এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • এ জিনিস বইমেলায় কখনও হয়নি

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ | ৪৬৭৯ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • দুপুরে স্টলে এল সব্যসাচী। এন আর সি নিয়ে কথাবার্তা বলল। হাসিখুশি। বলল ঘুরে আসছি। বিকেলে জাতীয় সম্মেলনের কয়েকজন। একটা লিফলেট দিল। এনারসি বিরোধী। 'তোমাকে দিয়েই শুরু করলাম। আজ লিফলেটিং আছে। করে আসি'। আমি বললাম, এসো। আর পাভেল তো স্টলেই থাকে। বিকেল অবধিই ছিল, কখন বেরোলো টের পাইনি। গান-্টান গাইবে, বা স্লোগান-্টোগান দেবে, ভেবেছি। এসব তো মেলাতে হয়েই থাকে। লিফলেট বিলি, গান, গজল্লা। আমাদেরই তো কাল একটা অনুষ্ঠান ছিল। নতুন তো কিছু না। কিন্তু তখন আর কে জানত, আজকের দিনটা আলাসা। কে জানত সন্ধ্যেবেলায়ই এদের কেউ মার খাবে, কেউ বসে থাকবে পুলিশি লক- আপে।

    অথচ আলাদা কিছু হয়নি। একদল লিফলেট বিলি করছিল। আর সব স্টলের সামনে যেমন, তেমনই ভিএইচপির স্টলের সামনেও। আরেকদল বিজেপির স্টলের বাইরে এনারসি বিরোধী স্লোগান দেবে বলে মনস্থ করে। সবই ছাড়াছাড়া। আর আরেকদল এনারসি বিরোধী গান বাজনা করছিল, লিটল ম্যাগাজিন প্যাভেলিয়নে। তার সামনেই আবার জনবার্তার স্টল, সেখানে আবার রাহুল সিনহা না কোন মাতব্বরের আসার কথা।

    এইসব টুকটাক জিনিস সেরে ঘুরে সবাই ফিরে আসবেই বলেছিল। কারণ হিন্দুত্বের ল্যাজওয়ালা মহাপ্রভুরা এখন সংওস্কিতি করছেন, লেখক ধরে টরে বইও বার করছেন সুবিপুল ব্যয়ে, এ এখন সবাই জানে, কিন্তু তাঁদের সংওস্কিতিই যে এখন থেকে বইমেলায় চলবে, সেটা কারোরই জানা ছিলনা। সে খবর জানত শুধু বিধাননগর পুলিশ। আমি নিজে এই সময় ঘটনাস্থলে ছিলাম না, কিন্তু অকুস্থলে উপস্থিত লোকজনকে বারবার জিজ্ঞাসা করে যেটা জানা গেল, যে, লিফলেট বিলি করতে দেখেই ভিএইচপির মাসলম্যানদের গোঁসা হয়, এবং তারা তেড়ে মারতে আসে। আর গান-বাজনা কিংবা স্লোগান কিংবা দুটো শুনেই রাহুল সিনহা বা ওই জাতীয় কারোর ক্রোধ তৈরি হয়। সে অবশ্য খুব স্বাভাবিক। গণতন্ত্র বা শিল্প কোনোটাই ওঁদের ঠিক হজম হবার কথা নয়।

    আমি ঘটনাস্থলে ছিলামনা, কিন্তু একটা কথা চেনা ছেলেমেয়েরা বারবার বলেছে, যে, তারা বিজেপির কোনো স্টলে ঢোকেনি। হামলা তো দূরস্থান। মারটা শুরু হয় হিন্দুত্ববাদীদের দিক থেকেই। বইমেলায় লিফলেট বিলি করতে গেলে যে মার খেতে হবে এ ধরণের সংস্কৃতির সঙ্গে আমরা কেউই পরিচিত নই। ফলে এই ছেলেমেয়েরা কেউই তেমন তৈরি ছিলনা। অস্বীকার করে লাভ নেই, যে, হিন্দুত্বদাবী মাসলম্যানদের কাছে ছেলে-মেয়েরা গুছিয়ে মার খায়। বিশেষ করে মেয়েরা। এই সব ব্যাপারে ওঁরা রাবণ পন্থী। চুলের মুঠি ধরে, লাথি মেরে ফেলে মারা হয় কয়েকজনকে। এমতাবস্থায় সিনে আসে পুলিশ। এবং হামলাকারীদের ধরার পরিবর্তে তারাও এনারসি বিরোধীদের মারতে শুরু করে। যেন রামের দোসর সুগ্রীব। এবং দুটি স্টল থেকে অন্তত দুজনকে টেনে হিঁচড়ে পুলিশ কন্ট্রোল রুমে এনে বসিয়ে রাখে।

    স্বভাবতই এবার বিক্ষোভ শুরু হয় পুলিশ কন্ট্রোল রুমের সামনে। এর আগে পর্যন্ত গোটা মেলায় কোথাও মিটিং মিছিল স্লোগানিং হয়নি। মারধোর হয়েছে, সেটা করেছে হিন্দুত্ববাদীরা, কিন্তু মারপিট হয়নি। তা, এইবার পুলিশের সামনে শুরু হয় বিক্ষোভ। এই পর্বের পুরোটারই আমি প্রত্যক্ষদর্শী। এক সাংবাদিকের সঙ্গে হাঁটতে হাঁটতে এসে দেখি পুলিশ কন্ট্রোল রুমের সামনে ভিড়। সামান্য স্লোগানিং হচ্ছিল, এবং তর্কাতর্কি। চেনা ছেলেমেয়েরাই করছিল। তাই দেখতে যাই ব্যাপারটা। এবং বিধাননগর পুলিশ এই পর্যায়ে যেটা করে সেটা ন্যক্কারজনকের চূড়ান্ত। বস্তুত তারা কাঁচা খিস্তি দিতে শুরু করে। প্ররোচনা দিতে শুরু করে। এবং তারপর তেড়ে মারতে শুরু করে দেয়। তখনও তাদের হাতে লাঠি ছিলনা। হঠাৎই তর্ক-বিতর্কের মাঝে কয়েকজন বীরপুরুষ এবং মহিলা তেড়ে এসে কলার-্টলার ধরে কয়েকজনকে মারতে শুরু করেন। চোরের মার মারা হয়। কেউকেউ পড়ে যায়। হাত-পা ভেঙে যাওয়াও আশ্চর্য না, যদিও সেটা জানার কোনো উপায় ছিলনা। কারণ পুলিশ মারতে মারতে টেনে নিয়ে গিয়ে ঘোষণা করেন, গ্রেপ্তার করা হল। তারপর তাদের কাউকে আটকে রাখা হয় ওই কন্ট্রোল রুমে, কাউকে গাড়ি চড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয় থানায়। সেটা আটকাতে গিয়েও আবার গ্রেপ্তার হন কেউ কেউ।

    বস্তুত পুরো ব্যাপারটা মর্মান্তিক ইয়ার্কিতে পরিণত হয় কিছুক্ষণ বাদেই। পুলিশকে কিছু কথা বলতে যাচ্ছেন কেউ। তর্কাতর্কি হচ্ছে। পুলিশের দিক থেকে যেহেতু বলার কিছু নেই, তাই তাঁরা কিছুক্ষণ বাদেই তেড়ে এসে তুমুল মারধোর করছেন দু-চারজনকে, এবং টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গিয়ে ঘোষণা করছেন, গ্রেপ্তার করা হল। আমার দিকেও তেড়ে এসে ঘুষি চালিয়ে দেন এক পুলিশ মহাবীর। যদিও, আমি শান্ত করার চেষ্টা ছাড়া আর কিছু করিনি। স্লোগান-টোগান তো দূরস্থান। হিন্দুত্ববাদী কোনো হামলাকারীর গায়ে বলাবাহুল্য একটুও আঁচড় পড়েনি। পুলিশের তর্জন-্গর্জন, মার-্ধোর শুধু একপক্ষের উপরেই বর্ষিত। এবং পুরোটাই পরিচালিত হয় নীল কোট পরিহিত একজন পুরুষ ও সাদা পোশাকের একজন মহিলা অফিসারের নেতৃত্বে। তাঁরা বস্তুত জনতাকে প্ররোচিত করছিলেন। যে ভঙ্গীতে কান্ডটা করছিলেন, তাতে কোনো সন্দেহ নেই, যে, পুরোটাই ইচ্ছাকৃত। হয় তাঁরা মব কন্ট্রোলের কিছুই জানেন না, কিংবা জানেন, কিন্তু তাঁদের গেরুয়াকরণ সুসম্পন্ন হয়েছে। এঁদের ছবি ও ভিডিও বিস্তর আছে। এই গোটা পুলিশি আচরণ এবং বিশেষ করে এই দুজন 'নেতা'র কাজকর্ম তদন্তের আওতায় আসা উচিত, যদি অবশ্য নিরপেক্ষ কোনো তদন্তের আদৌ কোনো পরিসর থেকে থাকে।

    সব মিলিয়ে যা ঘটতে থাকে, তা ইচ্ছাকৃত ভাবে তৈরি চূড়ান্ত ক্যাওস। পুলিশ কাকে মারছে, কাকে গ্রেপ্তার করছে, কাকে থানায় তুলে নিয়ে যাচ্ছে, কতজন আটক, কে হাসপাতালে গেছে বোঝা অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। মারধোর খেয়ে জখম হতে চোখের সামনে কয়েকজনকে দেখেছি। পুলিশ চিৎকার করে রিপোর্টারদের জানাচ্ছে, যে, তাদের থাকার দরকার নেই, নিজের কানে শুনেছি। আবার পরিচিত কিছু মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, এটা গভীর রাত পর্যন্ত জানতেই পারিনি।

    এরই মধ্যে পুলিশি বলয়ে মুড়ে ফেলা হয় গোটা এলাকাকে। লাঠি, হেলমেট সহ ছোপ-ছোপ উর্দিরা নিয়ন্ত্রণ নিতে থাকে মেলার। মধ্যে মধ্যে চলতে থাকে মার এবং গ্রেপ্তারি। আর মেলা পুলিশি মেলায় পর্যবসিত হয়। বস্তুত গুরুচণ্ডালির স্টলের সামনে পুলিশ মোতায়েন হয়। গভীর রাতে মেলা ছাড়ার আগে পর্যন্ত পুলিশ দেখে এসেছি সেখানে। যেন আমরা গভীর কোনো ষড়যন্ত্রমূলক কাজে ব্যপ্ত।

    রাত হয়। মেলার ভিড় পাতলা হতে থাকে। এরই মধ্যে পরস্পরবিরোধী খবর আসতে থাকে থানা নিয়ে। কল্লোলদা সহ কয়েকজন থানায় গিয়েছিলেন, পুলিশের সঙ্গে তাঁদের কথোপকথনও হয়, কোনো দুর্ব্যবহারের কোনো খবর পাইনি। অন্য আরও একদল গিয়েছিলেন থানায়। শোনা যায় পুলিশ তাঁদের বেধড়ক ঠেঙিয়েছে। অন্য ভারসান শোনা যায়, যে, আসলে তারাই প্রাথমিক ভাবে পুলিশের উপর চড়াও হন। আমি যেহেতু ঘটনাস্থলে ছিলাম না, কাজেই, এর ঠিক বেঠিক বলা সম্ভব নয়। যদি ধৈর্য হারিয়ে কেউ থানায় গিয়ে পুলিশের উপর হামলা করে থাকেন, সেটা সমর্থনযোগ্য নয়, কিন্তু মনে রাখতে হবে, যে, আইনশৃঙ্খলা এবং মব কন্ট্রোল পুলিশের কাজ, সাধারণ মানুষের নয়। এবং কেউ ধীর্য হারালেও, এইটা মিথ্যে হয়ে যায়না, যে, গোটা মেলা জুড়ে পুলিশ যেটা চালিয়েছে সেটা তান্ডব ছাড়া আর কিছু নয়। বস্তুত, অন্তত ২৫ বছর ধরে নিয়মিত বইমেলায় যাচ্ছি। প্রায় প্রতি বছর, প্রায় প্রতি দিন। এ জিনিস কখনও দেখিনি। কলকাতার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের উপরে যে কালি লেপল বিধাননগর পুলিশ, এমনকি আস্ত বইমেলা পুড়ে যাওয়াও তার কাছে নগণ্য। এর প্রতিবাদ হওয়া দরকার। সজোরে এবং এখনই।


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ | ৪৬৭৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৈকত মিস্ত্রী | 162.158.158.26 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:০৭90917
  • আজ গন্ডগোলের সময়টায় অডিটোরিয়ামে ছিলাম।খবর পেয়ে বেরতে চেষ্টা করি।খুব ভিড় ছিল।এসে দেখি থম থম করছে।পুলিশের ভূমিকা ছিল জঘন্য।সাথে একজন বয়স্ক মানুষকে নিয়ে এসেছিলাম। ফেরার তাড়া ছিল।না হলে শেষ অবধি থাকতাম।সাথে আছি।গুরুর লড়াই চলুক।
  • সায়ন্তন চৌধুরী | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:২৩90918
  • ঘটনাটা পড়ে হতবাক হয়ে গেছি। গুরুচণ্ডা৯-র পাশে আছি।

  • Ekak | 162.158.158.80 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:২৪90919
  • পুলিশ এখন লেঠেলে পরিনত হয়েচে। ক্ষমতা যেদিকেই পাল্টাক, লেঠেল পোষা মাস্ট, তাই গোল্মালের বাজারে যে য্ত "কড়া অফিসার" তার সিভি তত চওরা।

    মব কন্ট্রোলের যোগ্যতা নেই, কথা বলার শিষ্ট্তা নেই, প্রফেশনাল এক্স্পর্টিস দর্কার নেই, আচে শুধু হুনুমানগিরি।
  • aranya | 108.162.219.17 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৬:৪৭90920
  • এই সময়ে দেখলাম, থানায় মহিলা পুলিশ-কে মারার ঘটনাটাই বড় করে লিখেছে। সংবাদ মাধ্যমের ওপরেও অনেক চাপ..
    সৈকত বা গুরুর কাউকে মারা মানে আমাদের সব গুরু ভাই-বোনেদের ওপরেই আক্রমণ। এ অব্শ্য কখনো হওয়ার ই ছিল।
    দূরে থাকলেও, সাথে আছি।
  • kbf2020 | 162.158.255.147 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৭:০২90922
  • kbf2020 | 162.158.255.147 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৭:০৭90923
  • kbf2020 | 162.158.255.147 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৭:১০90924
  • kbf2020 | 162.158.255.147 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৭:১৫90925
  • মানিক | 162.158.106.101 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৮:০৯90928
  • সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপন পাবার দায় আছে। মালিকদের বিভিন্ন রকম সুবিধা পাবার কথা যদি ছেড়েও দেই।
  • শক্তি | 162.158.51.139 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৯:৪০90930
  • প্রতিবাদ করছি ।করা উচিত ।সজোরে ।এখনই ।
  • সুমন গাঙ্গুলী ভট্টাচার্য্ | 162.158.51.145 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১০:২৩90931
  • এই তো অবস্থা।আমি নিজে দেখেছি একজন জাস্ট কফি খেতে গিয়েছিলো তাকে বিনা দোষে পুলিশ উঠিয়ে নিয়ে গেছে।
    কোথায় আছি আমরা।ধিক্কার।
  • ফেকুদের কীর্তি | 172.69.135.231 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১১:৩৪90933
  • লিখলেন জয়র্ষি ভট্টাচার্য।
    https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=858047744635950&id=100012921960770
    অবশ্যই যত পারবেন শেয়ার করে যাবেন। মিথ্যাচার রুখতে হবে।

    আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ঋক্ ধর্মপাল বন্দ্যোপাধ্যায় এর কাল Joint Admission Test for M. Sc. (JAM). ফলে স্বাভাবিক কারণেই আজ বইমেলায় তার থাকার কথা না এবং ছিলোও না। আজকের বইমেলায় ঘটা নক্কারজনক ঘটনার পর বইমেলার ভেতর নেট কানেকশন না পাওয়ায় আমিই ওকে ফোন করে বলেছিলাম আজকের এই কুৎসিত বিষয় নিয়ে পোস্ট করতে। ফলশ্রুতিতে ওর পোস্টের পর ওকে নিয়ে কুৎসিত অপপ্রচার চলতে থাকলো। অপপ্রচার চালালো তারা, যারা ঘটনার সময় স্থলেই উপস্থিত ছিলো না, অপপ্রচারে অংশগ্রহণ করলো তারা, যারা বুভুক্ষু শকুনের মতো ওর প্রোফাইলে ওঁৎ পেতে থাকে আর ও তাদের উদ্দেশ্যে বলে, "আমার নীতিই হলো শত্রুর সাথে হাসিমুখে কথা বলা।" আজ ওর নামে সম্পূর্ণ মিথ্যে প্রচার চালানো স্পষ্ট করছে এই দলের নোংরা সদস্যরা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মিথ্যে প্রচার করে আসে যা আজও করছে। বইমেলায় উপস্থিত না থাকা একজনের সম্বন্ধে তারা বলছে যে সে নাকি ওখানে গীতায় পা দিয়ে দাঁড়িয়ে শ্লোগান দিয়েছে। এর চেয়ে বেশী মিথ্যে আর কী হতে পারে? গীতার ব্যাপারে ঋক বা আমি যা পড়াশোনা করেছি তার কণাভাগও হয়তো এরা কোনোদিন করেনি। বিন্দুমাত্র না জেনে মিথ্যে ছড়িয়ে যাওয়া এই কুৎসিত মানুষেরাই কিছুদিন আগে ওর মা Rohini Dharmapal এর প্রোফাইলে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো ওনার করা একটি ভুল মন্তব্য থেকে ধর্মীয় ফায়দা তুলতে। এরা মিথ্যে ছাড়া কিচ্ছু বলতে জানে না। সজ্ঞানে ঝুড়ি ঝুড়ি মিথ্যে সাজায়। তাই নকশালের সাথে সাতজন্মে কোনো সম্পর্ক না থাকা ঋককে নকশাল বলে প্রচার চালায়। এদের কোনো কথা বিশ্বাস করবেন না। এদের মিথ্যাচার ছড়িয়ে দিন, পাশে থাকুন।
  • প্রত্যক্ষদর্শীর কথায় | 172.69.135.231 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১১:৩৯90934
  • রুমেলিকা কর্মকার লিখলেন, কিথ তিন থেকে চার বার বমি করেছে। লাথি মেরে ঠেলে ফেলে দিয়ে মাথায় দম্মাদম বাড়ি। পায়ের ওপর উঠে নেচেছে সঙ্ঘের গুন্ডারা।
    অনিমেষের চোখের তোলা ফোলা। শ্রেয়া উৎসাকে গাড়িতে তুলে বলেছে "নে এবার কে বাঁচাতে আসবে দেখ"বলে চুল ধরে টানতে টানতে দু গালে থাপ্পড়। "কোনদিন রেপ হয়নি তোদের না? " "আমি সাইবার সিকিউরিটি তে আছি। দেখ তোদের কি হাল করি" - মমতার গুণ্ডা। কলকাতা পুলিশ ফেসবুকে সাইবার ক্রাইম নিয়ে কিসব প্রচার করে না। চিনে নিন কোনটা সত্যি কোনটা মুখোশ।

    আসল রূপ টা চিনে নিন। মমতা মুখে হাজার বুলি মেরে মিছিল করলেও মোদী পশ্চিমবঙ্গে এলে কিন্তু হাজার ফোর্স রাস্তায় নামিয়ে মোদীর যাত্রাপথ শুনশান রাখে। আর আজকের ঘটনাতে একটা সঙ্ঘীকেও ধরে নিয়ে যাবার কথা শুনেছেন কী?

    পক্ষ চিনুন। দেখা হোক আগামীকাল। বইমেলায়। লিটিল ম্যাগাজিনের সামনেই। আজকেও যেখানে ছিল ওরা। কালকেও ওখানেই থাকবে। রাস্তাতেই। পরের দিন ও।

    দেখা হোক।
  • Duritamala | 108.162.210.171 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১২:৪৮90936
  • দারুন খবর।। কেলাও মাকু দেড় সজোরে । মাকু মারো জেল এ ভোর
  • nam gotro hin | 162.158.158.140 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১৪:৫৩90937
  • বাইরে ছি ছি ক্যা ক্যা,
    ভিতোরে মোদি আমার দাদা!!!
  • FB | 162.158.165.173 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১৬:৪৫90939
  • হিন্দুত্ববাদী স্টলে এন আর সি বিরোধী কাগজ দেওয়ার খুব দরকার ছিল? ওহ তাইতো। একটু ক্যালাকেলি, খিস্তিখাস্তা না হলে আর ফেবুনকুদের ফুটেজ জুটবে কোথা থেকে? অংশদিও বামেদের এই গাঁড় পেঁয়াজিতে সংসদীয় বামেদের পুটকি মারা যাচ্ছে। অবশ্য অংশদিও বামেদের এইসব গাঁড় পেঁয়াজি না করলে ট্যাকাকড়ি আসবে কথা থেকে?
  • FB | 162.158.165.173 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১৬:৪৬90940
  • অংশদিও বামেদের কেলিয়ে গাঁড় ভেঙে দেওয়া উচিত। বুদ্ধবাবু এই কাজটা সিঙ্গুরের সময় করতে পারলে আজকে পশ্চিমবঙ্গের এই দশা দেখতে হত না।
  • অর্জুন | 162.158.166.54 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:২৬90943
  • প্রত্যক্ষদর্শী সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখায় যা উঠে এল মিডিয়ার কাছে জনসাধারণের মাধ্যমে তা পৌঁছতে পারলে ভাল হত। জন সাধারণের কাছে গেছে এর ঠিক বিপরীত বার্তা। শনিবার আমি বইমেলায় থাকলেও পুরো ঘটনাটার আমি প্রত্যক্ষদর্শী নই। কিছুটা দেখেছি, অনেকটা শুনেছি।

    ক্ষমতায় থাকা কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষে এই নাগরিক প্রতিবাদ ও ক্ষমতা প্রকাশে খুশী হওয়া সম্ভব নয়। তাই এই আন্দোলনকে ভেস্তে দেওয়ার নানা প্রচেষ্টা চলবে সব রকম শাসক ও রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে।

    যারা এই আন্দোলন করছেন তাদের বিভ্রান্ত করার, ইংরেজিতে যাকে বলে provoke করার আপ্রাণ চেষ্টা চলবে। তাই কোনো রাজনৈতিক দলের রঙ থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত থাকতে হবে এই আন্দোলনকে। এই আন্দোলনে কোনো রাজনৈতিক দলের রঙ থাকা মানেই এটা আর নাগরিক প্রতিবাদের মঞ্চ থাকছেনা। ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দল যেমন নিঃশেষ করবে এই আন্দোলন তেমনি বিরোধী রাজনৈতিক দল চেষ্টা চালাবে এই আন্দোলনকে তাদের ক্ষমতায় ফিরে আসার হাতীয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে যেমন আমরা এক দশক পূর্বে পশ্চিমবঙ্গেই দেখেছি। নকশাল আন্দোলনও রাষ্ট্রীয় শক্তি দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।

    মুশকিল হল এতে পা দিচ্ছে আন্দোলনকারীরা। এই আন্দোলনে যুক্ত যারা তাদের লক্ষ্য, আমার মতে সংবিধান রক্ষা। কেন্দ্রীয় সরকার যে কটা অ্যামেণ্ডমেন্ট আনতে চাইছে যথা NRC, CAA, CAB এবং NPR তাদের সব কটা আমাদের সংবিধানের প্রিয়েম্বলকে ভায়োলেট করেছে। আন্দোলনকারীরা নানা রাজনৈতিক মতামত ও মতবাদের হতে পারেন কিন্তু এখানে এক ছাতার তলায় আসার একটাই লক্ষ্য – যে প্রিয়েম্বলের ওপর সংবিধান দাঁড়িয়ে তা সুরক্ষা করা । আমাদের সংবিধানই আমাদের একমাত্র শক্তি।

    বইমেলায় যে ঘটনা ঘটেছে অর্থাৎ বিজেপি দলের আক্রমণ তার তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জানিয়ে বলছি মিডিয়ায় দেখানো বিধাননগর থানায় এক মহিলা পুলিশের ওপর যে শারীরিক নিগ্রহ হয় তাকেও জানাই ধিক্কার। এটা কোনোভাবেই আন্দোলনের উদ্দেশ্য হতে পারেনা। মিডিয়া মিডিয়ামটাই খুব ভোলাটাইল। তারা কখন কার পক্ষ নেবে আমরা জানিনা। অন্তত গত পরশু থেকে দেখা যাচ্ছে তারা আন্দোলনের পক্ষে বলছে না কারণ বিজেপির লোকজন ও পুলিশ যখন আন্দোলনকারীদের ওপর আক্রমণ হানছে সে চিত্র কিন্তু টেলি মিডিয়া বা সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা যাচ্ছেনা। এ থেকে ব্যাপারটা পরিষ্কার আন্দোলনকারীদের পাশে তারা নেই এ বিষয়ে । তিলকে তাল করতে তাদের মত আর কেউ পারেনা। মিডিয়ার ক্ষমতাকে শাসকদের চূড়ামণিরা পর্যন্ত ভয়ে পায়। মিডিয়ার মত জনসাধারণ যারা মূলত এ আন্দোলনের দর্শক অর্থাৎ কাছে বা দূর থেকে দেখছেন বা দেখছেন না তাদের কাছে এই আন্দোলন ইতিবাচকের চাইতে নেতিবাচক বেশী, নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি। জনগনের স্মৃতিশক্তিও দুর্বল। বইমেলায় কেন এসব সে নিয়েও অনেকে দেখছি বেশ বিরক্ত।

    কাল দেখলাম আন্দোলনকারীরা নিজেরদের মধ্যেই শুধু বচসা নয় প্রায় হাতাহাতি করছেন। তাহলে তা হবে আন্দোলনের মৃত্যু ঘণ্টা। আন্দোলনকারীদের পথভ্রষ্ট করার জন্যে অনেক ঘুঘু ফাঁদ পেতে আছেন এবং আমরাও সেই ফাঁদে পা দিচ্ছি।

    এ আন্দোলনে কি নেতৃত্ব থাকবেনা? আমি অবশ্য ঠিক তা জানিনা। না থাকাই হয়ত বাঞ্ছনীয় কিন্তু একদম নেতৃত্বহীন হবে তাও বলছিনা।
    নেতৃত্ব থাকলেও সে নেতৃত্ব হোক পথ নির্দেশকের। নিজের ফায়দা লোটার জন্যে নয়।

    এই আন্দোলনকে হাতিয়ার করে কেউ লিডারশিপের স্বপ্ন পূরণ করবেন তাহলে বলে দেওয়া ভাল এটা তাদের প্লাটফর্ম নয় একেবারেই।

    এই আন্দোলন হোক সম মনস্ক নাগরিকের সংবিধান রক্ষার অঙ্গীকারের মঞ্চ।

    অমর্ত্য সেন কিছুদিন আগে এই শহরে একটি লেকচারে বলেছিলেন 'কার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং কেন প্রতিবাদ সে লক্ষ্য সবার আগে স্থির করা সবচেয়ে প্রয়োজনীয়।'

    আমাদের মত অনেকেই এই আন্দোলন অনেক আশা নিয়ে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।
  • রঞ্জন | 141.101.107.251 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:২৩90945
  • অর্জুন এর বক্তব্যকে সমর্থন।

  • বিপ্লব রহমান | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২১:৩৫90968
  • প্ততিটি লেখায়, ভিডিও ক্লিপিং এ পুলিশের অন্ধ আক্রোশ স্পষ্ট। তাহলে কলকাতা পুলিশের গেরুয়াকরণ সুসম্পন্ন?     

    সিএএ,  এনার্সি নিপাত যাক।    

  • debu | 162.158.58.20 | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০০:৩৯91002
  • এরা তো সব তৃণমূলের গুন্ডা বাহিনী , বিজেপির নাম আসছে কেন ভাই ? আরএসএস এর গ্রূপ দেখেছেন কখনো ? তৃণমূল পুলিশ এর প্যান্ট খুলে যাবে । সৈকত এর রাগ কি ভাই মোদী র ওপর ?
  • The Revolution Technology | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১৬:৪৫91150
  • In this place Bd Govt Job Circular 2020 you will find new and latest Govt Job Bd, because here we are published everyday new Government Job Circular. Government Job Bd Hello Everyone In This Categories You Will Find All Type of Government Jobs Circular, Government Bank Jobs Circular, Govt Job Scheduled, Govt Job Seat ... Govt Job In Bangladesh Bd Government Job Circular 2020: Latest Govt Job In Bangladesh, This is our main property of the job finding site in the Bangladesh. Palli Biddut Samity Job Circular here you will find latest and New Government Job Circular & Vacancies in 2020 for Male & Female both gender’s person in Bangladesh. Palli Biddut Samity Job Circular Also see the bangladesh army job circular bd 2020.

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন