এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • ছায়া আবছায়ার গপ্পো সপ্পো

    Parthasarathi Giri লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | ১৯২৩ বার পঠিত
  • ছায়া-আবছায়ার গপ্পোসপ্পো
    **********************

    আমার বাবা শিকারে যেতেন। তাঁর লক্ষ্যভেদ অব্যর্থ এবং প্রায় অলৌকিক পর্যায়ের।

    এই পর্যন্ত পড়ে মনে হবে আমি একটি জিম করবেটের নাতিসুলভ আখ্যানের ভণিতা শুরু করলাম।
    আমার বাবাকে যারা চাক্ষুষ দেখেছেন বা কোনো সূত্রে পরিচিত তাদের অনেক ভালবাসা শ্রদ্ধা তাঁর পায়ের ওপর জমে আছে এযাবৎ।

    ****
    প্রসঙ্গ : পশুপ্রেম, পৌরুষ কিংবা একটি সাদামাটা ভালোবাসার কথকতা।
    ****

    সেই ভদ্রলোক, প্রদীপবাবু বা সকলের প্রিয় খোকনদা। চিরহাস্যময়, ছিপছিপে, ছটপটে, ঘরের খেয়ে বনের মোষ-ফোঁস-পঙ্গপাল তাড়াতে সিদ্ধহস্ত এবং একটি প্রাচীন জনপদের ততোধিক প্রাচীন একটি বংশলতিকার শেষ প্রতিভু যার হাতে দিনে একটি রোলিফ্লেক্স(জার্মানী) ক্যামেরা, রাতে ইতালির পাওলো সোপরানি পিয়ানো অ্যাকর্ডিয়ান মর্মসহচর।

    দেখলে সকলের হয়ত হিংসেই হবে, কেননা, আজকের ডিজিটাল ব্যাপার স্যাপার মানুষের নিজস্ব ভুল ত্রুটি মিশ্রিত পারফেকশনের স্পৃহাকে বাতিল করে দিয়েছে। ডার্ক রুম, ফটো ওয়াশ, পারক্সাইড সল্যুশন কেবল ফটোগ্রাফি চর্চাই ছিল না, জীবন চর্চা ছিল। লেন্স, এক্সপোজার, শাটার স্পিড, ব্রোমাইড পেপারের কোয়ালিটি। একটি ফসলের পেছনে ভোক্তার অনেকখানি ভালোবাসা, কেতা জড়িয়ে থাকত ।

    একই কথা পিয়ানো অ্যাকর্ডিয়নের ক্ষেত্রেও। ওয়ান হান্ড্রেড টুয়েন্টি বেস অ্যারেঞ্জমেন্টের সাপোর্টে একটি জার্মান মেটাল রিড টেপার সঙ্গে সঙ্গে যে ভেজা ভেজা ট্রেমেলো টিউন কানকে মর্ম পর্যন্ত টান মারত, সিন্থেসাইজার সবকে সব এক গাদায় পুরে দিয়েছে। মাত্র কুড়ি হাজার টাকায় সেতার থেকে বাঁশি সব এক সিস্টেমে। যে যুগের যেমন ধারা যাই হোক।

    প্রদীপবাবুর চরিত্রটি এখনও ঠিকঠাক পরিস্ফুট হয়নি।
    আক্ষরিক অর্থে সর্বভূক। শুধু ডাল-ভাতে যা তৃপ্তি, গরু শুয়োর ইঁদুর ভাম ছাগল এমনকি সাপের মাংস উনি দিব্য খেয়েছেন দেহাতি মুনিষদের সঙ্গে। নো ঝঞ্ঝাট। কোনো অভিযোগ নেই কোনো কিছুর প্রতি।

    দুপুর ঠিক বারোটায় তার ছেলেমানুষের মতো খিদে পেয়ে যায়, মাকে অনেকবার বলতে শুনেছি, ”আচ্ছা তুমি কি পঞ্চেন্দ্রিয় বন্ধ করে খাও? ডালে যে নুন পড়েনি একবারও মনে হয়নি?” প্রদীপবাবু মিটিমিটি হাসেন,”তাতে কী হয়েছে, নুন কম খাওয়াই ভালো।” মায়ের ফোঁস করে নিঃশ্বাস, ”এই লোকটা কেন যে সন্ন্যাসী না হয়ে সারাজীবন আমাকে জ্বালিয়ে গেল!”

