এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ফিল্ডার - ৫ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৮ জুলাই ২০২২ | ৪২২ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  •    
    স্বপ্নেন্দু ঘোষ আর আকাশ কুন্ডু ইনিংস ওপেন করল ।  দুজনেরই গত বছরের পারফর্মেন্স মোটেই আশাপ্রদ নয় । অনেক মাজাঘষা করা হয়েছে এই সিজনের আগে । শিবাজীর বোলিং শক্তি তেমন কিছু নয় । টার্গেটও সামান্য । তবু কিছু বলা যায় না ক্রিকেট খেলায় । 
    আকাশ আর স্বপ্নেন্দু  স্বচ্ছন্দে স্ট্রাইক রোটেট করতে লাগল প্রথম ওভার থেকেই । দুটো বাউন্ডারি এল স্বপ্নেন্দুর ব্যাট থেকে পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় আর ষষ্ঠ বলে । পাঁচ ওভারে আঠাশ । 
    নতুন ওভার শুরু করতে যাচ্ছে একজন মিডিয়াম পেসার । আকাশের স্ট্রাইক ।  আগের ওভারে তার পার্টনারকে দুটো চার মারতে দেখে তার মনে হল তারও কিছু করে দেখানো দরকার। 
    প্রথম বল অফ স্টাম্পের বাইরে নিরীহ বল । একটা গাছের মতো জায়গায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চালাল এবং ফস্কালো । উইকেটকিপার এবং স্লিপ ফিল্ডাররা জোরদার আবেদন করল  কিপার গ্লাভসে বল জমাবার পর । কপাল ভাল, নাকচ হয়ে গেল । স্বপ্নেন্দু ওদিকে দাঁড়িয়ে শিউরে উঠল । তার মনে হল, রিভিউ সিস্টেমের ব্যবস্থা থাকলে নিশ্চিত আউট ছিল । সে আকাশের দিকে এগিয়ে গেল তাকে বুঝিয়ে ঠান্ডা করার জন্য । স্বপ্নেন্দুর কথা শুনে আকাশকে সম্মতিসূচকভাবে ঘাড় নাড়তে দেখা গেল । তারপর ফিরে গিয়ে আবার স্টান্স নিল । 
    পরের বল .... আবার অফস্টাম্পের বাইরে । আকাশের মাথায় ঢুকেছে তাকে কিছু করে দেখাতে হবে চটজলদি । পিচের মাঝখানে দাঁড়িয়ে স্বপ্নেন্দুকে দেওয়া কথা সে বিস্মৃত হয়ে গেল । বড় শট তাকে নিতেই হবে । বল কোথায় আর শরীর কোথায় ! চোখ কান বুজে চালাল । অনেকেই বোঝে না জীবনে এভাবে কিছু করা যায় না । এবারে আর সন্দেহের কোন জায়গা নেই । বড় করে বাইরের কানা নিল । সেকেন্ড স্লিপ ক্যাচিং প্র্যাকটিস পেল । স্বপ্নেন্দু কপাল চাপড়াল উল্টোদিকে দাঁড়িয়ে । 
    সন্ময় এল উইকেটে । স্বপ্নেন্দুর সঙ্গে কিছু আলোচনা করল প্রায় তিরিশ সেকেন্ড । তারপর ধীরেসুস্থে গার্ড নিল । প্রথম বল থেকেই অনায়াস ভঙ্গীতে ফিল্ডিং- এর ফাঁকে বল ঠেলে 
    একটা দুটো করে রান কুড়োতে লাগল । স্বপ্নেন্দু বাঁ হাতি ব্যাটসম্যান । ফলে শিবাজীকে বারবার ফিল্ডিং ঘোরাতে হচ্ছিল ।  সন্ময় প্রথম  বাউন্ডারি মারল পঁয়ত্রিশ বল খেলার পর । তাও বড় শট নয় । একটা সূক্ষ্ম লেগ গ্লান্স । ষোল ওভারে এক উইকেটে ঊনষাট । আর সাঁইত্রিশ রান বাকি ।  এই সময়ে ছন্দপতন হল । একটা সহজ বল লেগের দিকে পুশ করতে গিয়ে প্লেড অন হয়ে গেল স্বপ্নেন্দু । মাত্র বত্রিশ রান  করেছে, কিন্তু চমৎকার ঝরঝরে একটা ইনিংস  খেলে গেল স্বপ্নেন্দু । মুহুর্তের জন্য মনোসংযোগ চলে গিয়েছিল বোধহয় । সন্ময় হতাশায় হাত ঝাড়া দিল । পরের ব্যাটসম্যান অরিজিত মন্ডল ,  প্রতিশ্রুতিবান ব্যাটসম্যান , কিন্তু যাকে বলে ... 'শেকি স্টার্টার ' ।  অন্তত পনের কুড়িটা বল না গেলে কখন কি হয় কিছু বলা যায় না । 
    শিবাজীর ক্যাপ্টেন একটা সিলি মিড অফ, একটা ফরোয়ার্ড শর্ট লেগ আর একটা লেগ স্লিপ নিল । এছাড়া দুটো স্লিপ, একটা গালি রেখেছে  । অর্থাৎ, বিনা যুদ্ধে এক ইঞ্চি জমিও ছাড়তে রাজি নয় শৌভিক । 
    একজন অফস্পিনার বল করছে । প্রথম বল , ফিফথ স্টাম্পে । বলটা একটু উঠল । স্পিন করল না , সোজা হয়ে গেল । অরিজিত
    ব্যাকফুটে গেল এবং লাইন মিস করল । উইকেটকিপার একটা মৃদু অ্যপীল করল ।  ওদিকে সন্ময় চিন্তিতভাবে ঘোরাঘুরি করতে লাগল । পরের বল , মিডল স্টাম্পে পড়ে ঘুরল । অরিজিত ব্যাটে খেলল না । প্যাডে লাগতে দিল । মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয় । এটাতেও মৃদু আবেদন হল । আম্পায়ার ইশারায় বোঝালেন, বল লেগ স্টাম্পের বাইরে যাচ্ছিল । সন্ময়ের চঞ্চলতা বেড়ে যাচ্ছে । সে এবার  এগিয়ে গিয়ে অরিজিতের সঙ্গে কথা বলল। খুব সম্ভবত পরামর্শ দিল , ' ক্লোজে লোক থাকায় ঘাবড়াসনি ..... স্টেডি খেল  .... প্যাড অফার করিসনা .... ' সন্ময় ফিরে গিয়ে ওদিকে দাঁড়াল বুকে উৎকন্ঠা নিয়ে । 
    পরের বল । অফ অ্যন্ড মিডলে অফব্রেক এবং রাইজিং ডেলিভারি । ব্যাকফুটে খেললেই ভাল হত । কিন্তু অরিজিতের মস্তিষ্ক এখনও থিতু হয়নি । সে ফ্রন্টফুটে খেলতে গেল । বল উঠছে এবং ঘুরে লেগের দিকে যাচ্ছে । ব্যাট প্যাড হল .... ফরোয়ার্ড শর্ট লেগে সহজ ক্যাচ । 
    তিন উইকেটে ঊনষাট ..... । সন্ময় ওভারটা শেষ হওয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে অপেক্ষা করতে লাগল । 
    এরপর মাঠে নামছে মৃদুল আচার্য । রক্ষনাত্মক ব্যাটসম্যান । বাকি তিনটে বল চমৎকার ব্লক করল । জমাট রক্ষণ । তন্ময় হাঁফ ছেড়ে বাঁচল।
       সন্ময়ের স্ট্রাইক । ফিল্ডিং ছড়িয়ে গেল । সন্ময় মিড অনের পাশ দিয়ে বল ঠেলল । দু রান হল । শিবাজীর দ্রুততম বোলার বল করছে । পরের বল ঠুকল বোলার । অফস্টাম্পের বাইরে । তেমন উঠল না । সন্ময় টো-এর ওপর  খাড়া হয়ে স্কোয়্যার কাট মারল । নিখুঁত টাইমিং । পয়েন্ট ফিল্ডারের প্রায় চার মিটার বাঁ পাশ দিয়ে বল বেরিয়ে গেল মাটি কামড়ে । 
    পরের বল পায়ের গোড়ায় লেগ স্টাম্পের ওপর । সন্ময় চাঁটা মারল লেগের দিকে । ফাইন লেগ বাউন্ডারি পাহারা দিচ্ছে একজন । শুধু এক রানই  হল । জিততে আর তিরিশ রান বাকি । অগুন্তি বল হাতে আছে ।
    কিন্তু ক্রিকেট মহা অনিশ্চয়তার খেলা । পরের বলেই মৃদুল আউট । দ্রুতগতির সোজা বল , কিন্তু কোন কারনে নীচু হয়ে গেল । একদম   মিডল স্টাম্পের সামনে ব্যাটসম্যানের পা পেয়ে গেল বোলার । চার উইকেটে ছেষট্টি । শিবাজী সংঘের ছেলেরা মহা হুল্লোড় আরম্ভ করল মাঠের মধ্যে। একজন উৎসাহের আতিশয্যে কুস্বর বিস্বর বার করতে করতে বিশ্রী অঙ্গভঙ্গী করতে লাগল । তারা ভুলে গেল এটা একটা প্র্যাকটিস ম্যাচ মাত্র । আম্পায়ার বাধ্য হয়ে তাকে সতর্ক করলেন । মৃদুল বিমর্ষ মুখে ফিরে যাচ্ছে মাথা নীচু করে । সন্ময় তাকে দাঁড় করিয়ে কি যেন বলল । মৃদুল ঘাড় নাড়ল ।
    এরপর আসার কথা উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান প্রদীপ্ত মুকুটির । কিন্তু দেখা গেল হাতে গ্লাভস পরতে পরতে মাঠে নামছে ভাস্কর ধর, মানে টোপাই । 
     সন্ময়ের এ সিদ্ধান্ত নেবার পিছনে একটা মনস্তাত্বিক যুক্তি ছিল । মাঠে অবিশ্বাস্য ফিল্ডিং দক্ষতার দাগ ফেলে যাবার পর টোপাইয়ের মানসিক স্থিতি এখন শক্তপোক্ত যায়গায় থাকার কথা । স্নায়ুর চাপ তাকে ছোঁয়ার কথা নয় । 
    হিসেবটা পুরোপুরি মিলে গেল । ছটফটে ভয়ডরহীন ফুট ওয়ার্কে টোপাইয়ের শরীর বলের লাইনের দখল নিয়ে নিল সাবলীলভাবে ।
    তাকে দেখে মনে হতে লাগল যেন নেট প্র্যাকটিস করছে সাধারণ মানের বোলারদের বলে ‌ । বাকি তিরিশ রানের মধ্যে টোপাই একাই 
    বাইশ রান করে দিল । একটাও বাউন্ডারি নেই । সন্ময়ের স্ট্রাইক এলে সে সিঙ্গল নিয়ে টোপাইকে স্ট্রাইক ফিরিয়ে দিচ্ছিল । সে ম্যাচ বার করে নিয়ে যেতে লাগল । 
    আঠাশ ওভারের শেষ বল । একজন লেগস্পিনার বল করছে । শৌভিক শেষ ফাটকা খেলছে । যদি লোভে পড়ে ব্যাটসম্যান আকাশে বল তোলে । হ্যা ... শেষ বলে সন্ময় বল তুলল লং অনের ওপর দিয়ে । তবে কোন ফিল্ডারের হাতে পড়ল না । মাঠের বাইরে কোঅপারেটিভ বিল্ডিং-এর স্টাফ কোয়ার্টারের উঠোনে গিয়ে পড়ল । বাকি আর দুরান ।
    পরের ওভারের প্রথম বল । টোপাই একটু এগিয়ে গিয়ে বলটা হাফভলিতে নিল, তারপর স্কোয়্যার লেগ দিয়ে বাউন্ডারিতে পাঠিয়ে দিল ।

       দীপেন মল্লিক মশায় কি বলবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না । তিনি একবার টোপাইয়ের , একবার সন্ময়ের ঘর্মাক্ত শরীর জড়িয়ে ধরতে লাগলেন । আবেগের আতিশয্যে তার মুখ দিয়ে কোন কথা বেরুচ্ছিল না । তাকে দেখে মনে হচ্ছিল তার টিম যেন সি এ বি লীগে চ্যাম্পিয়ান হয়েছে ।  
    ঠিক এই সময়ে টোপাইয়ের মোবাইল বেজে উঠল ‌। 
    টোপাইয়ের মুখ কাঁদো কাঁদো হয়ে গেল । 
    ---- ' আঁ ... কি বললে .... মা অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল ? কখন .... এখন কি হবে .... আচ্ছা ... আচ্ছা ... ' টোপাইয়ের চোখ দিয়ে জল পড়তে লাগল ।
    সন্ময় টোপাইকে ধরে বসিয়ে দিল একটা  চেয়ারে । দীপেন বাবু এসে হুমড়ি খেয়ে পড়লেন টোপাইয়ের মুখের কাছে ।
    ----- ' কি ... কি হয়েছে রে ? '
    টোপাই কান্না ভেজা গলায় বলল, ' কদিন ধরেই মায়ের জ্বর হচ্ছে .... এখন বাবা ফোন করে বলল, মা দুপুরবেলায় অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল । অনেকক্ষণ অজ্ঞান হয়ে ছিল ...... '
    দীপেনবাবুর এবার বাক্য নি:সরণ হল ....
    ----- ' সে কি ! আমি তো কিছু জানি না ‌..... '
    ---- ' ভেবেছিলাম এমনি কমে যাবে  .... আর আমরা কিই বা করব ... আমাদের অত টাকা কোথায় .... '
    ----- ' রাস্কেল .... আমি তো এখনও বেঁচে আছি নাকি ? '
    দীপেন বাবু হাঁক পাড়তে লাগলেন, ' সুরেশ .... সুরেশ .... সুরেশ .... ' 
    সুরেশ জানা তড়িঘড়ি হাজির হল ।
    ---- ' বলুন স্যার .... '
    ---- 'অ্যম্বুলেন্সে ফোন কর । পনের মিনিটের মধ্যে চাই .... টাকা নিয়ে দরাদরি কোর না .... '
    ----- ' কোথা থেকে কোথায় যেতে হবে স্যার ? '
    ----- ' টোপাইদের বাড়ি থেকে বেলভিউ হসপিটাল .... আমিও যাব অ্যম্বুলেন্সে .... '
    সন্ময় বলল, ' আমিও .... ' 
      ( ক্রমশ )
    ************************************************************************************
     

        
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন