এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • "স" এর কী বাহার! বাঁদররা গাইছে - মা, মাগো মা

    অরিন্দম চক্রবর্তী
    আলোচনা | বিবিধ | ১৮ জানুয়ারি ২০০৯ | ১২৬৬ বার পঠিত
  • ওরা পাঁচজন যেদিন আমার সঙ্গে থাকে , সেদিন আমি শাহেনশা। পৃথিবীর সব রকম জটিল সমস্যার সমাধান আমি এক মিনিটে করে ফেলি। বর্ষপূরণ বা বর্ষবরণের রাত্রে এবার ওদের সঙ্গে দেখা হয়নি, দেখা হ'ল এই বছরের গোড়ায়। আমি তিন পাত্তর চড়িয়ে বাড়ির উল্টোদিকের কদমগাছটাতে বসে পা দোলাচ্ছি, এদিক ও দিক দেখছি , এমন সময় ওরা এল। ওরা পাঁচজন আর ওদের মধ্যে একমাত্র মহিলা পুঁটি। প্রথমে এসে ওরা একটু লাফালাফি, ঝাপাঝাপি করে , তারপর থিতু হয়ে বসে। বসল। বয়জ্যেষ্ঠ বাঁদরটি আমাকে দেখে বলল,
    - হ্যাপি নিউ ইয়ার!
    - same to you
    - শেম কেন ? লজ্জা কীসের!
    - ওরে বাবা , এ শেম , সে শেম নয়রে , এটা প্রতি নমস্কার গোছের। প্রভুর ভাষাতো জানোনা কিছ ¤(একটু ঠেস দিলাম)। ওতো দমবার পাত্র নয় , মুচকি হেসে বলল
    - দেবের ভাষা জানি।
    - ও, তাই। আরও একটু কটাক্ষ মেশানো হাসিকে সঙ্গে নিয়ে উত্তর দিলাম। এবার পুঁটি উত্তর দিল,
    -দেবের ভাষা , মানে দেবতার ভাষা, মানে পুরুষের ভাষা আর একটু বড় করে দেখলে সমাজের ভাষা। আর ভাষা কাকে বলে জানা আছেতো ?
    - বিলক্ষণ।
    আমিও নাছোড়, আর একটু তাতানোর জন্য বললাম, তা সেই দেবতাম, কাম (ইং শব্দ) মানুষ, কাম (ইং শব্দ) পুরুষ, কাম (ইং শব্দ) সমাজের মনের ভাবের সিকি শতকের সিকি ঝলক যদি আমাদের দেখান। মাল খেলে একটু মেয়েদের ছুঁয়ে কথা বলতে ইচ্ছে করে, তাই ইচ্ছাকৃতভাবে অনিচ্ছাকৃত ভঙ্গীতে পুঁটির থুতনিটা ধরে বললাম , সোনা তুমিই বল্‌, তোমার মুখেই শুনি। পুঁটি বলল,
    - না তুমি
    আমিও বললাম , না তুমি, এরপর কিছুক্ষণ তুমি, না তুমির সপ্তপদী পর্ব চলল। এইসব দেখে বয়জ্যেষ্ঠ বাঁদরটির মধ্যে বোধহয় বিরক্তির উদ্রেক হয়েছিল, তাই থাকতে না পেরে সে বলে উঠল , রাখ বাপু , অনেক হয়েছে এবার এইসব নেকুপনা বন্ধ রেখে এসো একটু অন্যকথা বলি। আমিও খুশী , বললাম হ্যাঁ হ্যাঁ , সেই ভাল।
    - তা আজ কী নিয়ে কথা হবে তুমিই বল
    আমি'ত ভিতরে ভিতরে ভীষণ চার্জড (তির্যকের লেখা পড়ে) বললাম আজকের আলোচনার বিষয় হোক - শরীরের মন।
    চারদিকে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেল, এ ওর গা টিপছে , ও তার গা টিপছে। কটু মন্তব্য করছে (সে সব কথা এখানে লেখা যায়না)। তবে পুঁটি'ত মেয়ে, মনটা নরম, তার ওপর আবার সদ্য কিছুদিন আগে "মা" হয়েছে তাই এখন আরো নরম, মায়ের মন বলে কথা । পুঁটিই প্রথম বলল কথাটা,
    - এই থাম তোমরা! আগে দেখিনা ও কী বলছে।
    - এত উল্লাসের কী হোল ,শরীরের মন নেই বুঝি?
    - থাকবেনা কেন তবে আগেত দেখতে হবে শরীর আছে কীনা, তোমাদের জীবনযাত্রায়, তোমাদের সামাজিক মানচিত্রে শরীর কোথায়?
    - আমাদের মানচিত্রে যদি শরীর না-থাকে তা'হলে এই মনুষ্য সমাজ বাড়ছে কী করে ? কী করে আমি এলাম বা আমার ছেলে?
    - কিছু মনে করোনা । আমি মনেমনে বললাম ঢ্যামনা , মনে করার কী আছে। না পুঁটি শুনতে পায়নি , ও বলে যেতে লাগল, কিছু মনে করোনা তুমি বা তোমাদের জন্মের কাহিনি অনেকটা ছোটবেলায় যেরকম তোমাকে তোমার মা বলতেন ভগবান এনে দিয়েছে তোকে সেই গোছের। জাস্ট একটা বাচ্চার জন্য তোমাদের কয়েক ঘন্টার কায়িক পরিশ্রম। সেক্সকে তোমরা চিরকাল পাপ বলে দেখেছ।
    - এ সব লাটপাট বকোনা মাইরী , এখন সময় বদলেছে , দৃষ্টিভঙ্গী বদলেছে। এই'ত দেখ ক'সপ্তাহ আগে গুরুতে তির্যকের লেখা বেরোল , শরীরের প্লেজারকে আমরা যে খারাপ ভাবি এটারই প্রতিবাদ স্বরুপ।
    - লেখাটা ভাল কিন্তু ঐ আর কী স্পষ্ট করে বলল কিন্তু আবার বললনা গোছের। সরাসরি শরীরের প্লেজারকে প্লেজার বা শরীরের যে একটা মন আছে তাকে বোঝার মতন মানসিকতা তোমাদের পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নেই।
    -এর মধ্যে আবার চিরাচরিত নারী-পুরুষ নিয়ে এলেতো! এই তোমার দোষ পুঁটি, কিছুক্ষণ পরেই , কথটা শেষ করিনি তার আগেই পুঁটি বলল,
    - আজ ১লা জানুয়ারী, দেখলাম চারপাশে উৎসবের মেজাজ। সারদা মায়ের ফটোতে মালা কিন্তু আমার কেন জানি খুব বিষন্ন লাগল মুখটা।
    - বাব্বা! তোমারতো দিব্যদৃষ্টি গো, অত আলো অত মালার মধ্যে থেকে বুঝে গেলে মায়ের মুখটা বিষন্ন। তা মা কী তোমার স্বপ্নে এসেছিলেন ?
    - না স্বপ্নে ছিল মুখ। আর বাকীটা কল্পনায়। আসতে আসতে ভাবছিলাম এত শিক্ষিত জাত তোমরা , কত পড়াশুনা তোমাদের কিন্তু জীবনের একমাত্র না হোক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টাকে তোমরা এড়িয়ে চল কেন? কেন পাপ মনে কর সেক্সকে ?
    - পাপ কেন হবে?
    - সেক্সতো অন্ধকারের, সর্বার্থেই সেক্স অন্ধকারে। আর তাই তোমাদের যৌন জীবনে সাম্য বাদ পড়েছে।
    - সেক্সের সাম্যবাদ ! বাব্বা, কত জান মাইরি!
    - যতই খোরাক কর , কিছু মনে করবনা , তারচেয়ে বরং এক , দুই করে বলি কেন সেক্সে সাম্যবাদ পড়েছে বলছি, কিছু কিছু রেফারেন্সও দেব তাহলেই তুমি বুঝবে। তোমাদের সমাজে শরীরশিক্ষার ক্লাস হয় কিন্তু শরীরের গুরুত্বপূর্ণ চাহিদার ওপর কোন ধান ধারণা দেওয়া হয়না। ছেলেরা শেখে হলুদ বই, পাড়ার দাদা আর বিধু বাবুর(খান্না থেকে নেমে একটু এগোলেই) কোচিং এর ব্লু ফ্লিম দেখে। মেয়েরা শেখে মা অথবা পিসীর কাছে। এইভাবে শুরু হয় সমস্ত ভুলভাল শিক্ষা। হলুদ বই, নীল ছবি শেখায় , সেক্স পুরুষের একচেটিয়া অধিকার। পুরুষ এগোবে, পুরুষ টানবে, পুরুষ খুলবে, মেয়েদের কাজ শুধু ব্যকগ্রাউন্ড মিউজিক দেওয়া আর এই কাজের আগে লজ্জা লজ্জা মুখ করে পায়ের বুড়ো আঙুল দিয়ে বিছানায় পা ঘষা। ওদেরও পুরো দোষ দেওয়া যায়না আবার পুরো সমর্থন করাও যায়না , কারণ মা-পিসীর কাছ থেকে ওরা এরকমটাই শিখে এসেছে। শিখে এসেছে মেয়েজন্মের অন্যতম স্বীকৃতি "মা" হওয়ায় আর সেইজন্যই বলি প্রদত্ত তোমার শরীর। শুধুমাত্র গর্ভধারণের জন্যই তোমার যৌন জীবন।
    - দিনকাল বদলেছে, এখন আর আগের মতন নেই, মেয়েরাও এগোচ্ছে।
    - দু'একজ্‌ন যদি বা এগোচ্ছে , তাদের কপালে জুটছে - খানকী তকমা। তাই বাকীরা কলঘরের আয়নায় দেখছে নিজেদের আর দীর্ঘ-নিশ্বাস ছাড়ছে। চারপাশে আরো ঘন হয়ে উঠছে সমাজের শাসন। শয়নে স্বপনে সে বলছে তুমি "মা" তোমার শরীর নেই, শরীর থাকতে নেই তোমার। শরীরের কথা মুখ ফুটে বলোনা, শরীরের মন খারাপ হয় কাউকে জানিওনা , তাহলে লোকে বলবে ছি। নিজেকে সফল দেখতে হলে, সেক্সকে বাদ দাও! তোমাদের পূর্বপুরুষরা(পড়ুন মহাপুরুষেরা) তাই শিখিয়ে গিয়েছে।
    - কোন মহাপুরুষ আবার এসব শেখাল? আমাদের দেব-দেবীর মধ্যেতো বেশ সেক্স হত। দারুণ ঈর্ষনীয় তাদের যৌন জীবন। স্বর্গেতো ফ্রি সেক্স।
    - ওসব কল্পলোকের গল্প তোমাদের দারুণ লাগে, তাই নিয়ে পান্ডিত্য দেখাও কিন্তু রিয়েল লাইফে দেখ , কী হয় , কী হয়েছে?
    - কী হয়েছে?
    - আজ কত তারিখ?
    - ১লা জানুয়ারী
    - এই যে আজ চারদিকে সাজো সাজো রব, আজ কীসের উৎসব বলোতো?
    - কল্পতরু , মা সারদাময়ীর জন্মতিথি।
    - হ্যাঁ মা-ই বটে কী সুন্দর,। মা ডাক হল কাম তাড়ানোর সবচেয়ে অব্যর্থ ভ্যাকসিন।
    - কীরকম ?
    - সারদার স্বামী ফুলশয্যার ঘরে ঢুকে , "মা" "মা" বলে ডেকে উঠলেন। তাকে বার খাইয়ে বল্লেন , তোমাকে বিশ্বমাতা হতে হবে, শরীর থেকে কাম সরিয়ে দিতে হবে। আর সেই সঙ্গে নিজের ঔদার্য্য দেখালেন , দেখালেন কী সংযম তাঁর। সেক্সকে অবহেলা করে তিনি হয়ে উঠলেন মহাপুরুষ আর সেক্স কী তা কোনদিন না জেনেই সারদাময়ী হয়ে উঠলেন করুণার দেবী। ধর এমনতো হতেই পারে, যে মায়ের স্বামীটি ছিলেন ধ্বজ আর কোন এক নিশীথ রাতে কোন এক নীল চোখের সাহেবকে বা অন্য কোন সুপুরুষ তরুণকে দেখে মায়ের শরীরের তীব্র মন খারাপ হয়েছিল । তাহলে কী হবে?
    - কী হবে?
    - নেকু। জানেনা, কী হবে! দু একটা এচোঁড়ে পাকা মেয়ে চীৎকার করবে ঠিক কথা কিন্তু মা সারদার ছবি আর ঘরে ঘরে টাঙানো থাকবে কীনা সন্দেহ!
    আমার যেটুকু নেশা হয়েছিল সব চটকে গেল। মা আর সেক্স , সেক্স আর মা কীরকম একটা , ভাষায় প্রকাশ করতে পারছিনা। আমি গাছ থেকে নেমে বাড়ির দিকে দৌড় দিলাম। পিছন থেকে কে যেন চেঁচিয়ে বলল, যখনই বুঝবে আর পেড়ে উঠছোনা জাস্ট মা মা বলে ডেকে দেবে। "মা" ডাকে কী জাদু মাইরি। মা , মাগো মা...................
    ---------------------------------------------------------------------------------------------------------
    বিশেষ বিজ্ঞপ্তি - এ সমস্ত কথাই বাঁদরদের , কিছুটা অনুমান ভিত্তিক ।ওরা এও বলেছে ধার্মিক লোকেদের সঙ্গে কথা বলতে পারে কিন্তু ধর্ম্ম-উন্মাদের সঙ্গে কথা বলবেনা , তারা তাড়া করলে ওরা চম্পট দেবে।

    জানুয়ারী ১৮, ২০০৯
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ১৮ জানুয়ারি ২০০৯ | ১২৬৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন