এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাবাজীদের সন্দর্ভে

    Vikram
    অন্যান্য | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ | ১২০৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pallab | 59.93.243.61 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ০২:০০450242
  • "দা'বাবা" কেমন?

  • Babaji | 213.173.163.2 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ০৩:০০450243
  • হ্বী হ্রিম্‌ হ্রিং দ্রিদিম
    হিং টিং ছট
    ব্যোম ব্যোম মারো বোম
    হেই হেই হ্যাট
  • indo | 195.93.21.39 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ০৪:০০450256
  • পোচ্চুর বাবাজী দেখেছি-হ্যাংলা, নিরীহ, রং- কানা, গোঁয়ার, সিঙ্গারা- প্রেমিক-এইরকম সব।
    এক বাবাজীর কথা মনে আছে,বাবার বন্ধু ছিলেন, অমিতদা না কি যেন নাম-ছোটবেলায় ছবি আঁকতাম, এসে জিজ্ঞেস করলেন-কমার্শিয়াল আর্ট কাকে বলে জানো?(হেব্বি গম্ভীর)
    ভয়ে ভয়ে মাথা নাড়লাম।
    -একটা-দুটো লাইন দিয়ে যদি একটা লোকের ছবি এঁকে ফেলতে পারো; কিম্বা তুলি দিয়ে একটা দাগ টানলে, পাখী হয়ে গেলো। কমার্সিয়াল আর্ট।
    পাশের বাড়িতে একপিস বেঁটে বাবাজী থাকে, চার দশ। এবার শুনছি বাড়ি বেচে দিল্লী চলে যাবে। হেব্বি সিগ্রেট খায়,নাকি দাবায় স্টেট রিপ্রেজেন্ট করে ফেলেছিল আর একটু হলেই। ইন্দিরা গান্ধীর ভক্ত। ক্যাথরিন দ্য গ্রেট না কোন বালছালের মত বজ্রকুসুম, এর মত হ্যান , ওর মত ত্যান-এইসব শুনিয়ে ছোট্টবেলায়-আবার ছোটবেলা-আমায় ফ্ল্যাট করে দিয়েছিল।ইন্দিরা গান্ধী মারা গেলে পরে বাইরের বারান্দায় এসে বাবাজীর ভর হল। ভর হওয়া অবস্থায় বল্লো-কাইড্যা ফালাউক হগলডিরে। একখান রাইজ্যের লাইগ্যা দ্যাশের প্রধানমন্ত্রীরে মইর‌্যা যাইতে হইলে হেই রাইজ্য রাখনের দরকার নাই। পাঁইয়ার গুষ্ঠি ধইর‌্যা ধইর‌্যা পুড়াইতে আছে, ঠিক করসে।

    একটা রাগী বাবাজী ছিল-মোড়লমত। বাচ্চা-বুড়ো ধরে ধরে ভয় দেখাতো। সবাই খুব মান্যিগন্যি করতো।বাবাজীর এক ছেলে ছিল রেজিস্টারড কংগ্রেসী গুন্ডা, সে পর্যন্ত।
    কথিত আছে, ছেলেরা বসে ক্লাবে আড্ডা দিচ্ছিল, বুড়ো বাবাজী গম্ভীরভাবে এসে বলে -উইড্ডে এসো।
    ছেলেরা ভয়ে ভয়ে উঠে এলে বলে -তমাদের না, গরুদের ব-অ-লছি।
    মাঠে কালী ও লালী দুই গরু চরে বেড়াচ্ছিল, তারাও সুড়সুড় করে উঠে আসে ঘাসের ভান্ডার ছেড়ে।
    অন্য এক স্টো ইক বাবাজীর গপ্প শুনেছি, তার ভাড়াটে আত্মহননমানসে গায়ে আগুন লাগিয়ে দেখে সত্যি সত্যি চামড়া ও মাংস পুড়ছে, এবং তাতে ভুলভাল জ্বালা করে। উঠোনে অগ্নিময় নেচে বেড়ানোর কালে সৌম্য বাবাজী প্রশান্ত গলায় তাকে বলেছিল-হারামzআদায়, আমারে থানাপুলিশে সুডাইয়া মারনের মতলব করসস? অহন তুই দাপড়া, দাপড়াইয়া মর , আমরা কেঐ তরে বাঁসাইতে আহুম না।
  • vikram | 147.210.156.39 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ০৫:০০450257
  • দারুন হচ্ছে।
    আরো কজনের লেখা চাই।

    বিক্রম
  • Babaji | 213.173.163.2 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ০৬:০০450258
  • কি! রসিকতা হচ্চে?
  • pallab | 59.93.243.61 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ০৭:০০450259
  • গড় করি দা'ঠাউর,
    গাঁটের ব্যাথা কেমন? ঐ যে আঙুলে পৃথ্বী তুলতে গে' লেগে গেস্‌লো, সেইটা????
  • Babaji | 213.173.163.2 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ০৮:০০450260
  • ঝামেলা কোরো না।
    মড়ার মাথার খুলিতে চা খাচ্চি একন।
  • pallab | 59.93.243.61 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ০৯:০০450261
  • দাদু!
    আজকালকার মড়ার মাথারা খুব riski!
    ভুলভাল মাথায় চা ঢাললে ক্ষ্যামতা-বিপর্যয় হ'তে পারে কিন্তুক!!!!
  • Babaji | 213.173.163.2 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ১০:০০450262
  • দাদু আর বাবা কি এক হল?
  • vikram | 147.210.156.39 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ১৫:৪৪450241
  • আরে জনতা,
    তোমরা লিচ্চয় জীবনের পথে বিভিন্ন বাবাজী ক্যাটেগরির লোকের সন্দর্ভে এসেচো। তা ঝাড়ো না তার দু একটা।
    একেবারে তন্ত্রাভিলাষীর সাধুসঙ্গ পুরো।

    বিক্রম
  • indrani | 202.128.112.252 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ০৬:৩৫450252
  • জীবনের পথ বলতে যা বোঝায় সেই অর্থে এযাবৎ বাবাজীদের সংস্পর্শে আসা হয় নি; জীবনের গোড়াতে আমার সন্ন্যাসী দাদুকে দেখেছিলাম আমাদের বাড়ীতে এক সকালে।
    তিনি আমার ঠাকুমার দাদা, বাবার বড়মামা।বাবার ছোটোমামা অঙ্ক পাগল ছিলেন শুনেছি, আঁক কষতে কষতে নদীতে স্নান করছিলেন, আর ওঠেন নি।ঠাকুমার তাই গভীর দু:খ ছিল দাদা/ভাইদের ব্যাপার স্যাপারে।

    আমাদের কোনো আত্মীয় হরিদ্বারে গেলেই , ঠাকুমার কঠোর নির্দেশ মেনে সন্ন্যাসী দাদুর সঙ্গে দেখা করে আসতেন,ঠাকুমার দেওয়া টাকা পৌঁছে দিতেন তাঁরা কলকাতায় ফিরলেই ঠাকুমার অনিবার্য্য প্রশ্ন-'হ্যায় কিছু জিগায়?'অর্থাৎ, পূর্বাশ্রমের কথা কিছু তিনি শুধোন কি না।

    আমি নিজেও একটু বড় হয়ে পোস্টাপিস থেকে এম ও করেছি হরিদ্বারে; প্রতিবারই শুদ্ধ ভাষায় লিখতে হ'ত-আশ্রমের সেবার জন্য এই টাকা পাঠাইলাম, গ্রহণ করিলে বাধিত হইব-বিনীতা ইত্যাদি।

    আমার বয়স যখন ৪ কি ৫, আমি সন্ন্যাসী দাদুকে দেখি।বেশ মনে আছে, সকাল থেকেই বাড়ীতে সাজ সাজ রব, প্রচুর আত্মীয় স্বজন এলেন, আমাদের স্নান টান করিয়ে দেওয়া হয়েছিল ভোর হতে না হতেই। তারপর তিনি এলেন-আমি সন্ন্যাসী বলতে ততদিন বিবেকানন্দ কেই বুঝতাম-সেইরকমই তেজস্বী চেহারা কল্পনায় ছিল-সন্ন্যাসী দাদু-কে দেখে তাই হতাশ হলাম-আমার কুটুরি বুটুরি ঠাকুমাকে গেরুয়া পরিয়ে দিলে ওরকমই দেখাবে।
    তা, তিনি বসার ঘরে গালচেয় বসলেন -একটা বড় বাটিতে কাজু আর কিশমিশ রাখা ছিল, সবাইকে এক মুঠো করে দিচ্ছিলেন; আমিও পেলাম।
    এক মুঠো পেয়ে যথারীতি বাঁ হাত বাড়িয়েছি কি বাড়াই নি, আমাকে কোলে করে কোনো গুরুজন ঘর থেকে বের করে আনলেন-সেই কাজু কিশমিশের দু:খ আমার আজও যায় নি।
    এরকম অবশ্য আমার খুব হয়-পঁচিশ বছর আগে কোন্‌ বিয়েবাড়ীতে পেট ভরে গেছিল তাই লেডিকেনি টা খাওয়া হয় নি-সে কথা মাঝে মাঝে মনে পড়ে যায়...

    সন্ন্যাসী দাদু সেদিন কেন এসেছিলেন জানি না, আর আসেন নি কখনও। ঠাকুমা প্রায়ই দাদার কথা বলতেন-আমাদের কোনো আত্মীয়, সন্ন্যাসী দাদুর একটি সাদা কালো ছবি তুলে এনেছিলেন তাঁর বক্স ক্যামেরায়-সেইটি বাঁধিয়ে ঠাকুমা তাঁর পুজোর ঘরে রেখেছিলেন, দেব দেবীদের সঙ্গে তাঁকেও ধূপ দেখাতেন খুব সম্ভব।

    শেষের দিকে অনেকে বলেছেন, সন্ন্যাসী দাদু নাকি আত্মীয় স্বজনদের কথা জিগ্যেস করতেন, 'হ্যায় আজকাল কিছু জিগায়' জেনে ঠাকুমা খুশী হয়েছিলেন না ধূপ দেওয়া বন্ধ করেছিলেন -জানি না। সন্ন্যাসী দাদুর মৃত্যুর খবর ঠাকুমাকে জানানো হয় নি, মানি অর্ডার-ও অব্যাহত ছিল আশ্রমের সেবায়।তবু বোধ হয়, আঁচ করেছিলেন কিছু... ঠিক বলতে পারবো না। খুব কান্নাকাটি করতেন-'হ্যায় বুঝি আর নাই'। তা তিনিও তার এক বছরের মধ্যেই গত হন।

    আমার সেই ৪/৫ বছরের স্মৃতির কতটা সত্যি কতটা কল্পনা আমি জানি না-আমার স্পষ্ট মনে পড়ে সন্ন্যাসী দাদুকে পা ধুইয়ে পা মুছিয়ে দেওয়া হয়েছিল, সবাই বলেন এরকম হয় নি নাকি... কে জানে?কাজু কিশমিশ-ও সত্যি কি না তাই বা জানে কে?
    কিন্তু ঐ সাদা কালো ছবিটা ভীষণ সত্যি-যেটাতে আমার ঠাকুমা দাঁড়িয়ে আছেন সন্ন্যাসীর বেশে, ব্যাকগ্রাউন্ডে হরিদ্বারের গঙ্গা-সেটা আছে এখনও।
    আছে? না কি নেই?

  • uchchaNDamaartaNDakukkuTaDimbabharjaananda | 128.240.229.3 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ১৮:৫৯450244
  • মশকরা হচ্চে? সব ব্যাটাকে ডিমের ডালনা বানিয়ে খেয়ে ফেলবো।

    উচ্চণ্ডমার্তণ্ডকুক্কুটডিম্বভর্জানন্দ
  • imlibaba | 211.28.40.185 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ১৯:৩৭450245
  • সাপের ভাষা সাপের শিস্‌
    ফিস্‌ফিস্‌ ফিস্‌ ফিস্‌
    বালকিষনের বিষম বিষ
    ফিস্‌ ফিস্‌ ফিস্‌ ফিস্‌
  • MachhliBABA | 59.93.243.198 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ১৯:৪৫450246
  • মাছের আঁশে কুকুট কুকুট
    হুলুহুলু বলুবলু ফটাস ফটাস ফট
    ওরে তোদের সামলা কাঁছা
    হাড় মট-মট-মট!!!!!
  • vikram | 147.210.156.39 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ২০:৩৩450247
  • আমি এগবার সাইবাবার আশ্রমের ডিগ্রি প্রায় পেইয়ে গেছিলাম।

    বিক্রম
  • Babaji | 213.173.163.2 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ২০:৪২450248
  • সত্য সাঁই?
    ও তো আমার সুটো ভাই।
  • Samik | 221.134.224.229 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ২২:১১450249
  • কী র'ম কীর'ম? শোনাও ভিকিভাই।

    হে হে, তেমন বাবাজিদের সঙ্গলাভের মত পুণ্য আমার নেই, তবে দূর থেকে কয়েক মিনিটের জন্য এক বাবাজি দেখেছিলাম, গৃহী বাবাজি।

    তখন সেকেন্ড ইয়ার। সোশ্যাল হবে জানুয়ারিতে, তার ফান্ড কোনও বছরেই জলুতে জোগাড় হয় না, কারণ অ্যাজ সাচ জলুর কোনও ভাল অ্যালামনি নেই, থাকলেও তার লোকগুলো বালছাল। আর কলেজ থেকে বেরিয়ে সবাই কলেজকে যত তাড়াতাড়ি পারে ভুলে যেতে পারলেই খুশি হয়।

    শীতে আমরা কজন বাড়ি যাই নি, এক ফোর্থ ইয়ারের দাদা দায়িত্ব দিল, মস্কোতে কে এক অনুপদা থাকে, পুরো জলু টাউনে তার ব্যাপক হোল্ড, পোচুর জানাশোনা আছে, ওকে ধর, এই হল ঠিকানা, ওর কাছ থেকে এই মুহুর্তে জলুতে থাকা অনেক জলুর পাবলিকের ঠিকানা পাবি।

    আমরা তো বার খেয়ে এক শনিবার রিক্সা চেপে মস্কোতে সেই অনুপদা না তরুনদার বাড়ি পৌঁছলাম, ভেবেছিলাম জলুর ইঞ্জিনীয়ার যখন, নিশ্চয়ই খুব বড় চাকরি করেন, গিয়ে দেখি, কোথায় কি, একটা টিনের চালের বাড়ি, টিপিক্যাল উত্তরবঙ্গীয় টাইপের, সামনের ভ্যারেন্ডার বেড়া ঠেলে যখন ঢুকলাম, সেই অনুপদা তখন এক বাবাজির সাথে ধর্মালোচনা করছিল। খালি গা, তিরকুট্টে ময়লা লুঙ্গি হাঁটুর ওপর দো-ফালটা করে বাঁধা, মুখে দেড় সপ্তার না-কামানো দাড়ি, টিপিক্যাল গ্রাম্য চেহারার অনুপদা বাবাজির সাথে ধম্মালোচনা করছিল প্রচুর খিস্তি সহযোগে। বাবাজি সাদা রঙের ড্রেসশোভিত ছিলেন। এতদিন বাদে সব কথা আমার পুরো মনে নেই, আমি এক পাশে ঝাড়া কুড়ি মিনিট বসে বসে শুনলাম তাদের আলোচনা, সেই আলোচনায় কী ছিল না, গুছিয়ে মা-বোন তো ছিলই, শালা, 'গুয়া', 'ক্যালানে' আরও কত কী সব ছিল, তার অনেককিছুই আমাদের হস্টেলে ইউজ হত। বাবাজি বোধ হয় সৎসঙ্গ আশ্রমের ছিল, এমন ধর্মালোচনা কোনও বাবাজির সাথে হতে পারে, আমি কল্পনাও করি নি কখনও।

    কুড়ি মিনিট বাদে বাবাজি বিদেয় হল, আমরা সেই অনুপদার সাথে জলুর পেট্রল পাম্পে ঘুরতে শুরু করলাম কালেকশনের আশায়। জলুর বেশির ভাগ লোকালাইট ইঞ্জিনীয়ারই ওখানকার পেট্রল পাম্পগুলোর মালিক কিনা!
  • damayantee | 202.54.214.198 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ১৯:৩৯450250
  • আমাদের গাঁ দেশে গঙ্গার এপাড় ওপাড় দুই পাড় থেকেই প্রচুর বাবাজীরা আসেন। কেউ বা "আশ্রমের সাহায্যকল্পে" কিছু নিতে, কেউবা সত্যিই কোন উদ্দেশ্যে চাঁদা তুলতে। তারই ২-১ টা খন্ডচিত্র এক্ষুণি মনে পড়ছে।

    ক) বাবাজী বেশ গেরুয়াধারী, মুখময় জঙ্গুলে দাঁড়িগোঁপ, গেট খোলার আওয়াজে সারা পাড়া জানল, হ্যাঁ একজন কেউকেটা এয়েছেন বটে। তারপর এক পেল্লায় চিৎকার। বাড়ী থেকে কেউ বেরোলেই রীতিমত ধমকের সুরে টাকা, চাল, কাপড় দাবী। খুব খুঁটিয়ে শুনলে একটা হাল্কা হীনম্মন্যতার সূরও পাওয়া যায়----- চাওয়ার জন্য, না জোর করবার জন্য তা জানি না। কেউ দেয়, কেউ দেয় না--- জোরজার, কখনও বা গালিগালাজ, অবশেষে চলে যান--- গেরস্থ স্বস্তির নিশ্বাস ফ্যালে। কেউ ভাবে "বাব্বাহ অভিশাপ দিয়ে দিলেই হয়েছিল আর কি"। কেউ বা "কাজ নেই কম্ম নেই ভিক্ষা করলেই বেশ পয়সা পাওয়া যায়, করবেই বা কেনা--- কেমন দিয়েছি ভাগিয়ে!"
  • | 124.171.5.236 | ০৩ মার্চ ২০১২ ০৬:০২450251
  • bholaanaath | 65.82.131.225 | ০৩ মার্চ ২০১২ ০৭:১৫450253
  • ৮২ শালে "গো' মুখ গিয়ে বিখ্যাত লাল বাবার দেখা পাই । খুব হতাস হয়েছিলাম! ভেবেছিলাম বাবা কিছু ভেল্কি দেখাবেন। পারিপার্শিক আবওহাওয়া আর পরিবেশটার জন্য মনটা এমনি কিছু প্রত্যাসায় ছিল। লালবাবা দেখি আমাদের চাইতেও বেশী গরম জামাকাপড় পরেছিলেন। আর রাতের দিকে বেশ ঘন ঘন বাথরুম যাচ্ছিলেন। বাবার কাছ থেকে আরেকটু সঙযম আশা করেছিলাম! ফ্রী তে শিকড়/বাকড় সমেত চা আর গরম জল পেয়েছিলাম। কিন্তু পরে কলকাতায় শিশ্য পাঠান। বাবার সেবায় তখনকার দিনে ১০০টাকা উৎস্বর্গ করি।
  • PM | 2.50.14.63 | ০৩ মার্চ ২০১২ ১৩:২৯450254
  • আমিও ৮৭ নাগাদ গোমুখ গেছিলাম। গোঙ্গোত্রি থেকে ভোর বেলা বেড়িয়ে সারাদিন হেটে জিব বেরিয়ে গেছিলো যখন ভুজবাসা পৌছালাম। পা অবশ, কোনো সার নেই। লালবাবার আশ্রম থেকে একটা ঘাস পাতা মেসানো চা দিলো---- খেয়ে এক্কেবারে চাঙ্গা হয়ে গেলুম। মনে হোলো আবার হাঁটতে পারি। কি ছিলো কে জানে?
  • jtyu | 151.141.84.239 | ০৪ মার্চ ২০১২ ০১:৫১450255
  • ছাং ছিলো মনে হয়। সেই যে তিব্বতী কারণসুধা। :-)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন