এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • ব্যক্তিগত স্পেস, আত্মজীবনী সব ঘেঁটে ঘ, বাঁদররা কী বলছে শুনুন

    অরিন্দম চক্রবর্তী
    আলোচনা | বিবিধ | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ | ১২৯৮ বার পঠিত
  • কয়েকদিন বাজারের দাম এত বেড়ে গিয়েছিল যে নাভিশ্বাস উঠছিল সংসার চালাতে। মাঝে ভেবেছিলাম সংসার থেকে পালাব, সাধনসঙ্গিনী জোগাড়ও করে ফেলেছিলাম কিন্তু সে পে স্লিপ দেখতে চেয়ে বসল। তা দেখালাম কিন্তু দেখে বলে চার অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যায় মাইনে না পেলে আমি তোমার সাধন সঙ্গিনী হব না। মাইনে জিজ্ঞেস করা অপরাধ কিনা, আমি সে সব জটিল প্রশ্ন যাইনি। চুপচাপ চেপে গেছি। ঘরে ফিরে আবার পুরোনো খেলা শুরু করে দিয়েছি, আদিখ্যেতার চরম নিদর্শন অনেকটা প্যাঁচা কহে প্যাঁচানি, খাসা তোর চেঁচানি স্টাইলে। বৌ বলছে, তুমি কী ভাল, আমি ততোধিক চেঁচিয়ে বলছি, তুমি ভালোরও ভালো। তবু মনে ঠিক শান্তি ছিলনা। কয়েকটা প্রশ্ন মনের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছিল অবিরত। নানা ঝঞ্ঝাটে বাঁদরদের সঙ্গেও ঠিক আড্ডা দিতে বেরোইনি। অবশেষে পে কমিশন বেরোল, মনে একটু শান্তি এল, পেট ভরলে তখন মনের খিদে মেটানোর কথা মাথায় আসে। প্রেম-প্রীতি, বিরহ-বিষাদ, এইসব সুন্টুনি মুন্টুনি মাথা চাড়া দেয়। দিল।

    পে কমিশনের রিপোর্ট দেখিয়ে পাড়ার মোড়ে বঙ্কাদার দোকান থেকে বাকিতে একটা ভদকার পাঁইট কিনে ঘরে এলাম। বেশ কিছুটা গলায় ঢালার পর একটু নেশা মতন হল তখন, ফুরফুরে মেজাজ নিয়ে বাড়ির উল্টোদিকে কদমগাছের ডালে পা ঝুলিয়ে বসলাম। মনে মনে মা কালীকে ডাকছি। বলছি মা! আজ ওদের পাঠাও, মনের মধ্যে যে প্রশ্নের ঝড় উঠেছে তা খানিকটা শান্ত হোক। বিপদে মোরে রক্ষা করো - এ আমার চিরকালের প্রার্থনা। মা কালীও তা বিলক্ষণ জানেন। ভক্তের কথা শুনে মা ওদের পাঠালেন।

    ওরা এল। মনে মধ্যে ফুটল আলোর আনন্দ কুসুম। এর আগে যাঁরা অধমের লেখা পড়েছেন তাঁরা জানেন "তাহাদের কথা"। যাঁরা পড়েননি, তাঁদের বলি ওরা -পাঁচজন। পাঁচটি বাঁদর। চারজন ছেলে ও একজন মেয়ে। মেয়েটির নাম টেঁপি (স্বাভাবিকভাবেই মেয়েটির নাম মনে আছে, আমি ছেলেদের নাম ভুলে যাই)।

    প্রথমে কুশল বিনিময় হল। তারপর কিছুক্ষন চুপচাপ। বাঙ্‌ময় নৈ:শব্দ চারপাশে। এই নৈ:শব্দ ভেদ করেই বেড়িয়ে এল শব্দ, ওদের মধ্যে যার বয়েস সবচয়ে বেশী সেই প্রথম কথাটা পাড়ল।

    - কী খেলে আজ?

    আমি বললাম, ভদকা। ফুয়েল।

    - যাক ফুয়েল যখন পড়েছে গাড়ি ঠিকই ছুটবে,শুধু স্টার্টটা দিতে হবে।

    আমি বলাম, হুঁ!

    - তা আর দেরী করছো কেন, টেঁপির পাশে গিয়ে একটু বস। অনিচ্ছাকৃত ভঙ্গীতে একটু গায়ে গা ঠেকিয়ে বস, দেখবে আপনি আপ সব বেড়িয়ে আসবে। হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল হবে।

    আমি একটু বিরক্ত হলাম, বললাম, এটা কীরকম কথা, গায়ে গা ঠেকিয়ে বসব, বসলেই বলতে ইচ্ছে করবে।

    -আহাহা, অত চটছো কেন? মদ খেলে একটু মেয়েদের গা ছুঁয়ে কথা বলতে ইচ্ছে করে আর সেটা দোষের নয় তেমন।

    অমি এবার একটু কড়া ভাষাতেই বললাম, আপনি বয়েসে বড়, কিন্তু বলতে বাধ্য হচ্ছি আপনি কিন্তু আমার পার্সোনাল স্পেসে এϾট্র নিচ্ছেন। আমার কী ভাল লাগে বা না লাগে সেটা আপনি সকলের সামনে বলতে পারেননা। ব্যস, অমনি অগ্নিতে ঘি নিক্ষেপ হল -

    - ওরে কে এলরে আমার পার্সোনাল স্পেসের রক্ষা কর্তা। তা বলি, এত যে বুলি কপচাচ্ছো, একটা কথা বলতো, তোমাদের কালচারে পার্সোনাল স্পেস ব্যাপারটা ঠিক কী?

    - পার্সোনাল স্পেস মানে পার্সোনাল স্পেস, মানে আমার নিজস্ব জায়গা। যেখানে আমিই একছত্র সম্রাট, কেউ কোন প্রশ্ন তুলবেনা। কেউ সেই নিয়ে কথা বলবেনা।

    - ও! তাই বুঝি। শোন তোমরা ( ওর সাঙ্গপাঙ্গদের দিকে চেয়ে বলল) যে জাতি বর-কনের ফুলশয্যার ঘরে আড়ি পাতে তারা আবার পার্সোনাল স্পেসের কথা বলে।

    - ও সব মান্ধাতার আমলের কথা, এখন আর হয়'না।

    - বেশ তোমার কথাই মেনে নিলাম হয়না। কিন্তু ফুলশয্যার পরের দিন ঘর থেকে বেরোলে, যে হাজারো প্রশ্ন, হাসি-ঠাট্টার মুখোমুখি হতে হয়, সেগুলো। মেয়েরা বাপের বাড়িতে গেলে যখন সম্পর্কতুতো দিদি বোনেদের সঙ্গে গা টেপাটিপি করে আলোচনা করে তা হলুদ বইকেও হার মানায় গো, সেগুলো। ম্যালা ফ্যাচফ্যাচ করোনা, দুটো বই পড়ে নিজেদেরকে হিরো ভাবছ। বলে দিল একটা কথা ব্যক্তিগত স্পেস।

    - না, সে হয় ঠিকই, কিন্তু যা হয় তাইত আর ঠিক নয়।

    - অনেক না ঠিক হওয়া জিনিস, যুক্তিতে কাটাছেঁড়া করেও দেখা যায় চলে আসছে। কেন বলো তো?

    - কেন?

    - কারণ তোমাদের মন, মানুষের মন। সে যুক্তিকে অস্বীকার করেনা আবার একই সঙ্গে যুক্তিকে নসাৎ করে আবেগ নামক প্রযুক্তি দিয়ে।

    আমি বললাম, ঘেঁটে যাচ্ছে দাদা, একটু কিলিয়ার করে বলুন,

    ওরা বোধহয় ব্যঙ্গটা বুঝেছিল। কিন্তু সেদিকে ভ্রূক্ষেপ না করে বলল,

    - একটা মামুলি উদাহরণ দিই - তুমি অফিসে বেরোলে, তোমার বউ বলল কী আজ তাড়াতাড়ি ফিরবেতো? বা দেরী হল তখন জিজ্ঞেস করল, এত দেরী হল তোমার? সেদিন যদি তোমার মন ভাল থাকে তাহলে ঠিক আছে কিন্তু তুমি সেদিন কোন কারণে তোমার দেরীতে আসার কারণ কাউকে জানাতে চাইছনা, সঙ্গে সঙ্গে বলে বসলে, কিছু ব্যাপার আমার ব্যক্তিগত সেগুলোর কৈফিয়ত আমি দেবনা, আবার সেই তুমিই যদি দেখ তোমার বৌ আর তোমাকে জিজ্ঞেস করেনা, তখন তুমি মনে ভাববে তোমাদের সম্পর্কে উদাসীনতা ছেয়ে গেছে। ঠিক কখন তাহলে ব্যক্তিগত স্পেস, ব্যক্তিগত আর কখন তা সার্বজনীন কী করে বোঝা যাবে? যাবে, যখন মন যেটাতে সায় দেবে। একদম বাংলা কথা ভাই।

    - এটা এক্টু ....................................

    - ও, ঠিক মন মতন হলনা, তাইনা। সংস্কৃতি, সংস্কৃতি গন্ধ নেই। কেমন, আমি তোমার, তুমি আমার, উদাহরণ। মনে ধরেনি। একটু নেকু নেকু লাগছে। আচ্ছা, তোমার মনে পড়ছে, বহুদিন আগে আমরা আত্মজীবনী নিয়ে কিছু কথা বলেছিলাম।

    - হ্যাঁ, হ্যাঁ মনে আছে। এদেশে আর আত্মজীবনী কে লিখল?

    - ঠিক, ঠিকই মনে রেখেছ। তুমি বলেছিলে। এদেশে আত্মজীবনী হল আত্ম-আচ্ছাদনের কাহিনী। কী করেছি, তা না লিখে, কী করিনি, কেন করতে পারিনি সেইসব লেখা থাকে।

    - ভুল কিছু বলেছি নাকি। কে লিখেছে, এ দেশে সেইরকম আত্মজীবনী বা ডায়েরি। রবি ঠাকুরের য়ুরোপ যাত্রীর ডায়েরি, নামেই ডায়েরি আসলে বিশুদ্ধ ভ্রমণকাহিনী। ওর ও সাহস ছিলনা ডায়েরি লেখার। সত্যিকারের আত্মজীবনীর রবীন্দ্রনাথকে আমরা পেলাম নাকি?

    - পেতেই হবে, তার কোন মানে আছে নাকি?

    - ওমা সেকী কথা, লিখবে অথচ তার মধ্যে অলো-আঁধারি খেলা থাকবে তা কী করে হয়? কই বিদেশেত এইরকম হয়নি।

    - কোথায় কী হল, বল শুনি।

    - কেন ইউরোপে, ডায়েরি লেখার চল তো ওদেশেই ছিল, কাফকা, দালি বা ভর্জিনিয়া যে ভাবে লিখেছে রোজ নামচা বা আত্মজীবনী সেরকম লেখা এখানে কোথায়?

    - একটা কথা বলি কিছু মনে করোনা, এই যে আমাদের আলোচনা হচ্ছিল পার্সোনাল স্পেস নিয়ে সেইকথাতেই ফিরে যাই, আত্মজীবনী বা ডায়েরি লেখার কোন দরকার নেই। কারুরই দরকার ছিলনা। রবীন্দরনাথেরও নয় আবার সালভাদর দালিরও নয়।

    - কেন? কী লেখা! সালভাদর দালির, পড়েছ, যে জানবে? "ডায়েরি অব এ জিনিয়াস" যেন সত্যের মুখোমুখি দাঁড়ানোর ঘটনাকে জাস্টিফাই করে।

    - হ্যাঁ, পর্দাফাই করে নিজের নিদ্রা, বদহজম, যৌনতা, নখের ময়লার সমস্ত ঘটনাকে না লিখলে আর সাহিত্য হল কী, কী করে সে সেলিব্রিটি হবে। এই যে আমি একটু আগে বলেছিলামনা, যুক্তি হল একটা হাতিয়ার যা দিয়ে তোমরা নিজেদের ইচ্ছাকে জাস্টিফাই করো। অন্যকে নস্যাৎ করে দাও।

    - কেন?

    - কেন নয়, একটু আগে তুমি নিজেই পার্সোনাল স্পেস নিয়ে কত কথা বললে সেই তুমিই আবার রবীন্দ্রনাথকে ধোয়ালে আর দালিদের মাথায় তুললে। আচ্ছা বলতো, তুমি কি একা তুমি?

    - না।

    - তাহলে তুমি যখন আত্মজীবনী লিখবে সেখানে যদি সব সত্যিও লেখো তা কি শুধুই তোমার জীবন নিয়ে লেখা হবে? সেখানেতো আরো পাঁচজন থাকবে, তাহলেতো তুমি সেই পার্সোনাল স্পেসে ঢোকার ব্যাপরটা ভায়োলেট করলে। তুমি বিছানায় রমা বৌদিকে নিয়ে ইন্টু-মিন্টু করতে করতে কোন মুক্তধারা(?) আবিষ্কার করলে বা কোন লাইন বা ছন্দ মাথায় এল তা নিয়ে তুমি লেকচার দিতেই পার কিন্তু সঙ্গে যে রমা বৌদি জড়িয়ে রইল সেদিকেত বাপু খেয়াল রাখতে হবে নাকি।

    - এটা অবশ্য তুমি ...............

    কথাটা শেষ করতে পারিনি তার আগেই বলে বসল,

    - কিছু মনে করোনা, এটাই তোমাদের সভ্যতার আসল রূপ। যখন স্মার্ট হতে চাইবে, কাউকে নস্যাৎ করতে চাইবে তখন নিজেদের স্বপক্ষে যুক্তি সাজিয়ে নাও আবার নিজের অত্মরক্ষার সময় সেই যুক্তিকেই ১৮০ ডিগ্রি ঘুরিয়ে নিজের বর্ম করে নাও। এটাই তোমাদের সভ্যতা। ব্যক্তিগত স্পেস-এর আসল যুক্তি আমার পরাণ যাহা চায়। আর প্রযুক্তি হল কথামালা। ধারালো, অব্যর্থ, তীক্ষ্ম অস্ত্রের প্রয়োগে নিজেদের পা¾ডিত্য জাহির করা।

    নেশাটাও জমে উঠেছিল আমিও খুব একটা জুতসই উত্তর খুঁজে পেলামনা, তাই নেমে বাড়ির দিকে দৌড় মারলাম। পেছনে থেকে ওদের মধ্যে কে যেন চেঁচিয়ে বলে উঠল, তুমি আত্মজীবনী লিখলে আজকের কথাটা লিখ ঐ টেঁপির পাশে বসে .............। আমি আর শুনিনা খুব জোরে দৌড়ে গেছি কারণ ঘরে তখন লুচির মা অপেক্ষা করছে। কেন অপেক্ষা? সে গল্প এখন নয়, পরে। আগে বড় হই, তখন "ক্রসওয়ার্ড", "স্টারর্মার্ক', "আনন্দ"তে পাওয়া যাবে ততদিন এটা আমার ব্যক্তিগত স্পেস।

    সেপ্টেম্বর ৭, ২০০৮
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ | ১২৯৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন