এই সাইটটি
বার পঠিত
কলকাতা বইমেলা ২০২৪
যে কোনো ঠিকানায় গুরুচণ্ডা৯র বই পেতে ফোন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ করুন +৯১ ৯৩৩০৩ ০৮০৪৩ অথবা +৯১ ৮৭৭৭৬ ৪২২৩৪ নম্বরে
- হরিদাস পাল ব্লগ
-
রোজ রোজ
Prativa Sarker লেখকের গ্রাহক হোন
ব্লগ | ২৫ আগস্ট ২০১৬ | ১৭৩৭♦ বার পঠিত - মেয়েছেলেরা বেশি রাত করে বাইরে থাকবে না। ওটা পুরুষের একচেটিয়া। লক্ষ্মীর স্বামী রোজ দেড় রাতে টলোমলো হয়ে বাড়ি ফিরতে পারে। ওকে চুল ধরে টেনে ওঠায়। সোয়ামির জন্য যত রাতই হোক জেগে বসে থাকতে হয় ওর বারোভাতারি মা শেখায়নি ?
ধুপধাপ মারের চোটে বস্তি জেগে যায়। কিন্তু কেউ এগোয় না। বাবুরাও তো কারো ঘরেলু মামলায় দখল নেয় না।
লক্ষ্মী তাই পা টেনে টেনে আমার ঘর মোছে, বাসন মাজা সাবান কাটা আঙুলে ঢুকে গেলে আঃ উঃ করে। আমারও কষ্ট হয়, কিন্তু ওর চোয়াড়ে বর এই সৌখিন ফ্ল্যাটে চড়াও হলে সম্মান যাবে এই ভয়ে চুপ থাকি।
কিন্তু রাত আটটায় লক্ষ্মীকে ফিরতেই হবে। বস্তির রাস্তায় বড় মাতাল। ছয় অথবা ষাট সবেতেই তাদের সমান রুচি। তাছাড়া আটটার পর ফিরেছে জানতে পেলে বর আরো পিটবে। মেয়েদের বেশি রাতে বাইরে থাকতে নেই।
আমার মতো ধরি মাছ না ছুঁই পাব্লিক সেদিন মাণিকতলাতেও ছিল। ঐ যে সিন্ধু যেদিন রুপো হাতে সমুদ্রের মতো হাসছিল সেদিন খেলা দেখার দারুণ ইচ্ছে সত্বেও মেয়েটির অফিসে বড় দেরী হয়ে যায়। মাসের শেষে ট্যাক্সিতে চাপা বিলাসিতা, তাই মোড় থেকে নারকেলডাঙার দিকে সে প্রায় ছুটছিল।
দিব্যি দু পাঁচজন তখনও ছিলো রাস্তায়। হঠাৎ কোথাও কিছু নেই, দুটো ভর্তি মোটরবাইক কিছুদূর গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়লো। কাছাকাছি আসতেই অশ্রাব্য গালি সহযোগে জিজ্ঞাসা করা হলো রেন্ডিবাজি করে এতোক্ষণে তার ফেরার সময় হল ? প্রতিবাদ করতেই সোজা ঠোঁটের ওপর গদাম ঘুঁষি। টলে পড়ে যাবার আগেই কাঁকালে অরণ্যদেবের লাথি তাকে সোজা করে দিল। সে কেমন ভদ্রলোকের মেয়ে যে রাতদুপুরে বাড়ি ফেরে !
মেয়েটিকে সবক শেখাবার সময় হাঁ করে দেখছিলো অনেকে। যেমন কিছুলোকের নজর থাকে খেলতে খেলতে সিন্ধুর স্কার্ট কতটা উঠলো সেইদিকে, তেমনি আগ্রহ নিয়ে তারা দেখছিলো মেয়েটির শরীরের কোন কোন জায়গা তাক করছে মুশকো ছেলেগুলো। এই মেয়েগুলোই বা কেমন ! একটু তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরলে কি মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যায় !
পাটুলিতে তাও দেখলাম দুজন এগোল। শত হলেও পাড়ারই তো মেয়ে। টেপ জামা পরা থেকে দেখছে। কিন্তু ছুরি দেখে তারাও ভোঁ ভাঁ। ওলা ক্যাবের দরজা ভাঙতে পারলে ওরা মেয়েটিকে মেরেই ফেলতো, ড্রাইভারের উক্তি। লাঠি মদের বোতল দিয়ে উইন্ডস্ক্রিন ভেঙে রক্তারক্তি। তবু রাত করে ফিরতেই হবে ?
এই নিগ্রহকারীরা কি পারিপার্শ্বিকতা অথবা যৌন ঈর্ষার শিকার, নাকি লিঙ্গভিত্তিক শ্রমবিভাজন তত্ত্বে গভীর বিশ্বাসী? মোহন ভাগবতের মতো ? মানে, মেয়েদের অস্তিত্বের যাথার্থ্য একমাত্র পরিবার নবীকরণেই ? নাহলেই হাওড়া স্টেশনে পৌঁছে দেবার নাম করে নির্জন গলিতে ঢুকিয়ে সব কেড়ে নেবে অটো ড্রাইভার ! পুলিশ হাতের মুঠোয় এই হুঁশিয়ারি শোনাবে আর রেপ না করেই ছেড়ে দেবার মহানুভবতা দেখাবে !
কিন্তু দেরীর তো অন্য কারণও থাকতে পারে। ট্রাফিক জ্যাম, বৃষ্টি, অফিসের কাজ,বাসের অপ্রতুলতা ছাড়াও আরো একশ কারণ।
হয়তো নন্দনের আবছা কোণে জড়ানো হাতটির মায়াভরা ওম মেয়েটিকে দেরী করিয়ে দিয়েছে। হয়তো সে এতক্ষণ অন্য সকলের সঙ্গে লিটল ম্যাগাজিনের প্রুফ দেখছিল। কিম্বা কাল মিছিলের প্রস্তুতিতে সময় পেরিয়ে গেছে। একটি হেডফোন বন্ধুর কানে, আর একটি নিজের, তারা শুনছিলো জন ডেনভার, sweet sweet life, I'm living today...
অথবা মান্টোর "গন্ধ" গল্পটির ঘাটান মেয়েটির মতো সে ভিজলোই বা সারারাত পিপুল গাছের ছায়ায় !
কিন্তু না, যাইই করো, মনে রেখো দেরিতে বাড়ি ফিরবার হকদার তুমি নও।
অন্ধকারের যে আলো, যা আমূল ভরে দেয় ভেতরটাকে সেই অনুভব তোমার জন্য নয়।
একটা খুব কষ্টের রাতে প্রায় খালি বাসের জানালা দিয়ে আবছা আলোময় আকাশে মেঘের ছিঁড়ে যাওয়া দেখতে দেখতে বেভুল পেরিয়ে গেছিলাম দুটো বাসস্টপ। অন্ধকার মেখে গন্তব্যে ফেরা ছাড়া উপায় ছিলো না। ঠান্ডা বাতাস আদর করে শেখাচ্ছিল, এই তো কেমন মিশে গেছো চারপাশে ! আলাদা করে তুমি নেই, যে তুমি কেবল মেয়েমানুষ, অন্যেরা যাকে দুয়ো দেবে আবেগের পুঁটুলি বলে, অথবা একটা আঁকড়ে ধরা বোঝা। এই দ্যাখো কষ্টের ভাগ নিচ্ছে অন্ধকারের সুগন্ধ, লজ্জিত কপালে স্নেহচুম্বন এঁকে দিচ্ছে, আর ওই যে এগিয়ে আসছে আবছা গাছগাছালির অস্তিত্ব সমস্ত হীনমন্যতা থেকে তোমায় লুকিয়ে রাখবে বলে!
দরজায় কড়া নাড়লুম যখন তখন আমি অনেক স্নিগ্ধ, শান্ত। মেয়েমানুষ নই, এক মানুষী শুধু !
গভীর রাত আর অন্ধকারের এই আদর আর একা একা হেঁটে যাবার স্বাধীনতা আর মেয়েদের জন্য নয়। তাই ম্লানমুখে নিগ্রহ দেখা ভীড়ের পেছনে অপেক্ষা করে থাকে সুজেট আর শিপ্রা। ক্লান্ত হয়ে আবার অন্ধকারেই মিশে যায় তারা।
জেগে থাকে শুধু এক পরম সত্য, "নিশাকালে যে রমণী ইতিউতি ধায় / কুলনাশ সেই করে জানিও নিশ্চয় ! "
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত। - আরও পড়ুনবইয়ের রিভিউ - Prativa Sarkerআরও পড়ুনকরোনা কাল ৪ - Prativa Sarkerআরও পড়ুনকরোনা কাল - Prativa Sarkerআরও পড়ুনকরোনা কাল - Prativa Sarkerআরও পড়ুনমিছিল থেকে ফিরে - Prativa Sarkerআরও পড়ুনবিষাক্ত বিশ - Prativa Sarkerআরও পড়ুনইদবোশেখির লেখাপত্তর - গুরুচণ্ডা৯আরও পড়ুনটুনিমুনির জীবন - দময়ন্তীআরও পড়ুনকাইজার গান্ধী - Nabhajitআরও পড়ুনমন - নিরমাল্লোআরও পড়ুনবৈঠকি আড্ডায় ১৪ - হীরেন সিংহরায়আরও পড়ুনবৈঠকি আড্ডায় ১৩ - হীরেন সিংহরায়আরও পড়ুনবৈঠকি আড্ডায় ১২ - হীরেন সিংহরায়
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
d | 144.159.168.72 (*) | ২৫ আগস্ট ২০১৬ ০৬:৩৮55723- অথচ ১৯৯৯, ২০০০ সালে প্রায় নিয়মিত উল্টোডাঙা থেকে রাত সাড়ে দশটার ডানকুনি লোকাল ধরে কোন্নগরে ফিরেছি। ওটা শেষ ডানকুনি, তাই অনেকদিনই উল্টোডাঙা পৌঁছত এগারোটা বা তার পরে। বালি হল্টে নেমে ঘুটঘুটে অন্ধকার সিঁড়ি বেয়ে নেমে প্রায়ান্ধকার রাস্তা দিয়ে হেঁটে বালি মেনলাইনের স্টেশান। অপেক্ষাশেষে বর্ধমান বা ব্যন্ডেল লোকাল ধরে কোন্নগরে নেমে আবার হেঁটে যখন বাড়ী পৌঁছাতাম প্রায়ই ক্যালেন্ডারে তারিখ বদলে যেত। কোনওদিন ভয় পাই নি, ভয়ের কোনও কারণও ঘটে নি। ছুটকো মন্তব্য তো কিশোরীবেলা থেকেই কানে ঢোকেই না বলতে গেলে।
বরং দিনেরবেলাই লোকজনকে পিটিয়ে ছাতা ভেঙে ফেলেছি, হাওড়া সাবওয়েতে ল্যাং মেরে সিঁড়ি দিয়ে গড়িয়ে দিয়েছি -- মানে গুলো করতে হয়েছে, মারধোরের পরিস্থিতি হয়েছে দিনের বেলাতেই।
- মনোজ ভট্টাচার্য | 160.129.64.42 (*) | ২৫ আগস্ট ২০১৬ ০৯:৫৯55724
- প্রতিভা দেবী,
গল্প বা বাস্তব কাহিনী লিখছেন যখন - আরও জোরদার লিখুন । পড়ে পড়ে মস্র খাওয়ার কথা লিখবেন কেন ! মেয়েদের গায়ে যথেষ্ট জোর আছে । শুধু মনের জোর - ওটা তাদের দিতে হয় ! বাড়িতেই মেয়েদের মনে ভয় আশঙ্কা ঢুকিয়ে দেওয়া হয় !
আপনার পরেই যিনি লিখেছেন - পড়ুন । সেই কথাই সবাইকে শোনান ! মনের জোরই আসল জোর !
কোথায় কোন লুম্পেন মন্ত্রী রুমালের সাইজে মেয়েদের পোশাক করে দেবে - সেইজন্যে অপেক্ষা করবেন ! ওরা তো কাপুরুষ হয় !
অলিম্পিকে মেয়েরাই যেতে ! - তবে সমাজে নয় কেন !
মনোজ
- π | 233.231.41.98 (*) | ২৭ আগস্ট ২০১৬ ০১:০১55726
- সেই পুরানো কথাবার্তা। মেয়েদের গায়ের জোরে কারাটের জোরে এসব ঠেকাতে হবে। নইলেই পড়ে পড়ে মার খাবার গল্প হয়ে যাবে !
পুলিশের জন্য , প্রশাসনের জন্য অপেক্ষা করা হবে কেন তার কৈফিয়তও যে চাওয়া হতে পারে, ভাবা যায়না !
কোন মেয়ে কারাটে দিয়ে আত্মরক্ষা করতে পারলে ভাল ব্যাপার, কিন্তু সেটা কেন সমাধান হিসেবে প্রেসক্রাইব করা যায়না, সেনিয়ে এত বার বলার পরেও সেই একই কথা।
- প্রতিভা | 233.191.21.138 (*) | ২৭ আগস্ট ২০১৬ ০৬:২১55725
- পড়ে পড়ে মস্র খাওয়া ব্যাপারটা বুঝিনি যদিও। যাই হোক, ওটা যদি মার হয় তাহলেও জানাই এটা পড়ে পড়ে মার খাবার গল্প নয়কো মোটেই। ছ' সাত জন মুশকো ঘিরে ধরলে মার খাওয়াটা ভবিতব্য। ক্যারাটে জানলেও। আরো অনেক বেশি কিছু হয়। যাদের হয় তাদের কারোরই পড়ে মার খাবার ইচ্ছে না থাকলেও হয়।
এগুলো গল্প নয়, বাস্তব। গত ক'দিনের কাগজ সাক্ষী। সেই মেয়েগুলোকে জ্ঞানের কথা শোনালে তাদের প্রতিক্রিয়া কি হবে কি জানি।
প্রথম মন্তব্যটি ভালো লাগলো। পাস্ট টেন্সে লেখা। আমার অভিজ্ঞতার সংগে মেলে। দিন দিন এই হুলিগ্যানিজম বাড়ছে কেন এই প্রশ্ন আমারও।
যারা নিগ্রহ দাঁড়িয়ে দেখে এই অছিলায় যে মেয়েরা যথেষ্ট শক্তিমতী, নিজেরাই বুঝে নেবে, অথবা অন্য কারণে,তাদের দোষ খাটো করে দেখবো ?
আসলে প্রতিবাদী লেখা উচ্চকিত না হলে চলে না এরকম ভাবনা আছে জানি। আর সহজ সমাধান। ইনকেলাব জিন্দাবাদ।
- π | 24.139.209.3 (*) | ২৮ আগস্ট ২০১৬ ০২:১০55727
- প্রতিভাদি, জানিনা এই লেখার নিচে আলোচনা তর্কটা আগে দেখেছ কিনা, এখানকার আলোচনায় প্রাসঙ্গিক মনে হল, তাই রেখে দিলাম এখানেঃ
http://www.guruchandali.com/blog/2015/08/27/1440694856178.html?commentPage=1#comments
- প্রতিভা | 127.194.216.89 (*) | ৩০ আগস্ট ২০১৬ ০৪:৪৬55728
- বাঃ, এই সুযোগে একটা চমৎকার প্রবন্ধ পড়া হলো। লিঙ্কটা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
-
গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন
কোনোরকম কর্পোরেট ফান্ডিং ছাড়া সম্পূর্ণরূপে জনতার শ্রম ও অর্থে পরিচালিত এই নন-প্রফিট এবং স্বাধীন উদ্যোগটিকে বাঁচিয়ে রাখতে গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন। গুরুচণ্ডা৯তে প্রকাশিত লেখাগুলি পেতে চাইলে আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হোন, অথবা, আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলটির গ্রাহক হোন।
- ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
এই সাইটটি
বার পঠিত
- বুলবুলভাজা : সর্বশেষ লেখাগুলি
ভ্রান্তিপর্বত শান্তিতীর্থ : নন্দিনী সেনগুপ্ত(লিখছেন... )
সিএএ-র ফাঁদে মতুয়ারা : শান্তনীল রায়(লিখছেন... )
বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে…….. : সোমনাথ গুহ(লিখছেন... অরিন, aranya)
ইদবোশেখির লেখাপত্তর : গুরুচণ্ডা৯ (লিখছেন... kk, রমিত চট্টোপাধ্যায়, বিপ্লব রহমান)
উনিশে এপ্রিল : সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায়(লিখছেন... Aranya )
- হরিদাস পালেরা : যাঁরা সম্প্রতি লিখেছেন
বৈঠকি আড্ডায় ১৪ : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... )
কিষেণজি মৃত্যু রহস্য - পর্ব ৬ : বিতনু চট্টোপাধ্যায়(লিখছেন... )
দোলজ্যোৎস্নায় শুশুনিয়ায় - ৬ : সমরেশ মুখার্জী(লিখছেন... সৃষ্টিছাড়া, সমরেশ মুখার্জী)
শিক্ষা দুর্নীতি রায় - একটি সারসংক্ষেপ : সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায়(লিখছেন... দীপ, সুদীপ্ত, দীপ)
ভোটুৎসবে ভাট - লক্ষ্মীবাবুর নকলি সোনার টিকলি : সমরেশ মুখার্জী(লিখছেন... সমরেশ মুখার্জী, Kishore Ghosal, সমরেশ মুখার্জী)
- টইপত্তর : সর্বশেষ লেখাগুলি
রাষ্ট্র এবং বিজ্ঞান চেতনাঃ কিছু প্রশ্ন : Ranjan Roy(লিখছেন... )
পাঁচটি বাছাই Short Film: MAMI ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল থেকে : Suman Mukherjee(লিখছেন... পাপাঙ্গুল)
পাঁচটি বাছাই Short Film: MAMI ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল থেকে : Suman Mukherjee(লিখছেন... )
এক মুক্তিযোদ্ধার কাহিনী : দীপ(লিখছেন... jsl)
লান কি এবং কেন ? আন্তর্জালিক সম্ভাষণের জটিলতা কাটাতে এবং তাকে নিয়ে নতুন ভাবনার অবকাশ ও বাগবিধি বিষয়ক : Arindam Basu(লিখছেন... অরিন, &/, অরিন)
- কি, কেন, ইত্যাদি
- বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
- আমাদের কথা
- আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
- বুলবুলভাজা
- এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
- হরিদাস পালেরা
- এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
- টইপত্তর
- নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
- ভাটিয়া৯
- যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
- টইপত্তর, ভাটিয়া৯, হরিদাস পাল(ব্লগ) এবং খেরোর খাতার লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই। | ♦ : পঠিত সংখ্যাটি ১৩ই জানুয়ারি ২০২০ থেকে, লেখাটি যদি তার আগে লেখা হয়ে থাকে তাহলে এই সংখ্যাটি সঠিক পরিমাপ নয়। এই বিভ্রান্তির জন্য আমরা দুঃখিত।
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected] ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত