এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • পৌষ সবাইকে ডাকে না, কাউকে কাউকে হাত ছানি দেয়!  

    Asok Kumar Chakrabarti লেখকের গ্রাহক হোন
    ২১ ডিসেম্বর ২০২০ | ৮৫২ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)


  • “সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি, সারা দিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি।”

    প্রথম ভাগের ছড়া ভোলা কঠিন, অথচ হাবভাব দেখে মনে হয়না, কেউ মনে রেখেছেন! আদৌ ছড়াটি পড়েছেন বা কানে গেছে কোনো দিন, তাও ধরে নিতে কষ্ট হয়, এ কোন সকাল দেখছি আমরা?

    রাস্তার মোড়ে চায়ের দোকানে মানুষের জটলা, হাতে ধরা প্রভাতী সংবাদপত্র, বুঝুক না বুঝুক, সব বিষয়ে কথা বলা চাই! কি সব মুখের ভাষা, কোথায় থামতে হবে জানা নেই! আলোচনা চালাতে গেলে দু'জন লোক লাগে, কথায় কে কাকে হারাবে? কেউই পিছু হটতে রাজী নয়। রকের ভাষা তবু ভালো ছিল, এখনকার ভাষা পাশে দাঁড়িয়ে থাকলেও বোঝা দুঃসাধ্য, এ এক আজব কথোপকথন! যে বলছে অন্য দিকে যে শুনছে এই দু'জন ছাড়া কেউই কোনো কিছু বুঝে উঠতে পারবেন না! অভিনব এই বাক্যালাপের অভিধান এখনও বাজারে বেরোয়নি,ফলে , অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে ঘটনা আঁচ করে ওঠার অনেক আগেই! গোয়েন্দা তৎপরতা টোটালি ফেলিওর বলে কাগজের পাতায় খবর ছাপা হচ্ছে প্রায় প্রতিদিনই। সকালে ঘুম থেকে উঠে ভালো হয়ে থাকবো বলে মনে মনে প্রতিজ্ঞা করে মানুষ যদি পথে নামতো, পুলিশ প্রশাসনের তাহলে কেস ডাইরি লিখতে বসতে হতো না রাতদিন থানায় বসে। রাম রাজত্ব কেউ কি চোখে দেখেছে?

    ইয়ং জেনারেশন দেখলে সবাই তটস্থ, কখন কি করে বসে, যতই বাবা বাছা করা হোকনা কেন, ছেলে ছোকরার দল সব সময় উল্টো বুঝলি রাম! নিশ্চয়ই অন্য কোনো ধান্ধা আছে, এই রকম মনোভাব, কড়া এটিচুড ! এইভাবেই গায়ে পিঠে হাত বুলিয়ে যদি সবাই চলতে পারতেন, উত্তেজনা হানাহানি অনেক কমে যেত! কিন্তু কেউই পিছু হঠতে রাজী নয়, ইট মারলে তাই পাটকেল খেতে হচ্ছে। সামান্য ঘটনা হঠাৎ দাঙ্গার চেহারা নিচ্ছে, লেখাপড়ার কোনো দাম নেই! ছোটবেলায় শোনা ছড়া, নীতি কথা পুঁথি হয়েই মনে গেঁথে রইলো, দৈনন্দিন জীবনে কোন কাজে এলনা!

    দিন যায়, কথা থাকে। অতীতকে পিছনে রেখে সামনে এগিয়ে যাওয়ার নামই জীবন। কিন্তু জীবনের প্রতীকগুলো বড় দ্রুত গতিতে ম্লান হয়ে যাচ্ছে। একে কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না! এই সময় একজন মহাপুরুষ যদি ধরায় ধরা দিতেন! মানুষ বিশ্বাস করতে পারেন, এমন কাউকে আমরা মনে মনে খুঁজছি, যিনি সত্যিকারের দিশারী হয়ে যদি এগিয়ে আসেন, সমাজের চেহারাটাই পাল্টে যায়!

    ফেলো কড়ি, মাখো তেল। তুমি কি আমার পর? এই মুহূর্তে দুনিয়ার চাকা গড়াচ্ছে হুবহু এই নিয়মে! ওপর ওপর যতো ভাব ভালোবাসা, ভেতরে মিছরির ছুরি! কে আপন, কে পর বোঝা দায়। ভদ্রতার আড়ালে অনেক সময় গভীর ফন্দি লুকোনো থাকে। আচমকা তীর এসে বুকে বেঁধে, তখন আর বাঁচার পথ থাকেনা! সভ্যতা, ভদ্রতার আজ আর কোনো বিশ্বাস যোগ্যতাই নেই। আধুনিক সমাজে শুধু দেখে যাও। মুখ খুললেই বিপদ। এই ভাবেই দিন কাটছে। সামনে নতুন বছর, আশার হাত ছানি, এসো হে একুশ, এসো এসো!

    একুশ সাল ভোটের বাদ্যি বাজিয়ে দুয়ারে হাজির। শীতেও মাথা ব্যথার যথেষ্ট কারন আছে। পাবলিকের নিত্যদিন হয়রানি। অবরোধ,ঘেরাও, লাঠির বাড়ি! এখনই এই চমকানি, না জানি ভোটযুদ্ধে কত মানুষের প্রাণ যাবে! চোখের বদলে চোখ, খুনের বদলা খুন, অথচ শান্তি বৈঠকে ঐকমত্য অবধারিত সত্য!

    “পৌষ তোদের ডাক দিয়েছে,আয় রে ছুটে আয়!” এখন কারো পৌষ মাস, কারো সর্বনাশ! লুটেপুটে খাচ্ছে একদল, অন্য দিকে কোনো গেরস্তই ভালো নেই। বাজার আগুন, পরিবেশ অশান্ত, নাক থেকে মাস্ক খোলা গেল না এখনো! মৃত্যুর চোখ রাঙানি অবিরাম।

    ওদিকে সাধারণ মানুষের জন্য হরেক ফাঁদ পাতা। ভুল করলেই সমূহ বিপদ, নিমেষে সর্বনাশ! টাকা খুইয়েছেন বহু বুদ্ধিমান মানুষ। সুরাহা দূর অস্ত। একই ভুল রোজ ঘটে চলেছে। আজ কোচবিহার তো কাল এই কলকাতায়। খবরের কাগজ পড়ে কি লাভ? কোনো শিক্ষাই তো হলনা আমাদের! যা গেছে, তা গেছে। আর কবে মানুষের চোখ খুলবে ? দোষ কারো নয় গো মা তারা!

    দিন কাল পাল্টেছে। কিন্তু আমাদের চালচলন বদলেছে কি? প্রতি নিয়ত উদ্ধত আচরণ অপর পক্ষের উত্তেজনা বাড়াচ্ছে। সাহায্য করার পরিবর্তে তেড়ে আসছে পথেঘাটে। বয়স্ক মানুষও রেহাই পাচ্ছেন না। সহবৎ উধাও। ধৈর্য্য কর্পূর হয়ে উবে গেছে কবেই। কিছু বলতে গেলেই সমাজ বিরোধী, নয়তো গোলমেলে লোক। বরাত ভালো বেঁচে ফিরে এসেছেন। গণধোলাই বা জনরোষে পিটিয়ে মারার ঘটনা এখন খবরের কাগজে সমান গুরুত্ব দিয়ে ছাপা হয় না।এ রকম ঘটনা প্রতিদিন কতই তো ঘটে! যার গেল,তার গেল। খবর বাসী হলে কে মনে রাখে?

    দেওয়াল তুমি কার? যে আগে দখল নিতে পারবে অবশ্যই তার। বাড়ির মালিক কার কাছে যাবে? বাড়িতে চুপচাপ বসে থাকাই ভদ্রলোকের কাজ। গাল বাড়িয়ে চড় খাওয়ার দরকার কি? ভোট পরিচালনা করেন যিনি, তার নাম গণদেবতা। তাকে চটাতে যাবে, এমন মূর্খ কে আছে?

    পরিবেশ দূষণ রুখতে নিয়ন্ত্রণ পর্ষৎ আছে। ভাষা দূষণ আটকাতে কোনো কমিটি গঠন হয়েছে বলে জানা নেই। দুবেলা যা নয় তাই বলে যাচ্ছে একদল লোক। পাল্টা জবাব ছুঁড়ে দিচ্ছে অপর পক্ষের মুখপাত্র। ছোটরা কি শিখছে? পরবর্তী প্রজন্ম বেশি মাত্রায় মুখর, অতিরিক্ত শোভন। সৌজন্য কি জিনিষ তারা শেখেইনি! বাবা মা সম্পূর্ণ অসহায়। শিক্ষক সাহস দেখাননি। ফলে, সহবতের পাঠ অধরাই থেকে গেছে।

    ফেসবুক-নির্ভর ছেলেমেয়েরা একটা জিনিস খুব ভালো রকম রপ্ত করে ফেলেছে,তা হল মিথ্যে কথা বলা। ডুবে ডুবে জল খাচ্ছে, শিবের বাবাও টের পাচ্ছে না ! চ্যালেঞ্জ করার উপায় নেই, তাহলে তো নিজের বিপদ ডেকে আনতে হয়, অতশত জানার দরকার কি?

    এখন যেভাবে আমরা বেঁচে আছি, তাকে কি বাঁচা বলে? কোনরকমে গোঁজামিলের আসর, দিনটা কেটে গেলো এই যথেষ্ট, প্রত্যাশা বলে কিছু নেই।

    কেউই কথা রাখেনি, আশার আলো কোথায়? একেবারে হতাশায় মোড়া আপাদমস্তক। দুঃখী মানুষগুলোকে দেখলে সহজেই চেনা যায়।

    -“আর বলবেন না মশাই! সেই যে শুরু হল, সহজে থামানো যায় না। যা বলবেন কম বেশি, তা আপনার আমার মনের কথা। সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা বৃথাই। কেন না, কেউই অন্য লোকের ভাষন শুনতে চায় না। বলাই তাদের একমাত্র কাজ!”

    পৌষ সবাইকে ডাকে না, কাউকে কাউকে হাত ছানি দেয়। কনকনে শীতে লেপ তোষক ছাড়া রাত কাটানো অসম্ভব। কিন্ত ক’জনের কপালে তা জোটে?

    বয়স্ক মানুষদের শীত সহজেই কাবু করে ফেলে। কিন্ত তাদের দেখা শোনার লোক নেই বেশির ভাগ বাড়িতেই। ছেলে বৌমা পৃথক ঠিকানায় থাকেন। ফোনে খবরাখবর দেওয়া নেওয়া চলে। রাত্রি গভীর হলে ভয় হয়। শরীর বিগড়োবে না তো? তখন প্রতিবেশী ভরসা। বহুতল ফ্লাটে তবু সুবিধা মেলে। কিন্ত নিজের বাড়ি হলে অন্য লোকের সঙ্গে যোগাযোগ করা খুবই কঠিন। বেশি রাতে কেউ ফোন ধরেন না । দৌড়ঝাঁপ করার মতো লোক কোথায়? শহরটা একদিন বৃদ্ধাশ্রমের চেহারা নেবে না তো? অনেক পরিবারে কর্মসূত্র হেতু একমাত্র ছেলে বিদেশে থাকে । হঠাৎ কিছু ঘটলে “পীস হ্যাভেন” ভরসা। ভিন রাজ্যে চাকরি করলেও , ছেলেমেয়ে না এসে পৌঁছনো পর্যন্ত সৎকার পেছিয়ে যায়!

    মানুষের জীবন এখন অনিশ্চিত। পদ্মপাতায় জল, এই আছে, এই নেই! বিশেষ করে ,বয়স্ক লোকেদের ফাঁড়া বা রিস্ক খুব বেশী। হঠাৎ করে বুকে ব্যাথা। কারো কারো বেলায়, ডাক্তার ডাকার সময়টুকুও পাওয়া যায়না। নিমেষে সব শেষ! এই পৌষের শীতে প্রবীণ মানুষজন বাড়ি ছেড়ে বেরোন খুব কম। সাবধানে থাকতে হয়। তা ছাড়া, ছেলে, পুত্রবধূ দেশের বাইরে। হঠাৎ কিছু হলে কে দেখবে? অনেক সনাতন পন্থী বাবা মায়ের অন্তিম ইচ্ছা মনের গোপন কোনে লুকোনো থাকে, যাওয়ার মুহূর্তে ছেলে বা মেয়ের হাত থেকে একটু গঙ্গা জল!

    এক চামচ গঙ্গা সেইসব পিপাসু বাবা মায়ের কতটুকু তৃষ্ণা মেটায় গবেষণার বিষয়। তবে শেষ ইচ্ছে ক'জনেরই বা মেটে? ভাগ্যিস, অতৃপ্ত আত্মাদের হা হুতাশ আমরা শুনতে পাইনা! “স্বর্গরথ” গন্তব্য ছাড়া ফিরেও তাকায় না যে!
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন