এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • পিছলভুক 

    Avi Samaddar লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৩ অক্টোবর ২০২০ | ৮২১ বার পঠিত | রেটিং ১ (১ জন)
  • পিছলভূক - ১
    --------
    তুমি ভাবছো এ এক জটিল অঙ্কুর!
    অথচ
    আমরা শ্যামলছাপ যন্ত্রণা
    গুছিয়ে রাখি, প্রতিদিন
    এক পশলা গোধূলি
    কিম্বা আমাদের অনুক্ত
    রক্তবোধ
    কখনও ফুরিয়ে যায় না
    শুধু মাঝে মাঝে পাখি ছায়া
    মাড়ানো যে মোরামপথ
    তার উদারদস্তুর ফিরে আসে
    মনসন্তুর উপর টুপটাপ
    শিরিষ পতন
    এছাড়া ডালিমের জন্য ডালিম
    এছাড়া টুকু দিন আর ধোঁয়াবিল
    পেয়ালাসমূহে নেমে আসে
    চাঁদ ও চিয়ার্স

    পিছলভুক - ২
    --------------
    জানি, আমিই আমার অমাসমূহ
    তবুও চেয়েছি তুমি
    তোমার অনুস্বরে আলো হ'য়ে ওঠো
    একতারাটির উধাও সফল
    মনথোকাটির রং-এর বিষাদ
    চেয়েছি তুমি তার সঙ্গে চলো
    এক নিখিলস্টিকার থেকে
    এক ছলাৎনির্জন
    এ টুকুই গন্তব্য আমাদের
    এ টুকুই ঝুরোলীনসখ্যসেলাই
    যেন একটি জীবন থেকে
    ঝরা গোধূলির আলো শুষে নেয়
    অন্তর মহিমা
    সরল ও সৌকর্যে
    তল ময়ূর খুঁটে নেয়,শান্ত
    পেখম পেখম বেদন বিরানা

    পিছলভুক - ৩
    -----------------
    আমাদের যা আছে তা শুধু সাঁঝিম দিনকাল
    সঘন শালপথেে
    দু'একটি তারার পথে
    যেসব অদ্য রজনী পারাপার ঘটে
    যেসব গহনাগহন ঘটে
    সেই চিত্রল ক্যানভাসে
    তুমি রং-এর মিশ্রণ

    কখনও দূরের বাহানা খুলে দেয়
    কখনও কাছের মিশুকে পায়রা
    এসব নিয়েই এই সুরং চলাচল
    বকম মর্মে তল ও তিক্ষা সাধনা
    তুমি দূর্বা রং-এ রুরাল কনডর বুনে যাও
    আমি রাধে রং-এ হৃদিনীর
    সুফি জলস্বর !

    পিছকভুক - ৪
    --------------
    ধরো, আমি তোমাকেই ডাকছি সসীম
    দিনকাল রাত্রিকাল
    জোছনপাড় ও কাঁচা তরলে
    ছুঁয়ে থাকা ঝরাপথের যেটুকু স্থা
    তুমি তার নীভু জলে সকল পরম হও
    আমি থেকে আমার সম
    সকল ফতুর হয়
    আর রাস্তা বুনতে বুনতে
    কতো যে কাঙ্খার শ্রাবণ জড়ালো
    এতো যে হদিস হাঁসফাঁস
    তারই স্ফুটন ইতিহাসে
    তোমারই পিচ্ছিল
    ফসল তুলছি
    শ্বাসের তিনকা শিস তুলছি
    ভাঙা লাইনের সাঁঝে খাঁজে

    পিছলভুক - ৫
    -----------------
    যখন মনটই চাঁদ
    তুমি তখন ঝরে পড়ছো নৈশীক অন্তরে
    এই তো মায়া ঝিল্লি এই এতো আলোর উদাস
    দু'দিকেই টেনে রাখা সখ্যরেখা
    দু'দিকের পান্থ তরল
    নির্বান ও লম্ফ
    তোমাকেই ডাকছে অক্ষরে
    পাশের কক্ষে খুব গোপন জলস্রোত
    তোমাকে নির্জনে ডাকছে
    তুমি সেই ডাক জমিয়ে
    শাল, প্রান্তর, ডহর, থেকে
    হৃদি, কাঙ্খা, বিষাদ থেকে কবিতা লিখছো
    এক দুরু-প্রতিম ছলবাগান
    জড়িয়ে মাড়িয়ে জড়িয়ে মাড়িয়ে
    হৃদিনী ও হরফে
    বুনে যাচ্ছো
    পিছলছোপ আত্মভাষা !

    পিছলভুক - ৬
    ----------------
    মন তোরণের দিনে
    মন পিছলের দিনও মুচড়ে ওঠে
    তখন নদীর পাশে তুমি হাঁটো
    আর কুটির মধ্য থেকে সেই দিনের দেবতা
    সকলকে স্বাক্ষরসহ বাঁধিয়ে দেয়
    দৃশ্য করুণা

    তুমি ভাবো, রোজ এতো স্খলন খুঁটিয়ে
    কে লিখে যায় জীবন অথৈ
    কে সাজিয়ে দেয় ছায়া ছায়া পথের শূন্য-
    র'নিতের তরল উসখুস
    কে ডেকে আনে মোরাম প্রান্তরে

    এইসব সচল ও প্রশ্নে
    ছলকে ওঠার ইলাজ নিয়ে
    কেবল দিন যায়। আর সন্ধ্যা হয়।
    দিন যায়। আর ঝরে যায়

    দিকে দিকে পর্ণকুসুম !

    পিছলভুক - ৭
    -----------
    বেঁচে থাকা - একটা কি যেন অর্থ ফঁাকির ভেতর থাকা
    দেশকালের
    মানুষে- মানুষের
    সম্পর্কও যেন এক বস্তুগুন
    ছুঁলে ছুঁয়ে থাকা থাকলে আছে
    মনস্পর্শেই বা কতোটুকু আছে
    কারো না থাকার শূন্যদাগ
    কেবল আয়নায় প্রতিবিম্বিত হয়ে আছে
    আতার নিসর্গের একলা তুমি
    জলের তল খোলামে নিরর্থক তুমি

    তুমি । তুমি । তুমি ।
    আর তার অকারণ ঐশী রোদ !

    পিছলভুক - ৮
    --------------
    দিন ছিল নাদান ভরা রং-এ
    ছিল হাসির হরফহীন ভাষা
    তুমি চোখ মটকে
    শাসন ব্যবস্থায় ডেকে নিলে
    আমিও দিন মটকে
    বাঁধন ব্যবস্থা ছিঁড়ে গেছি
    এই তো অনুযোগ, এই ছিল সকল ক্লান্তি
    যেন জনে জনে ছুটন্ত মজুত
    দূর অস্ত
    ছড়িয়ে গেছে দিকে দিকে
    আমি আমার থেকে হুলুস্থুলু বাঁধিয়ে দেওয়া
    এক মেহেজ শোরগোল
    কুড়িয়ে নিয়েছি
    তুমি তোমার থেকে সুলেখা সন্তাপ
    বদলি জীবনের বাঁচা
    ফলতঃ বাঁাচার অংশভুকে

    ক্রিয়ার সহজ ঘটে
    যতো বুননভিক্ষুর হরফ ভেসে যায়

    পিছলভুক-৯
    -----------
    আমি তো ছিলাম আর তুমি ছিলে
    অন্তরবাসিনী
    তাই কার্য্য কারণে যেসব গুমসুম
    প্রাত্যহিকী
    তার আত্মনে রাত্রি ঢেলে
    আমি সাজিয়ে নিচ্ছি
    আলোর তিল ফলন
    তুমি সাজিয়ে নিচ্ছ ছিঁটেফোঁটা
    অক্ষর আহ্লাদ
    স্ফুট চলিতের মাপে
    ফুটো আধুলির পারাপার
    অথবা কিছু ঝরার মাপে
    কোন ঘাটে যে তাগাবাইন্দ্ধা পড়ে আছি
    কতোকিছু যে হতাশ ফুটে আছে
    তারই আড়ং সামলাতে সামলাতে
    ফিরে আসে ভাসান তিথি,
    তাতে তুমি পৃথক হও
    তাতে আমি যতেক হই

    ভেসে যায় পিছল দশক হাস্যগুলি

    পিছলভুক-১০
    -------------
    তোমার হাতের সহজগুলি
    তোমারই সীমার সহজতা
    প্রান্ত নিঝুমে যে জন পক্ষ নিয়ে থাকে
    তার তারিফ ও গুলমোহরে
    যেসব লেখ্য লাল সারাদিনের অক্লান্ত ডেকে আনে
    তুমি তার অনুর বর্ণন
    নিত্য জটিলেই পাপড়ি মেলছেো
    পুং অন্তরে প্রকৃতি পরম
    দক্ষ হাতে ছড়িয়ে দিচ্ছ
    নিসর্গ ও লীনের সান্ত সেলাই
    কিম্বা আলোর সহজ ফুলে
    তোমারই আহত সুর
    টপকে যাচ্ছে
    এক...তিন...পাঁচ..আট
    নিয়ম-নিয়তি-নির্জন৷ !

    পিছলভুক-১১
    --------------
    পিছল ঘটনের এই পিপাসা
    জল আমাকে ডাকে তার গম্ভীরা জলের আদরে
    সাদর বাঁচার ফুটিফাটা থেকে
    উঠে আসে একান্ত অঝোর নিশিতল
    যেখানে সুর এক সলতের মিহি
    দু'অনার কণিকা চত্বরে
    মন এক মনের মেরুকরণ
    দু'একটি খসে পড়া
    দূর পাতায়
    তুমি নামে তোমাকেই ডাকে
    ছায়ার বিজন আঙুল
    একটি তারের মধুখোপে
    গান আমাকে ডাকে তার বরোজ খুলে খুলে
    প্রাণের সহজ খুলে

    প্রতিবার
    ছায়ার জঘনে জড়াই

    পিছলভুক-১২
    -------------
    তুমি থেকেই শুরু
    এই মজঝিম
    মনের পিটক
    আর সারাদিন নীচু ও নীত শাবানা গড়িয়ে
    জল ও জলের বেদনা গড়িয়ে
    লেখা তার খেলার কাছে নিয়ে যায়
    অথচ লিখি না কিছু বসে থাকি
    তন্তুবিকাশে
    যেন এক বার্তাবাহকের ঝোলা কাঁধে
    মনের তস্কর নেমে যায় জলে
    আর আমি থেকে আহত পৃথক করি
    তরলে পৃথক করি
    শ্রমণার টানটান কুহু
    অথবা একটি নুড়ির জলটিপে
    যেটুকু অমা..অভি
    তারই সুতো খুলে খুলে টুকে যাই

    আলো থেকে অমল কুয়াশা
    আঁকা থেকে আলেয়ার জল !

    পিছলভুক-১৩
    ---------------
    মন শৈলীর এই পিছল
    তল শৈলীর এই গঠনে
    কিছু কি সুতনুকা রেখা!

    রে দূর্বা, পথের শীর্ণ, কেন বারবার
    লৌকিক লিরিকে
    হৃ ধ্বনি উপুড় হয়!
    কেন মনে হয়, লেখা এক শ্বরের পংক্তিমালা
    ফলত নিজেরই ছায়া মাপতে মাপতে
    রাত্রিফল হাতে পাই
    আর একটার পর একটা হট্ট পিছল টপকে
    রুদ্ ও রোদনের বনধ্বনি টপকে
    চাঁদের সন্তরণ যেটুকু দৃশ্যকূট তরল দ্যায়
    তনু রেখার নীরব মোলায়েমও
    উপশম দ্যায় খুব

    আর লিখিত হতে থাকে জীবন বিষন্ন !

    পিছলভুক -১৪
    ----------
    আত্মগুচ্ছের নবীন
    উপছে
    বিজনে স্নাত হওয়া এই
    লেখ্যশীষ
    যেটুকু ত্বরণ দিল

    ঘুরপথে সমাপ্তির শরণে এসে
    রাত্রি রিঠার এক পিছলভুক
    তুলে নিচ্ছে
    পথের এলো শুয়ে থাকা জোনাকি গুঞ্জন
    সময়ের এলো শুয়ে থাকা শ্যাওলা সকল
    যেন এই পথ ধরেই মিশে যাবে একদিন
    তার তল তন্ন। তার অহংশিশির
    আর ছিটকে পড়বে
    আমি-পক্ষ বাক্য বিস্তারে
    তুমি-পক্ষের সম আলো

    হয়তো পঠিত হবে এইসব ব্যক্ত জড়ুল
    যা মূলত হৃদবস্তুর ১:১ অনুপাতে

    কিছু ঋন্ময় ঘুম না ঘুম
    কিছু তন্ময় শব্দের সুূদ

    তুমি কি ততোদিন জেগে থাকবে, কবিতা ?

    পিছলভুক - ১৫
    -------------
    যে গানে জড়াও আর
    যে ঘুনাক্ষরে জড়াও
    আমি জানি মরু এক মরশুম
    বেড়ে যাবে দিনে দিনে
    তুমিও পেরিয়ে যাবে অবসিত
    চন্দ্রছায়াগুলি
    পিপাসার পুরাণ কথা
    বাঁচার কুসুম ধ্বনি ঝরে যাবে
    এ চলা সন্ত নয়
    এ শল্য বড়ো নিঝুম ইশারা
    সময় শিয়রে কেটে
    আপেল আহত রেখে
    উল্টানো নীলের ছুরিকায়

    নিমেষ পাখির ক্ষণ ঝরে যাবে?
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন