এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  সিনেমা

  • ইরানীয়ান ছবি: ডকু-ফিকশন

    Samit
    সিনেমা | ২১ ডিসেম্বর ২০০৫ | ১৬১০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • adheesha | 193.61.255.84 | ২১ ডিসেম্বর ২০০৫ ০১:০০401224
  • সমীরা মখ্‌মলবাফের তিন-চারটে ছবি দেখেছিলাম । নাম মনে নেই, কিন্তু সবকটাই বেশ ভালো লেগেছিল। একটা অসাধারণ লেগেছিল যেটায় ছোট্টো মেয়েকে ছেলে সাজিয়ে মা কাজ করতে পাঠায়।

    তবে ইরাণীয় এই ছবিগুলোর একটা দিক হলো, এই ছবিগুলো নিরপেক্ষ থাকতে পারে না, মাঝে মাঝে তাই এফেক্ট -এর দিক থেকে একটু অতিনাটকীয় মনে হয়। তবে তার জন্য বোধহয় পরিচালক-কে দোষ দেওয়া যায় না। বিষয় গুলো-ই তো অসম্ভব স্পর্শকাতর।

    মহসেন মখ্‌মলবাফের কোনো ছবি দেখিনি, তবে ওঁর লেখা একটা বই পড়েছিলাম। 'ক্ষুধাশিল্পের দেশ : আফগানিস্তান' । সেখানে কিছু কিছু তথ্য এবং বর্ণণা বাক্‌রুদ্ধ করে দেয়।
  • Samit | 59.144.41.6 | ২১ ডিসেম্বর ২০০৫ ০২:০০401225
  • সমীরা চারটে ছবি-ই বানিয়েছে। তুমি মনে হয় five in the afternoon কথা বলছো যেটা ওর শেষতম।
    তোমার সঙ্গে আমি কিছুট একমত। ইরানীয়ান ছবির 'agenda' গুলো অনেকসময় একপেশে - এর একটা কারণ হয়তো সরকারের তুমুল পৃষ্ঠপোষকতা। ইরান সরকার women, child issues, education, social liberation প্রভৃতি বিষয়ের ছবিতে প্রচুর সহযোগিতা করে এবং স্বাভাবিক ভাবেই তার বদলে দাবি করে কিছু pre-defined agenda - ফলত: পরিচালকের ব্যক্তিগত নিরপেক্ষতার সুযোগ কিছুটা কমে যায়। সমীরার আগের প্রজন্ম, মানে মাজিদি, পনাহি বা কিয়ারোস্তামির ছবিতে এই pre-defined agenda-র ব্যাপারটা একটু কম লাগবে হয় তো তোমার।

    তবে একটা প্রশ্ন আছে - কোনো সিনেমা, কোনো ছবি, কোনো শিল্প বস্তু-ই কি নিরপেক্ষ হতে পারে? হওয়া সম্ভব??
  • Samit | 59.92.159.244 | ২১ ডিসেম্বর ২০০৫ ০৩:০০401227
  • একটি চমৎকার আলোচনা ফেঁপে উঠতে পারে ভেবে উত্তেজিত হই আর সুমেরু , আপনার লেখার তো হাফ্‌-কান্ডে দিওয়ানা সেই কবে থেকে মজলিশ মহল্লায় । আপনার প্রায় সব কটি কথার সঙ্গেই একমত । প্রাচ্যের এই নিজস্ব আছাড়-কায়দা আমাদের চমৎকৃত করে । আমাদের স্ক্রীনগুলিতে ক্রমেই ঢুকে পড়ে এশিয় আছাড় - নানাবিধ । কিয়রোস্তামিতে - (চেরি , অলিভ বা ক্লোজ আপের তো স্পষ্ট - টেন-এও কিছুটা - অন্যভাবে হলেও) সত্যিই আমাদের বার বার চোখে পড়তে থাকে সেই ফ্রেমগুলি , এমনকি ফ্রেমের বাইরেও অ-নে-কটা - সাফ । ক্যামেরার পিছনের ওখ ও মাথাগুলি বার বার ঢুকে পড়তে থাকে ফ্রেমে ও ফ্রেমের কার্নিশে - কথা বলে । পনহির মিররেও ।
    আপনার কাছে আরো জানতে চাই , সুমেরু - প্রায় আছাড় ও ইমেজের নতুন ভাষ্য - জলরং - এশিয় কিশোরী ।

    আরেকটি কথা সুমেরু । আপনার বক্তব্যের ভাঁজে পারাদঝনভের নাম দেখে শিস্‌ দিয়ে উঠলাম খুশিতে। বেশি দেখার সুযোগ পাই নি - সায়াত নোভা , আশিক কেরিব আর লেজেন্ড ওফ সুরামি ফোর্ট্রেস - এই তিনটেতেই মাথা ঘুরিয়ে দিয়েছেন ভদ্রলোক।

    শমিত
  • Samit | 59.92.152.197 | ২১ ডিসেম্বর ২০০৫ ২৩:৫৪401223
  • ডকুমেন্টারী ও ফিকশনের সর্বজনবোধ্য সীমা ক্রমে ঝাপসা হয়ে যায় :
    দারিউশ মেহেরজুই-এর সময়ে হয় তো ততটা নয়, মোহসেন মাখমালবাফে কিছুটা শুরু হয়ে পরবর্তী প্রজন্মগুলিতে এসে এই ভাবেই গড়ে ওঠে ইরানের সিনেমাবোধ আব্বাস কিয়ারোস্তামি, জাফর পনাহি, মাজিদ মাজিদি, সমীরাদের হাতে ও চোখে।

    - এ ব্যাপারে আর কারোর কিছু মনে হয়েছে? কোনো ইরানীয়ান ছবি দেখে?
  • sumeru | 61.2.3.224 | ২৮ ডিসেম্বর ২০০৫ ১৯:৪৬401226
  • আলফা, বিটা, গামা, ডেল্টা ও ইরানিয় সিনেমা
    -------------------------------------------

    শুরুটা হোক দারিয়ুস মেহেরজুঁই এর হাত ধরে, স্মাগলড হয়ে আসা, সাবটাইটেলহীন, রিতিমত কাটাছেঁড়া the cow এর এক সংস্করণ দেখা যাবে ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে, লোকজন তৌবা তৌবা করে উঠবেন এতে আশ্চর্য কি? এশিয়ার সিনেমা বলতে তখন রাজ করছেন ওজু ও মিজোগুচি, ব্যাকবেঞ্চে পড়ে আছেন নিজগুণে, সত্যজিত রায়, লেস্টার জেমস পিরেস ও আকিরা কুরোসাওয়া। ফলে সাবজেক্টিভ ক্যামেরা দ্যুতি ঝলসে দিল কাউ-কে, কাওকে কাওকে থাকতে হয় অগোচরে, যেমন ঋত্বিক কুমার ঘটক, আমরা কি সোভিয়েত ইউনিয়ন নিয়েও কথা বলব এখানে?

    পাউরুটি ভাগের মতন আখ্যান প্রবল ও জ্যামিতি সম্বল ইরানের চলচ্চিত্রগুলিতে যে বাস্তবতা লক্ষ্য করি, সবিনয়ে, তাতে ভিলাসকেত ক্রমশ মূর্ত হয়ে ওঠেন, ধর্মীয় বাতাবরন ও সাংস্কৃতিক নির্ঘন্টের মধ্যে আমরা লক্ষ্য করব মিজোগুচির ঐতিহ্য।
    সময়টা লক্ষ্য করুন, প্রিয় পাঠিকা, দুনিয়া জুড়ে টমেটো ও পচা ডিম ছোড়াছুড়ি চলছে, টেলিভশনের রাজত্ব, এবং হলিউডের এককায়েমি শাসন ব্যবস্থা, সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা ও শো বিজনেস রমরমা হয়ে উঠবে এশিয়াতেও ঠিক এই সময়ে সন্ধিক্ষণে। ঠিক যেটা চীনে ঘটল, ফিফথ জেনারেশন চলচ্চিত্রকারেরা একঝাঁক হয়ে দেখা দিলেন, ইরান ও শুরু করল চলিত বাস্তবতা নির্মাণ, কায়রোস্তামি সাদা পোষা পায়রাটির মতই অলিভ গাছ জুড়ে বেঁধে দেবেন হলুদ সুতোর খেয়া, অথচ তা অলীক হবেনা, মজা পেতে শুরু করেছি, সিনেমা মাখনের মধ্যে ছুরির মত চলছে, অন্তত where is my friends home পর্যন্ত ।
    অন্তত সিনেমা ভাবনার যে সকল মিথোস্ক্রিয়া গোদারে উপনীত হয়েছিল,হতে পারত সেগুলি আখ্যানপটে ভেঙে, কিছু কিছু, the teste of cherry তে সিনেমাবদ্ধ করলেন। হায় বাস্তব, হায় চলচ্চিত্র, জামা জুতো ঘড়ি, মুখ থেকে খসে পড়া মাংসপিন্ড সংযোজিত হল the teste of cherry'র শেষাংশে, বজ্রবিদ্যুৎপাতে ভেঙে যাচ্ছে সিনেমা ও সমন্বয়, তলপেট জুড়ে পড়ে থাকছে অপারেশনের স্মরণচিহ্ন।

    ক্লোজ আপ, কাঠগড়া ও শব্দের ফোনোপলিটিক্স চিহ্নিত করে ফেলব ডোরবেলে এবং অ্যামেরিকান গেট ছাড়া প্রজেক্টারে দেখা অনস্ক্রীন মাইক্রোফোন সমূহে, একেই কি ডকু ডকু বলে ঢোক গিলছেন সবাই? না, কায়রোস্তামি বলছেন ডকুমেϾট্র যে কতটা চীনেবাদামে একাত্ব তা, মিথ্যে, সব মিথ্যে, মিথ্যের জাল বোনা, ভাণ ও তার স্বেদবিন্দুটিও মিথ্যে। রোল থেকে কাট, অ্যাকশন থেকে কাট সব মিথ্যে। প্রক্রিয়াটি সত্যি কেবল। দুনিয়াজোড়া টানাটানি হানাহানি আর বোনাবোনি, বনাবনি না হলেও তা ফিকশন, ফিকশন অথবা ফিকশন।

    আসলে কি আমরা মহসীন মাখবালবাফের দু'খানা সিনেমা এড়িয়ে যাচ্ছিনা বা তিন' খানা? once upon a time, cinema,; gabba, khandahar। শেষ সিনেমাটির কাট পেষ্ট ফরম্যাট ছেড়ে দিন অন্তত প্রথম উল্লেখিত চলচ্চিত্রটি, চলচ্চিত্রের মত, প্রামাণ্য তথ্যাদি নিয়ে ম্যাজিক দেখাতে আজ পর্যন্ত কোন চলচ্চিত্রকার সাহস করেননি, পেডলার দেখে আমার তো মার্কেসের কথাও মনে পড়েছিল। সুতরাং ডকুফিকশন শব্দটিকে আসুন আমরা সমবেত কন্ঠে দুয়ো দি।

    জাফর পানাহীর ষ্ট্রাকচারাল জ্যামিতি, মজিদ মজেইদীর পার্সি চিত্রকলার প্রতি বিনম্র ও শ্রদ্ধাশীল প্রতি- জ্যামিতি ও উচ্চারণ আমাদের চমকে দিয়ে যাবেনা, সমিত ও অধীশা মজিদের যে সিনেমাটাকে 'সমীরা'র বলে চালিয়েছেন তার নাম 'baran', বডি পলিটিক্স ছাড়াও লক্ষ্য করুন, ফ্রেমগুলি যেখানে রাজনৈতিক ভাষা ও অক্ষরমালা সঙ্গবদ্ধে উপনীত হয়ে আপনাকে আছাড় মারছে প্রাচ্যের নিজস্ব কায়দায়, অচিরেই সেই দেওয়াল লিখনগুলিকে আমরা ঘোষণা করব ইমেজের নতুন ভাষ্যরূপে যা wang kar-wai , Tsg ming-linglast time in the universe এর চলচ্চিত্রকারেরা যখন মেতে উঠবেন সাইবার মজায়, ইমেজের নতুন ভাষ্য রচনায়, হ্যাঁ লক্ষ্য করুন এই সময়ে দাড়িয়ে নতুন ইমেজ তৈরি হচ্ছে অথচ পা আছে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক সীমারেখাটির উপর, অসহ্য?

    তৃতীয় প্রজন্ম অর্থাৎ সমীরা বা জালেইলী, আমি বিশেষত at five in the afternoon সিনেমাটির কথাই বলতে চাইছি, বাইবেলের অক্ষর সমূহ নিজেদের আঙ্গিনায় তুলে আনার কথা বলতে চাইছি, তর্পন করতে চাইছি সার্গেই পারাদঝনভ বা আন্দ্রেই তারকভস্কি কে, যেন ২০০০ এ সারা ব্রিটেন জুড়ে ফিরে আসা জলরঙের ব্যবহার, জাদু থাকুক ফিরে আসা ও এগিয়ে যাওয়া এই চলাচলে, সময় হয়ে উঠুক সাবজেক্টিভ, ব্যবহারে থাকুক যাদু, যেমন কিশোরী মানায় ভাল, সিনেমা এসো, ইরানে।

    সুমেরু
  • adheesha | 193.61.255.84 | ০৪ জানুয়ারি ২০০৬ ২০:৫৪401228
  • নিত্যনৈমিত্তিক পরিধানে উত্তপ্ত কয়লার আঁচ....... যেন এই আশরীর কর্কশ কালো নিবারণী পোশাকের চেয়ে নগ্ন আর কিছু আছে। পথে বেরিয়ে পড়ার প্রতিটা দিন শান্ত বেদনাময়। দৃঢ় অথচ কি দুর্গম। সীমান্তরক্ষীদের সঙ্গে কানামাছী খেলা গান্ধারীর। সূর্যাস্তের প্রতিটা রাত অপেক্ষার। বিনুনি বাঁধা হতে থাকে। শেঁকা হতে থাকে শেষ রুটি। ক্লান্ত হাত চুলের সঙ্গে চুল জড়ায়....গল্প চলে..... এক গল্প জড়িয়ে যায় অন্য গল্পে।

    শিকারী রাত দাঁতে কামড়ে ছিঁড়ে নেয় কিশোরী জন্ম । স্বপ্নের ফাঁক গলে তলিয়ে যাচ্ছে কাটা বিনুনির রেশ।

    কাল সকালে যে জীবন্ত ম্যানিকুইন ছদ্মবেশে শহরে বেরোবে কাজের খোঁজে, কোনো এক সময় তার অন্তত অন্ধকার ঘরের দেওয়ালে সূর্য্য এঁকে রাখার স্বাধীনতা টুকু ছিল। মেকি পৌরুষের আড়ালে গুপ্তচর হয়ে ওঠার তালিম তাকে পঙ্গু করছে রোজ একটু করে।

    ছাঁটা চুল। কুর্তা পাজামা। এই প্রথম বাতাস ছুঁয়ে যায় নগ্নহাতের শিরা। ভয় নেমে আসে শিরদাঁড়ায়। চোখ মাটিতে গাঁথা। চোখের পাতায় ঢেকে রাখা সন্তর্পনে নারীসত্বার প্রক্ষেপন। আশরীর কালোর আবরণ নেই। এখন আসত্বা পৌরুষের ছদ্মবেশ।

    যোনি থেকে উরু বেয়ে একসময় নামবেই বিদ্রোহ..... যেন শোনিতধারাকে কোনো ছদ্মবেশে ঠেকিয়ে রাখা যায়!

    কি নির্মম জনপ্রিয় এই সত্বাবদলের খেলা, অথচ কি উপযোগী প্রেমে অথবা ক্ষুধায়। অপর লিঙ্গের ছদ্মবেশে চোরা বেঁচে থাকার এই পদ্ধতি নিদারুণ সন্ত্রাসবাদ হয়ে উঠতেও পারে যেকোনো মূহুর্তে। এ তো আর দু'দিনের কথা নয়, শেক্সপিয়ার থেকে আজো,....মখমলবাফ। কোনো এক দ্বাদশতম রাতে, কোনো এক বিকেল পাঁচটায়।

    অধীশা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন