এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • স্প্রিন্টার - ৯

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৯ জানুয়ারি ২০২২ | ৪৮০ বার পঠিত
  • অভ্রর শরীরের ভিসেরা ফরেনসিকে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট আসতে সময় লাগবে। পাকস্থলিতে কোন বিষ ছিল কিনা সেটাও দেখা হবে। পেটে বিষ পাওয়া গেলে আত্মহত্যায় মৃত্যুর সম্ভাবনা প্রবল হবে। নইলে আবার ঘোটালা ....

    ঘটনাটা বড় আকার নিল। কোন বিশেষ কারণে তদন্তটা স্থানীয় থানা থেকে লালবাজারে সরে গেল। চিত্রতারকার স্বামী বলে কথা। তিনদিনের মধ্যে লাভলিকে চারবার ডেকে পাঠানো হয়েছে কথাবার্তা বলার জন্য ‘তদন্তের স্বার্থে’। হেডকোয়ার্টার থেকে কৌস্তভকেও বলা হয়েছে লাভলির সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে তার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে।

    লাভলির জীবন লেডিজ পার্কের মধুর নির্মল প্রাণস্পন্দনময় পরিমন্ডল থেকে আবার কাঁটার বনে এসে পড়ল। অন্তর বাহির দিবারাত্র ক্ষতবিক্ষত হতে লাগল, যতটা না অভ্রর চলে যাওয়ায় তার চেয়ে বেশি মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানঘটিত তদন্ত প্রক্রিয়ার নিরন্তর বিড়ম্বনায়।

    এহেন জটিল সময়ে সত্যেন্দ্রনাথ মুখার্জি কিন্তু লাভলির পাশ থেকে সরে গেলেন না। তিনি লাভলিকে জানালেন যে সে যদি মনে করে তার বাড়িতে চলে আসতে পারে। এর আগেও অনেকে সুরক্ষাজনিত কারণে তার বাড়িতে থেকে মামলা চালিয়েছে। লাভলি বলল, ‘এখন তেমন কিছু ট্রাবল ফেস করছি না। দরকার পড়লে আপনাকে অবশ্যই জানাব। আপনি এবং মিস্টার লাহিড়ি যেভাবে আমার এই হার্ড টাইমে আমাকে মেন্টাল স্ট্রেংথ দিচ্ছেন তা আমি জীবনেও ভুলব না।আসলে আমার বাচ্চাটাকে নিয়েই আমার চিন্তা। এক সপ্তা ধরে ওকে স্কুলেও পাঠাতে পারছি না ডিউ টু প্যানিক। ভাবছি যদি কেউ ওকে এমব্যারাস করে..... ’
    — ‘ সেকি কথা। স্কুলে পাঠাও, স্কুলে পাঠাও ... .. কোন ভয় নেই। আই উইল টেক কেয়ার অফ ইট ..... ডোন্ট ওয়ারি। তোমাদের ফিল্ম ফ্রেটারনিটি তোমার পাশে দাঁড়াচ্ছে না? ’
    — ‘ হ্যাঁ অনেকে যোগাযোগ করেছে বাই ফোন। কিন্তু আজকাল কেউ কোন ব্যাপারে ডিরেক্টলি ইনভলভড্ হতে চায় না। সকলেই খুব স্কেপটিক্যাল হয়ে গেছে এখন। ঠিক আছে স্যার .... আমি কাল আবার আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করব।’
    —- ‘ ওকে ওকে .... গুড নাইট, টেক কেয়ার .... ’।

    দেবেশকে অনেক কষ্টে রাজি করানো গেল। তবে সে কোজিকোড়ে যেতে রাজি হল না কোনমতেই। সুরিন্দর প্রায় রোজই একবার করে ফোন করে স্পন্দনকে। খুব সাবধানে রাখতে বলে শুভকে। কোনরকম চোট যেন না লাগে। মাসল ফ্লেক্সিং এক্সারসাইজ যেন প্রতিদিন করে — এইসব পরামর্শ দেয় প্রায় প্রতিদিন। তার কাছে শুভর ব্যাপারটা একটা বিরাট ‘প্রেস্টিজ ফাইট’। দেবেশ বায়না ধরল শুভ যেন পুরো সপ্তাহটা মধ্যমগ্রামে থাকে। স্পন্দন প্রমাদ গনল। এখন এক সপ্তাহ এখানে থাকা মানে প্র্যাকটিসের দফা রফা। সে দেবেশকে অনেক বুঝিয়ে সুঝিয়ে এক সপ্তাহটা তিন দিনে নামিয়ে আনল। স্পন্দন দেবেশকে বলল, ‘তুমি চল না আমার বাড়িতে এক সপ্তাহ থেকে আসবে’। দেবেশ জিভ কেটে হেসে বলল, ‘কি যে বলেন আপনি .... সে আবার হয় নাকি! আমি কোথাও যেতি পারব না। আমি এখেনেই থাকব। আমার ভ্যান ফেলে কোথায় যাব? ওটাই আমার লক্ষ্মী।’

    সত্যেন্দ্রনাথ অত্যন্ত সংবেদনশীল মানুষ। কিন্তু লাভলি সংক্রান্ত দুর্বিপাকে তিনি বেশ আতান্তরে পড়ে গেলেন। কারণ কদিন বাদেই কোজিকোড়ে অলিম্পিক স্কোয়াড সিলেকশানের ফাইনাল মিট। শুভর জন্য শুভেচ্ছাসহ সেখানে তাকে যেতেই হবে। ট্রেনের টিকিট কাটা হয়ে গেছে। আবার কর্ত্তব্যের টানে এই বিপদের সময়ে লাভলিকে ফেলে যাওয়াটাও তার বিবেকে বাধছে। তিনি আজ দোতলার ঘরে বহু যুগের পুরনো একটা আর্মচেয়ারে বসে জানলা দিয়ে বাইরের দিকে তাকিয়ে একমনে ভাবতে লাগলেন। বহুক্ষণ ধরে নানারকম এলোমেলো ভাবনাচিন্তার পর সত্যেন্দ্রনাথ একটা জিনিস ঠিক করলেন। তিনি ঠিক করলেন তিনি লাভলিকে নিয়ে কোজিকোড়ে যাবেন। তারপর তার মনে হল সেটা কি আদৌ শোভনীয় হবে। লাভলি তো যেতে রাজি না-ও হতে পারে। তাছাড়া তার বাড়ির লোকই বা ভাববে কি!

    একজন যুবতী অভিনেত্রীকে নিয়ে..... । না না এসব কোন কাজের কথা নয়, তিনি ভাবলেন। তার প্রাক্তন সহকর্মী এবং পুলিশ ফ্রন্টের লোকজনই বা ভাববে কি ! লাভলির স্বামীর মৃত্যু নিয়ে তদন্ত চলছে এখন। এই সময়ে ওকে নিয়ে বাইরে যাওয়া ..... না না একেবারেই বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। সত্যেনবাবু ভাবলেন, বরং কৌস্তভকে বলা যেতে পারে লাভলির প্রপার টেক কেয়ার করার জন্য। ওর একটা সুবিধে হল কেসটা ওর চার্জে নেই। লালবাজারে ট্রান্সফারড হয়ে গেছে। তাই ও লোকাল পুলিশ অফিসার হিসেবে লাভলির দেখভাল করতেই পারে যেহেতু লাভলির একটা ছোট ছেলে রয়েছে।

    .......... ......... ..........

    শুভরা শেষ পর্যন্ত ভালোয় ভালোয় কোজিকোড়ে এসে পৌঁছল সকাল দশটা নাগাদ। দলবল কিছু কম হয় নি। মোহিনীমোহন নিরুপমা তো আছেনই, তাছাড়া স্পন্দন পায়েল এবং তাদের ছেলে, পুত্রসহ লাভলি কৌস্তভ, সত্যেনবাবু এবং শেষ মুহুর্তে টিকিট কেটে দেবেশ নস্কর এবং স্বয়ং ব্রজেন বক্সীও। সত্যেনবাবুর বার্থ ছিল অবশ্য অন্যত্র। তিনি কোজিকোড়ে ওদের সঙ্গে মিলিত হলেন।

    হ্যাঁ লাভলির যাওয়াটা ঠিক হল তার নিজেরই প্রবল আগ্রহে। কোন দোটানাকে সে চড়ে বসতে দিল না। সমস্ত বিধিনিষেধ ও সংকোচের জাল সে ছিঁড়ে ফেলে দিল। সে একটু অনাবিল মুক্ত হাওয়ায় নিশ্বাস নিতে চায়। শুভ নস্করের বন্য গতির পাখায় সওয়ার হয়ে উড়ে যেতে চায় বহু বহু দূরে .....।

    স্টেডিয়াম জমজমাট। অ্যাথলেটিক্স-এর প্রতিযোগিতা দেখার জন্য এত লোক ভাবাই যায় না। এটা অঞ্চল বিশেষের ওপর নির্ভর করে। ফিল্ডের নানা প্রতিযোগিতা সকাল নটা থেকে শুরু হয়ে গেছে। জ্যাভেলিন এবং হ্যামার থ্রোয়িং ইভেন্ট চলছে। আর এক পাশে ডিসকাস থ্রোয়িং চলছে। দর্শকরা খুব উপভোগ করছে। কি রঙীন পরিবেশ। কি সজীব প্রাণময় আবহ। নানা যন্ত্রণায় জর্জরিত লাভলি রায়ই হোক, সদা প্রফুল্ল ব্রজেন বক্সী হোক, বিভ্রম বিভ্রান্ত মোহিনীমোহনবাবু হোন কিংবা দৃঢ়চেতা খেলা পাগল সত্যেন্দ্রনাথ মুখার্জি বা চৌখশ বুদ্ধিমতী গৃহিনী পায়েল রায় সকলে মনে প্রাণে আন্দোলিত হিল্লোলিত হতে লাগল এক উজ্জ্বল আলোয় স্নান করতে করতে।

    এখানে কিন্তু হিমের পরশ একেবারেই নেই। তাপমাত্রা এখনই আঠাশ ডিগ্রীর কাছাকাছি।

    এখানে হিটের কোন ব্যাপার নেই। শুধু ফাইনাল। নয় দশমিক সাত সেকেন্ডের মধ্যে দৌড়তে হবে একশ মিটার। নইলে ছাঁটাই।ঘোষণার ফাঁকে ফাঁকে হিন্দী ফিল্মের হিট গান বাজছে হাল্কা আওয়াজে।

    শুভ এবং আরো সাতজন যখন স্টার্টিং ব্লকে দাঁড়াল তখন বেলা সাড়ে বারোটা বাজে। পাঁচ নম্বর লেনে শুভ নস্কর। ক্রাউচ করল আটটা শরীর। দেবেশ সব দেখেশুনে হাঁ হয়ে গেছে। গ্যালারিতে বসে হুমড়ি খেয়ে পড়ল চোখ ছানাবড়া করে। সত্যেনবাবু ‘কাম অন .... কাম অন শুভ .... ক্রিয়েট এ হিস্ট্রি’ বলে চেঁচাতে লাগলেন। একশ মিটারের স্প্রিন্ট তার জীবনের সবচেয়ে উত্তেজক ঘটনা। ব্রজেনবাবু পরমানন্দে দন্ত বিকশিত করে ট্র্যাকের দিকে তাকিয়ে রইলেন। লাভলি রায়ের মনে ঝোড়ো হাওয়া বইতে লাগল। স্থির চোখে তাকিয়ে রইল ওৎ পেতে বসা আটটা চিতার দিকে। মোহিনীবাবু কোলের হাত রেখে চোখ বুজে বসে আছেন। বোধহয় ইষ্টদেবতাকে স্মরণ করছেন। পায়েলের মনে কোন অতিরিক্ত উত্তেজনা নেই।সে শুভর জয় সম্পর্কে পুরোপুরি নিশ্চিত।

    শুভ একটা অসাধারণ স্টার্ট নিল। পঞ্চাশ মিটার লাইনে শুভ ঠিক তার পিছনের জনকে তিনফুট পিছনে ফেলল। বাকি পঞ্চাশ মিটার গেল অবিশ্বাস্য গতিতে। রকেটের গতিতে। সময় — নয় দশমিক তিন সাত সেকেন্ডে। বিস্ময়ে স্তব্ধ হয়ে গেল স্টেডিয়ামে উপস্থিত সকলে। স্পন্দন দুহাতের মুঠি ঝাঁকাতে লাগল। দেবেশ নস্কর ব্যাপারটা কি হল ঠিক বুঝতে না পেরে এর ওর মুখের দিকে তাকাতে লাগল।

    লাভলির এক অনিন্দ্যসুন্দর অনুভূতি হতে লাগল। শুভর দিকে তাকিয়ে রইল এক অদ্ভুত দৃষ্টি মেলে। আর কৌস্তভ লাহিড়ি লাভলির মুখের দিকে তাকিয়ে তার মনের ভাষা পড়ার চেষ্টা করতে লাগল।

    তার পকেটে হঠাৎ মোবাইলের কম্পন অনুভূত হল।
    — ‘ হ্যাঁ প্রীতম .... বল কি খবর ....’
    — ‘ ফরেনসিক রিপোর্ট এসে গেছে স্যার .... ’
    — ‘ আচ্ছা আচ্ছা .... কিছু ডিটেকটেড হয়েছে ?’
    — ‘ স্টম্যাকে পয়জন পাওয়া গেছে। তাই সুইসাইডের পসিবিলিটিটাই স্ট্যান্ড করে যাবে মনে হচ্ছে । এখন দেখি হেডকোয়ার্টার কি ডিসিশান দেয় । হোমিসাইড পসিবিলিটি রুলড আউট হবার চান্সই বেশি .....'
    — ‘ আচ্ছা ঠিক আছে .... থ্যাঙ্ক ইউ.... এখন রাখছি।’

    কৌস্তভ দেখল সত্যেন্দ্রনাথবাবু লাভলিকে কি সব বোঝাচ্ছেন হাত নেড়ে নেড়ে। লাভলি বিহ্বল দৃষ্টিতে শুভর দিকে তাকিয়ে আছে। শুভ কোমরে হাত দিয়ে মাথা নীচু করে কি যেন ভাবছে।

    দুশো মিটার স্প্রিন্টিং-এর ঘোষণা হচ্ছে।

    (আগামী পর্বে সমাপ্য)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন