এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • অধিনায়ক জ্যোতি! 

    Muhammad Sadequzzaman Sharif লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৪ মার্চ ২০২২ | ৭১৭ বার পঠিত
  • পাঁচ মার্চ বাংলাদেশ সময় ভোর চারটায় যখন বাংলাদেশ আর দক্ষিণ আফ্রিকার নারী ক্রিকেট দলের  বিশ্বকাপের খেলা শুরু হবে তখন আমাদের অবস্থা কী হবে? বাকিদের খবর জানি না, আমি তো এখন থেকেই, যখনই চিন্তা করি তখনই আবেগে থরথর কম্পন শুরু করে দেই। প্রথমবারের মত বাংলাদেশ নারী দল ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলছে এটা জাতিগত ভাবেই দারুণ একটা ব্যাপার। কিন্তু কালকের ম্যাচ আমাদের জন্য শুধু বাংলাদেশ নারী দল বিশ্বকাপ খেলছে এখানেই সীমাবদ্ধ থাকছে না। কেন আমার এই আবেগ? কারণ বাংলাদেশ প্রথমবারের মত ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলবে আর সেই দলকে নেতৃত্ব দিবে নিগার সুলতানা জ্যোতি! আমাদের জ্যোতি! আমাদের দুর্দান্ত জ্যোতি, অবিশ্বাস্য জ্যোতি, ক্যারিসমেটিক জ্যোতি, আমার বোন জ্যোতি, আক্ষরিক অর্থেই আমাদের ঘাড়ে পিঠে বড় হওয়া জ্যোতি! 

    শেরপুর জেলা যে কোন মাপকাঠিতেই খেলাধুলায় পিছিয়ে পরা একটা জেলা। এখান থেকে ছেলেদের দলেরই এমন কোন বড় মুখ করে বলার মত সাফল্য নাই। বিভিন্ন জেলার সাথে খেলা হত, আমরা হারতাম, খুব ফাইট দিতাম আর কখন কখন কালেভদ্রে জিততাম। এই ছিল আমাদের জেলার ক্রিকেটের চিত্র। যার কারণে আমাদের জেলার এমন কোন কর্তাব্যক্তি তৈরি হয় নাই যারা বোর্ডে শক্ত করে কোন অবস্থান নিবে। দুষ্টচক্রের মত সেই কারণেই আমরা একই বৃত্তে ঘুরপাক খেতাম। এই যখন অবস্থা ক্রিকেটের তখন এই জেলার একজন মেয়ে ভাইয়ের সাথে মাঠে গিয়ে ক্রিকেট খেলবে বলে স্বপ্ন দেখা শুরু করেছে! অবিশ্বাস্য না?  স্বপ্ন না সত্যি সত্যিই মাঠে যাওয়া শুরু হয়ে গেল জ্যোতির। শেরপুর স্টেডিয়ামে বীজ বপন করা হল, চারা হল, চারা গাছ আস্তে আস্তে আড়মোড়া ভেঙে আকাশ পানে রউনা করল তার শাখা প্রশাখা। ধীরে ধীরে শুরু হল জ্যোতির পথ চলা। 

    বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বা বিকেএসপি পর্যন্ত জ্যোতির চলায় নানা বাধা আসছে। প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়েছে। জ্যোতি সব দূরে ঠেলে এগিয়ে গেছে। ওর চরিত্রের এই দিক এখন পর্যন্ত ওর সবচেয়ে বড় অস্ত্র হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। বিকেএসপি পর্যন্ত যাওয়ার পরে আমরা বুঝে গেছিলাম জ্যোতি ওর পথ চিনে নিয়েছে। এরপরে শুধুই অপেক্ষা কবে আসল স্বীকৃতি আসে তার, কবে জাতীয় দলের দরজা ওর জন্য খুলবে। বয়স কম এই জন্য অপেক্ষার প্রহর দীর্ঘ হয়েছে। একদিন সেই সংগ্রাম শেষ হল। নারী দল পাকিস্তান যাবে, জ্যোতি ডাক পেল জাতীয় দলে। আমরা বিস্ময়ে হতবাক হয়ে দেখলাম পিছিয়ে পরা একটা জেলা থেকে একটা মেয়ে জাতীয় দলে ক্রিকেট খেলতে চলে গেল। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে টি টুয়েন্টি ম্যাচের মাধ্যমে পাকিস্তানের করাচিতে অভিষেক হয়ে গেল জ্যোতির! আমরা দেখলাম আমাদের জ্যোতি বাংলাদেশের জার্সি পরে জাতীয় সঙ্গীত গাইছে, মাঠে নামছে!  এরপরে আর পিছন ফিরে দেখা নাই। যেহেতু আমাদের কেউ ছিল না কথা বলার, না আমাদের আত্মীয় স্বজন না আমাদের জেলার ক্রিকেটের মাথারা তাই জ্যোতির সাফল্যই ওর জন্য কথা বলেছে, তরতর করে এগিয়ে গেছে ও। এরপরেই এশিয়া কাপে জ্যোতির অসাধারণ ব্যাটিং জিতিয়ে দিল আমাদের এশিয়া কাপ। ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ! 

    এরপরে বিভিন্ন ছোটখাটো জায়গায় নেতৃত্ব দেওয়া শুরু করে জ্যোতি। নারী উদীয়মান দল, নারী এ দল ইত্যাদি দলের নেতৃত্ব জ্যোতির হাতে আস্তে আস্তে আসা শুরু করল। আমরা আবার মনের কোনে স্বপ্ন লুকিয়ে অপেক্ষা করতে থাকলাম। নিজেরা নিজেরাই আলাপ করি, বোর্ডের কোন পরিকল্পনা আছে জ্যোতিকে নিয়ে? হবে কি? একদিন হবেই হবে! এত অল্প বয়স, দলে সিনিয়ররা আছে কাজেই এই অপেক্ষা যে দীর্ঘ হবে তা আমরা ধরেই নিয়েছিলাম। মাঝে মধ্যে টুকটাক খবর পেতাম, সবই আশার কথা, কিন্তু চূড়ান্ত খবর না পাওয়া পর্যন্ত সবই হতাশার খবর হয়ে রইল। সিনিয়রদের দলে থাকার কারণে জ্যোতিও ঠিক তৈরি ছিল না দলের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য। আরও সময় যাক এইটাই ছিল ওর কথা। আমি আমার স্বল্প বুদ্ধিতে ওকে একদিন বলছিলাম, তুই সিনিয়ররা থাকতে দায়িত্ব নিতে চাস না এইটা ঠিক আছে, কিন্তু তুই এমন ভাবে না করিস না যেন বোর্ড ভাবে তুই নেতৃত্ব দিতেই আগ্রহী না! জ্যোতি আমার চেয়ে দুইশ গুন স্মার্ট মানুষ। ও জানে কখন কোথায় কী বলতে হবে আর করতে হবে! আমার পরামর্শের আসলে ওর কোন দরকার ছিল না। এই করতে করতে গত বছর আসল কাঙ্ক্ষিত সেই খবর, জ্যোতি বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের টি টুয়েন্টি দলের অধিনায়ক! এর পিছন পিছনই এসে গেল ওয়ানডে দলের অধিনায়কের খবর, জ্যোতি হল নারী ক্রিকেট দলের অধিনায়ক! 
    যে সালমা খাতুনকে আইডল ভেবে জ্যোতির খেলা শুরু সেই সালমা খাতুন জ্যোতির নেতৃত্বে এবার বিশ্বকাপ খেলবে! কত বড় অর্জন একজন খেলোয়াড়ের জন্য? অকল্পনীয় এক মুহূর্ত হতে যাচ্ছে জ্যোতির জন্য। আমরা একটা অসাধারণ সময়ের জন্য অপেক্ষা করছি। আমাদের অনুভূতি বলে বুঝান সম্ভব না। এই শেষ মুহূর্তে আমার খালা খালুকে ধন্যবাদ দেওয়া ছাড়া আর কিছুই বলার নাই। অসীম এই যুদ্ধে উনারা যেভাবে জ্যোতির সাথে থেকেছে তা যারা না দেখেছে তারা কোনদিন বুঝবে না। মফস্বল শহরে হেঁটে গেলেও তিনজন মন্তব্য করবে তার হাঁটা নিয়ে সেখানে দিনের পর দিন জ্যোতিকে মাঠে নিয়ে যাওয়া, নানা মানুষের নানা কথা শুনেও লক্ষ্য পূরণে অবিচল থাকা এই সব কোন সাধারণ কাজ না। সম্রাট ভাই আর স্বপন ভাইয়ের কথাও বলতে হয়। সম্রাট ভাই হচ্ছে জ্যোতির আপন বড় ভাই, যিনি স্বপ্নটা ঢুকিয়ে দিয়েছিল ওর মাথায় আর স্বপন ভাই হচ্ছে ওর প্রথম কোচ, যার হাত দিয়েই শুরু জ্যোতির জ্যোতি হওয়া। 