    অনেকদিন বাইরের গেট খোলার আওয়াজ হলে মা দোতলার বারান্দা থেকে উঁকি দেয়, আর সঙ্গে সঙ্গে তীক্ষ্ণ চিৎকার, 'পাঞ্জাবীটা সোজা করে পরে বেরোও, পকেটগুলো বাইরে ঝুলছে।'

    স্ত্রীর প্রতি প্রদীপবাবুর প্রেমটিও ভারী মায়াবী। রাত্রি দশটা সাড়ে দশটায় কিলো খানিক সতেজ পুরুষ্টু মৌরলা মাছ নিয়ে হাজির। কী না, তাঁর বধুটি বড্ড মাছ খেতে ভালবাসেন। পরিবর্তে আমার মায়ের কপট ফোঁসফোঁসানি, ”এই লোকটাকে নিয়ে কী করি, এখন আ্যতোগুলো মাছ কি বালিশে ছড়িয়ে শোবো? লক্ষী তো কখন সব নিকিয়ে দিয়েছে।” সুতরাং ফের কাজের দিদিকে দিয়ে তখন রাতদুপুরের রান্নাঘর সরগরম।

    অথচ এই ভদ্রলোক রাত জেগে জেগে পড়া বিবেকানন্দের রচনাবলীর দুরূহ তত্ত্বকথা প্রাঞ্জল করে বুঝিয়ে দিতেন, তর্কশাস্ত্র তাঁর প্রিয় বিষয়, আরোহ অবরোহ আমাকে দিদিকে বলতে বসলে মায়ের কপট বাক্যবাণ, "হুঁ, বাঁশবনে শেয়াল রাজা!”
    তো মোটামুটি এই হলেন প্রদীপবাবু ওরফে একজন মুক্তপুরুষ।

    আমাদের একটি ডাবল ব্যারেল রাইফেল( আইহোলিস, মেড ইন গ্রেট ব্রিটেন) ছিল। ছিল মানে ছিল, এখন নেই। সেটি আমি ২০০০ সাল নাগাদ লালবাজারে স্যারেন্ডার করিয়েছি। কারণ টা হল, ভারতীয় নাগরিকগণ সবকিছুই ইনহেরিট করতে পারেন, জমি বাড়ি গয়না মুভেবল্‌ আ্যান্ড অল ইম্মুভেবল প্রোপার্টিজ, কিন্ত ভারতীয় অস্ত্র আইন অনুযায়ী আর্মসের উত্তরাধিকার হয়না, যতক্ষণ না সেটি মজুদ রাখার প্রকৃষ্ট কারণ দর্শানো যাবে। যারা রেখেছেন বেআইনী রেখেছেন অথবা লালবাজার কতৃপক্ষকে বোঝাতে পেরেছেন যে তার চারিদিকে অজস্র অদৃশ্য শত্রু কিলবিল করছে।
    সেই বন্দুক ও আমার এক পাপিষ্ঠ কাহিনী আছে, কিন্তু সেটি পরের কথা, এখানে অন্যকথা।
    একটা সময় ছিল যখন মানুষ বাড়ির বঁটির ধার পরীক্ষা করতে একটা সাত সেরি কাৎলা মাছের ধড় মুন্ডু আলাদা করে ফেলত। হাতের টিপ পরীক্ষা করতে একটি নিরীহ হরিণীর নয়ন এফোঁড় ওফোঁড় করে দিত। তখন প্রাচুর্যের কাল। পশুপ্রেম কথাটি বাড়ির আ্যালসেশিয়ান বা খাঁচার ময়নাটির বেলায় খালি প্রযোজ্য ছিল।
    তো, বাবা শিকারে যেতেন এবং আমাদের পুরোনো চারমহলা বাড়ির চিলেকোঠার ঘর পরপর স্টাফড্ হরিণের দেহে ভরে উঠছিল।

    এরপর চিরকরুণ চিরজাগরুক সেই ঘটনাটি ঘটবে।

    বলছি পরের অংশে।

    একটি শ্রাবণশেষের বিকেল। পাড়ার কয়েকটা কুচোকাঁচা এসে বাবাকে বলছে, জেঠু জেঠু, বিরাট কী একটা পাখি পূবপাড়ার মোড়ের বড় তেঁতুলগাছটায় বসে আছে। তাড়ালেও যাচ্ছে না। বড় ঠোঁট, সাদা আর কঁক কঁক করে শব্দ করছে।
    বাবা প্রথমটায় শোনেনি ঠিকমত। পরে তার অভিজ্ঞ ইন্দ্রিয়ে ইশারাটি জানান দিল। আমাকে বলল, বাচ্চু( আমার অন্য নাম) বন্দুকটা বার কর। দুটো সাত আর নয় রেঞ্জের গুলি বার কর। যাকে বলছে তা বয়স বারো তেরো হবে। তার কি আনন্দ তখন! প্রথম শিকারের গন্ধ।

    বাইরে তখন মেঘের ঘনঘটা। মাঠ ভর্তি সদ্য রোয়া সবুজ ধানের ব্যাপ্তি। মেঠো রাস্তা নরম কাদা কাদা। বৃষ্টিশেষের আলুথালু বঙ্গভূমির ভেজা ভেজা সুগন্ধি নিশাসবায়ু। ঘন জলভরা স্লেটরঙের দিগন্ত জুড়ে উড়ে যাওয়া পাঁতিবকের মালা। এই চিত্ত কিচ্ছুটি ভুলতে পারেনি আজও।

    সামনে একদঙ্গল কচি মানবক। তাদের কী হর্ষ !! একেবারে পেছনে আমি আর বাবা। বাবা বন্দুকে প্রথমে সাত রেঞ্জের গুলি ভরেছে।
    একটা মাঠ পেরোবার পর সেই অকুস্থল। একটা বিশাল ঝুপ্পুস তেঁতুলগাছ। দূর থেকে যেন ঋত্বিকবাবুর মেঘে ঢাকা তারার প্রথম স্টিল শট। বাচ্চারা হইহই করে উঠল, হুই যে জ্যেঠু। হুই।
    বাবা ঠোঁটে আঙ্গুল দিয়ে চুপের ইশারা করল। অতঃপর শরযোজনা। গাছের একদম মগডালে একটি বিশালদেহী পক্ষী। অবশ্যই পরিযায়ী।
    সবাই চুপ। টিকটিক করে সেকেন্ড মিনিট পেরোচ্ছে। কেউ নড়ছেও না। যেন নাক চুলকোলেও বিঘ্ন ঘটবে। বাবার বন্দুকের ট্রিগারে ধীরে ধীরে তর্জনীর চাপ বাড়ছে।
    আর অমনি পাখি হুশ। সবাই রে রে করে উঠল। পাখির পিছু পিছু ধাওয়া। পাখি ওড়ে, আমরাও দৌড়ই। আবার একটি মাঠ পেরোনো। এবার একটি শিরীষ গাছ।
    মেঘ ক্রমশ ঘন হচ্ছে। শিকারের প্রয়োজনীয় ভিজিবিলিটি কমে আসছে। শ্রাবণসন্ধ্যা নামছে।

    এমন সময় দুড়ুম। শব্দটা পল্লীজীবনের নিস্তরঙ্গতাকে অকস্মাৎ খানখান ফালা ফালা করে দিল। মনে হল মেঘের চাদর অল্প একটু ফাঁক হয়ে ফের জোড়া লেগে গেল।

    আর তখনই পাতা উল্টে যাচ্ছে আমার জীবনের প্রকৃত বর্ণপরিচয়ের। তখন রক্ত। তখন লাল। তখন সেই দীর্ঘপক্ষ বিদেশী অতিথি তার দুধসাদা পালকের ওপর আমাদের আততায়ী আতিথেয়তা নিয়ে শেষ ধুকপুকানি টুকুকে বিদায় দিচ্ছে।
    কচি মানবকরা জল্লাদের মত নাচছে। আমি বাবার হাতের বন্দুকটাকে ওই ছোট্ট শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে ঝাঁকাচ্ছি। বলো বলো বাপি বলো কেন তুমি ওকে মারলে ? কেন মারলে? ও আমাদের কী ক্ষতি করেছিল? কচি গলার শিরা ফুলে ফুলে উঠছে।
    আর সেই অমোঘ পিতা তখন কী করবে? তাঁরই আত্মজ তাঁকে এত বছরের জমিদারীর পাষাণভারকে ধরে, রীতিকে ধরে, আভিজাত্যকে ধরে, গরিমাকে ধরে খুদে খুদে হাতে ঝাঁকাচ্ছে।

    তখন? তখন একটি ঢুকরে ওঠা কান্নার শব্দ। এক আশ্চর্য রূপবান সুন্দর পিতা দুহাতে মুখ ঢেকে সেই আসন্ন জলদসন্ধ্যার ছায়ায় মেঠো রাস্তার ওপর ঢুকরে ঢুকরে কাঁদছে। আর নয় রে বাচ্চু আর নয়, বলতে বলতে সেই কাদাকাদা মাটির ওপর থাবড়া মারছে সামন্ততন্ত্রের শেষ বেলার এক অসহায় মানব।
    পাশে পড়ে থাকা শ্বেতপক্ষ বিহঙ্গের পালকে তখন রক্তের ছিটে শুকিয়ে উঠছে।

    তার পরের ঘটনা খুব সংক্ষিপ্ত। বাবা চিরকালের জন্য আমিষ খাওয়া ছেড়ে দিলেন। শুধু ডাল ভাত সব্জি দুধ আর আমসত্ব। দিনের পর দিন। আজও। একই মেনু। আমসত্বটি কিন্তু চাইই চাই।

    আইহোলিস বন্দুকটা আমি মাঝে মাঝে লোহার সিন্দুক থেকে বার করে ক্লিনিং অয়েল দিয়ে মেজে আবার যথাস্থানে রেখে দিতাম। এখন সেটি লালবাজারের কোন আঁধার-কুঠুরীতে জেগে আছে আমি জানি না।

    আমিও সমস্ত জীবন লালরঙকে ঘৃণা করতে শিখেছি। যদিও মনে মনে মার্কসবাদী অসমতাপিয়াসী। তবু লালরঙ মোটেই আমার প্রিয় নয়। সে কথা বললে, নীল। নীল সেই রঙ, যা ক্রন্দসী নাগাল পায় না, কেবল দূর নাগাল পায় মাত্র। চোখের তারার ক্ষমতা নেই নীলের বুক দেখার।

    প্রায়শ্চিত্ত বোধহয় একটি জীবনভর প্রক্রিয়া।।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | ১৯২৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 2345.106.673423.187 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০২:০৩62091
  • :-(((
  • ফুটকি | 340112.31.898912.70 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০৬:৫১62092
  • .... কিছু বলার নেই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে প্রতিক্রিয়া দিন