এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  পর্যালোচনা (রিভিউ)  বই

  • বিদ্রোহী কৈবর্ত - সত্যেন সেন 

    Muhammad Sadequzzaman Sharif লেখকের গ্রাহক হোন
    পর্যালোচনা (রিভিউ) | বই | ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | ২৯৫ বার পঠিত
  • বাংলার ইতিহাস যখন যতখানি পড়ার সুযোগ হয়েছে তখনই নানা জায়গায় দেখছি কয়েক লাইনে একটা ঘটনা লেখা, পাল রাজাদের বিরুদ্ধে সামন্ত বিদ্রোহ। এই বিদ্রোহের ফলে বরেন্দ্রভূমি স্বাধীন হয়। খুব বেশি জানার সুযোগ হয়নি কখনই। আমি মনে করতাম এইটা একটা ছোটখাটো ঘটনা, ইতিহাসে এর তাৎপর্য আমার বুঝে আসে নাই কখনই। শেরপুরেকেও টিপু শাহ ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে স্বাধীন রাখছিল, কিন্তু আমাদের কাছে এইটা বিরাট মনে হলেও ইতিহাসের পাতায় খুব বড় কিছু না। আমি স্বাধীন বরেন্দ্রভূমি বলতেও তেমন কিছু অনুমান করে ছিলাম। সেই ভুল ভাঙল এবার। 
    বাংলায় পাল রাজারা দীর্ঘদিন শাসন করেছেন। শশাঙ্ক পালের মাধ্যমে যে পাল বংশের শুরু ( আনুমানিক ৭৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১১৬১ খ্রিস্টাব্দ) সেই পাল বংশের শেষ দিকে এসে উত্তর বঙ্গের খেটে খাওয়া কৃষক শ্রেণীর এক বিদ্রোহে তারা ক্ষমতা হারান। গৌড়ে প্রতিষ্ঠা পায় কৈবর্ত শাসন! এইটা এক অভূতপূর্ব ঘটনা। এইটা বাংলার বুকে প্রথম শোষিত শ্রেণীর উত্থানের গল্প। দিব্বোক নামের এক কৈবর্ত রাজার নেতৃত্বে গৌড়ের মত রাজধানীতে কৈবর্ত শাসন শুরু হয়। কৈবর্তরা মূলত কৃষক শ্রেণী ছিল। জেলের কাজও করত তারা। পালদের কাছে বা আশেপাশের রাজ্যের মানুষদের কাছে তারা ছিল বর্বর। কৈবর্তের জীবন যাপন অনেকটাই বর্বরের মতোই ছিল, এটা সত্য। কিন্তু তা আমরা পরিমাপ করছি কোন মানদণ্ড দিয়ে? 

    সত্যেন সেন এই বিদ্রোহ নিয়ে লিখেছেন অসাধারণ এক উপন্যাস বিদ্রোহী কৈবর্ত। আমার জ্ঞান চক্ষু উন্মোচিত হয়েছে এই উপন্যাস পড়েই। ইতিহাস আশ্রিত উপন্যাস তো অনেকেই পড়ছি, আমি এইটাও তেমন কিছুই আশা করে বই নিয়ে যখন বসলাম তখন একটা ঝাটকা খেলাম। সত্যেন সেনের লেখার সাথে পরিচিত ছিলাম। লেখার ভঙ্গি আমার পরিচিত। কিন্তু এখানে যেন সব অন্য রকম। এক টানে আমাকে নিয়ে চলে গেলেন তৎকালীন গৌড় জনপথে! কৈবর্ত প্রধান দিব্বোক যে সেই সময় এবং অন্য যে কোন সময়ের তুলনায় অসাধারণ চরিত্রের নেতা ছিলেন তা যেন দিনের আলোর মত পরিষ্কার হয়ে গেল আমার কাছে। ক্ষমতা নিয়েই কৈবর্ত রাজা দিব্বোক ঘোষণা দেন এতদিন রাজা কর নিত ফসলের ছয় ভাগের এক ভাগ, এবার থেকে নিবে আট ভাগের এক ভাগ! এইটা ওই সময়ের হিসেবে বিপ্লবী চিন্তা ভাবনা, কৈবর্তরা তাদের দেবতা ওলান ঠাকুরের উদ্দেশ্যে নরবলি দিত, সবার অমতে দিব্বোক প্রথম বছরেই নরবলি বন্ধ ঘোষণা করেন। ধর্ম বড় নেশা, এই নেশায় মাতালরা এইটা মেনে নিতে রাজি ছিল না। দিব্বোক প্রথম বছরে পারে নাই কিন্তু পরবর্তীতে দিব্বোক এত জনপ্রিয় হয় যে জনগণ দিব্বোককে খুশি করতে নিজেরাই নরবলি বন্ধ করে দেয়। 

    দিব্বোক যে তীরের বিষে মৃত্যুর মুখোমুখি সেই তীর যে মেরেছিল সে এসে মাফ চাচ্ছে, বলছে ভুল করেছি! দিব্বোক তাঁর চরিত্রের অসাধারণত্ব ফুটিয়ে তুললেন, সত্যেন সেন অপূর্ব দক্ষতায় আঁকলেন সেই দৃশ্য, দিব্বোক বলছেন - 
    "আকান তুমি আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী, তাই না? 
    হ্যাঁ, উত্তর দিল আকান।
    তবে তার পরিবর্তে আমি তোমার জীবন চাই। আমার জীবন দিতে আমি প্রস্তুত আছি। 
    বেশ ভাল কথা তোমার জীবন নিয়ে নিলাম আমি। তোমার জীবন এখন থেকে তোমার নয় আমার। আমার আদেশ রইল, এই জীবন তুমি দেশের কাজে বিলিয়ে দিবে।... প্রতিজ্ঞা কর, আমার এই কথা তুমি রাখবে!" 
    আহা! কী অসাধারণ, দেবতা যেন! 

    দিব্বোকের শাসন এত চমৎকার ছিল যে আশেপাশের ছোটখাটো অনেক রাজ্যই স্বেচ্ছায় চলে আসছিল কৈবর্ত শাসনের ছায়াতলে। উপন্যাস শেষ হয় এখানেই। কিন্তু ইতিহাস থেমে থাকে না। দিব্বোকের পরে দিব্বোকের ভাই রুদোক শাসন করেন গৌড়, এরপরে রুদোকের ছেলে ভীম করেন শাসন। এরপরে পাল রাজারা আবার গৌড় শাসন ফিরে পান। কিন্তু যদি কৈবর্ত শাসন টিকে থাকত তাহলে কত চমৎকারই না হত! সেদিন যদি কৈবর্তরা পরাজিত না হত তাহলে এই অঞ্চলের চেহারা অন্য রকম হত। শিল্প সংস্কৃতি সবকিছুর একটি একান্ত দেশজ রূপ দেখা যেত, যে দেশজ রুপ ক্রমেই ব্যাপ্তভাবে বিকাশ হত, তা হত বাংলার মাটি থেকে জাত। কৈবর্তদের পতনের পরে তাদের সবই নষ্ট হল।  প্রখ্যাত ঐতিহাসিক রোমিলা থাপর উল্লেখ করেছেন, কৈবর্তরা একসময় ক্ষত্রিয় বলে বিবেচিত হত, কিন্তু  পালদের হাতে পতনের পরে কৈবর্তরা, যারা কৃষিজীবী সমাজভুক্ত ছিল, তারা সৎশূদ্র বলে গন্য হওয়া শুরু করল।  

    সত্যেন সেন শুধুই ইতিহাসের পথে না হেঁটে কৈবর্ত জীবনের ভিতরে ঢুকেছেন। উপন্যাসিক হিসেবে নিজের যে মার্ক্সবাদ আদর্শ সেখান থেকে দেখেছেন জীবনের গল্প। কৈবর্ত বিদ্রোহ যে শ্রেণী বিদ্রোহ, বাংলার প্রথম শ্রেণী বিদ্রোহ তা তিনি সুনিপুণ ভাবে তুলে আনছেন। তার লেখার স্টাইল দারুণ ভাবেই তা প্রমাণ করেছে। দেশপ্রেমের গল্প, মানবতার গল্প যুদ্ধ, শাসক শোষিতের যুদ্ধের গল্প উপন্যাস জুড়েই আছে আর আছে যা আগেই বললাম, দিব্বোক নামের অসাধারণ এক জীবন্ত ঐতিহাসিক চরিত্রের অসাধারণ বর্ণনা। ইতিহাস আশ্রিত উপন্যাস তাই খুব বেশি কিছু বলা বইয়ের রসের জন্য ঝুঁকি পূর্ণ। পড়ার আমন্ত্রণ রইল।   

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • পর্যালোচনা (রিভিউ) | ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | ২৯৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:9982:c35d:29e3:d3cc | ১৪ নভেম্বর ২০২৩ ০২:২৫526030
  • বাঃ। পড়তে হবে এই উপন্যাস 
  • guru | 103.175.169.22 | ১৫ নভেম্বর ২০২৩ ০৯:১৭526067
  • @Muhammad Sadequzzaman Sharif
     
    ভাই "শেরপুরেকেও টিপু শাহ ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে স্বাধীন রাখছিল" এটা কবে হয়েছিলো ? ডিটেইলস পাওয়া যাবে প্লিজ ??
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ১৫ নভেম্বর ২০২৩ ১৪:৫৮526085
  • guru, টিপু শাহ মূলত ফকির বিদ্রোহের সময় বিদ্রোহ করেছিল। উত্তর ময়মনসিংহ মানে আমাদের শেরপুর অঞ্চলসহ গারো পাহাড়ের পাদদেশের পুরো এই অঞ্চলকে গারো, কোচদের নিয়ে স্বাধীন করে রেখেছিল। আনুমানিক দুই বছরের মত স্বাধীন ছিল, এরপরে ইংরেজরা তাঁকে ধরে নিয়ে যায়, জেল দেয়। তিনি টিপু শাহ পাগল নামে পরিচিত এদিকে। এখনও উনার মাজার আছে, মানুষজন ঘুরতে যায়।  
  • গঙ্গারাম | 115.187.40.142 | ১৫ নভেম্বর ২০২৩ ১৮:৩৩526091
  • কৈবর্ত বিদ্রোহ নিয়ে লেখার জন্য পোস্ট দাতাকে ধন্যবাদ দেবই, পোস্টদাতাকে বাড়তি ধন্যবাদ দেব এক লাইন হলেও টিপু শাহ এর সাথে পরিচয় করানোর জন্য। উইকির এন্ট্রি পড়ে বুঝলাম টিপু সুলতানের থেকে আমাদের ঘরের লোক টিপু শাহ কোন অংশে কম বীর ছিলেন না। উইকিতে খুব বেশি তথ্য নেই, টিপু শাহকে নিয়ে জানতে পারি এমন কোন তথ্যসূত্র বা পোস্ট দিলে উপকৃত হব। 
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ১৬ নভেম্বর ২০২৩ ০১:৪১526114
  • গঙ্গারাম, খুব বেশি জানার সুযোগ আসলে নাই। লিখিত ইতিহাস নাই বললেই চলে। বাংলা একাডেমী লোকজ সংস্কৃতির ইতিহাস নামে একটা সিরিজ বের করেছে, ওইখানে শেরপুর জেলা নিয়ে যে বইটা আছে ওইখানে অল্প কিছু কথা আছে টিপু শাহকে নিয়ে। আবার ময়মনসিংহের ইতিহাস ও ময়মনসিংহের বিবরণ নামে একটা বই আছে, এখানেও টিপু শাহর বিবরণ পাবেন। বই গুলা পিডিএফ পাওয়া যায় কি না আমার জানা নাই। আমি নিজে টিপু শাহ নিয়ে বড়সড় একটা কিছু করার ইচ্ছা রাখতাম এক সময়, এই অঞ্চলে গাজী বংশের শেষ গাজী, শের আলি গাজীর বাড়ি ছিল, যার নাম আনুসারে শেরপুরের নাম করণ করা হয়, তার সম্পর্কেও লেখার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু এত কম তথ্য আছে এদের সম্পর্কে যে বেশি দূর আগানো যায় না। টিপু শাহ সম্পর্কে তবুও সন তারিখ কিছু পাওয়া যায়, শের আলীর ব্যাপারে তেমন কিছুই পাওয়া যায় না। অথচ মিথ এত বর্ণিল যে মনে হয় এই লোকটা সম্পর্কে আরও অনেক কিছু জানি, লেখি। যাই যতখানি আছে এদিক সেদিক, সেগুলোকে জোগাড় করে যে কিছু একটা করব তাও সময় আর নানা ভেজালে হয়ে উঠছে না। 
  • guru | 103.211.134.0 | ১৬ নভেম্বর ২০২৩ ১১:০২526129
  • @শরীফ ভাই 
     
                      আপনি যেটা বলছেন ভাই টিপু শাহের সম্পর্কে এটা একটা fascinating বিষয় | টিপু শাহের সম্পর্কে আপনি যেটা বলছেন সেটা পড়ে মনে হচ্ছে যে উনি একজন সাধারণ বাঙালি সুফী ফকির টাইপ লোক ছিলেন (এটা আমার মনে হচ্ছে যেহেতু ওনার মাজার স্থাপিত হয়েছে পরে ) তার পক্ষে এতবড়ো ইংরেজ শক্তির পক্ষে লড়বার সামর্থ কোথা থেকে এলো ? অর্থবল ও লোকবল কোথা থেকে পেলেন উনি ? সবচাইতে যেটি  fascinating বিষয় হলো যে এলাকার গারো, কোচ ট্রাইবেরা কি করে একটা ন্যালাখ্যাপা বাঙালী ফকিরকে মানলো নেতা হিসেবে ? সবকিছুই ভীষণ ইন্টারেষ্টিং ভাই | আপনে আরো কিছু বলুন ভাই এব্যাপারে |
  • বিপ্লব রহমান | ১৬ নভেম্বর ২০২৩ ২৩:৩৯526155
  • এই ইতিহাস জ্ঞান কি বিরাট আবিষ্কার! শাবাশ enlightened
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ০১:২১526166
  • guru, দেখি টিপু শাহকে নিয়ে আলাদা একটা পোস্ট লেখা যায় কি না। আমি যতদূর জানি তার উপরে লেখার চেষ্টা করব। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে প্রতিক্রিয়া দিন