হানুসায়েব বিবৃতি দিচ্চেন কেনো ? আলিমুদ্দিন থেকে চিঠি এসচে নাকি?
সেই হারের কারণ হিসেবে বিবিধ ব্যাখ্যা রয়েছে। একটি ব্যাখ্যা হল, যাঁদের টিকিট দেওয়া হয়েছিল, তাঁরা প্রাচীনদের চেয়েও বেশি ‘প্রাচীনপন্থী’। দ্বিতীয়ত, সাধারণ ভাবে সারা পৃথিবীতেই কমিউনিজমের ধ্যানধারণা অতীত। কোথাও কোথাও অস্তিত্ব থেকে গেলেও পৃথিবীর অধিকাংশ দেশই কমিউনিজমকে খারিজ করেছে। যেমন ভারতেও কেরলে এখনও কমিউনিজম রয়েছে। সেখানকার সরকারও কমিউনিস্টদের দ্বারা শাসিত। কিন্তু তা-ও কতদিন থাকবে, তা নিয়েও তর্ক উঠতে শুরু করেছে।
বাংলার মানুষের কাছে সিপিএম এখনও মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কথা বলে। আধিপত্যবাদের কথা বলে। বাংলার আধুনিক প্রজন্ম ভিয়েতনামকে চেনে পর্যটনের গন্তব্য হিসেবে। তারা ভিয়েতনাম যুদ্ধের ইতিহাস সে ভাবে জানেও না। তারা চাকরি চায়, বিভিন্ন অর্থনৈতিক সুযোগসুবিধা নিয়ে অনেক বেশি মাথা ঘামায়। এই প্রজন্মের বাঙালি অনেক বেশি উৎসাহিত আধুনিক প্রযুক্তি, গ্যাজেট নিয়ে। তারা অনেক বেশি আগ্রহী অ্যামাজন প্রাইম, নেটফ্লিক্সের মতো ওটিটি প্ল্যাটফর্মে নতুন ছবি বা লিওনেল মেসির বার্সেলোনা-ত্যাগ নিয়ে।
এটা তো খুবই গুরুত্বপূর্ণ, জরুরী কাজ। বোধি-র কোন জাস্টিফিকেশন দেওয়ার প্রয়োজন দেখছি না।
আদর্শ পরিস্থিতিতে এসবই সরকারের দায়িত্ব হওয়ার কথা। কিন্তু তা তো হয় না।
রেড ভলান্টিয়ার্স খুবই ভাল কাজ করছে