এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জাপান ভ্রমণ ২

    Rumjhum Bhattacharya লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৭ এপ্রিল ২০২২ | ৫১৫ বার পঠিত
  • বাঙালির বেড়াতে যাওয়ার সাধ, অনেক সময়েই তার সাধ্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৌড়তে গিয়ে পিছিয়ে পড়ে। জাপান তো যাব ঠি ক করেছি কিন্তু পকেটে হাত পড়লেই মনখানা গুটিয়ে যাচ্ছে। ছবিতে জাপান ভ্রমণ খুব খারাপ হবে কি? মিন মিন করে বোনকে প্রস্তাব দিতেই রে রে করে উঠলে সে। বুঝলাম বিদেশ বিভুঁইয়ে আপনজনের সান্নিধ্য পাবে বলে তারাও বেশ কাতর হয়ে আছে। অগত্যা মনের জোরে এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। প্রথম ধাপ তো ভিসার জন্য আবেদন। 

    https://www.kolkata.in.emb-japan.go.jp/itprtop_en/index.html - এই ওয়েবসাইট থেকে প্রক্রিয়াকরণের নির্দেশ মেনে সমস্ত কাগজপত্র তৈরি করে ভিসার জন্য আবেদন করে একথা অনুধাবন করা গেল বিদেশ ভ্রমণের জন্য শুধু ট্যাঁকের জোর থাকলে হবে না বেশ উদ্যোগীও হতে হবে। অবশ্য আমরা নিজেদের উদ্যোগে ভিসার আবেদন করেছি বলেই হয়তো এমনটা মনে হয়েছে, এই ওয়েবসাইটে কিছু এজেন্সীর সুলুক সন্ধান দেওয়া আছে যাদের মাধ্যমে ভিসার জন্য আবেদন করা যেতে পারে। যাই হোক,সমস্ত আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে ভিসার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম। দিন সাতেকের মধ্যে টালিগঞ্জের অফিস থেকে ভিসা সংগ্রহ করা গেল। যাই হোক এরপর যাতায়াতের প্লেনের টিকি ট জুটিয়ে যাত্রার জন্য প্রস্তুত হওয়ার পালা। বোনের পাঠানো লিস্ট অনুযায়ী সব কেনাকাটা সেরে, নব্বই কেজির বিরাট লটবহর নিয়ে ২০১৯এর ৭ই এপ্রিল রাত দু'টোর থাই এয়ারওয়েজের ফ্লাইটে সপরিবারে রওনা হলাম টোকিও-র উদ্দেশ্যে। ব্যাংককে পৌঁছতে সকাল সাড়ে ছ'টা ( থাই সময়) আর সেখান থেকে দেড় ঘন্টা পর কানেক্টিং ফ্লাইটে টোকিওর নারিটা এয়ারপোর্টে নামলাম যখন, তখন উদীয়মান সূর্যের দেশে সূর্য অস্তমিত। 

    ১২ ঘন্টার দীর্ঘ আকাশপথের যাত্রা বেশ ক্লান্তিজনক তবু নিজের লোকের উষ্ণ অভিবাদন আর স্নান শেষে বাড়ির সোফায় পা গুটিয়ে বসে গরম চা পান করে শরীর ও মনের বল অনেকটাই ফিরে এল। গৃহকর্তা জেবারাজের আতিথেয়তার কথা না বললে আমার এই ভ্রমণ কাহিনী নিঁখুত হতে পারবে না। সে তামিলনাড়ুর ছেলে, অত্যন্ত পরিশ্রমী আর ভীষণ পরোপকারী একজন মানুষ। তার সৌজন্যবোধ ও ভদ্র ব্যবহার যে কোন  মানুষের মন ছুঁয়ে যাবে। তার আগ্রহেই সাইকেল নিয়ে এলাকা ঘুরে দেখতে বেরোলাম। জায়গার নাম নিশিকাশাই, ওয়ার্ডের নাম এডোগাওয়া। সন্ধ্যার নিশিকাশাই যেন আলো ঝলমল নবীন কিশোর। রাস্তাঘাট ঝকঝক করছে। একটা কাগজের টুকরো, কিংবা প্লাস্টিকের চিহ্ন খুঁজে পাওয়া দায়। সব থেকে ভাল লাগার বিষয় হল আমার মতো অনভ্যস্ত লোকেরও শহরের মধ্যে সাইকেল চালাতে বিন্দুমাত্র অসুবিধা হল না। কারণ, রাস্তার মোড়ে মোড়ে পদচারী ও সাইকেল আরোহীর জন্য জেব্রা ক্রসিং আর ওয়াকিং সিগনালের ব্যবস্থা মজুত। আর ভারি আশ্চর্য এক জাদুবলে পথচলতি মানুষেরা সে নিয়মের ব্যতয় হতে দিচ্ছে না। আগেই এদেশের নিয়ম আর সেই নিয়মের শৃঙ্খলায় বাঁধা মানুষের কথা শুনেছিলাম। নিশিকাশাইয়ের সান্ধ্য ভ্রমণে বেরিয়ে চাক্ষুষ প্রমাণ পেয়ে বুঝলাম আগামী আঠারো দিনে আমাদের জন্য আরও অনেক চমক অপেক্ষা করছে। সন্ধ্যার শীতল হাওয়া চোখেমুখে ঝাপ্টা দিয়ে জানান দিল আমার দেশের চৈত্রের হাওয়ার সঙ্গে তার উষ্ণতার অনেকটাই তফাৎ। এখানে এখনও শীত বস্ত্রের প্রয়োজন ফুরায় নি। যন্ত্রের মাপ বলছে রাতের তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রি। ঘরে ফিরে ছোট্ট বোনটির সুগৃহিনীপনায় বেশ জমকালো রাতের আহার সেরে বিছানায় আশ্রয় নেওয়া গেল। কলকাতার চামড়ায় শীত একটু বেশিই লাগছিল তবে আত্মীয়তার উষ্ণতায় সে বালাই কাটিয়ে এক ঘুমে রাত কাবার হয়ে গেল। 

    আমাদের সঙ্গে জাপানের সময়ের প্রায় সাড়ে তিন ঘন্টার তফাৎ। নিশিকাশাইয়ে যখন ভোর আমাদের দেশে   তখন মাঝরাত। সকাল থেকে আকাশের মুখ ভার। চা পান করে বাইরে ঘুরতে বেরোবার প্রস্তুতি নিচ্ছি সাবধানবাণী শুনলাম রুম হিটারের জন্য ঘরের উষ্ণতা আরামদায়ক। বাইরের ঠান্ডা হাওয়া থেকে বাঁচতে উপযুক্ত গরম জামা লাগবে। সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম দিনের আলোয় এলাকাটা ঘুরে দেখব বলে। এডোগাওয়া নামকরণের উৎস হল এডো নদী। এডোগাওয়া ওয়ার্ডের  পূবদিক দিয়ে বইছে একটা ছোট্ট নদী, নেহাতই সাদামাটা। কিন্তু এমন একটা সাদামাটা নদীর তীর বরাবর বানানো হয়েছে সুন্দর একটা রাস্তা যেখানে মনের সুখে সাইকেল চালানো যায় আর হাঁটাহাঁটি করা যায়। চোখে পড়ল অনেক বয়স্ক মানুষ সেখানে রীতিমত ঘাম ঝরিয়ে দৌড়োদৌড়ি করছেন। নদীর ওপারে দেখা যাচ্ছে ছড়িয়ে থাকা টোকিও শহর। 

    নিশিকাশাইয়ের ঝকঝকে রাস্তাঘাট নিঝুম নিস্তব্ধ শান্তিময় পরিবেশ খুব ভাল লাগল। টোকিওর পূর্বদিকের এই শহরতলীর শান্ত মায়াময় আঁচলে যেন মায়ের আদর জড়িয়ে আছে। পথচলতি একজন দুজন ভারতীয় মানুষ দেখতে পেলাম। বিদেশে গিয়ে নিজের দেশের মানুষ দেখলে স্বত:স্ফূর্তভাবেই মনের মধ্যে আত্মীয়তারবোধ ফুটে ওঠে। হোক না মানুষটা অচেনা। কথায় কথায় জানলাম নিশিকাশাইয়ের আদরের নাম লিটল ইন্ডিয়া। অবাক হলাম শুনে, মনে আগ্রহ জাগল এমন নামের কারণ কি?  জানা গেল অনেক ভারতীয় এডোগাওয়া ওয়ার্ডের নিশিকাশাইতে থাকেন। তাঁদের অধিকাংশ আই টি সেক্টরে চাকরি করেন। এডোগাওয়া ওয়ার্ড অফিসের মতে প্রায় চার হাজারের কাছাকাছি ভারতীয় থাকেন নিশিকাশাইতে। সংখ্যাটা জাপানের মোট ভারতীয়ের দশ শতাংশ আর টোকিও র মোট ভারতীয়ের ত্রিশ শতাংশ। এ প্রসঙ্গে আর একজন মানুষের কথা না বললে আমার এই পর্ব অসম্পুর্ণ থেকে যাবে। তিনি হলেন জগমোহন চন্দ্রানী। ভদ্রলোকের সম্বন্ধে গল্প শুনে দেখা করবার প্রবল ইচ্ছা জাগল মনে। মিস্টার চন্দ্রানী শুধু ভারতীয় নন ওনার সঙ্গে কলকাতার একটা যোগসূত্র আছে জানতে পেরে মন যেন আরও উতলা হল ভদ্রলোকের সঙ্গে দেখা করার জন্য। চন্দ্রানীজীর পড়াশোনা শুরু হয় কলকাতায়। পরবর্তীকালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক। তারপর বাবার প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা দেখাশোনা শুরু করেন। ১৯৭২ সালে জাপান ব্ল্যাক টি আমদানী করার উদ্যোগ নেয়। চায়ের ব্যবসার সূত্রেই চন্দ্রানীজি ছাব্বিশ বছর বয়সে এলেন টোকিওর নিশিকাশাইয়ে এক বছর এখানে থাকার পরিকল্পনা নিয়ে। কিন্তু ভাল লেগে গেল জায়গাটা। অপরাধের সংখ্যা নেই বললেই চলে, মানুষজন খুবই অমায়িক। থেকে গেলেন এখানেই। সেই থেকে চল্লিশ বছর। কেটে গেছে। পরিবার নিয়ে এসেছেন এখানে, নিশিকাশাইতে ওনার বাড়ি অফিস সব আছে। চায়ের ব্যবসা রমরম করে চলতে লাগল। কিন্তু সেই পরিচয়ই সব নয়। তার চেয়েও এক বড় পরিচয় আছে ওনার। কাজের সূত্রে ভারত থেকে টোকিওতে আসা মানুষজনের কাছে চন্দ্রানীজি আজ পিতৃতুল্য আপনজন। দেশ থেকে আসা ইঞ্জিনীয়ার ছেলেরা প্রথমেই এসে যে সমস্যার মুখোমুখি হন তা হল থাকার জায়গা। এদেশের মানুষের মধ্যে বিদেশিদের প্রতি কিছুটা অনাস্থা থাকায় প্রাথমিকভাবে উনি নিজের অফিসেই  পার্টিসন করে কিছু মানুষের থাকার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু তাতেও স্থান সংকুলান না হওয়ায় কিছু নির্মাণকারী সংস্থার এজেন্টের সাথে কথা বলে বাড়ি ভাড়ার ব্যবস্থা করেন। ভারত থেকে আগতদের দ্বিতীয় যে সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় তা হল খাবার। অধিকাংশ ভারতীয় নিরামিশাষী হওয়ায় জাপানে এসে তাদের প্রায় না খেয়ে দিন কাটাবার যোগাড় হয়। 

    জাপানের খাদ্যাভ্যাস আর আমাদের খাদ্যাভ্যাসের বিস্তর ফারাক তার জন্য দায়ী। দেশের লোকের অসুবিধা চন্দ্রানীজির বুকে বাজল। কাজেই তিনি অফিস লাগোয়া একটা মিল রুম খুলে ফেললেন। মনে ভাবছেন ব্যবসাদার মানুষ নিশ্চয়ই দু পয়সা লাভের কথা কি ভাবেন নি? আসলে ভারত থেকে জিনিস পত্র আনিয়ে রান্না করে যখন অভুক্ত মানুষের মুখে ঘরের খাবার তুলে দিয়েছেন তখন ব্যবসাদার জগমোহন চন্দ্রানী নয় দেশভক্ত চন্দ্রানীজিকেই দেখতে পেয়েছেন সেই মানুষগুলো। তাই তো উনি এদের কাছে পিতৃতুল্য। ধীরে ধীরে স্থানীয় জাপানীরাও ভারতীয় খাবার চেখে দেখার জন্য আসতে শুরু করলেন। ভিড় বাড়তে লাগল। তৈরি হল স্পাইস ম্যাজিক ক্যালকাটা। নামকরণেই বোঝা গেল যত দূরেই থাকুন কলকাতাকে উনি ভোলেন নি। 
    মনে মনে একটা টান অনুভব করলাম। ওনার সাথে দেখা করতেই হবে। এদিকে সকালের ভ্রমণ সেরে ফিরতেই বোনের সাজ সাজ রব শুরু হল। স্বামী স্ত্রী উত্তেজনায় টান টান হয়ে আছে আমাদের কেমন করে সব ঘুরিয়ে দেখাবে। লম্বা লিস্ট দেখে ভিরমি খাওয়ার যোগাড়। বুঝলাম আগামী পনেরো দিন পায়ের তলায় জুতোর সঙ্গে সর্ষে দানাও যোগ হল। শুনলাম আজ খাওয়া দাওয়ার পর চেরি ফুল ফোটা দেখতে সিঞ্জুকু গার্ডেন যাওয়া হবে। অতএব ব্রাঞ্চ( ব্রেক ফাস্ট + লাঞ্চ) সেরে বেরিয়ে পরলাম সিঞ্জুকু গার্ডেন দেখতে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন