এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Prativa Sarker | ১২ মে ২০২৪ ১০:০২531616
  • এই লেখাগুলো পড়তে খুব ভালো লাগে। টুকরো ছবির মত। তাতে বয়ে চলেছে কত স্রোত, সামাজিক, ধর্মীয়,রাজনৈতিক ! 
  • Abdullah Naser | 103.205.70.131 | ১২ মে ২০২৪ ১৮:২৮531636
  • পড়ে ভালো লাগল। আগও পড়েছি কোনো কোনো পর্ব।
    বাঙালির অতীত, গ্রামীণ জীবন, সম্প্রীতির বন্ধন ফুটে উঠছে। এ শুধু স্মৃতিকথা নয়, সময় আর সমাজের দর্পণও বটে।
  • Eman Bhasha | ১২ মে ২০২৪ ১৯:২৭531641
  • ১৯৮৯এ 
  • Kishore Ghosal | ১৩ মে ২০২৪ ১৫:৫৯531668
  • ছোটবেলায় আমরাও জানতাম, সত্যপীর হিন্দু-মুসলমানের দেবতা - একটু বড়ো হয়ে সে পুজোর নাম হয়ে গেল সত্য নারায়ণ - সে পুজো হিন্দুদের। 
     
    আমাদের হিন্দু পাড়ায় মাঝে মাঝে একজন  পীরবাবা ( আমরা তাই বলতাম, হয়তো আসলে ছিলেন ফকির) আসতেন, আমাদের মাথায়-মুখে ময়ুরের পালক বুলিয়ে দিতেন... মন্ত্র বলতেন "মুস্কিল আসান করে দয়াল গাজি পীর..." ঠাকুমা-দিদিমারা তাঁকে "সিধে" দিতেন আর অনুরোধ করতেন "পীরবাবা, এই নাতিটাকে বেশ ভাল করে একটু ঝেড়ে দ্যান তো, বড্ডো ভোগে..."।
     
    সত্তর/একাত্তর  সাল থেকেই এই পরিবেশটা দ্রুত বদলে যাচ্ছিল - টের পাচ্ছিলাম। 
     
    খুব সুন্দর লেখা - অনেক স্মৃতি ফিরে আসছে...
  • Eman Bhasha | ১৩ মে ২০২৪ ২০:৪৪531680
  • অনেক ধন্যবাদ সবাইকে।
    কিশোরদা একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা মনে করালেন। পরে লিখবো এই নিয়ে 
  • Kishore Ghosal | ১৩ মে ২০২৪ ২৩:২০531689
  • ইমানুল ভাই, আমার ছোটবেলার আরেকটি স্মৃতি নিয়ে কিছু লিখেছিলাম - আপনার কাজে লাগতে পারে - এবং  আরও কিছু তথ্য যদি এর সঙ্গে যোগ করে দেন...তাহলে আমিও ঋদ্ধ হবো।  লেখাটি এরকমঃ- 
     
    লোকশিল্পীর বিলুপ্তি
      
       “হাঁদির মা চাঁদি খেয়ে নাদি নাদি হাগে।
    আর  হাঁদি আহা নিশিভোর বাসরঘরে জাগে”।।

    লোকটা উঠোনে বসে গলার শির ফুলিয়ে গান গাইছিল। গানের অন্তরায় ঠোঁটের উপর হাত চেপে অদ্ভূত আওয়াজ তুলছিল মিউজিক হিসেবে। আর নিজেরই পিঠে একটা চেরা কঞ্চি পেটাচ্ছিল সঙ্গৎ হিসেবে - তাল উঠছিল চট চটাস - চট চটাস শব্দে। অদ্ভূত এক ছন্দে একটানা দীর্ঘগানটি সে পরিবেশন করেছিল, যার সবটা তখন বুঝিনি, মনেও নেই। মনে রয়ে গেছে শুধু ঐ দুটি মাত্র লাইন – কারণ গানের ধুয়ো ধরে ওই লাইনদুটিতে সে ফিরে আসছিল বারবার। এ ধরনের গানের নাম নাকি ‘হাপু’।

    পরনে ধূসর হয়ে যাওয়া ছাপা লুঙ্গি। পোষের কনকনে শীতেও তার খালি গা। পিঠের যেখানে কঞ্চির চোট পড়ছিল, সে জায়গায় লম্বা কালশিটের স্থায়ি দাগ। রুক্ষ খড়ি ওঠা তেলহীন হাড় জিরজিরে শরীর। ঠোঁটের দুকোণায় সাদা ফেকো, চোখের কোণায় পিচুটি। তার সারা শরীরে অপুষ্টি আর নিদারুণ খিদের ছাপ।
     
