এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ধারাবাহিক  স্মৃতিকথা  শনিবারবেলা

  • ভাঙা দিনের ঢেলা- ৬

    বিমোচন ভট্টাচার্য
    ধারাবাহিক | স্মৃতিকথা | ০৭ নভেম্বর ২০২০ | ২৬৮৫ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • আমাদের বাবারা তাঁকে বলতেন বড়বাবু৷ এমনই ছিল তাঁর প্রভাব যে বিধায়ক ভট্টাচার্য বা ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সন্তানেরাও এখনো বলতে গেলে তাঁকে বলেন বড়বাবু।

    তিনি নাট্যাচার্য শিশিরকুমার ভাদুড়ি।

    উনিশশো সাতান্ন সালে আমরা বিশ্বরূপা থিয়েটারের পেছনে একটি পুরো বাড়িতে উঠে আসি। সেই বাড়িতেই আমাদের আগে থাকতেন নাট্যাচার্য শিশির কুমার ভাদুড়ী। আমার বয়েস তখন প্রায় আট। সেই বাড়িতে ছটি ঘর ছিল। বাবা বাড়িতে ঢুকেই বলেছিলেন একটি ঘর দেখিয়ে যে ওই ঘরটিতে( বিশাল ছিল সেই ঘরটি) কেউ থাকবে না। সেটি আমাদের ঠাকুর ঘর হবে। একটি পরিতক্ত ইজি চেয়ার দেখিয়ে বলেছিলেন - এই চেয়ারে কেউ কোনদিন বসবে না। কেন? জিজ্ঞাসা করেছিলেন মা, দাদা দিদিরা। বাবা বলেছিলেন ওই ঘরে থাকতেন বাবাদের " বড়বাবু", সয়ং শিশিরকুমার। ওই ঘরে বসেই প্রায় দু ঘণ্টা ধরে বাবা শুনিয়েছিলেন তাঁকে শরৎচন্দ্রের " বিপ্রদাস" এর নাট্যরূপ। অসুস্থ ছিলেন শিশির কুমার তখন। বিপ্রদাস করেছিলেন তার অনুজ, আর এক দিকপাল অভিনেতা বিশ্বনাথ ভাদুড়ী।। সেই আমি প্রথম শুনি শিশির ভাদুড়ীর নাম।

    বিশ্বরূপা থিয়েটারের সেই বাড়ি জুড়ে ছিল শিশিরকুমারের স্মৃতি। আমি দেখেছি কী অসম্ভব শ্রদ্ধা করতেন অভিনেতারা, কলাকুশলীরা শিশিরকুমারকে। শিশিরকুমারের দুই খাস অনুচরকে আমি দেখেছি। একজন তাঁর খাস চাকর রামচরণ। আমরা বলতাম রামচরণদা আর একজন তাঁর খাস ড্রেসার গোবিন্দ অধিকারী। আমাদের গোবিন্দ কাকা। এমনই প্রভাব ছিল শিশিরকুমারের যে বিশ্বরূপার তদানীন্তন মালিকদের দুজন, দক্ষিণেশ্বর সরকার এবং রাসবিহারী সরকারকে সকলে বলতেন মেজবাবু আর ছোটবাবু। বড়বাবু? নৈব নৈব চ। সেটা একমাত্র শিশিরকুমারের প্রাপ্য। প্রত্যেকদিন, কেউ না কেউ একবার শিশিরকুমাররের নাম নিতেনই। একটা শ্রদ্ধার জায়গা, সেই সময়েই আমার মনে ঢুকে গেছিল সে সব শুনে।
    দ্বিতীয়বার তাঁর কথা নিয়ে চর্চা হল উনিশশো ঊনষাট সালে। সকালে কাগজ পড়ে বাবা বললেন - এই হলেন বড়বাবু। দেখেছিস, পদ্মভূষণ ফিরিয়ে দিল। ভাবা যায়! বাবার অনেক আগে কাগজ পড়তাম আমরা ছোট তিন ভাই। খবরটা দেখেছিলান কিন্তু গুরুত্ব বুঝিনি।কেন প্রত্যাখ্যান করেছিলেন আজ আর মনে নেই তা। শিশিরকুমারের আর্থিক অবস্থা তখন ভাল নয়। তবু আত্মসম্মান মানুষকে কোথায় নিয়ে যেতে পারে তা শিশির কুমারের মধ্যেই আমি প্রথম দেখেছিলাম। সারাদিন অনেক অভিনেতা, অভিনেত্রী, থিয়েটারের লোকজন সেদিন এসেছিলেন আমাদের বাড়ি। সবাই আলোচনা করছিলেন এই প্রচণ্ড কঠিন আর্থিক সময়ে কোন শক্তিতে পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করার শক্তি পেলেন বড়বাবু। শেষে সবাই মেনে নিলেন একমাত্র 'বড়বাবু'ই করতে পারেন এমন কাজ।

    আমি শিশিরকুমারকে কোনদিন দেখি নি। অভিনয় দেখা তো দুরের কথা। কিন্তু বাবা, থিয়েটারের কাকা, জ্যাঠা, পিসিদের কাছ থেকে শুনে শুনে একটা ধারণা তৈরি হয়েছিল মনে। সেই ধারণার মানুষটির সমগোত্রীয় সম্মানীয় মানুষ থিয়েটারে আর দেখি নি আমি। কাছাকাছি, আমার মতে, আসতে পারেন অজিতেশ।

    আজকাল অনেক পুরস্কার ফেরতের কথা শোনা যায় আমাদের দেশে/ শহরে। কেউ দশ বছর আগে পাওয়া পুরস্কারও ফেরত দিচ্ছেন আর আমার দেখা সেই প্রথম মানুষটিকে মনে পড়বেনা যিনি নিজের আত্মসম্মান রাখতে প্রচণ্ড আর্থিক সমস্যা নিয়েও 'পদ্মভূষণ' প্রত্যাখ্যান করার সাহস দেখিয়েছিলেন সেই উনিশ শো উনষাট সালে, যখন এরকম কোন চল ছিলনা বললেই চলে ? গত মাসে তাঁর জন্মদিন চলে গেল। এসব কথা কেউই বলেননি। তাঁকে নিয়ে বিশেষ কথাবার্তাও দেখিনি।



    আজ  মনে হচ্ছে আরো কিছু যা আমি শুনেছি তার সম্বন্ধে লিখি।আসলে এ গুলি তো কেউ লিখবেন না। জানলেও লিখবেন না। 
    আমি যখন রামচরণদা কে দেখি সেই সাতান্ন সালে তখনই তাঁর বয়েস প্রায় ষাট। সব দাঁত পড়ে গেছিল। একটু তাড়াতাড়ি কথা বলতেন। রামচরণদা তখন মনে মনে হয় বাংলা থিয়েটারের সবচেয়ে প্রবীণ নাট্যকর্মী ছিলেন। গিরিশবাবুর সময় কাজ করেছেন বলতেন। বিহারে বাড়ি ছিল। গিরিশবাবু মারা যাবার পর দেশে চলে গিয়েছিলেন।ফিরে এসেছিলেন থাকতে না পেরে। শিশিরকুমার তাঁকে কাজে নিয়েছিলেন। প্রফুল্ল নাটক করছেন শিশিরকুমার। দেখেন রামচরণদা উইংস থেকে নাটক দেখছেন। এমনিতে খুব লাজুক ছিলেন রামচরণদা। শো শেষ হবার পর শিশিরকুমার রামচরনদাকে জিজ্ঞেস করেন - ' কী রে, কে ভাল অভিনয় করে। গিরিশবাবু না আমি? রামচরণদা বলবেন না কিছুতেই। এই ঘটনা আমরা শুনেছি গোবিন্দকাকার কাছে।  অনেক চাপাচাপির পর রামচরণদা বলেন,  আগের ' বড়বাবু' ভাল করতেন। হা হা করে নাকি হেসে উঠেছিলেন নাট্যাচার্য। বলেছিলেন - এইটা হল জেনারেশন গ্যাপ, আমাদের কিছুই এ ব্যাটার ভাল লাগবে না। রামচরণদাকে,  আমরা চলে আসার পর সম্বর্ধনা দেওয়া হয়েছিল বিশ্বরূপার পক্ষ থেকে। খুব আনন্দ পেয়েছিলাম পরিবারের সবাই। 

    থিয়েটারেই থাকতেন রামচরণদা। একটা ধুতি পরতেন, বেশীরভাগ সময় খালি গায়ে।  গান্ধীজির মত দেখতে লাগতো। সপ্তাহে অন্ততঃ দু থেকে তিনদিন আমাদের বাড়িতে খেতেন। যত আবদার ছিল আমার মায়ের কাছে।  শিশুর মতন সরল ছিলেন মানুষটি।

    আর একটা ঘটনা মনে পড়ে যাচ্ছে। বিশ্বরূপা থিয়েটারের লবিতে একটা বিশাল ব্লাকবোর্ড ছিল। কোন নামকরা অভিনেতা / অভিনেত্রী, নেতা প্রয়াত হলে সেই বোর্ডে বাবা লিখে দিতেন সেইদিন অভিনয় বন্ধ থাকার কথা। আহা, কী হাতের লেখা ছিল বাবার! চোখের সামনে সেই ব্লাকবোর্ড দেখতে পাচ্ছি যেন। সেই ব্লাকবোর্ড,  গোবিন্দকাকা বলতেন শ্রীরংগম থেকেই আছে। শিশিরকুমার শো বন্ধ করার পক্ষপাতী ছিলেন না। বলতেন,  অনেক দূর দূর থেকে দর্শক এসেছেন। তারা ফিরে যাবেন কেন?  এক বা দু'মিনিট নীরবতা পালন করলেই চলবে। তো বাংলা থিয়েটারের সর্বকালের সেরা অভিনেত্রীদের অন্যতম,  শিশিরকুমারের " সীতা" প্রভা দেবী প্রয়াত হয়েছেন। সবাই এসে শিশিরকুমারকে অনুরোধ করলেন শো বন্ধ রাখার। নাট্যাচার্য কিছু বললেন না। সকলে চলে যাবার পর হেড দারোয়ান সিপাই সিং( এঁকেও আমি দেখেছি) কে বললেন বোর্ডটা বাইরে নিয়ে আসতে। নিজে হাতে লিখলেন - "বাংলা থিয়েটারের সাম্রাজ্ঞী প্রভা দেবী আজ চলে গেছেন মহাপ্রস্থানে। শ্রীরংমের সব শো আজ বন্ধ থাকবে।" লিখে চলে গিয়েছিলেন নিজের ঘরে।

    এই ঘটনাগুলি আমার শোনা। এগুলি সত্য কিনা তাও জানি না আমি। তবে অনেক পরে কেতকী দত্তকে ( আমাদের কেতকীদি) জিজ্ঞেশ করাতে তিনি বলেছিলেন - কোথায় শুনেছিস? কে বলেছে? বলেছিলাম গোবিন্দকাকা। কেতকীদি বলেছিলেন - গোবিন্দদা বড়বাবুর খাস ড্রেসার ছিল রে। সব সময় সংগে থাকতো। আমি তো সেদিন বাড়ি থেকে বেরোই নি কিন্তু শুনেছিলাম শো বন্ধ ছিল। পাঠক, কেতকী দত্ত সেই ক্ষণজন্মা অভিনেত্রী প্রভা দেবীর মেয়ে। মদন দা,  কেতকীদির স্বামী,  বলেছিলেন - একেবারে ঠিক,  আমি সেই ব্লাকবোর্ডের লেখা দেখেছি। তবু আমি নিজে তো দেখি নি তাই এ ঘটনা সত্যি কিনা আমি জানি না।

    শিশিরকুমারকে আমি চোখে দেখি নি কোনদিন কিন্তু অগুনতি মানুষের চোখমুখ শ্রদ্ধায় পালটে যেতে দেখেছি তাঁর নাম উচ্চারণ মাত্র। অসংখ্য মানুষকে মাথায় হাত ঠেকাতে দেখেছি তার কথা উঠলেই। আমিও নাহয় হাতটা মাথায় ঠেকালাম একবার নাট্যাচার্য কে প্রণাম করার জন্য...।

    আলোকচিত্র, গ্রাফিক্সঃ ঈপ্সিতা পাল ভৌমিক, সায়ন কর ভৌমিক
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • ধারাবাহিক | ০৭ নভেম্বর ২০২০ | ২৬৮৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • santosh banerjee | ১৮ নভেম্বর ২০২০ ২০:০৫100456
  • ওই বলেনা ?""দেহ পট সনে নট সকলি হারায় """????তাই হয়েছে ! আমাদের দেশে ।.বিশেষ করে এই পোড়া বাংলায় কোনো শিল্পী তার যোগ্য সন্মান পান নি !! কেউ মনে রাখেও নি ! শিশির ভাদুড়ী ।..গিরিশ বাবু ..থেকে একালের  উৎপল দত্ত বা শম্ভূ মিত্র পর্যন্ত সবাই অবহেলিত ।..উপেক্ষিত ! একটু কয়েক দিন নাচা  নাচি ..ফুলের মালা ..সেমিনার ....শতবর্ষ বা সার্ধ শতবর্ষ পালন .... ইত্যাদি ।..ব্যাস !!এর পর সব স্ট্যাচু ।.নাহলে হলের নাম বা রাস্তার নাম ।..এই সব !! মূএ আগুন !!!

  • aranya | 162.115.44.104 | ০৬ ডিসেম্বর ২০২০ ০৮:৫০100981
  • শিশির ভাদুড়ীর কথা মনে করালেন, খুবই ভাল লাগল। 

  • সম্বিৎ | ০৬ ডিসেম্বর ২০২০ ১১:০২100985
  • বিমোচনদা, অহীন চৌধুরীর আত্মজীবনী পড়ছি। শিশিরবাবু তো আছেনই, মাঝে মাঝেই আপনার বাবার কথা আসছে।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত প্রতিক্রিয়া দিন