15 | ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ ০৫:৪৪514383
  • আহা ধূপ কাঠির আগায় একবিন্দু আলোক জ্বলে বৈকি! তাতে ওই বত্তিকাই হলো :)
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ ০৫:৫১514384
  • ওই আলোতে অন্ধকার কাটে না। তাই টেকনিকালি বর্তিকা বলা যায় না। ঃ-)
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ ০৬:০১514385
  • রেডিওকে দূরবাণী বলা হত শুনেছি। টেলিফোনকে দূরভাষ। মোবাইলকে বরং চলভাষ বলা যায়। বা মুষ্ঠিপ্রমাণ বহুকর্মা। ঃ-)
  • Krishna Malik (Pal ) | ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ ০৯:০৪514387
  • ঘ্রাণশলাকা হতে পারে ধূপকাঠি 
  • r2h | 165.1.172.196 | ০৬ ডিসেম্বর ২০২২ ০১:৫০514413
  • বিজেপি কিংবা বিরোধি তো একরকম। বাঙালীর নিজের কতটা বদল দরকার সেটা অহরহ ভাবি।

    মাছ বা চিঁড়ে খাওয়া নিয়ে অবাঙালীরা বাংলাদেশি চেনে, ওদিকে কলকাতার লোকজন আমাদের পূর্ববঙ্গীয় বাগধারা শুনে হামেশাই বাংলাদেশি চেনে। আজকাল ট্রাম বাসে লোকে অচেনা লোকের সঙ্গে কথা কম বলে, বছর পনেরো আগে তো জিজ্ঞেসই করতো। হোস্টাইল কিছু না, বন্ধুত্বপূর্ণই। কিন্তু পরিস্থিতি প্রতিকূল হলে এইসব অপরিচয় ও অজ্ঞতা হোস্টাইল হতে সময় লাগে না। কলকাতা ও তৎসলগ্ন জায়গার লোক বাঙাল রিফিউজিদের যে পরিমান ব্যঙ্গ তাচ্ছিল্য ও হেনস্থা করেছে তা হৃদয়বিদারক। অবশ্য রিফিউজি তো, তাও তদ্দিনে অন্য দেশ হয়ে গেছে। অভুক্ত মানুষের মৃতদেহ ডিঙিয়ে সাত কোর্সের বিলিতি খানা খেতে যাওয়াও আছে বাঙালীর ঝুলিতে।

    মলাট নামে একটি ফেসবুক গ্রুপ আছে, অনেকেই জানেন। সেখানে গত সপ্তাহে দেখলাম একটা থ্রেডে একজন বাংলাদেশের বাঙালীদের 'পূর্ব পাকিস্তানের বাংলা বলিয়ে' বলে উলেখ করেছেন। তাতে দুয়েকটা হাহা ইমোজি ছাড়া তেমন কোন প্রতিক্রিয়া নেই।

    ষষ্ঠ পাণ্ডবের ধারাবাহিকের প্রথম পর্বে এমনকি নামাজ পড়া, মুরুব্বি, দোয়া, রোজা ইত্যাদি শব্দের 'বঙ্গানুবাদ' করে দিতে হচ্ছে। অতি খটমট তৎসম শব্দের মানে কিন্তু আমরা নিজ দায়িত্বে জেনে নিই, না জানলে লোকে বাঙাল বলবে। কিন্তু চাচা খালা দাদা দাদী না জানায় আমাদের কোন লজ্জা নেই।

    তো, গুজরাট মারাঠা বিজেপি সিপিয়েম আমাদের কী করবে। আমরা নিজেরাই পড়শির দিকে লাঠি বাগিয়ে বসে আছি।
  • r2h | 165.1.172.196 | ০৬ ডিসেম্বর ২০২২ ০২:১৫514414
    • &/ | ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ ০৫:০১
    • বিশিষ্ট লোকজন বিজেপি এসে গলায় মালা গায়ে শালদোশালা দেবে এই আশায় রামায়ণ মহাভারত রিকনস্ট্রাকট করে করে হ্যাজানো গপ্পো উপন্যাস লিখে লিখে বার করছে---জানে না বিজেপি কী জিনিস! কীরকম বাঁশটা দেবে!

    এটা বুঝলাম না। রামায়ণ মহাভারতের রিকনস্ট্রাকশন খারাপ, না বিজেপির দোশালার আশায় করলে তবেই খারাপ? কেউ যদি বিনা আশায় করে আর তারপর বিজেপি দোশালা দেয়? কিন্তু বিজেপি আরেসেস কি রি বা ডিকনস্ট্রাকশন পছন্দ করে? ওরা তো সনতানপন্থী। তাহলে কি রি বা ডি ইত্যাদি কোন নতুনরকম কনস্ট্রাকশন না করে শুধু মূলানুগ চর্চা করা উচিত? কিন্তু তাহলে তো বিজেপি (বা আরেসেস)-এর দোশালা দেওয়ার সম্ভাবনা আরো বেশি!
  • r2h | 165.1.172.196 | ০৬ ডিসেম্বর ২০২২ ০২:২৩514415
  • পড়শির দিকে লাঠি বাগানো বা পূর্ব পশ্চিমের বিরোধ বা কলকাত্তাই উন্নাসিকতা বিষয়ে, ছিন্নমূলদের প্রতি নিষ্ঠুরতা শিউরে ওঠার মত। কলকাতায় থাকতে আসার আগে তো এত জানতাম না, ঘটি বাঙাল রসিকতা প্লেফুল ব্যান্টার বলেই মনে হতো। আজকাল ফেসবুক হওয়ার পর আরেকটু গণ্ডী বেড়েছে। রীতিমত আগমার্কা বামপন্থীদের দেখি ইবে মোবা নিয়ে ঘটি বাঙাল রসিকতায় যেতে যেতে বাঙালদের তো সব জমিদারী ছিল থেকে পিঠে তারকাঁটার দাগ পর্যন্ত পৌঁছে যেতে।
    এরকম একটা ভয়াবহ জাতিগত বিপর্যয় নিয়ে এই হাসিঠাট্টা, এটা আসলে ঠিক পারস্পরিক নয়, কারন তারকাঁটার দাগ আর রেফ্যুজি- এসবের রিসিভিং এন্ডে একপক্ষই ছিল।

    আমি উত্তরপূর্ব থেকে আসা বাঙালীদের চিনি যারা কলকাতায় এসে হিন্দি বা ইংরেজি বলে, কারন তাদের উচ্চারণ নিয়ে লোকে হাসাহাসি করে।
    তো, নিজেদের মধ্যে একটু সেন্সিটিভিটির চর্চা দরকার ছিল। কিন্তু এখন কেবলই মনে হয় অনেক দেরি হয়ে গেছে।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৬ ডিসেম্বর ২০২২ ০৫:০০514416
  • হ্যাঁ, সেইজন্যেই তো বললাম হ্যাজানো। মূলানুগ প্রো-দোশালা রিকন্স্ট্রাকশন। ঃ-)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন