এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  গপ্পো

  • গুহ্যকথা

    অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী লেখকের গ্রাহক হোন
    গপ্পো | ১৮ মে ২০২০ | ৩৩০৪ বার পঠিত
  • জয়েন করার প্রথম দিনেই অফিসের দু’একজন তাকে বলে দিয়েছে, এই জায়গাটা ভালো নয়; এলাকার লোকজন সুবিধের নয়; এখানে চাকরি করতে গেলে সাবধানে থাকতে হবে। বাইরের লোকের সঙ্গে সখ্যতা তাই না বাড়ানোই ভাল।
    এমনিতে সে ভিতু প্রকৃতির; এহেন সতর্ক বার্তায় সে স্থানটি ছেড়ে রয়ে গেল দূরে। অবশ্য তার ক্ষেত্রে এই ‘দূরে’ শব্দটা একটু অন্যভাবে ধরা হচ্ছে। এই জায়গাটার একটি ঘরে তার বর্তমান আবাস হলেও সে যেহেতু কেবল রাস্তাটুকু ব্যবহার করে—সেই হিসেবে ভয় থেকে যাচ্ছে। আর ভারি অদ্ভূত ব্যাপার সেটি যে, তাকে এই সাবধানে থাকার ব্যাপারটা ভীত করে তুললেও, সে অনুভব করছে কচ্ছপের পিঠের মত ব্রিজটি তাকে চুম্বকের মত টানছে।
    যখনই সে রাস্তার দিকে মুখ নীচু করে সে হাঁটে; বুঝতে পারে এই যে আশপাশে হাজারো গাছপালা ও বনজঙ্গল; খাল ও বিল; পশু ও পাখি; শিয়াল ও সজারু তাকে দেখছে। আর এই ভেবে সে দাঁড়িয়ে পড়ে। যতবার দাঁড়ায়, খেয়াল করে দেখেছে; তার পা থাকছে কচ্ছপের পিঠের মত এক ব্রিজ-এর উপর।
    সরু ও ছোট্ট একটি ব্রিজ। নীচে কালো জল। সে দাঁড়াল। পাশ থেকে কে যেন বলল, মাছ ছাড়লুম, বুঝলেন। লায়লন্টিকা। এই জলে এই মাছ ভালো বাড়ে। পয়সা আছে, তেমন কোনো খরচাপাতি নাই। এমনি এমনিই বেড়ে যায়। সঙ্গে আছে গ্রাস কার্প। ওরাও পায় তাই খায়—কোনো সমস্যা নাই। অবশ্যি কম দামে বিকোয়—এই যা!
    তার সামনে অশ্বত্থ গাছ। অতি প্রাচীন সে। তবে বাড় নেই তেমন। আলো ও ফাঁকা স্থানের অভাব। তাই সে গুঁতিয়ে বেড়ে থমকে গেছে। চারিদিকে বাঁশ, সেগুন, তাল-তমাল ও হাজারো জাতের বড় বড় বৃক্ষ। তবে কেবল অশ্বত্থের শিকড়ের ফাঁকে ফণিমনসা’র গাছ। তাতে সিঁদুর লেপা। বাতাসে চোলাই-চোলাই গন্ধ।
    যে কথাগুলি বলছিল, তার বয়স হবে মধ্য ত্রিশ। খালি গা কালো গা; একটি গুঁফো লোক। তবে স্বাস্থ্যবান। কালো জলের দিকে পূর্ণ ভালোবাসা নিয়ে তাকিয়ে। জলের উপর মাছেরা চিড়িক চিড়িক করছে। এর আগে লোকটাকে দেখেছে সে। এই সময়। এই ভাবে।
    পাঁচশ ছেড়েছি। পর পর ক’দিন জল হলে জল বাড়বে।
    আচ্ছা!
    জল নেই। পানা পরিস্কার করতে অনেক টেকা খরচা হল। জলটা খুব কালো না?
    মদের গন্ধটা এখানে খুবই তীব্রভাবে ভেসে আসে। ওই যে ছাউনি খালপাড়ে। চট টাঙানো, চারকোণে চারটে বাঁশ পুঁতে; ওখানেই চলে দিবারাত্র মদ্যপান। এই রাস্তা, কচ্ছপের পিঠের মত ব্রিজ; দু’পাশে ঝোপ-জঙ্গল—তার মাঝে মদখোরেরা পড়ে থাকে; ঘুমায় ও ভুল বকে; গড়াগড়ি দেয়। কেউ কেউ আবার ছোট্ট এই ব্রিজ ধরে বারবার খাল পেরোয়। এদিক আর ওদিক—এই তাদের খেলা। আর মদের চাট বিক্রি হয় খানিকটা দূরে।
    মূল খালটা অবশ্য একটু তফাতে। এখানে খালের ছোট্ট একটি অংশ ডোবার মত হয়ে আছে। তার গা দিয়ে গ্রামের ভিতর-বাহির যাবার ইঁট পাতা খুব সরু একটি রাস্তা। রাস্তার তলা দিয়ে নয়ানজুলি। সেই নয়ানজুলির উপর ব্রিজ। ব্রিজের উপর পাতলা ও ছোট সাইজের ইঁট পাতা। যেন কচ্ছপের পিঠের উপর দাগ।
    হোমের খাবার সে খেতে পারে না। ক্রমান্বয়ে তরুলির ঝোল আর ভাত রোজনামচায়। হপ্তায় একদিন মাছ। ছোট্ট একটুকরো। তাই মদের চাটের দোকান থেকে সে মাঝে মাঝে কিছু খাদ্যদ্রব্য কেনে। যেমন, ডিমের কারি। অসাধারণ! যেমন কষা মাংস। অপূর্ব! রোজ নয়, দু’একদিন অন্তর অন্তর কেনে। ভাতে মেখে খায়, রুটি দিয়ে খায়। ঝাল-ঝাল, হুস-হাস।
    সে দ্যাখে চাট বিক্রেতার বয়স হবে পঞ্চাশ। লোকটির পরনে সাদা ধুতি, গায়ে ফতুয়া। লম্বা, পাকানো চুল। দাড়ি, গোঁফ নেই। সঙ্গিনীর বয়স বছর তিরিশ। ভরন্ত চেহেরা। এদের আচরণ স্বামী-স্ত্রীর মত লাগে না। এদের মধ্যে সম্পর্ক কী—সে জানে না। দোকানের কোনে একটি পোলিও-কিশোরী অসহায়ের মত বসে থাকে আর জুলজুল করে খদ্দের দ্যাখে। সে-ই বা এদের কে হয়? দু’একজন মাতাল চাট কিনতে এসে লুকিয়ে তার স্তন নিষ্পেষণ করছে আর মেয়েটি আরামে চোখ বুজে আছে—এও চোখে পড়েছে তার। এখন সে সেখানেই যাচ্ছে। দুটি ডিম কিনবে। না পেলে মুরগির মাংস কষা। কেনে আর চলে আসে। এর ফাঁকে যতটুকু দেখা যায়, ভাবার সুযোগ মেলে।
    আবার সে বোঝে না, এই যে লোকটি কচ্ছপের পিঠের মত ব্রিজ-এর উপর পা ঝুলিয়ে রোজকার এই বিকেল বিকেল আবহাওয়ায় বসে থাকে; চটি খুলে রাখে পাশে; পা দোলায়। লুঙ্গি হাঁটু অবধি গুটানো। হাসি হাসি মুখে সে মাছ দেখে—কেন?
    রোজ দেখি বুঝলেন।
    ও।
    বেশ লাগে!
    হ্যাঁ।
    বর্ষাটা না এলে মাছ বাড়বে না। খালটায় পাঁক নেই। জল কম আছে বটে, তবে অসুবিধে নেই—মাছ মরবেও না। বর্ষার জল পেলে ডানা ছাড়বে তার পর।
    এখানে দিনেরবেলাতেও শেয়াল চরে। সরু রাস্তা, বনে-জঙ্গলে পাক দেয়। খালের কালো জল পান করে ও বাচ্চাদের নিয়ে এসে জল খাওয়ানো শেখায়। মানুষের সঙ্গে তারা নাকি খুব বেশি ব্যবধান রাখে না। মানুষও তেমন আর তাদের ভয় পায় না।
    বসুন না—বিড়ি খান?
    না। আপনি খান।
    কালো জলে মাছেদের লাফানি দেখতে বেশ লাগে। আপনি ঐ হোমে থাকেন বুঝি? নতুন স্টাফ?
    হ্যাঁ।
    জানি, পয়সাকড়ি কম দেয়। তবে খাওয়া-খাওয়া ফ্রি; তাই বাইরের অনেকেই এসে থাকে। কী আর করবেন বলুন, চাকরি-বাকরির যা অবস্থা! আমাদের গ্রামের একটা ছেলে সরকারি চাকরি পেল। এম.এ পাশ—খাতা বইবার চাকরি করে। আমরা স্থানীয় লোক; আমরা লেখপড়া বেশিদূর করিনি—আমাদের ওসব পোষায় না—গতরে খেটে খাই—ঐ গ্রুপ ডি’র চাকরির থেকে বেশি কামাই। আপনিও বুঝি এম.এ পাশ? তা এখানে মাইনে কত দিচ্ছে?
    ঐ—
    বুঝেছি। সরকারি চাকরি-বাগরি না-পেলে আর কী-ই বা করবেন-কাজ কম্মের যা অবস্থা! তা আগের থেকে বাড়ালো? বলে দেখুন, রফিকুল সাহেব মাইনে বাড়ায় কিনা।
    এই দিন কুড়ি হল আমার।
    আচ্ছা! তাই আপনি আমার চোখে পড়েননি। আমাদের আমলে তো পয়সাই দিত না! যদিও আমার ফাইব পাশ বিদ্যে তবুও হাট-বাজার, ড্রেন কাটা—ঝামেলা সামলানো—কী করিনি? পয়সা চাইতে গেলেই খচ্চর-টা বলবে, ও-হপ্তায় দেব। এই করে করে—ছেড়েই দিলাম। যত ফালতু কাজ! এখন জমি করি আর এখানে-ওখানে মাছ চাষ—এই বেশ।
    এদিকের বনে-জঙ্গলে প্রচুর সজারু বাস করে। এক পুরনো স্টাফ বলেছে, যদি সজারু ধরতে পারে, রেঁধে খাওয়াবে। খুব নাকি মিস্টি খেতে। আরো বলেছে, আগে খরগোসও মিলত। এখন খুব কমে এসেছে। যদি বাগে পায়, মারা যাবে। তবে সজারু প্রচুর আছে। আর লাইন দিয়ে আছে খালের কচ্ছপ। সেটা ধরা-খাওয়া কোনো ব্যাপারই না। ইচ্ছে করলেই হল। আছে লক্ষাধিক কুঁচে।
    বাজার যাচ্ছেন?
    ওদিকেই যাচ্ছি।
    হোমের রান্না খাবার আপনাদের দেয় না? আলাদা করে রান্না করতে হয় বুঝি?
    ওই...
    বিয়ে করেছেন, দাদা?
    না।
    তবে ত ঝামেলা ফ্রি।
    হুম।
    এই ব্রিজটা—
    হ্যাঁ? বলে সে আগ্রহ ভরে তাকাল।বলল, বেশ সুন্দর, তাই না?
    হ্যাঁ। মনে হয় পিঠে আঁকাবাঁকা দাগ নিয়ে একটা কচ্ছপ শুয়ে আছে।আর তার পাশ দিয়ে খালের জল নানা কথা বলে বলে বয়ে চলেছে।
    গুহ্য কথা! আপনি ঠিক ধরেছেন। ও-সব হল গুহ্য কথা!আপনার সঙ্গে আমার জমবে। আসুন, বসু—কুলান হয়ে যাবে।
    কিন্তু কিন্তু করে সে লোকটার একটু তফাতে বসেই পড়ল। লোকটা মন্দ নয়। লোকটা বলল, আমাদের এদিকে এমনিতে কোনো ঝামেলা নেই; তবে মাতাল প্রচুর আর পার্টি একটাই, কোনো কালেই বিরোধী দল বলে কিছু নেই—তখনও যা এখনো তাই—এই যা সমস্যা! এটা হয়ত চিরকালই চলবে।
    এই পুলে খুব বাতাস, না?
    লোকটা হাত নেড়ে বলে, বাতাস না, বাতাস না—ওসব হল গুহ্য কথা—বুঝলেন কিনা! কানের পাশ দিয়ে ফিসফিস করে বয় আর বলে যায়, সাবধান, সাবধান!
    লোকটা চোয়াল শক্ত করে বলে, হোমে দুটি ছেলে থাকে না? মাজু আর কেল্টু? হারামির হাড় একটা! এই তো সেদিন এদিকের পরিচিত পাগল, নিত্যকে পিটিয়ে মেরে দিল—কেউ কিছু করল না, জানল না, বুঝল না—মেরে খালের জলে ভাসিয়ে দিল দেহ—গুহ্যকথা, গুহ্যকথা!
    এখন সে একটু সহজ হয়েছে। বলে, গুহ্যকথা আসলে কী জিনিস? সে তো বাউলদের থাকে। গৃহীদের, সাধারণ নাগরিকদের; দিন আনা-দিন খাওয়া মানুষের আবার গুহ্যকথা কী? পুরোটাই তো ওপেন!
    লোকটা হা হা করে হাসে। বলে, অমনি মনে হয়, জানেন। সব জীবনে, সব মানুষের মধ্যে; সংসারের মধ্যে—সকল প্রকার, সকল জাতের মধ্যে; নারী-পুরুষের মধ্যে—গুহ্যকথারা বাস করে। একটার সঙ্গে একটা মেলে না। আমার যা গুহ্যকথা, আপনার সেটা আলাদা—বুঝলেন। গুহ্যকথা বড় বিষম বস্তু! চেপে রাখাই দায়! যত চাপবেন, অব্যেস না থাকলে পেট গুড়গুড় করবে।
    বলে লোকটা একটু সময় নেয়। বলে, হোমের পিছনে নাকি কন্ডোম মেলে, মেয়েদের হোমে ঐ দু’জন ফাইভ পাস কী করে? কেন আসে কেন যায়; কী কাজ করে তারা? মেয়েরাই বা তাদের অত খাতির করে কেন, দাদা-দাদা করে? কেনই বা হোমের সব প্রোজেক্ট পর পর পাশ হয়ে যায়? কেনই বা হোমের কোনো স্টাফকে বাইরে ঘুরে বেড়াতে দেওয়া হয় না? কেনই বা লোকাল ছেলেমেয়েদের কাজে নেওয়া হয় না? কেনই বা কোনো অভিযোগ উঠলে রাতারাতি তা ধামাচাপা দেওয়া হয়? আর সেইসব কথা, এখানের বাড়ির বউদের মুখে, ক্লাবের ছেলেদের আড্ডায়; দোকানে-বাজারে-হাটে—সবাই ফিসফিস করে। এমনকি এটাও অনেকে বলে যে, হোমের কাণ্ডকারখানার জন্য বনের পশুরাও সেখান দিয়ে যাতায়াত করে না। হোমের গাছে কোনো পাখি বসে না। এইসব আপনি শুনেছেন? শোনেননি। দেখেছেন? দেখেননি। তাহলে মোদ্দা ব্যাপারটা কী হল? সব থেকেও কিছু নেই। আর এই ‘নেই’টা যখন আপনি বুঝে যাবেন, দেখবেন আপনিও আর ‘রা’ কাড়ছেন না। এই কচ্ছপের পিঠের মত ব্রিজ আপনার তখন আর ভালো লাগবে না। এখানের বাতাস বিষাক্ত মনে হবে। এই কালো জলকে মনে হবে অনন্তকাল ধরে এটি কেবল পচেই আছে। আপনি নিজের ভেতর গুম হয়ে থাকবেন। কারণ গুহ্যকথা হল এমনিই, কাউকেই বলা যায় না। বাউলদের গুহ্যকথা, উপযুক্ত শিষ্যর কাছে ফাঁস করা যায়। আর এখানে? সব চুপ! বলতে বলতে লোকটা হাঁপাতে থাকে।
    আমার মনে হয়, আসলটা বলা হল না।
    আসল? এর বাইরে আবার আসল বলে কিছু আছে নাকি? লোকটা খুব অবাক হয়।
    আছে।
    বিস্মিত লোকটি বলে, কী সেটা?
    খুব শান্ত হয়ে সে বলে, প্রতিটি শাসকই এখানে বিরোধীশূন্য—এই মন্ত্রই হল সেই আসল গুহ্যকথা।
    শুনে লোকটা তড়িঘড়ি উঠে পড়ে।
    কচ্ছপের পিঠের মত ব্রিজ ফাঁকা করে দিয়ে লোকটা চলে যায়। সে বসে থাকে। অন্ধকার নামে ধীরে ধীরে। বাতাস কিন্তু থামে না। অন্যান্য ঘটনা নিয়ে সে ব্রিজের উপর দিয়ে বইতেই থাকে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • গপ্পো | ১৮ মে ২০২০ | ৩৩০৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শৈলেন সরকার | 2401:4900:3146:45b4:0:66:3469:ea01 | ১৮ মে ২০২০ ১৫:২৪93441
  • খুব ভাল লাগল।

  • সে | ১৯ মে ২০২০ ০১:১২93455
  • ভালো হয়েছে।

  • সঞ্জয় | 2409:4060:202:81a::182c:f8ad | ১৯ মে ২০২০ ১৩:৩৩93471
  • গুহ্যকথা আলেখ্যটি সুন্দর। তবে বেশকিছু সংশোধনের প্রয়োজন আছে।

    আরও নতুন পটের দিকে চেয়ে থাকলাম

  • মৌসুমী চক্রবর্তী । | 2409:4060:184:4253:3dcd:8856:4f4e:6787 | ১৯ মে ২০২০ ১৫:৩৭93473
  • দারুন লেখা। গল্পের নামকরণ ও একদম ঠিক। আমাদের সবার জীবনে ও হয়তো কিছু না কিছু গুহ্যকথা থাকে। 

  • Manisha Banerjee | 2401:4900:16ca:5505:cd52:9e93:9e59:94ac | ১৯ মে ২০২০ ১৬:৫২93475
  • খুব ভালো লাগলো 

  • মৌসূমী সেনগুপ্ত | 2409:4060:312:deb3:59ec:fe5f:7cf9:93f9 | ১৯ মে ২০২০ ১৭:২০93476
  • " অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী" লেখা গুহ্যকথা গল্পটি খুব ভালো লেগেছে। দারুন গল্প,খুব সুন্দর।

  • Noni | 2409:4060:18d:903::1ff3:70a5 | ২০ মে ২০২০ ১০:৪৭93497
  • Bhalo legeche

  • Kankana Mayur | 2409:4060:210b:41f5::1cc0:38b0 | ২৬ মে ২০২০ ০২:০২93686
  • The title of the story is appropriate. Writing skill is very matured .

  • রাজদীপ ভট্টাচার্য | 2402:3a80:196b:da3a:8421:89c7:3676:5f19 | ২১ জুলাই ২০২০ ২৩:১১95409
  • স্তন নিষ্পেষণ - শব্দটি ভারি লেগেছে। গুহ্যকথা -কথাটি বড্ড বেশি কচলানো হয়েছে। গল্পটি মোটের উপর ভালো লেগেছে।        

  • Tarit Samanta | 2409:4060:39c:be4:b628:9b7a:5029:6895 | ২২ আগস্ট ২০২০ ১৮:১২96528
  • Besh valo laglo.

  • Sambit Chakrabarti | 2409:4060:2001:69bb::2708:b8ad | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৩:২১97658
  • Bhalo galpa. Ishara ingite anek kichu bolechen .

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন