এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ছোট গল্প : রাতের পাহারা

    Subhadeep Ghosh লেখকের গ্রাহক হোন
    ৩০ আগস্ট ২০২১ | ৯৩২ বার পঠিত
  • গত রাতে ঘুমোতে গিয়ে সোমেশ্বরের প্রথম মনে আসে, ‘পিকিং’ বলে এককালে পার্কস্ট্রিটে যেখানে রেস্তোরাঁটা ছিল তার সামনে দাড়িয়ে রয়েছে পরাগ। না, পার্কস্ট্রিটই কি? পিকিং-এর মতনই তো দেখতে দোকানটা, ঐ যে চারমাথার মোড়টা! ‘চল, কোথাও গিয়ে বসি, কথা আছে’, পরাগই বা এখানে এলো কোথা থেকে! তাহলে কি এটা অফিসের মোড়, ওয়েলিংটন স্কোয়ার! কবে যে পিকিং উঠে গেল টেরই পাওয়া গেল না, কি ছিল আর কি হল মানুষ শুধু সেটাই মনে রাখে, সরকারি নথির মত নয় ব্যাপারটা। ‘কোথায় যাবে! সামনের ঐ সেলুনটায় গেলে হয় না? চুল কাটতে হবে।’ – মাথায় হাত বোলায় সোম। ‘সেলুনে গিয়ে কথা বলব কি করে, আমি তো চুল দাড়ি কিছু কাটব না, বসতে দেবে?’ – পরাগ বলে। ‘তাহলে বাদ দাও, পরে বোলো’ – সোম, পরাগ হেসে ফেলে, ‘ধুস, চল’।

    সোম চোখ খুলে একটু কাত হয়ে খাটের পাশের স্ল্যাবটা থেকে হাত বাড়িয়ে জলের বোতলটা নেয়, অন্ধকারে বেশ খানিকটা জল খেয়ে ছিপিটা আটকে বোতলটা আবার রেখে দেয়।

    ‘আরে, সত্যি ভাবা যায় না, না? দোকান খুলব তাতে এই ভর সন্ধেয় আপনারা বাল দাড়ি নিয়ে আসবেন!’। ‘দোকান তো ফাঁকাই রয়েছে, কাটবে তো?’ - সোম জিজ্ঞেস করে সেলুনের ছেলেটিকে, ‘উব্বাবা কি বলছেন, বসেন বসেন’ – হতাশার মত শোনাচ্ছে যেন গলাটা। সোম সামনের চেয়ারটায় বসে, উপরে লেড বাল্ব জ্বলছে, ‘এক এক করে হবে, আমি একা’ – বলে অন্ধকারে সেঁদিয়ে থাকা শেষ চেয়ারটার উপর বাল্বটা জ্বেলে দেয় ছেলেটি, পরাগ গিয়ে বসে। ‘এসিটা চুলকে বসে আছে’ – বলে দুটো পাখা চালিয়ে দেয়। এই সেলুনে ন-মাসে ছ-মাসে চুল কাটতে আসে সোম, পরাগ আসে কিনা জানে না। আগেরবার এসেছিল মাস আড়াই তিন আগে হবে, এই ছেলেটাই ছিল কি? কথা শুনে তাই মনে হলেও ঠিক একই লোক মনে হচ্ছে না। ‘নিজে চেষ্টা করসিলেন নাকি, কাটতে! ইঃহিঃ, মাঝে মাঝে তো নাই কিসু’, সোম কথাটা ইগনোর করে পরাগের দিকে তাকায় - ‘বলো’। পরাগ একটা সিগারেট বের করতে করতে ছেলেটির দিকে এক ঝলক তাকিয়ে একটু ব্যাঁকা হেসে সোমকে বলে, ‘আমার কিছু করার ছিল না, রেকো ছিল, উপরে গিয়ে সামহাউ ঘেটে গেছে, মানে কেউ ঘেটে দিয়েছে’। ছেলেটি সোমের ঘাড়টা নিচু করে, ট্রিমারটা দিয়ে তলাটা ছাটতে শুরু করে, কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে বলে ‘তোমায় এটা কে বলতে বলেছে আমায়? এ তো নতুন কিছু নয়, কিন্তু কোনদিন তো এই নিয়ে কোনো কথা হয়নি।’। ‘কাল তোমাকে একটু উত্তেজিত লাগছিল, সেটাও তো আগে কখনও লাগেনি’ – পরাগ বলে। ‘কাল উত্তেজিত!’ – মাথার উপরের চুল টেনে কাটছে ছেলেটা, তাতে যতটা ভুরু কুঁচকানো সম্ভব আর কি। ‘মনে হল তো, তুমি আর মেধা কথা বলছিলে মুড়ির দোকানে দাড়িয়ে ওয়েলিংটনের মুখটায়, রাস্তার উল্টো পারে দাড়িয়ে চা খাচ্ছিলাম’ – পরাগ। সোম কিছু বলতে যাওয়ার আগেই, সেলুনের পিছন দিকের দরজা ঠেলে এসে ঢোকে লোকটা, ‘ডাক্তারবাবু!’ – ভারী গলা, ‘মেহেমুদের দোকান থেকে ব্লেজারটা নিয়েছিলেন, জেনে নিয়েছিলাম পরে’– পরাগকে বলে। ‘হ্যাঁ, আপনাকে জানানও হয়নি, আসতে পারিনি এর মধ্যে’ – পরাগের গলায় সচেতন বিনয়। ‘ও কোনো ব্যাপার নয়, আজ একবার মাথাটা একটু দেখে দিন না, কাজ দিয়েছিল কিন্তু’ – মাথা নামিয়ে টাকটা পরাগের সামনে মেলে ধরে লোকটা, ঘাড় পর্যন্ত ঝোলা চুল। পরাগ একবার আড়চোখে সোমের দিকে তাকিয়ে, হালকা হাতে টাকের খুস্কি পরখ করে দেখে। ‘ঘাম দিয়ে গন্ধ? জল তেষ্টা কম পাওয়া?’ – পরাগ, ‘হ্যাঁ, আছে কম বেশী’। পরাগ দুটো হোমিওপ্যাথি অসুধের নাম বলে দেয়, সকালে খালি পেটে আর রাতে শোয়ার আগে। লোকটা বিশ্রী ঢেকুর তুলে আচ্ছা বলে তড়িঘড়ি পিছনের ঘরে চলে যায়, পরাগ উঠে গিয়ে বেসিনে হাত ধুয়ে আসে। ‘আগের বারও শালা একই কথা জিগাইসিল না আপনারে, ঢ্যামনা’ –নিচু গলায় বলে ছেলেটা, স্প্রে করে সোমের চুলটা ভিজিয়ে নেয়। গতকালও প্রতিদিনের মত সোম বেড়িয়ে ছিল বিকেলবেলা। মুড়ি চা খাওয়ার সময় সোম দেখে মেধা ঘাড় ঘুড়িয়ে উল্টোদিকে কিছু একটা দেখছে, গুরগুর করে মেঘ ডাকছে, কে যেন পেছন দিক থেকে বলছে ‘এটা ষ্টেজ থ্রি হবে’। ‘বৃষ্টি হবে বুঝলে, চল’ – মেধা বলে। হিন্দ সিনেমার পাশ দিয়ে যে রাস্তাটা লাল বাজারের দিকে চলে গেছে ওই রাস্তার উপর মেধাদের অফিস। ওই রাস্তা ধরে হাঁটতে হাঁটতে লালবাজার অবদি গিয়ে মেধা সোমরা বাস ধরে অনেক সময় বাড়ি ফেরার। ক্রিক রো ধরে হাটতে হাটতে মৌলালির মুখেও চলে যায়, এই রাস্তা দিয়ে গঙ্গার শাখা গিয়েছিল অনেক কাল আগে, আজ যেখানে চিংড়িঘাটা ওই পর্যন্ত, মেধা একদিন জানিয়েছিল সোমকে।

    সোম ঘাড় ঘুড়িয়ে দেখে পরাগের মাথার উপর আলোটা ক্রমে কমে আসছে, পরাগ মাথা এলিয়ে চোখ বুঝে নিশ্চিন্তে সিগারেট টানছে, ছেলেটা মাথা থেকে দুহাত তুলে সজোরে একটা মশা মারে। প্রতিদিনের এই যাওয়া আসা, চারপাশ দিয়ে কত মানুষ চলে যায়, তাদের সঙ্গে পরে কখনও হয়ত দেখাও হয়। কিন্তু কেউ কাউকে গোপনে কেন দেখে, শরীরের ভাষা না দেখতে পেলে বোঝা সম্ভব নয়। মাথার আলো আরও কমে আসছে, সোম দেখে ও শুধু একা নয়, ছেলেটিও তাকিয়ে আছে পরাগের দিকে, খুট করে একটা শব্দ হল, ঘাড় পর্যন্ত লম্বা চুল, দরজা ফাঁক করে তাকিয়ে আছে!

    গুরগুর গুরগুর, মেঘ ডাকছে চোখ খুলে শুনতে পায় সোম, মাথার বাঁ দিকটা দপদপ করছে। হাত বাড়িয়ে আন্দাজে বামের শিশিটা নেয়, ভেতরটা ফাঁকা, ফুরিয়ে গেছে, আরেকটা কিনেছিল না? আলো জ্বালায় না, অন্ধকারেই হাতড়ে খুঁজে পায় আরেকটা, মাথায় লাগায়, আঃ ঠাণ্ডা হয়ে আসছে।

    ‘একটা বিস্ত্রৃত নিস্তব্ধ বনভুমি যেন!’ – মেধা,

    ‘এইভাবে ধরে রেখে দেওয়া মায়াবী সময়
    ধীরে ধীরে ঢলে পড়ে
    রক্তিম গাঢ় রঙে ডোবা চাঁদের নদীতে
    আরো অনেকগুলি দিনের অপেক্ষায়...’

    – মোবাইল থেকে পড়ে। ‘বনভুমি, ডুয়ার্স, সমার্থক’ – সোম। ‘বক্সা আমরা যেতে পারিনি, বাঘের মেটিং সিজন চলছিল বলে অরণ্য বন্ধ ছিল’ - ক্যান্টিনে এসে বলে পরাগ, দুপুরের দিকে হবে। ‘আমরাও বক্সা যেতে পারিনি, কি কারণটা মনে নেই, শোনা যায় তরাই ছিল প্রায় ইসলামপুর পর্যন্ত, এই ডুয়ার্স আমার ভালো লাগে না’ – মেধা বলে। পিছনদিকের স্টিলের কারখানা থেকে ওয়েলডিঙের শব্দ ভেসে আসছে। ঐ ডুয়ার্স আর কে দেখেছে! চিলাপাতার জঙ্গলে সোমরা যে কদিন ছিল প্রত্যেকদিন হাতির আক্রমণে কারো না কারো মৃত্যুর খবর আসত। চিলাপাতা থেকে ফুলসিলিং যাওয়ার দিন অনেকক্ষণ রাস্তা বন্ধ ছিল, রাস্তার উপর মৃতদেহ পরে আছে, অনেক সময় লাগে সরাতে। কালও কথা হয়েছিল না এরকমই, এইসব নিয়ে! অবাক হয়ে মেধা হঠাৎ বলে - ‘কাল তুমি না থাকলে অত রাতে বাড়ি ফিরতাম কি করে কে জানে, রুনু তো কাল অনেক রাত্রে ফিরেছে, ও পারতই না’। এই প্রথম মেধাকে সোম স্বেচ্ছায় বাড়ি ছেড়ে দিয়ে আসে, এর আগের বার গুলোতে মেধাই বলেছিল ছেড়ে দিতে। গতকাল না-ই করেছিল অনেকবার, সোমের এতদূর ফিরতে হবে ভেবে, কিন্তু সোম ছেড়ে দেয়। সোম হাসে ‘আরে প্রায় তো একই রাস্তা, তোমাদের ওদিক দিয়েও বাড়ি ফেরা যায় কিন্তু ঐ শ্মশানের রাস্তাটায় রাতেও এত ভিড় হয় যে একটু ঘুরেই বাড়ি ফিরলাম’। শ্মশান, কবরখানা এইসব অঞ্চলে বাড়ির দাম তুলনামুলক ভাবে কম হয় নাকি! মেধারা আগে ঐ দিকেই থাকত, বছর দুয়েক হল আরো দক্ষিণে সরে এসেছে।

    ‘সেই যেখানে একজন স্বপ্ন দেখে একটা প্রজাপতির, তারপর জেগে উঠে বুঝতে পারে না সে স্বপ্ন দেখছিল, নাকি সে নিজেই একটা প্রজাপতি যে তাকে স্বপ্নে দেখছে!’ – মেধা বলে, কিন্তু সোমকে খুঁজে পায়না, দূরে পরাগ দাঁড়িয়ে আছে। পরাগের দিকে তাকিয়ে সঙ্গে সঙ্গে সোমকে খুঁজতে বেড়িয়ে যায়। আর কেউ চারপাশে নেই মনে হয়। ওয়েলডিঙের শব্দটা থেমেছে মনে হয়, মাথাটা ধরে গেছে, চা খেতে হবে।

    মেধা দেখে সোম ওর পাশে পাশেই হাঁটছে। বিধানসরনি ধরে হাটতে হাটতে বেচু চ্যাটার্জি স্ট্রিট পর্যন্ত আসা তারপর আবার ফিরে যাওয়া। আর্য সমাজের সামনে হবে সম্ভবত, মেধা বলে ‘এতক্ষন ধরে কথা বলছি, তাই ঢুকতেই হবে মাঝখানে, দেখলে তো, এই চলছে’। একটি ছেলে সেন্ট্রাল এভিনিউ কোন দিক দিয়ে যাবে সোমের কাছে জেনে উল্টো দিকে চলে যায়, মেধা দেখে। সোম না তাকিয়ে বলে ‘কে কাকে কোথায় কি বলছে বা বলবে সে নিজে ছাড়া কেউ জানে না, যে কোন বিশ্বাস আসলে ইশ্বরে বিশ্বাসের মত জান না ?’। প্রত্যেকটা মানুষের একটা ল্যাডার থাকে, সেটা সবার কাছে একই ভাবে দেখা নাও দিতে পারে, মেধার এরকম মনে হয় ওর কথা গুলোকে, কিঞ্চিৎ বিস্মিত হয়ে সোমের দিকে তাকিয়ে থাকে। সামনের চায়ের দোকানটা থেকে চা খায় না, ফিরে আসে। একবারই গিয়েছিল সোমের বাড়িতে, মনে পড়ছে ! ড্রয়িং রুমে বসে যত কথা হয়, ওদের ঘরের বুকসেলফে হরপ্পা লিপির একটা ছোট প্রতিকৃতি ছিল দেখতে পায় মেধা, বেডরুমটা সোম পর্দা সরিয়ে দেখিয়েছিল শুধু একবার । ওয়েলিংটনের মোড়ে এসে মুড়ি তেলেভাজা খাওয়ার পর মেধা দেখে উল্টো ফুটে পরাগ দাড়িয়ে আছে। গুরগুর গুরগুর মেঘ ডাকছে, হাঁটা লাগায় জোরে। মোবাইলটা বাজছে ! সোমের একটা ওয়াটসএপ এসেছে, দাঁড়িয়ে পরে, সোমও দাঁড়িয়ে আছে মনে হয় পাশে।

    ‘প্রেতের সম্মুখে!
    নাকি, হঠাৎ, একলা দাঁড়িয়ে থাকা।
    দিনের আলোয়, রাতের বেলায়, কেউ আসেনা শ্মশান থেকে...’

    মেধা ঘুমিয়ে পরে, সোমের আর ঐ রাতে ঘুম আসে না।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন