এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • এক উন্মাদ সময়ের স্মৃতিকথন

    লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১১ জুলাই ২০১৮ | ৮৬৬ বার পঠিত
  • দেশভাগ, বাটওয়ারা, পার্টিশান – উপমহাদেশের চুপচুপে রক্তভেজা এক অধ্যায় নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা, নির্মম কাটাছেঁড়া এই সবই ভারতে শুরু হয় মোটামুটি ১৯৪৭ এর পঞ্চাশ বছর পূর্তির সময়, অর্থাৎ ১৯৯৭ থেকে। তার আগে স্থাবর অস্থাবর সবকিছু ছেড়ে কোনওমতে প্রাণ নিয়ে পালানো মানুষজনও নিজেদের একান্ত আলাপচারিতায় এর হিংস্র ক্ষতবিক্ষত অংশটুকু সযত্নে এড়িয়ে যেতেন বা কোনও রূপকের (আগুনে ঝড় বা ভূমিকম্প) সাহায্যে বর্ননা করতেন। হ্যাঁ খুশবন্ত সিঙের ‘আ ট্রেইন ট্যু পাকিস্তান’ খুবই ব্যতিক্রমী ছিল। খুব সম্ভবত আউটলোক পত্রিকার বিস্তারিত আলোচনার পর থেকে খোলাখুলি কথাবার্তা শুরু হয়। ওরাল হিস্ট্রি নিয়ে কাজ বোধহয় আরো প্রায় দশ বছর পরে শুরু হয়। তা এই সবকিছুর প্রভাবেই গত কয়েক বছরে বেশ কিছু তথ্যপূর্ণ বই প্রকাশিত হয়েছে। ফলে আমি যখন ২০১৭তে দেশভাগ ও তার দ্বারা প্রভাবিত আনুমানিক কুড়ি লক্ষ মানুষের ভাগ্য/দূর্ভাগ্য নিয়ে খোঁজ শুরু করি, তখন পাঠতালিকা বানাতে গিয়ে অন্তত ৭-৮ খানি গুরুত্বপূর্ণ বইয়ের সন্ধান পাই, যেগুলো না পড়লেই নয়। এই হ্যাশট্যাগে মাঝেমধ্যে তারই দুই একটা বিন্দু রক্ত কিম্বা অশ্রু ধরে রাখার চেষ্টা করি।
    .
    জলন্ধরের রেলরোডের এক বাড়ির একটা প্রায় ঝাপসা সাদাকালো ছবি হাতে সলমন রশিদ, পাকিস্তানের বিখ্যাত ভ্রমণ লেখক, ভারতে আসেন ২০০৮ সালে ও পরে আরেকবার ২০১০ এ। যে পাকিস্তানে তিনি বড় হয়ে উঠেছেন, বাস করেন, তার রাজনৈতিকভাষ্যে ভারত এক শত্রু দেশ – ‘এনিমি কান্ট্রি’। এই ভূপর্যটক কিন্তু এই শত্রু দেশটিকে দেখতে আসেন নি, আসলে তিনি এসেছিলেন শিকড়ের সন্ধানে বা বলা ভাল খুঁজতে এসেছিলেন শিকড় কীভাবে উপড়েছিল, ঠিক কী হয়েছিল তাঁর ঠাকুর্দা ও পিসিদের সেই অগ্নিপ্লাবী সময়ে। হাতের ছবিটি তাঁর পূর্বপুরুষের বাসগৃহ ছিল ১৯৪৭ এ অন্তত তাঁর বাবা জ্যাঠারা পালানোর সময় পর্যন্ত। তাঁর বাবা কাকা জ্যেঠা ও পিসিরা যাঁরা ১৯৪৭ আগস্টএ উঘিতে তাঁদের খেতিজমি ও জলন্ধরের বাড়ির মায়া ত্যাগ করে পালিয়েছিলেন পাকিস্তান নামক স্বপ্নের দেশ – ‘ল্যান্ড অব পিওর’এর উদ্দেশ্যে তাঁদের কাছে জলন্ধরের বাড়ির কথা বহু বহুউবার শুনেছেন সলমন। জলন্ধরে যখন দেশভাগ পরবর্তী দাঙ্গা শুরু হয়, সলমনের ঠাকুর্দা ডঃ বদরুদ্দিন ঠাকুমা, দুই পিসি ও আরো কিছু আত্মীয় ছিলেন জলন্ধরের বাড়িতে, শহরে দ্রুত ছড়িয়ে যাওয়া রক্তাক্ত হত্যালীলায় এঁরা আর পালাতে পারেন নি। শহরের বাইরে থাকা বাকীরা পাকিস্তানের দিকে রওনা হন এই ভরসায় যে গোলমাল একটু কমলে যাতায়াত নিরাপদ হলে পুরো পরিবার আবার এক জায়গায় হবেন। সে আর কোনওদিনই হয় নি, ডঃ বদরুদ্দিন ও তাঁর গৃহে বাসকারী বাকীদের পরবর্তী কোনও খবরই আর সলমন রশিদ জানতে পারেন নি তাঁর ৫৬ বছর পূর্ণ হওয়ার সময় পর্যন্ত।
    .
    বাড়িটি যদি তখনও থাকে, তা দেখতে ও ডঃ বদরুদ্দিন ও বাকীদের পরিণতি জানতে ভারতে আসেন, ফিরে গিয়ে লেখেন ‘আ টাইম অব ম্যাডনেস – আ মেমোয়ার অব পার্টিশান। বইটির উৎসর্গপত্রে লেখা “Dedicated to all those Hindus, Sikhs and Muslims who lost their worldly possessions and sometime their lives for the creation of Pakistan.” বুঝিয়ে দেয় এ বই নিছক “শত্রু দেশ’এ পারিবারিক দূর্ভাগ্যের ইতিহাস খুঁজতে আসা কোন উত্তরপুরুষের বয়ান নয় বরং এক নির্মোহ উদাসীন পর্যটক, যিনি শুধু দেশ নয়, তার ইতিহাস, তার মানুষকেও দেখেন পরম মমতায়। তাঁর যাত্রা শুরুর বর্ণনা তিনি লিপিবদ্ধ করছেন আর এক বাড়ির উদ্দেশ্যে যাত্রা – “But I knew it as a country where my ancestors had lived and died over countless generations. That was the home where the hearth kept the warmth of a fire first kindled by a matriarch many hundred years ago, nay, a few thousand years ago and which all of a sudden had been extinguished in a cataclysm in 1947.” সলমন নির্মমভাবে নিজ দেশ, তার লোকজন, রাস্তায় কোনো মহিলা দেখলে সাধারণ লোকের উদগ্র সেক্সিস্ট আচরণ, ভারত ও পাকিস্তানে ট্র্যাফিক রুল বা রুল মানা ও না মানার প্রবণতা লিপিবদ্ধ করে গেছেন। পাকিস্তানের ক্রমশঃ এক ব্যর্থ দেশ ও জাতিসত্ত্বা হয়ে ওঠার কথা, ক্রমশঃ আরবীকরণের কথা বলে চলেন তিনি, যে আরবীকরণ শুধু যে ভাষায় প্রভাব ফেলেছে তাই নয়, রাস্তার ধারের আম, কাঁঠাল বটগাছের বিলুপ্তি ঘটিয়ে ভরিয়ে তুলেছে অজস্র খেজুরগাছেও। গোটা দেশটিকে যেন সর্বার্থেই আরবদেশের ক্ষুদ্র সংস্করণ বানানোর মরীয়া চেষ্টা।
    .
    ভারতেও কি আর পেয়েছেন সকলই শোভন সকলই বিমল! নাঃ, পরিবারের পরিণতি খুঁজতে গিয়ে ঠোক্করও খেয়েছেন বৈকী। দিল্লির রেলদপ্তরের এক কেরাণী অথবা জলন্ধরে তাঁদের ভূতপূর্ব বাসগৃহের বর্তমান মালিকের স্ত্রী – এঁরা বুঝিয়ে দিয়েছেন এক পাকিস্তানি, এক মুসলমান চরম অনাকাঙ্খিত। কখনও সংশয়ে ঢেকে গেছে লেখকের মন – তবে কি এঁরা ভয় পাচ্ছেন তিনি জনাব বদরুদ্দিনের পরিণতি জানলে খেপে উঠতে পারেন , তাই কি তাঁকে কোনও খবরই দিচ্ছে না কেউ? এদিকে যে ভিসার সময় শেষ হয়ে আসছে! আবার অযাচিত অঢেল ভালবাসাও পেয়েছেন সম্পূর্ণ অপরিচিত লোকজনের কাছ থেকে আর সেকথা লিখে গেছেন অপরিসীম ভালবাসায়, মমতায়। এই সন্ধানেই জানতে পারেন তাঁর ঠাকুর্দা ডঃ বদরুদ্দিন, যিনি ধর্মনিরপেক্ষ উদার রোগীবৎসল ডাক্তার বলেই পরিচিত ছিলেন, কীভাবে আস্তে আস্তে মুসলিম লীগের দিকে ঝুঁকে পড়েন। এতটাই ঝুঁকে পড়েন যে ঈদের সময় রাস্তার মোড়ে গরু বলি দেবার উদ্যোগও নিয়েছিলেন! শুনে সলমনের বিস্ময় আর বাঁধ মানে না – তিনি তো তাঁর বাবা জ্যেঠাদের পাকিস্তানে বসেও কখনো এ জিনিষ করতে দেখেন নি – ভাবেন তবে হয়ত এইভাবেই বপন হয়েছিল বদরুদ্দিন ও তাঁর পরিবারের পরিণতির বীজ। পূর্বপুরুষের এই রূপ, এই পরিচয় জানাও তাঁর জন্য জরুরী ছিল। অবশেষে মুখোমুখী হন চরম সত্যের - তাঁদের পরিবার শুধু নয়, তাঁদের পরিবারের এক কর্মচারীর দুই আড়াই বছরের শিশু সন্তানটিকেও তিনতলার ছাদ থেকে ছুঁড়ে ফেলে হত্যা করা হয়েছিল। মুখোমুখী হন হত্যাকারী বাহিনী পরিচালনাকারীর শিখ সর্দারের পুত্রের সাথে- সেই পুত্র যিনি তাঁর পিতাকে এক মুর্খ হঠকারী খুনী বলেই মনে করেন; পরম সমাদরে সলমনকে ঘুরিয়ে দেখান তাঁর পুর্বপুরুষের বাড়িটি, দেখান হত্যাস্থল। সলমন ফিরে যান এক হিংস্র উন্মাদ সময়ের হারিয়ে যাওয়া জিগস পাজলের টুকরোগুলো খাপে খাপে বসিয়ে, এক উন্মাদ সময় ও তার উন্মাদ হয়ে যাওয়া সকল শুভ-অশুভবোধ লোপ পাওয়া সন্তানদের, যাদের অধিকাংশের শেষ জীবনের সঙ্গী ছিল অসহায় অপরাধবোধ, গ্লানি ও লজ্জা, তাদের উত্তরাধিকারীদের আন্তরিক ক্ষমাপ্রার্থনা শুশ্রুষা করে তুলতে পারে সত্তর বছরের পুরানো ক্ষতও - সঙ্গে নিয়ে যান এই বোধ।
    .
    বই - A Time of Madness : A Memoir of Partition
    লেখক - Salman Rashid
    প্রকাশক - Alef Book Company

    #পার্টিশানের_অজানা_কাহিনী ২
    #মাসকাবারি_বইপত্তর জুলাই-২০১৮


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১১ জুলাই ২০১৮ | ৮৬৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | 340112.231.126712.74 (*) | ১১ জুলাই ২০১৮ ০৪:৩৯64993
  • স্বীকার করি, রক্তের ধারা পেছনে যায় না। দেশ বিভাগের শেলও আমরা বহন করি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে, প্রকাশ গোপন।

    দীপালি, শেফালি, অঞ্জলি রে,
    দেশ বিভাগে কোথা হারালি রে...

  • | 2345.108.674523.44 (*) | ১১ জুলাই ২০১৮ ১১:৩২64991
  • #
  • শঙ্খ | 2345.110.015612.200 (*) | ১১ জুলাই ২০১৮ ১২:২০64992
  • ,,,
  • i | 783412.157.89.253 (*) | ১৯ জুলাই ২০১৮ ০৩:৩৮64994
  • বই নিয়ে লেখা কমে গেছে অনেক। লেখাটি পেয়ে খুশি হ'লাম।দ সম্ভবতঃ একটি সিরিজ শুরু করেছিলেন একদা- এক মাসে কী কী বই পড়লেন ইত্যাদি। সেটি আবার শুরু করতে অনুরোধ জানাই।
  • | 453412.159.896712.72 (*) | ১৯ জুলাই ২০১৮ ০৬:০৮64995
  • 'মাসকাবারি বইপত্তর' একটু খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হলেও ফেসবুকে চলে সিরিজটা। এটাও ফেবুতে লিখেছিলাম অজ্জিনালি। দেড় না দুইদিন বাদে কি খেয়াল হতে এখানে দিলাম। তারপরই দেখি ফেবু স্ট্যটাস ব্লগ ইত্যাদি নিয়ে ক্যাঁচম্যাচ। তো পরের বইটা নিয়ে এখানে তোলার আগে অনেকবার ভাবব আর কি।
  • ফেবুপ্রেমী | 56900.195.5690012.213 (*) | ১৯ জুলাই ২০১৮ ০৭:৪০64996
  • হ্যাঁ, সাইটটা এবার তুলে দিলেই হয়। সবই ফেবু দিয়েই হয়ে যাচ্ছে যখন।
  • | ১৫ আগস্ট ২০২৩ ১০:৪৬522500
  • এটাও
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন