এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা  বিবিধ

  • দেবীপ্রসাদের এক একলব্য ছাত্রের শ্রদ্ধাঞ্জলি

    Ranjan Roy লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ০৬ অক্টোবর ২০২০ | ১৫৫৮ বার পঠিত
  • ভণিতাঃ

    দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায় (১৯ নভেম্বর, ১৯১৮ - ৮ মে, ১৯৯৩) ছাত্রবৎসল অধ্যাপক ছিলেন। কিন্তু উনি আমাকে চি্নতেন না। কারণ, আমার বাবার প্রজন্মের এই দিকপাল দার্শনিকের সঙ্গে আমার কোন সাক্ষাৎ পরিচয় ছিল না। দু’বার চিঠির বিনিময় হয়েছিল। আমি ইনল্যান্ডে, উনি পোস্টকার্ডে - সংক্ষিপ্ত , কিন্তু যথাযথ উত্তর। তাহলে কোন অধিকারে বা সুবাদে আমি নিজেকে ওঁর ছাত্র বলে দাবি করছি? এই স্পর্ধা আসে কোত্থেকে? আসে একলব্যের উত্তরাধিকার থেকে। একলব্য এবং দ্রোণগুরুর মধ্যে আগে কখনও ব্যাটে-বলে হয় নি। রাজপুত্রদের গুরু দ্রোণাচার্য অন্ত্যজ একলব্যকে চিনবেন কী করে? একলব্যের সম্বল অরণ্যের নির্জনতায় নীরব সাধনা।

    আমার সঙ্গে একলব্যের মিল? একলব্য প্রথাগত ভাবে শস্ত্রবিদ্যা শেখে নি । আমিও প্রথাগত ভাবে দর্শন কোথাও পড়ি নি। একলব্যের বুড়ো আঙুল কাটা গেছল, রাজপুত্রদের হিংসুটেপণায় এবং শ্রেণীঘৃণায়। আমার নাক কাটা গেছল নিজেরই অবিমৃষ্যকারিতায়। সে গল্পে পড়ে আসছি।

    অমিল? স্বশিক্ষিত একলব্য শস্ত্রবিদ্যায় এমন পারঙ্গম হল যে অর্জুন হিংসেয় মরে গেল, মুখ ভার করল; ফলে দ্রোণগুরু ওর অংগুষ্ঠ দক্ষিণাস্বরূপ চাইলেন। আর আমি রয়ে গেলাম বরাবরের মতই ব্যাকবেঞ্চার। দাদু বলতেন - ছাগল দিয়া কি ধানমাড়াই হয়?

    আমিও বিশ বছর বয়সে অসুস্থ হয়ে ছত্তিশগড়ের ভিলাইয়ের পারিবারিক নির্জনতায় চিকিৎসাধীন, কোলকাতা থেকে বিচ্ছিন্ন, বন্ধুবান্ধবহীন অবস্থায় দিন কাটানোর সময় শুরু করলাম ভারতীয় দর্শনের একটু আধটু পড়াশুনো। প্রেরণার উৎস পিপিএইচ, দিল্লি থেকে প্রকাশিত বুদ্ধ জীবন এবং দর্শন নিয়ে একটি চটি বই। তাতে অনেক ডাকসাইটে লেখকের লেখা ছিল; যেমন রাহুল সাংকৃত্যায়ন, মুলকরাজ আনন্দ, কিন্তু আমাকে মুগ্ধ করলেন দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়।

    প্রত্যয় হল যে না বুঝে না জেনে বামপন্থী শ্লোগানে আমাদের কী বিরাট ঐতিহ্যকে অবহেলা করেছি। ধরে নিয়েছি যে ভারতীয় দর্শন মানেই অধ্যাত্মবাদী, বিজ্ঞানবিরোধী; মেনে নিয়েছি আরিস্তোতলীয় আরোহী/অবরোহী লজিক পড়লে ভারতীয় ন্যায়দর্শন সেকেলে লাগবে। ডিমোক্রটাসের পরমাণুবাদ পড়লে কণাদ পড়ার দরকার নেই। এটাও বুঝতে পারলাম যে যাঁরা জোর গলায় ভারতের আধ্যাত্মিক ঐশ্বর্য্যের কথা বলেন তাঁরাও বেদ, ষড়দর্শন, উপনিষদ লালশালুতে বেঁধে চন্দনের ফোঁটা লাগিয়ে পূজো করেন, কিন্তু পাতা উলটে দেখেন না। দেখলেও ভক্তের দৃষ্টিকে দেখে কয়েকহাজার বছর ধরে ভারতীয় চিন্তা একই অপরিবর্তনীয় সরলরৈখিক খাতে বয়ে চলেছে - এমনটাই বিশ্বাস করেন ।

    মনে মনে গান্ডা বাঁধলাম দেবীপ্রসাদের কাছে।

    কত কঠিন কঠিন পারিভাষিক শব্দ! সাবজেক্টিভ আইডিয়ালিজম, অবজেক্টিভ আইডিয়ালিজম, আ প্রায়োরি লজিক! শংকরাচার্যের অদ্বৈত বেদান্ত সাবজেক্টিভ আইডিয়ালিজম, বিশপ বার্কলিও তাই! কিন্তু লাইবনিজ? হেগেল অবজেক্টিভ আইফডিয়ালিজম? পড়ছি লেনিনের ‘মেটিরয়ালিজম এন্ড এম্পিরিও ক্রিটিসিজম’ - ভালো লাগল এঙ্গেলসের লেখার চেয়ে। কিন্তু দেবীপ্রসাদ দেখালেন ভারতীয় পরম্পরায় বিতর্কের সুস্থ ঐতিহ্য - আগে পূর্বপক্ষ (বিরোধীমত স্থাপন) পরে উত্তরপক্ষ (বিরোধীমত খন্ডন); একটু অমর্ত্য সেনের “আর্গুমেন্টেটিভ ইন্ডিয়ান” মনে পড়ছে কি?

    মাথা ঘুরে যাচ্ছে, কিন্তু আত্মবিশ্বাস বাড়ছে। ছোটবেলায় মাঞ্জা সূতোর গিঁট খোলার মত এর  জটও একদিন খুলতে পারব। ‘উৎসাহে কি না হয় , কি না হয় চেষ্টায়!’

    কয়েকবছর পরে কলকাতায় গিয়ে কিনে আনলাম  নেহেরু পুরস্কার প্রাপ্ত বইটি “ইন্ডিয়ান অ্যাথেইজম” –মাথা ঘুরে গেল। ওয়াল্টার রুবিনের ভূমিকা থেকে শুরু করে বইটির গ্রন্থপঞ্জী পর্য্যন্ত চেটে ফেললাম। অবাক হলাম যে ভারতীয় দার্শনিক ঐতিহ্যে ছ’টি আস্তিক এবং তিনটি নাস্তিক স্কুল অফ থটস এর মধ্যে বেশিরভাগই নিরীশ্বরবাদী। খটকা লাগল, দেবীপ্রসাদ কি টেনে মানে করছেন না? ওঁর মার্ক্সিস্ট বায়াস কি দর্শন চর্চার প্রার্থিত তথ্যভিত্তি এবং আপাত-নিরপেক্ষ বিচারকে আবিল করে দিয়েছে? কিছুটা হলেও? উলটো মতের বই পড়া যাক। টি এম পি মহাদেবন, রাধাকৃষ্ণন, সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত, ভারত সরকারের এবং মৌলানা আবুল কালাম আজাদের প্রয়াসে প্রকাশিত “প্রাচ্য ও পাশ্চাত্ত্য দর্শনের ইতিহাস”।

    মনে হল একটু একটু বুঝতে পারছি; আসলে কিছুই বুঝি নি। (আজও বুঝেছি কি?)

    ছোট বাচ্চা নতুন দাঁত বেরোলে যেমন সবকিছুতেই কামড় লাগায় আমার তখন সেই অবস্থা। হাতে এল ওনার ‘লোকায়ত’, আমি অবাক! 'লোকায়ত' মানে চার্বাকের সেই ঋণং কৃত্বা ঘৃতং পিবেৎ নয়? লোকায়ত মানে খেটে খাওয়া মানুষের লৌকিক জীবনযাত্রার প্রয়োজনে গড়ে ওঠা  আচার-বিশ্বাস এবং দর্শন? সিদ্ধিদাতা বিঘ্ননাশক  গণপতির নতুন ব্যাখ্যা!

    হাতে এল  “হোয়াট ইজ লিভিং এন্ড হোয়াট ইজ ডেড ইন ইন্ডিয়ান ফিলজফি”। আমি মুগ্ধ হয়ে পড়ছি ন্যায় দর্শন এবং বৌদ্ধ এবং জৈন দার্শনিকদের পারস্পরিক মত খন্ডন। ধর্মকীর্তি, কমলশীল এবং গুণরত্নের বিতর্কের ক্ষমতা আমাকে ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। অন্য কিছু ভাল লাগছে না। একটা ঘোরের মধ্যে আছি । সমর সেনের কবিতার একটি লাইন “কী আনন্দ পাও প্রেমে? সন্তানধারণে?” আমার কাছে অন্য দ্যোতনা আনছে।

    এমন সময়ব একটা ঘটনা ঘটল। দিল্লির কংগ্রেসি মন্ত্রীসভায় বাণিজ্য মন্ত্রী হলেন অধ্যাপক দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়। ভিলাইয়ে আমরা ক’জন চন্দ্রাহত। এ কি করে হয়? আমার গুরু? উনিও কি বন্ধু সুভাষ মুখুজ্জের হাত ধরে ইন্দিরার মন্ত্রী হলেন?  বিশেষ করে যখন কানাঘুষোয় শুনেছিলাম যে শেষজীবনে নকশাল নেতা সরোজ দত্ত কিছুদিন ওনার শেল্টারে ছিলেন!

    বাজি ধরা হোল। একটা চিঠি লিখলাম মন্ত্রীমশাইকে। তাতে শংকর, নাগার্জুন, লাইবনিজ নিয়ে আলফাল বকে বললাম আমি আগ্রহী ছাত্র; জানতে চাইলাম ওল্ডেনবার্গ এবং শ্রীমতী রীস ডেভিসের বুদ্ধ সংক্রান্ত বইয়ের সুলভ সংস্করণ কোথায় পাওয়া যেতে পারে?

    তিনসপ্তাহ পরে একটি পোস্টকার্ড এল। তাতে লেখা “আমাকে উদ্দেশ্য করে মন্ত্রীমশায়ের ঠিকানায় লেখা আপনার চিঠিটি গতকাল মন্ত্রীমশায়ের সৌজন্যে আমার কাছে পৌঁছেচে। নামে এক হলেও আমরা দু’জন আলাদা ব্যক্তি। ভারতবিদ্যায় আপনার উৎসাহ দেখে ভাল লাগল। রাইস ডেভিস এবং ওল্ডেনবার্গের বই এখন পাওয়া যায় না। এই দুর্মূল্যের বাজারে কিছুই সুলভ নয় । দুঃখিত, আপনাকে বিশেষ সাহায্য করতে পারলাম না।“

    লজ্জা পেলাম আমার বাচালতায়, খুশি হলাম বাজি জিতে। আমার গুরু পথ হারান নি।

    পরে আমার পিঠোপিঠি ভাই শান্তিনিকেতনে দর্শন পড়তে গিয়ে গল্পটা শুনে হেসে বলল - দুজনেই দর্শনের অধ্যাপক । আমরা বলি – ‘বড়’ দেবী , ‘ছোট’ দেবী।

    হ্যাঁ, এত বছর পরে সুলভ বা সহজলভ্য হয়েছে রীস ডেভিস এবং ওল্ডেনবার্গের বুদ্ধ।

    দেবীপ্রসাদের বহুমুখী প্রতিভা এবং চিন্তা

    শিক্ষক দেবীপ্রসাদের ছিল রেনেসাঁ রুচি। একসময় ভাই  কামাক্ষীপ্রসাদের মত উনিও কবিতা লিখতেন। সেইসময়ের এলিট পত্রিকা বুদ্ধদেব বসুর ’কবিতা’ পত্রিকায় অনেকগুলো প্রকাশিত হয়েছিল। ‘কয়েকটি নায়ক’ নাম দিয়ে কবিতার বইও বেরিয়েছিল। সুধীন দত্তের প্রশংসা পেয়েছিলেন। কিন্তু বন্ধু সমর সেনের কাছে আশানুরূপ অ্যাপ্রিসিয়েশন না পেয়ে বরাবরের মত কবিতা লেখা ছেড়ে দিলেন। (সূত্রঃ অনুষ্টুপ পত্রিকা, শীত ২০১৯)।

    লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ, আইনস্টাইন এবং লেনিনের দর্শনচিন্তা নিয়ে বইয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞান নিয়ে সরল ভাষায় অনেক বই। ছোটদের জন্যে গল্প, প্রবন্ধ, পত্রিকা সম্পাদনা।

    কিন্তু যৌনতা নিয়ে লেখা?

    সত্যি কথা বলতে কি আমি দর্শনের আগে ওঁর যৌনতা নিয়ে লেখা বই প্রথমে পড়েছি। চমকে গেছলাম। ইনিই কি কমিউনিস্ট বুদ্ধিজীবী দেবীপ্রসাদ? কারণ সেই সব দিনে কমিউনিস্টরা ভীষণ কনজার্ভেটিভ, সেক্স মানেই বুর্জোয়া অবক্ষয়। ‘কিনসে রিপোর্ট’ বামপন্থী বাড়িতে লুকিয়ে পড়তে হত । কিন্তু  হায়ার উচ্চ মাধ্যমিক দিয়ে ছুটিতে গিরীন্দ্রশেখর বসুর ফ্রয়েড পড়ছি দেখে আমার বামপন্থী কাকা এনে দিলেন - দেবীপ্রসাদের “নিষিদ্ধ কথা নিষিদ্ধ দেশ (যৌন সমস্যা আর সোভিয়েত সমাধান)”। জটিল বিষয়কে সহজ করে বোঝানোর অসাধারণ ক্ষমতা ছিল অধ্যাপকের। তারপর নিজের চেষ্টায় জোগাড় করে পড়লাম “যৌন জীবন”।

    ‘আমি মুগ্ধ, উড়ে গেছ ফিরে এস চাকা’!

    সত্তরের  দশকে না ছিল হাতে পয়সা, না অ্যামাজন ডট ইন। আজ আমার কাছে আছে ওল্ডেনবার্গ এবং রীস ডেভিস। শুধু আজ দেবীপ্রসাদ নেই। ওঁর বাড়ি গিয়ে আধঘন্টা আলাপ করার ইচ্ছে( পদতলে বসে) অপূর্ণই রয়ে গেল। কিন্তু আজই যে ওঁকে ভীষণ দরকার।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শেখর | 115.97.128.98 | ০৯ অক্টোবর ২০২০ ১১:৫৯732893
  • অল্প কথায় দেবীপ্রসাদের প্রতি তোর শ্রদ্ধার্ঘ্য পড়ে ভাল লাগল, রঞ্জন । ওঁনার অভিন্নহৃদয় বন্ধু, যিনি লিখেছিলেন- " হে ম্লান মেয়ে, প্রেমে কী আনন্দ পাও, কী আনন্দ পাও সন্তানধারণে?" তার জম্মোদিন কাল(১০ই অক্টোবর)। তাঁকে নিয়ে তোর কলমে দু-চার কথা পড়ার আগ্রহ রইল। আশাকরি বন্ধুর আব্দারে সাড়া দিবি।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন