সম্প্রতি বিখ্যাত ফুটবলার ও কোচ সুভাষ ভৌমিক প্রয়াত হলেন। তার ফুটবল ও কোচিং জীবনের অনেক কথাই আলোচনা হয়েছে। কিন্তু উনি যে পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন কাজে বাংলা ভাষার ব্যাপক প্রসারের সমর্থক ছিলেন সেই ব্যাপারটি জানতাম না। জানালাম এই গুরুতে একটি লেখা পড়ে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই অজানা দিকটিতে আলোকপাত করার জন্য। আরো ভালো লাগলো এর কারণটি জেনে। সুভাষ ভৌমিক মহাশয় কে যখন জিজ্ঞেস করা হয়েছিল যে বাংলা তে সমস্ত দোকানের সাইন বোর্ড লিখতে হবে এই আন্দোলনে অনেক বুদ্ধিজীবিদের সাথে আপনিও এসেছেন কেন তখন উনি বলেছিলেন বাংলা ভাষা না বাঁচলে বাঙালির ফুটবলও বাচঁবে না। কথাটা কত খাঁটি এখন তো রোজই দেখছি। খোদ পশ্চিম বাংলার ... ...
আজ তো মহালয়াদেবী পক্ষের শুরুআপনি এবার মর্ত্য লোকে নেমে আসবেন।আবার বিসর্জনের বাজানা শুনে চলে যাবেন।আজ একটা আপনাকে অনুরোধ করি খালি যাওয়া আসা করে কি লাভ।এখানে থেকে যান, অসুর গুলিকেনিধন করে যান।কারণ মানুষের শিরদাঁড়া হারিয়ে গেছে । সবাই আমাদের বোকা বানাচ্ছে।আপনি হলেন একমাত্র ভরসা।তাই সবাই বলি: থেকে যান, থেকে যান, থেকে যান।শিব ঠাকুর কে, খবর পাঠান,আপনি কাজ শেষ করে যাবেন ।মানুষ আপনাকে চায়,নইলে শুধু আসা, যাওয়াকিছু তো যায়না পাওয়া। ... ...
শ্রীচরণে সু, এবারের পঁচিশে বৈশাখে আমি আপ্লুত। আমি বিহবলিত। এই জীবনে এরকম একটি দৃশ্য দেখতে পাব, আমি ভাবতেই পারিনি। কারণ রবীন্দ্রনাথের নোবেল পাওয়া আমি দেখিনি। সত্যজিতের অস্কার পাওয়ার সময়ও আমি দেখতে পাইনি। ইউটিউবে অবশ্য সেই দৃশ্যটি দেখেছি। কিন্তু মন ভরেনি। কারণ সেই যুগে আমি জন্মাইনি। নোবেল অস্কার নাহোক। আপনি একাডেমী পুরস্কারটি যেভাবে নিজেই নিজেকে ছুঁড়ে দিয়ে লুফে নিলেন, তাই বা কম কিসের ! জানেন ম্যাম, হেবোর বাবা আমায় সর্বদা অবজ্ঞা করে। তাচ্ছিল্য করে। আমায় নিয়ে হাসাহাসি করে। ঠিক আমায় নিয়ে নয়। আমার লেখা কবিতাগুলো নিয়ে। আমিও অবসরে আপনার মত কবিতা লিখি। লুকিয়ে লুকিয়ে অনেক পত্রিকায় সেগুলো পাঠিয়েছি। কিন্তু একটাও ছেপে বের হয়নি। ... ...
আমার কবিতা ————— সুপ্রিয়া চৌধুরী ————— বললে আমায় কবিতা লিখো কবিগুরুর নামে- প্রকাশিত হবে এবার পূজোর ম্যাগাজিনে। বসে গেলাম চেয়ার, টেবিল কাগজ, কলম নিয়ে- ভাবছি এবার ,-কি যে লিখি
রিচার্ড ইটন ভারতের ইতিহাসের দুই যুগের কথা বলেছেন -চতুর্থ থেকে চতুর্দশ শতক সংস্কৃত যুগ । দশম থেকে অষ্টাদশ পারসিক যুগ। শেলডন পোলক বলেছেন সংস্কৃত ও পারসিক কসমোপলিস বা ভাবনা কেন্দ্রের কথা। ওনাদের কথা বললাম এ জন্য যে ওনারা হিস্ট্রিকে অর্থাৎ অতীতের সত্যিকে ডিকলোনাইজ বা কলোনির প্রভাব মুক্ত করেছেন। এটা করলেই দেখা যাবে ভারতে চারশো বছর সংস্কৃত ... ...
বাইরে পূর্ণিমার চাঁদের ফকফকা আলো, কিন্তু ঘরের ভেতর ঘুটঘুটে অন্ধকার। বুঝে উঠতে সময় লাগলো কোথায় আছে সে। হাতঘড়িতে সময় দেখে আঁৎকে উঠার অবস্থা। ভোর পাঁচটা বত্রিশ!! কাল রাতে মদ্যপান একটু বেশী হয়ে গিয়েছিল। স্ত্রীকে মিথ্যা করে বলেছিল ছোট একটা কাজে তার বন্ধুর সাথে দেখা করতে যাচ্ছে। রাত নয়টার মধ্যে ফিরে আসবে। বাসায় গেলে আজ খবর আছে। তার দুই বন্ধুও তার কাছেই শুয়ে আছে। ওদের নাম ধরে ডাকল কিন্তু কোন সাড়া শব্দ নেই। বেচারারা সম্ভবত গভীর ঘুমে। বার থেকে ফেরার পথে বড় বড় কয়েকটা কুকুরের দৌড় খেয়ে তাঁরা আশ্রয় নেয় এই পরিত্যক্ত পুরোনো বাড়িতে। একটা কুকুর তার পায়ে হালকা আঁচড় দিয়েছিল। ... ...
উপল মুখোপাধ্যায়ের গল্প সমগ্র -প্রথম খণ্ডচিন্তা গল্প সিরিজ-১৬দাম- ৬০০ টাকাশ্রী উপল মুখোপাধ্যায়ের ছোটো গল্পের পাঁচটি সংকলন একত্র করে তৈরি হয়েছে এই গল্প সমগ্র-প্রথম খণ্ড। গত বিশ বছর বিভিন্ন লিটল ম্যাগাজিন এবং ওয়েবজিনে ২০০৫ থেকে ২০২২ অবধি প্রকাশিত গল্পগুলি কালানুক্রমিক সজ্জিত (সংকলনের প্রকাশকাল অনুযায়ী), এর ফলে সম্ভবত সময়ের সঙ্গে লেখকের ঝোঁক বদলে যাওয়া ধরা যায় । উপলের গল্পগুলি সেই অর্থে কোনো কাহিনী বয়ে আনে না- প্রতিটি গল্পই এক একটি আইডিয়া। একটি মুহূর্ত। একটি দেখা অথবা শোনা। হয়তো স্বপ্ন।কোনো গল্পে কথকের গুরুত্বও কম। কে কথক, কে কাকে অবলোকন করছে- গুলিয়ে যায়- ফলত সর্বদাই একটি কাউন্টার ন্যারেটিভ তৈরি হয়ে যায় সেই সব গল্পে।গল্প ... ...
স্কটিশ চার্চ কলেজের অ্যানুয়াল ফাংশান হবে মহাজাতি সদনে। ওরা নাকি হেমন্তকে নিয়ে আসছে এবার। বিভূতিবাবু কথাটা শুনে একেবারে উড়িয়ে দিলেন। ---- ' ওসব বাজে কথা। ডাহা মিথ্যে কথা। হেমন্ত মুখার্জি এখন বম্বেতে। সময়ই দিতে পারবে না .... তাছাড়া টাকার ব্যাপার তো আছেই .... ' নিতাইবাবু কথাটা সমর্থন করলেন। ----- ' সে তো বটেই। তার চেয়ে বরং ধনঞ্জয় বা সতীনাথকে ট্রাই ... ...
পৃথিবীর ইতিহাসে সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে, রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে গণচেতনার উন্মেষ, গণজাগরণ, গণসংগ্রাম কতবার হয়েছে তার সংখ্যা গুনে শেষ করা যাবে না। আবার সহিংস আন্দোলন ছাড়া যে সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে বা রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে জয়ী হওয়া যায়নি কোনদিনই তার প্রমাণও হাতে গুনে শেষ করা যাবে না। বরং গান্ধীজির অসহযোগ আন্দোলনের মত অহিংস আন্দোলনের সংখ্যা পৃথিবীর ইতিহাসে সেরকম খুঁজে পাওয়া যায়না বললেই চলে (দক্ষিণ আফ্রিকার কথা বাদ দিয়ে)। ১৭৫৭ সালে পরাধীনতার শুরুর ... ...
ছোটোবেলায় দোলের সময় পাড়ায় চুটিয়ে রঙ খেলেছ মধু। কৈশর পেরোতে পাড়ায় বিশেষ কাউকে - যাকে কেবল দেখেই গেছে বছরভর - কাছে গিয়ে কথা বলার মুরোদ হয়নি - তাদের বাড়ি গিয়ে মাসীমার পায়ে আবীর ছোঁয়ানোর ছলে তার গালেও একটু লাগিয়ে দিয়েছে। বিজয়াতে দলবেঁধে প্ল্যান করে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভক্তি প্রকাশের ছলে মিষ্টিমুখ করার সে কী সুখ। সে সব একটা সময় ছিল - সশরীরে, মুখোমুখি আনন্দ উল্লাস ভাগ করে ... ...
সদিচ্ছা থাকলে এড়ানো যায় যে কোনো অকল্যাণগৌতম চক্রবর্তী (তুলে আনলাম আত্মনির্ভশীল ভারতের কোলাজ যেগুলো ঠাঁই পেয়েছিল সংবাদপত্রের এককোণে বছরখানেক আগে। ভারতীয় অর্থনীতি এবং বর্তমান শ্রমনীতি নিয়ে দ্বিতীয় দফা এবং আগত তৃতীয় দফার করোণা সংক্রমনের প্রাক্কালে তাই ফিরে দেখা এই সময়কাল গুরুচন্ডালীর খেরোর খাতায়। প্রথম পর্ব ) বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে গত বছরের ঘটনা। টুকরো খবরের কোলাজগুলো বেড়িয়েছিল বিভিন্ন সংবাদপত্রের স্বল্প পরিসরে চোখে না পড়ার মত খবর হয়ে। আসলে খবরগুলো কোন কেষ্টবিষ্টুদের খবর নয় যে খুশী হয়ে বিজ্ঞাপনের অর্থে এক শ্রেণীর সংবাদপত্রের তবিল স্ফীত হবে অথবা পেইড নিউজের অর্থে খবরের স্থানবিশেষ জায়গা পরিবর্তিত হবে সংবাদপত্রের পাতায়। তাই ছোট আকারের খবর জায়গা পেয়েছিল সংবাদপত্রের ... ...
এইবার সুগতবাবুর এক পিস গল্প লিখি। গল্প মানে সত্য ঘটনা। ক্লাশ হচ্ছে হেডুর ঘরের ঠিক নীচে। স্যার ইতিহাসের কিছু একটা পড়াচ্ছেন। হাই ফাই নোটস দিচ্ছেন। ভালো ছেলেরা মন দিয়ে নোট নিচ্ছে আর "স্যার আর এক বার বলুন" "আর এক বার বলুন" করছে। আমি এবং আরও বেশ কিছু ওঁচা ছেলে খাতার পেছন দিকে ট্যালি মার্ক দিয়ে স্যার কটা 'কেমন' বললেন গুনছি। ... ...
আজ ১৬ সেপ্টেম্বর। আজ ওজোন দিবস। আজ পৃথিবীর মাথার ওপরে থাকা গ্যাসীয় ছাতাটাকে টিকিয়ে রাখার শপথ গ্রহণের দিন। এই গ্যাসীয় স্তরটির সুস্থতার ওপর আমাদের ধরিত্রী বাসীর অস্তিত্ব ও সুস্থতার প্রশ্নটি অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। কী ভাবে? তাহলে একটু খোলসা করে বলি। আমরা জানি, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল কতগুলো গ্যাসের এক আশ্চর্য
---অশোক এর বিবেক দংশন--- রক্তবর্ণ নদীতীরে ঘটনায় সান্ধ্য ছায়া, স্নিগ্ধ চাঁদের আলোয় স্নাত মৃত্যুপুরীর কায়া। যত্রতত্র রক্ত-মাংস-লসিকার হোলিখেলা বিজয় দর্পে হয় আভরণ,সাজে এ হরষ বেলা। মৃত সোপানের এ শ্মশানপুরীতে শোণিত
পুরাণ এবং ইতিহাসকে পরস্পরের বিরোধী বলতে পারেন অনেকেই, কিন্তু পুরাণের বা মহাকাব্যের অনেক চরিত্রের এই পৃথিবীতে বসবাস ছিল এটার সত্যতা ইতিমধ্যেই প্রমাণিত। আবার সময়ের হিসেবেও পুরাণ এবং ইতিহাস বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই একই ফলাফল দেয়, যা বড়ই আশ্চর্য্যের। স্থানীয় লোকেদের কাছে সেইসব চরিত্রের যেসব কাহিনী জানা যায় বা স্থানীয় যেসব নিদর্শন পাওয়া যায় তা পুরাণের বর্ণনার সাথে বেশীরভাগই মিলে যায়। লোককাহিনী মিলে যাওয়ার কারণ হয়তো তারাও সেই পুরাণের কথাই বলছেন কিন্তু নিদর্শনগুলো মিথ্যা বলতে পারে না কোনোভাবেই। পৌরাণিক নাম হয়তো বা পাল্টে গেছে, অবক্ষয় হয়েও থাকতে পারে। আবার যুক্তি দিয়ে বিচার করলে সেইসমস্ত স্থান এই পৃথিবীর কোথায় হতে পারে তার হিসেবেও পাওয়া ... ...
ষোলোশো চৌতিরিশের ডিসেম্বরে কাশ্মীর থেকে লাহোর ফেরার পর শাজাহান আর শাহাজাদা দারা শুকোহ আবার গেলেন কাদিরি সুফি পীর মিয়াঁ মিরের কাছে। শাহী তারিখ লিখিয়েরা এই সাক্ষাতের বর্ণনা দিয়েছেন দুই পুণ্যাত্মার সুসংযোগ বলে। লাহোরি লিখছেন, বাদশাহ প্রায়ই বলেন, ''হিন্দুস্থানের ফকিরদের মধ্যে দুজনই সাধনার চরমে পৌঁছেছেন - মিয়াঁ মির আর বুরহানপুরের শেখ মুহম্মদ ফজল উল্লাহ।'' দারা শুকোহর বয়ান অবশ্য ... ...
কাকা, পুজোর চাঁদা টা .....অফিস ফেরত পাড়ায় ভজনদার দোকানে চা বলে মাস্ক টা খুলতে যাব এমন সম্মোধন এ চমকে উঠি ..... জানি সোয়েটার মাস্ক মাফলার টুপিতে চেনা দায় তবুও কাকা ?? এ বলেকি ?? ওমা, ঘুরে তাকিয়ে দেখি বছর আট থেকে বারোর গোটা দশেকের গ্যাং । - কাকা, চাঁদা ২১টাকা- কিসের ? - ওই যে, সরস্বতী পুজোর চাঁদাপাশ থেকে নেতা গোছের এক হাফপ্যান্ট বলে ওঠে- কাকা আমাদের কিন্তু কুপন না, ছাপা বিল হাতে নাম লেখা... চমকে উঠি আর মন চলে যায় টাইম মেশিনে চেপে প্রায় ১৫বছর আগে ... ...
॥ ২ ॥নুভেল ভাগ ২৮ সে ডিসেম্বর, ১৮৯৫। ঠান্ডা, স্যাঁৎ-স্যাঁতে এক শনিবার প্যারিস শহরে। শহরের একটি রাস্তার ধারে গ্র্যান্ড ক্যাফে তে গ্র্যান্ড ক্যাফেতে এসে হাজির হয়েছে প্যারিস শহরের নিমন্ত্রিত সাংবাদিককুল ও থিয়েটার ডিরেক্টররা। অগাস্টা ও লুইস দুই লুমিয়ের ভাইয়ের তৈরী করা এক নতুন যন্ত্র সিনেমাটোগ্রাফের কারসাজি দেখানো হবে। সেই শোতে বিশিষ্ট থিয়েটার ডিরেক্টরদের মধ্যে হাজির ছিলেন আরেকজন ব্যক্তি, তার নাম George Melies। দশ থেকে পনেরো মিনিট দৈর্ঘের প্রায় কুড়িটি ফিল্ম এর এই শো টি র একটি ছিল সেই বিখ্যাত ট্রেনের দৃশ্য যেটি স্টেশনে এসে থামলে লোক নেমে আসে ট্রেন থেকে প্লাটফর্মে। পর্দায় চলন্ত ট্রেনের ছবি ক্রমশ বড় হয়ে ক্যামেরার কাছে আসতে থাকায় ভয়ানক ... ...
আরে মশাই, আপনি কোন্ দিকে আছেন বলুন তো ! আপনি কী ধর্মেও আছেন, আবার জিরাফেও আছেন?- কেন? যেমন ছিলাম তেমনই আছি, আমি বিজ্ঞানমনস্ক, যুক্তিবাদী এবং ধার্মিক।ডোন্ট মাইন্ড, মাই ডিয়ার। আসলে মাঘ চতুর্দশীর রাতে বাড়িতে কালী পূজো হলো কিনা, তাই বলছিলাম !- আসলে ডারউইন সাহেব শিখিয়েছেন কিনা! তাই একটু জিরাফ দেখার ইচ্ছে হলো।হাঁ, হাঁ, হাঁ। বেশ তো ... ...
খালি খাতা জমা দেবার কথা শুনে কলতান বলল , ' এ..টাই আমি ভাবছিলাম । গোয়েন্দাগিরি করতে গিয়ে তুই যে রোবট হয়ে যাসনি এটা প্রমাণ হল । সোদপুরে শান্তনীড় আবাসনে ইনভেস্টিগেট করতে গিয়ে আমারও এরকম রেভেলেশান হয়েছিল । ঠিক আছে ... নেভার মাইন্ড ... যা করেছিস বেশ করেছিস ... তুই পারলে কাল সকালের দিকে একবার আয় ... 'মৌসুমী মৃদুস্বরে বলল , ' আ..চ্ছা ' ফোন রেখে দেবমাল্যর দিকে ফিরল কলতান।----- ' মৌসুমী ওভারলোডেড হয়ে গেছে । লোড থেকে রিলিভ করতে হবে এনিহাউ ... বুঝলে ? ----- ' হ্যা ... ঠিক কথা ... ' ----- ' তুমি হিয়ারিং-এর ডেটটা বার করার চেষ্টা কর ... ... ...