    তবে এই দারুণ সময়ে দাঁড়িয়ে আমার শুধু মনে হচ্ছে আমাদের উঠানে আমরা চার ভাই আর সম্রাট ভাই গোল হয়ে দাঁড়িয়ে আছি, জ্যোতি তখন পা ফেলা শুরু করেছে হয়ত, কোলেই থাকে বেশি। আমরা গোল হয়ে দাঁড়িয়ে ওকে একজনের কোল থেকে আরেকজনের কোলে ছুঁড়ে দিচ্ছে, বালিশের মত, একজন ধরে আবার অন্যজনের দিকে ছুঁড়ে দিচ্ছে! জ্যোতি ভয় পাওয়ার পরিবর্তে খিলখিল করে হাসছে! আমার কানে এখনও ওই হাসির শব্দই ভেসে আসে! আহা জ্যোতি! আমরা বল মারতাম আর জ্যোতিকে বলতাম দৌড় দিয়ে বল নিয়ে আয়! ঝড়ের বেগে, বাতাসের আগে দৌড় জ্যোতির! আহা সময়! 
    জ্যোতির জন্য শুভেচ্ছা। জ্যোতি তুই তোর মতো করেই এগিয়ে যা। তোর কারো মত হাওয়ার দরকার নাই। তুই তোর মত হ, বাকিরা তোর মত হোক! কোন নিয়ম, বাধা তোর জন্য না। তুই পথ চলবি, পথ তৈরি হবে, পরিচিত পথেই হাঁটতে হবে এমন কোন কিছুই তোর জন্য প্রযোজ্য না। এখন শুধু আমরা না, পুরো দেশ তাকিয়ে আছে তাদের অধিনায়কের দিকে। প্রধানমন্ত্রী দেখবে, রাষ্ট্রপতি দেখবে, তোর মুখের কথা ছাড়া সামনের প্রায় এক মাস কোন খবর তৈরি হবে না জাতীয় পত্রিকার খেলার পাতায়। তুই আলো, তুই উজ্জ্বল, তুই মুকুট, তুই জ্যোতি! 
     
     
    (আবেগতারিত হয়ে লেখা। আমার সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ। কিন্তু আমি সৌভাগ্যবান যে আমার এই ব্যক্তিগত আবেগের খবর আজকে জাতীয় খবরও হয়ে গেছে। বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল আগামীকাল মানে পাঁচ মার্চ ভোর চারটায় খেলতে নামছে। যে দলটা খেলতে নামছে তার নেতৃত্ব দিচ্ছে আমার বোন, আমার কাজিন, যার বেড়ে উঠা আমাদের কোলে পিঠে, আমাদের চোখের সামনে। প্রথমবারের মত ওয়ানডে খেলছে বাংলাদেশ আর সেই দলের নেতৃত্ব দিচ্ছে আমার বোন, এইটা আমাদের জন্য অবিশ্বাস্য একটা প্রাপ্তি। কোন কারণ ছাড়াই লেখলাম লেখাটা। আমি যেহেতু ভাল আর কিছু পারি না, টুকটাক একটু লিখতেই পারি তাই মনের যা আসল তাই লেখলাম। ভুল ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।) 
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৪ মার্চ ২০২২ | ৭১৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Neptune_Pluto | 119.30.39.139 | ০৪ মার্চ ২০২২ ২২:৫৮504692
  • সুখবর ।..আপনার কাজিনকে অভিনন্দন !
  • Kishore Ghosal | ০৫ মার্চ ২০২২ ১৩:১৫504713
  • আপনার আবেগে জ্যোতি আরো জ্যোতির্ময়ী হয়ে উঠলে। অনেক শুভেচ্ছা আর আশীর্বাদ করি, জ্যোতি বাংলাদেশ এবং আমাদেরও - ভারতের বাঙালীদেরও - মুখ উজ্জ্বল করুন। 
  • Ranjan Roy | ০৫ মার্চ ২০২২ ১৮:৫০504717
  • শরীফ ভাই ,
     বোন নিগার সুলতানা জ্যোতির জন্যে আপনার আবেগের একটু কণা আমিও অনুভব করছি। আমার বাপ-ঠাকুর্দা পুরনো ময়মনসিং জেলার কিশোরগঞ্জ মহকুমার বাজিতপুরের। যতদূর মনে আছে  শেরপুরও ময়মনসিং জেলার। 
       বাংলাদেশের মেয়েদের জাতীয় দলের জন্য আমারও শুভেচ্ছা রইল। এগিয়ে চলুক বোন জ্যোতি দেশের পতাকা হাতে নিয়ে। ওর দুর্দান্ত ব্যাটিং আর অধিনায়কত্বের কথা সবার মুখে মুখে ফিরুক।
  • Aranya | 2600:1001:b000:8069:89eb:24cf:c393:f4e | ০৬ মার্চ ২০২২ ০৭:২৩504737
  • খুবই খুশী হলাম 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন