#rebuildbengalleft
বিজেপির রাজ্য সভাপতি তাঁর নিজের দলের কাউন্সেলর এর বাড়ির পিছনে বা সামনে বা অন্তত অনতিদূরে নাগরিক দের মলত্যাগের পরামর্শ দিয়েছেন। এরকম সিভিক সলিউশন সত্যিই বিরল।
আরেকজন আদ্যপান্ত সুবিধাবাদী রাজনীতিবিদ, রাজনীতি থেকে চলে গেলেও, সাংসদ পদটি ছাড়তে পারছেন না। একজন রীতিমত শিক্ষিত বিজেপি নেতা, তিনি আবার রাজ্যপাল পদ অলঙ্কৃত করে থাকেন, নিয়মিত কদর্য আক্রমণ করেন সমাজের নানা অংশের মানুষকে।
আর দুজনের অপূর্ব রূপকথার মতো শাসন কালে দাড়ি ও টাক ফ্যাশনেবল হওয়া ছাড়া আর কিছু বিশেষ দেশের কাজ হয় নি, যা হয়েছিল তা বানচাল করা চলছে। আপাদমস্তক স্বৈরাচারী এবং মিথ্যাচারী। তাঁদের প্রিয় মুখ্যমন্ত্রী হুমকি এবং এনকাউন্টার দিয়ে রাজ্য চালান।
বিরোধী নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মূল জোর হিসেবে দেখা হত যে কোনো পরিস্থিতিতেই রাজ্য সরকারের বিরোধিতা করার অভ্যাসকে, বহু রাজ্য নির্বাচন তো নয়ই, লোকসভা নির্বাচনে তাঁকে জাতীয় স্বার্থ, লেসার এভিল এর পরামর্শ কেউ দেয় নি। তাঁর দলের নেতারা প্লেনে দিল্লি আগরতলার মতোই সহজে প্লেন ড্রেসে এ দল সে দল করে বেড়ান। মাঝে মাঝে তাঁর ছবি বুকে ধরে কাঁদতে কাঁদতে দল বদলান। এতই নির্ভেজাল শঠতা।
আরেকটি শতাব্দী প্রাচীন দল তাদের সভাপতি ঠিক করতে পারেন না। ভারতবর্ষের ফেডেরালিজমের সমস্যাটি তাঁদের হাতের অপূর্ব ঐতিহ্য।
মজাটা হল এঁদের কারোর দলের ক্ষেত্রেই মতাদর্শ গত আলোচনা নিয়ে মেডিয়ায় কোনো স্পেকুলেশন নেই। খিল্লি আছে, মৃদু সমালোচনা ও হয়ত আছে, যে কোনো কারণেই হোক কোন আত্মসমালোচনা, অসংখ্য উপদল থাকলেও কেরালা-বাংলা লাইন সম কোনো আভ্যন্তরীন রাজনৈতিক বিতর্ক, কোনো ঐতিহাসিক ভুলস্বীকারের দায় নেই।
এই যেমন কিছু দিন বিমান আর সূর্য নিন্দার পরে ধরেই নেওয়া যায় শুরু হবে কেরালা নিন্দা ও বঙ্গ সমবেদনা। দুটিতেই উদ্বেলিত নিজেদের বিশ্লেষণে প্রত্যয়হীন নেতা সমর্থক ও পাওয়া যাবে। সময় নষ্ট মূলতঃ।
চালু এই ভাষ্যে আন্তর্জাতিকতা বলতে লোকে বাঙালির বিদেশে দুর্গাপূজা বোঝে বা বোঝানো হয় সরল গোলগাল ভাবে। উল্টে বিজ্ঞাপন ভাসে, বালিতে বোম ফাটলে বালিগঞ্জের কি।
সুবিধাজনক ভাবে কেউ কোনো-আয়ন না করেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, বর্তমান প্রশাসন মানুষের ধর্মঘটের অধিকার অস্বীকার করলেও তাঁদের প্রগতিশীলতায় কালি পড়ে না। দক্ষিনপন্থার চিরকালের সুবিধা এইটেই, তার মতাদর্শ অনুচ্চারিত বা রাষ্ট্রীয় হয়ে উঠতে পারে সহজে, নাগরিক ও সরকারের মধ্যে পড়ে থাকে নির্দিষ্ট দেওয়া নেওয়া।
অন্য কোনো দলে নেতৃত্বে প্রজন্ম বদলের, নতুন মুখের দায় নেই, প্রখ্যাতরা কেউই খবরের কাগজে প্রবন্ধ লিখে তাঁদের সংগঠন শক্ত করার উপদেশ দেন না।
তৃণমূলের ক্ষেত্রে বলা ভালো সর্বভারতীয় উচ্চাকাঙ্ক্ষা না এলে অথবা অন্যান্য আভ্যন্তরীন উচ্চাকাঙ্ক্ষা সামলানো গেলে ভাইপো ও আসতেন না।
কংগ্রেসের ক্ষেত্রে বিষয়টা বিচিত্র, প্রতিটি পরিবার চাইছেন একটি পরিবার থাকা না থাকার মাঝে থাকুন।
বিজেপির সাকসেসন প্ল্যানিং এর হিসেবটা ই সবচেয়ে কম জটিল, ফেকুতর, বাহুবলীতর, দাড়িতর এবং টেকোতর রাই পপুলার চয়েস।
অন্য দলের কেউ প্লেনে করে অন্য রাজ্যে রাজনীতি করতে গেলে, এসি ঘরের পাউডার মাখা মুখ হিসেবে সমালোচিত হন না, মাটি কামড়ে পড়ে থাকার উপদেশ পান না অন্য পাউডারমন্ডিত এসি ঘর থেকে।
সিপিএম ছাড়া অন্য কারো আপিসে কি টাঙানো হল, বিশেষত নাগপুরে হলে কেউ খবর রাখে না, তোয়ালে বা ব্রিফকেসে কি ভরা হল সকলেই ভুলে যায়।
সিপিএম ছাড়া আর কোনো দলেই বিক্ষুব্ধের এই প্রজন্মের পর প্রজন্মের অফুরান যোগান দেখা যায় না। এ মানে খুবই বিচিত্র। আভ্যন্তরীন বিতর্ক ও বিক্ষোভ এক্ষেত্রে নিজেই একটি প্রতিষ্ঠান। তবে প্রকোষ্ঠ তৈরি হয় দক্ষিনপন্থার থিঙ্ক ট্যাঙ্কে। কারণ সমর্থক সদস্য দের একটা বলিয়ে কইয়ে অংশ প্রত্যয়হীনতার সংকটে ভুগছেন।
বামপন্থীদের অকারণ বা ভুল কারণে আত্মসমালোচনার অভ্যাস আর সঠিক, সঠিকের থেকেও গুরুত্বপূর্ণ, নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে আত্মসমালোচনার অভাব, আত্মবিস্মরণ ত্বরান্বিত করছে।
এটাকে যৌথ ভাবেই আটকাতে হবে। মতাদর্শগত কারণেই বামদের বিরোধিতা, তাদের প্রতিটি পরিসরের উপরে আক্রমণ চিরকালই নিরন্তর ছিল, এটা আরো বাড়বে, বাম রাজনৈতিক কর্মীদের অতিরিক্ত ব্যথিত বা উদ্বেলিত হবার কারণ বিশেষ নাই।
সৃজনশীল কর্মসূচি গ্রহণ ও রূপায়ন জারি থাকলে জনৈক দত্ত মশাই কৃত 'কল্লোল' নাটকের মতোই কল্যানমূলক প্রগতিশীল অন্তর্ভুক্তিকে স্বীকৃতি দিতে রাষ্ট্রকে বাধ্য করার জন্য লড়াই যখন চলছে, কাগজে (এবং টিভিতে) তার বিজ্ঞাপন নেওয়া হবে না। এটা গণতন্ত্রের পরিসরের জন্য স্বাভাবিক না হলেও খুব অপ্রত্যাশিত কিছু না। কি করে হবে, এ তো ভাগ্য নির্ধারণ বা হস্তরেখা চর্চা না, এটা একটা যুক্তিসঙ্গত ভবিষ্যত নির্মাণ প্রচেষ্টা। এই বিজ্ঞাপনের ক্রোড়পত্রগুলির ম্যানিফেস্টো হয়ে ওঠার একটা দায় আছে। অতএব এ প্রচেষ্টা চলছে এবং চলবে। জয় বাংলা, জয় হিন্দ:-)))
তার কারন বোধায় সিপিএম, সিপিআই ইত্যাদিদের মতো মরাল হাই গ্রাউন্ড অন্য দলগুলো কয়েক দশক ধরে নেয়নি, বিরাট বড়ো বড়ো প্রবন্ধ ফাঁদেনি, ট্রটস্কি-মায়কোভস্কি-চমস্কি নামগুলো কথায় কথায় থান ইঁটের মতো ড্রপ করেনি। আইডিওলজির বিশাল বোঝা ঘাড়ে করে বয়ে নিয়ে বেড়ায়নি। মানে এগুলো করা কিছু খারাপ কাজ না, কিন্তু দশকের পর দশক ধরে এসব করতে গিয়ে নিজেদের বানানো ইমেজ ট্র্যাপে নিজেরাই ফেঁসে গেছে আর কি।
ডিসি, তোমার কথা বলার ধরণটা এত মজার, রিয়াক্ট না করে পারি না। :-))))
যা বলেছ ঠিক ই, তবে,
মরাল হাই গ্রাউন্ড কাকে বলবে সেটা রাজনৈতিক চয়েস এবং সাধারণ ভাবে একটা সময়ের ওভাররাইডিং মতাদর্শগত প্রভাবের বিষয়। এটা স্বীকার করবে কিনা সেটাও রাজনৈতিক চয়েস। তবে সমাজের আর পাঁচটা দৈনন্দিন এর মতই মতাদর্শ জিনিসটাও খুব ই দৈনন্দিন। উদা ধর, মেয়েদের কেবলি রান্না করা আর পুতুল খেলায় উৎসাহ প্রদান, বর্ণপ্রথা এবং তার সঙ্গী অস্পৃশ্যতার রাজনীতি , এগুলিকে তো ঠিক অনেক দিন ধরে চলে আসছে বলে প্রকৃতির নিয়ম বলে চালানো যায় না। এবং আশ্চর্য্যজনক ভাবে, আমার বড় মামীমার ভাষায়, ভাবলি মোডে জ্ঞান থাহে না, এর পেছনে কোন স্কি এর স্কিম নাই। সবই দুয়ারে স্বদেশী।
এর পরে আসি মরাল স্ট্যান্ডার্ড প্রসঙ্গে। স্পার্টান বা মহাকাব্যিক সেলিবেট ৫৬", রহস্যময় ট্রেন স্টেশনে রূপকথার সাধারণ চায়ের দোকান থেকে অসাধারণ উত্থান, অল পোলিটিকাল সাইয়েন্সেস এ রীতিমতো ডিগ্রী, এমনকি দি হাম্বল চটি অ্যান্ড শাড়ি প্রত্যেকটি ই মরাল হাইগ্রাউন্ড পরাকষ্ঠা, আফটার ডেলিবারেট মেটেরিয়াল পিচিং :-) এবং এক্ষেত্রে একেবারে স্কিহীন স্বদেশী সতীনাথের গানহীবাবা হলেন গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড।
আজকের নেতাজির ঐতিহ্যের কড়া গোছের বাঙালি কংগ্রেস ন্যাশনালিস্টরা এবং আরো মজার ব্যাপার দিন রাতে গান্ধী কে গাল পাড়া দলটি , কেউই এই গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড ছাড়াতে পারেন নি। এবং মরাল হাই গ্রাউন্ড এর বাজার ও তাই দক্ষিনমুখী হয়েছে মাত্র, সেল বাই ডেটে পৌছয় নি।
আর সাধারণ ভাবে ব্যক্তি বুদ্ধিজীবি শুধু না, মননচর্চা, আজকাল বিজ্ঞানচর্চা কেও আক্রমণ করাটাই রীতি। তবে আক্রমণটা সমাজবিজ্ঞানের ওপরেই সবচেয়ে বেশি, কারণ ওখানেই ভারতীয় দক্ষিনপন্থীদের আজগুবি তত্ত্বায়ন ও ভয়ানক ফাইনাল সলিউশন সমূহ, বিষয়ের কারণেই নানা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে।
এবং অকারণ টেকনোলোজির ডেমোক্রাটাইজেশন হয়েছে ঠিক ই কিন্তু টেকনোক্রাসি মুগ্ধতা টা একটা বড় সমস্যা। সেই মুগ্ধতার চর্চায় পুরোনো বা নতুন স্বদেশীয়ানার খুব ঠাঁই আছে কি?
আরেকটা যেটা হয়েছে, নিও লিবেরালিজম এর সুবিধার্থে একটা ধারণার আমদানি ঘটেছে, মনে করা হচ্ছে অর্থনৈতিক বিষয়ে ঐকমত্যে পৌছনো গেছে, উন্নয়নশীল দেশে টাকা এসেছে ও উন্নত দেশের ক্ষমতাশীল শ্রেণী টাকা করেছে, অতএব বাকি সমস্যা যাকে বলে মিয়ার ডিটেল।
তাই স্বাধিকার, পরিচয়, সামাজিক অর্থনৈতিক বিভাজন ইত্যাদি নিয়ে কথার এবং মতাদর্শগত ফল্ট লাইন গুলোকে নতুন ভাবে সাজিয়ে গুজিয়ে নেওয়া হয়েছে।
সমাজ বিজ্ঞান বা জীবনের কাছাকাছি সাহিত্য চর্চা বা সাধারণ ভাবে সংস্কৃতি এগুলো হয়ে উঠেছে নতুন কন্টেস্ট এর জায়্গা, একদিকে লোকে যে কোনো ঐতিহাসিক বিষয়ে ফিল্ম দেখলেই অনুভূতিতে আঘাত পাচ্ছে, খলজিকে ভয়ানক দেখতে না হলেও লোকে রেগে যাচ্ছে, অন্যদিকে নিজেদের অর্থনৈতিক বিষয়ের লড়াই গুলোতে, রাষ্ট্রের দায়িত্ত্ব স্মরণ করানোর কাজটাতে মতাদর্শহীনতার চর্চা চাইছে।
এখন আন্তর্জাতিক ভাবে, ক্যাশ ট্রান্সফার আর বিগ বিজনেসের সুবিধার্থে আইনের পার্থক্য টুকুও , অর্থনীতির জগতের মতাদর্শগত পার্থক্য টুকু ও বেঁচে নেই, বিগ বিজনেস নিজেই ইউনিভার্সাল বেসিক ইনকাম এর কথা বলছে। আমাদের দেশের সুবিধার্থে সেটিকে রুডিমেন্টারি ক্যাশ ট্রান্সফারে পরিণত করা হয়েছে, কারণ হাভাতে গরীব মানুষের আবার খুব খচ্চার হাত।
কেজরিওয়াল, নীতিশ, মমতা, নবীন আর ছোটোদের মধ্যে জগন এই পাঁচজন হলেন সেই রাজনীতির লোক , যাঁরা গণতান্ত্রিক বিতর্ক কে প্রশাসনিক বিষয়ে অবান্তর মনে করেন, এবং প্রশাসন টাকেই মতাদর্শ হিসেবে দেখেন। তাঁদের রেটোরিশিয়ান এটুকুই কাজ বাকি রয়েচে, ১০০% হয়ে যাবার পরেও, জনগণ যেন মতাদর্শ র ফল হিসেবে কাজ কর্ম কে না দেখেন, প্যাটার্ন না খোঁজেন , বস্তুত আইন জিনিসটার সেইটেই ঐতিহাসিক কাজ। প্রগতিশীল জুরিসপ্রুডেন্স তো সেদিনকার ছেলে।
রাষ্ট্র একটা ইউটিলিটি সারভিসের বেশি কিছু না হলে, অধিকার চর্চার প্রয়োজন কম থাকে। এই দৃষ্টিভংগী থেকে হ্যাঁ অবশ্যই, স্কি মেলানো ছড়াটাই ভবিতব্য।
এদের মধ্যে সন্দেহ নেই, পাঁচজন রাজনীতিক ই ই চার রকম ভাবে খুব ই ইন্টারেস্টিং রাজনীতিবিদ এবং সাংঘাতিক গুরুত্ত্বপূর্ণ বলা বাহুল্য। তবে এইটে যাকে বলে একেবারেই চন্দ্রবাবু মডেল। চন্দ্রবাবুর কপাল খারাপ, নয়ের দশকেও লোকে স্রেফ অফিস স্পেস বানানো আর শহরের জেন্ট্রিফিকেশন কে লোকে একমাত্র রাঅনৈতিক কাজ বলে মনে করত না। এখন সেটা করছে। কে না জানে জেন্ট্রিতে দলিত , কাশ্মীরি, মুসলমান , আদিবাসী আর মহিলা বিশেষ নাই।
মমতার বিষয়ে বলা যেতে পারে, তাঁর পক্ষে এক ধরমঘটের অধিকারের বিরুদ্ধে সরাসরি কথ বলা ছাড়া বামপন্থী রেটোরিক ত্যাগ করা অল্প কিছুদিন আগেই সামান্য সমস্যার ছিল।তাঁর মেন পিচ টাই হল, আমি বামেদের থেকে বেশি বাম, আর তাঁকে এটাও প্রমাণ করতে হবে, তিনি ডানেদের থেকেও বেশি ডান। পুরোহিত ভাতা বেশিদিন দিতে হলে আর এর মধ্যে কোনো গঠনগত সমস্যা থাকবে না।
নীতিশ কুমার হলেন গিয়ে সেইরকম আমেরিকান রাজনীতিবিদের মডেলে তৈরী, যাঁদের কে দিনের শেষে একটাই বই লিখতে হবে, তার নাম , হাউ টু বি সাকসেসফুল অ্যান্ড উইন ফ্রেন্ড্স?
কেজরি স্পাইনলেস সারভাইভর, কিন্তু জনসমক্ষে মুসলমানহীন , অথচ বাজাজ স্কুটার থেকে শুরু কনজিউমার ভারতবর্ষের যে অপূর্ব সৌন্দর্যের দিকে আমরা বাঁই বাঁই করে এগোছি, তার একটা জেন্টলম্যানলি মডেল, আর নবীণ কে শুধু হকি না, একটা কারণেই কৃতিত্ত্ব দিতে হবে, সম্পূর্ণ রক্ষনশীল একটা ক্ষমতাভোগী শ্রেণীর নেতা হয়ে, পরিবারতন্ত্রের মাথায় চড়ে , তিনি আরো রক্ষনশীল দের ঠেকিয়ে রেখেছেন, তাও আবার ভালো ওড়িয়া না বলে, এতই পারিবারিক আনুগত্য, এবং কিছু ডেলিভারি।
ইত্যাদি।
এই সুখের সময়ে সত্যি স্কি করা আর স্কি মিলিয়ে ছড়া লেখা ছাড়া চিন্তাশীল ব্যক্তির আর কি বা করার থাকতে পারে।
:-))))
** "এবং অকারণ টেকনোলোজির ডেমোক্রাটাইজেশন " না ----পড়তে হবে, "এবং আরো কারণ হল ইত্যাদি "
বোঝ অবস্থা! খ দা যাসব বললে সেসবই ঠিক, কিন্তু আমি অন্য কিছু বলতে চেয়েছিলাম। কখনো দেখা হলে কথা হবে, অতো টাইপ করার সময় নেইকো।