    পাড়ার বেশ কিছু ছেলেপুলে আর আমরা তাকে গোল হয়ে ঘিরে দেখছিলাম তার রকম সকম আর শুনছিলাম তার গান গাইবার কেরামতি। নাম তার এনামুল, পাড়ার ছেলেপুলেরা মাঝে মাঝে তাকে দেখতে অভ্যস্ত ও তাকে চেনে। তারা এনামুলকে ঘিরে - গান শোনার চেয়েও - বিরক্ত আর বিদ্রূপ করছিল বারবার। অসহায় এনামুল আমার অচেনা মুখের দিকে চাইছিল বারবার। কি চাইছিল সে আমার থেকে - কোন সাহায্য, নাকি আমার মতো অচেনা ছেলের সামনেও অপদস্থ হতে থাকার জন্যে বাড়তি লজ্জা?

    এমত সময়ে পুকুর থেকে স্নান সেরে আমার দিদিমা এসে উপস্থিত হলেন। বাড়িতে একদল ছেলেছোকরাদের চ্যাংড়ামি আর হট্টগোলে বিরক্ত দিদিমা, থমকে দাঁড়ালেন – বললেন –
    -‘এটা কি মেছো হাট নাকি রে, হ্যা হ্যা করছিস সব উঠোনে দাঁড়িয়ে? বের হ’ সব বাড়ি থেকে...’। যারা এতক্ষণ এনামুলের পিছনে লাগছিল তারা দুদ্দাড় করে পালিয়ে গেল। দিদিমা উঠোনে বসা এনামুলকে এবার দেখতে পেলেন, বললেন –
    -‘অ, এনা, কতবার বারণ করেছি, ছোঁড়াদের সামনে তোর ওই হাবিজাবি গান গাস নি...ও সব গান আজকাল কেউ শোনে? নাহক তোর পেছনে লাগে। তার চেয়ে কাজ কম্ম দ্যাখ – পেট ভরবে বাছা...’। দূর থেকেই এনামুল মাটিতে উবু হয়ে বসে দিদিমাকে প্রণাম করল। উঠোনের থেকে সামান্য একটু মাটি আঙুলে নিয়ে জিভে ঠেকাল, তারপর একগাল হেসে বলল,-
    -‘পেনাম, মা ঠাকরেন। কতাটা কয়েচেন এক্কেরে নিজ্জলা সত্তি। তবে কি জানেন, বাপ- পিতেমোর থেকে হাপুগানই শিকেচি – আর তো কিচু জানা নেই কাজকাম। লোকে আর এর কদর করে না, কোতাও দুটো পয়সা হয় - কোতাও হয় না, উল্টে মস্করা করে এ গান লিয়ে, আমাকে লিয়ে...’। বলতে বলতে তার কণ্ঠ রুদ্ধ হয়ে আসে যেন। দিদিমা ভিতর বাড়িতে যেতে যেতে বললেন -
    -‘বোস বাছা, বোস। না খেয়ে যাবি না কিন্তু -’।

    খাবার কথাতেই হোক অথবা দিদিমার সহৃদয় ব্যবহারেই হোক, এনামুলকে অনেক নিশ্চিন্ত এবং সপ্রতিভ দেখাচ্ছিল এখন। তার সামনে একলা আমিই দাঁড়িয়েছিলাম, আমাকে সে তাই জিগ্যেস করল -
    -‘তোমারে তো চিনলাম না, খোকাবাবু, মা ঠাকরেন তোমার কে বটেন’?
    -‘দিদিমা’।
    -‘অ। মামাবাড়ি এয়েচো, তা কোথায় থাকা হয় বা’ঠাকুর’?
    -‘কলকাতায়’।
    -‘অ।কলকেতায় – তার মানে তো তুমি আমাদের নদি’ঠাকরুনের ছেলে, বা, বা, বা.... তা তুমি ছোটটি না বড়টি’?
    -‘ছোট’।
    -‘বেশ, খুব ভাল।’ এই বলেই সে আবার উবু হয়ে বসে, দিদিমাকে যেভাবে প্রণাম করেছিল, ঠিক সেইভাবেই আমাকে নমস্কার করে বসল। অস্বস্তিতে আমি ঠিকরে পিছনে সরে এলাম অনেকটা। আমাকে অমন চমকে উঠতে দেখে এনামুল বলল-
    – ‘আহা, হা, হা, ভয় পাও কেন? তুমি মা ঠাকরেনের লাতি, আমরা ওঁনারে অন্নপুন্না মানি, সাক্ষাৎ দেবতা গো, দেবতা। তোমাদের পুরাণের সেই গপ্পোটা জানোতো, শিব ঠাকুর যে শিব ঠাকুর - তিনিও অন্ন ভিক্ষে করেছিলেন একবার অন্নপুন্নার কাচে। বুজেচ বা’ঠাকুর যেমন তেমন দেবতা নয় -’। তার কথার মধ্যেই বন্নিদিদি একটা ছোট ধামায় করে মুড়ি এনে ফেলল অনেকটা, সঙ্গে গুড়ের বাটি। বন্নিদিদিকে দেখেই এনামুলের মুখটা উজ্জ্বল হয়ে উঠল। বন্নিদিদি বলল-
    -‘চাচা, তোমার লেকচার থামিয়ে, যাও একখান কলাপাতা কেটে আনো’। এনামুলচাচা দৌড়ে চলে গেল আমাদেরই বাড়ির খিড়কি দোরের বাইরের কলাগাছ থেকে পাতা আনতে।

    বন্নিদিদিকে চেয়ে দুবারে প্রচুর মুড়ি ও গুড়, জল দিয়ে ভিজিয়ে এনামুলচাচা অদ্ভূত তৃপ্তি করে খেল। এত আনন্দ ও যত্ন করে খেতে এর আগে আর কাউকে দেখিনি। একটিও মুড়ি ফেলা গেল না। কলাপাতায় একটুও কিচ্ছু লেগে থাকল না। সেদিন টের পেয়েছিলাম প্রকৃত খিদে কাকে বলে আর সেই খিদে কি, উপলব্ধি না করলে, খাদ্যের প্রতি এমন সমীহ ও সম্মান শেখা যায় না। আমরা সময়মতো অথবা খিদে পাওয়ার আগেই খাবার পেয়ে যাই বলেই খাবারের অপচয় বা অবহেলা করতে দ্বিধা করিনা।

    ঝরঝরে পরিষ্কার এঁটো কলাপাতাটা এনামুলচাচা যখন উঠোন থেকে তুলে নিচ্ছিল বন্নিদিদি তাকে বলল –
    -‘চাচা, এখন ঘুরে এসো। দুপুরে ঠাম্মা কিন্তু আবার তোমায় আসতে বলেছে’। বিশাল ঘাড় নেড়ে এনামুল চাচা বলল-
    -‘আসব মা, আসব। মাঠাকরেণ ডেকেচেন – না এসে পারি’?
    এনামুল চাচা কলাপাতাটা হাতে নিয়ে বেড়িয়ে গেল, আমি বন্নিদিদিকে জিগ্যেস করলাম,-
    -‘দিদিমা আবার কেন ডাকলো ওকে? গান শুনবে বলে?’
    -‘ধুর বোকা, দুপুরে ও ভাত খাবে না? আমাদের বাড়িতেই খাবে তো...আর গান? গান না ছাই। ওই গান আবার কেউ শোনে নাকি?’

    আজ মনে হয় বাংলার সেই লোক-সঙ্গীতের পারম্পরিক গায়ককে আমাদের সভ্য সাংস্কৃতিক আঙ্গিনা থেকে অবচেতনে বিদেয় করে দেওয়া হয়েছিল বিদ্রূপ আর অবহেলার কুলোর বাতাস করে অথবা মমতা  দিয়ে আদরের অন্নদাস বানিয়ে।
     
    -০০-
     
    [এটি আমার প্রথম অপকর্ম "বিনি সুতোর মালা"-র একটি অধ্যায় ]
     
     
     
  • Eman Bhasha | ১৬ মে ২০২৪ ১৩:৫৮531805
  • কিশোরদা গায়ে কাঁটা দেওয়া ও চোখে জল এনে দেওয়া স্মৃতিচারণ।
     
    আমাদের বাংলা তো এমনই ছিল।
     
    এইরকম মিলেমিশের জীবন।
     
    তা কি একেবারেই ধ্বংস করে দিতে পারবে ওরা? 
     
    আমি এখনও আশা রাখি মিলেমিশে থাকার জীবনে
  • অভিভূষণ মজুমদার | 2001:4490:881:633f::1 | ১৬ মে ২০২৪ ১৫:৫৪531814
  • ধর্মীয় মৌলবাদী রাজনীতি ও সঙখ্যাগরিষ্ঠের মৌলবাদী রাজনীতি সব সুন্দর সামাজিক বিষয় কেই পরিকল্পিত ভাবে বিনষ্ট করে চলেছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন