এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • PT | 213.110.246.230 (*) | ২০ নভেম্বর ২০১৩ ১২:৫৩45649
  • ঋতুপর্ণ ঘোষের গভীর বিষয় নিয়ে গভীরতাহীন ছবি দেখে দেখে চোখে শ্যাওলা জমে গিয়েছিল। মেঘে ঢাকা তারা খানিকটা চোখ পরিষ্কার করার কাজ করল।
  • Souva | 125.114.13.162 (*) | ২১ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:৪০45655
  • আমি যা লিখেছি, আর টিম প্রথম পয়েন্টে যা লিখেছেন, তা আসলে সমার্থক। বাঙালীর সমসাময়িক সিনেমা-ধ্যাষ্টামোর কালে কমলেশ্বর, সৃজিত, অনীকের মতো বেঁটে খচ্চররাই আজ বিরাট শিল্পী। শিল্পের উৎকর্ষ একটা আপেক্ষিক ধারণা, এ কথা মেনে নিয়েও প্রশ্ন থেকে যায় যে, সেই আপেক্ষিক বিচারের ক্ষেত্রে ফ্রেম অফ রেফারেন্স কী হবে? হরনাথ, রাজ চক্রবর্তী, কিনাগী নাকি সত্যজিত-মৃণাল-ঋত্বিক ইত্যাদি? যদি প্রথমটাকে ফ্রেম অফ রেফারেন্স নিই, তাহলে বর্তমানের বেশিরভাগ ছবিই অসামান্য বলে মনে হবে, এমনকী মাস্টারপিস, আর দ্বিতীয়টিকে নিলে খুব কম ছবিই পাতে দেওয়ার যোগ্য।

    আরেকটি ক্ষেত্রে আমার সমস্যা রয়েছে। এই মাঝারিমাপের, খেলো ছবিগুলিকে (সৃজিত মুখুজ্জের আজ অবধি বানানো প্রত্যেকটি ছবি, অনীক দত্তের ভূতের ভবিষ্যত, মৈনাক ভৌমিকের বেডরুম, কৌশিক গাঙ্গুলির শব্দ, আরো অনেক রয়েছে্‌) ঘিরে তীব্র উন্মাদনা ও ঢক্কানিনাদ সৃষ্টির প্রয়াসটা খুব বিপজ্জনক। ও ক্ষতিকারকও বটে। পরিকল্পিতভাবে গুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে ভালো ও মধ্যম বা নিম্নমানের ছবির মধ্যে ফারাকটা। অনেকে এমনও বলেছেন টেলিভিশনে যে এই নাকি বাংলার ফরাসি নিউ ওয়েভ! হা হতোস্মি! একে কী বলবো? মধ্যমেধার আস্ফালন ছাড়া? একে অতিক্রম না করতে পারলে প্রচুর গণ্ডগোল।

    আর ঋত্বিকের ছবি দর্শককে আকর্ষণ করে মানে আমি এ-কথা বলতে চাইনি যে ঋত্বিকের ছবি আমজনতাকে আকর্ষণ করে। আসলে বাক্যটি আমার এইভাবে লেখা উচিত ছিলো--ঋত্বিকের সিনেমা যখন কাউকে আকর্ষণ করে, তখন সেই আকর্ষণের মূল কারণ ঋত্বিকের আইডিয়াগুলি নয়, বরং তাদের উপস্থাপন-কৌশল।

    এই উপস্থাপনা নিয়ে এবার দু-একটি কথা। অনেকেই বলেছেন যে ঋত্বিকের ছবিও মেলোড্রামাটিক, চড়া দাগের অভিনয়, এডিট জার্ক ইত্যাদি। এগুলো সব সত্যি কথা। কিন্তু এটাও সত্যি যে মেলোড্রামা, অভিনয়কৌশল (চড়া অভিনয় মেলোড্রামার অঙ্গবিশেষ, অবিচ্ছেদ্য), জার্ক এগুলো কোনোটাই এককভাবে কোনো ছবির উৎকর্ষ নির্ধারণ করে না। করতে পারে না।

    কাহিনী, বিষয়, অভিনয়, পটভূমি, নিসর্গ, ক্যামেরা, সম্পাদনাকৌশল--এসবই সিনেমার উপাদানমাত্র। এগুলি ছাড়া সিনেমা হয় না (মানে খুব সূক্ষ্ম বিচারে যাচ্ছি না), একথা য্যামন ঠিক, তেমনই এককভাবে এই উপদানগুলির বিশেষ কোনো গুরুত্ব নেই, একথাও অস্বীকার করা যায় না। বরং পরিচালক বা নির্মাতার (যে অর্থে auteur কথাটি ব্যবহার করা হয়) বানানো সামগ্রিক নকশা বা রূপরেখাটির মধ্যে এই উপাদানগুলি ঠিক কীভাবে সম্বন্ধিত ও যুক্ত, সেটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। য্যামন, অযান্ত্রিক ছবির মৌল উপাদানগুলি লক্ষ করা যাক--ভাঙাচোরা গাড়ি (জগদ্দল), একজন ড্রাইভার কাম মেকানিক, একজন পাগল, ছোটোনাগপুরের মালভূমি, তার আদিগন্ত বিস্তার, লং শট, আদিম ক্ষয়িষ্ণু টিলা ও পাথর, আদিবাসী জনজাতি ইত্যাদি। এই উপাদানগুলো যে পরিচালক এলোপাতাড়িভাবে নির্বাচন করেছেন তা নয়, এ এক সচেতন নির্বাচন প্রক্রিয়া। ও এই নির্বাচন ছবির সামগ্রিক নকশার কথা মাথায় রেখেই করা। আর সেই কারণেই ছবিটিতে জগদ্দল শেষ অবধি আর একটা ভাঙাচোরা গাড়ি থাকে না, বরং একটি প্রাগৈতিহাসিক টোটেমের রূপ ধারণ করে প্রায়, অথবা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে হস্তান্তরিত আমাদের সমষ্টিগত অবচেতন (মনে করুন, শেষ দৃশ্যটি, যেখানে বাচ্চা ছেলেটা গাড়ির ভাঙা হর্ণ নিয়ে খেলছে)।

    সুবর্নরেখা সম্পর্কে অনেকেরই অনেক অভিযোগ রয়েছে--কাকতালীয় বা ঘটনার আকস্মিক সমাপতন, চড়া অভিনয়, উচ্চকিত আবেগ, মেলোড্রামা ইত্যাদি। এই অভিযোগগুলি অস্বীকার করছি না। কিন্তু, ব্যক্তিগতভাবে, আমি মনে করি কাহিনীর এই বিশেষ ধরণটি ঋত্বিক সচেতনভাবে বেছে নিয়েছিলেন। কারণ, তাঁর উদ্দেশ্য ছিলো একটা বিরাট ট্র্যাজেডির রূপায়ণ--একটি প্রজন্মের, একটা গোটা দেশের, একটা সাংস্কৃতিক ভুবনের ট্র্যাজেডি। গোটা সিনেমাটাতে আমি অন্তত গ্রীক ট্র্যাজেডির কাঠামো খুঁজে পাই। আর এইখানে, একবার দ্যাখা যাক আরিস্ততল গ্রীক ট্র্যাজেডি সম্পর্কে কী লিখছেন--Tragedy is, therefore, an imitation (mimēsis) of a noble and complete action ... which through compassion and fear produces purification of the passions. আরিস্ততলের ব্যাখ্যায় mimesis হলো "imitation of human affairs " আর catharsis হলো "emotional cleansing of the spectator "। ফলতঃ, এই নির্দিষ্ট কাঠামোয় ছবিটিকে ফেলতে গেলে উচ্চকিত অভিনয়, আবেগ, কাকতালীয় ঘটনাসম্পাতকে এড়ানো যায় কি?

    আর একটি সিনেমার কথা বলে লেখা থামাবো--যুক্তি তক্কো আর গপ্পো। ছবিটি পূর্ণত আত্মজৈবনিক। কিন্তু একই সঙ্গে ঋত্বিক নথিবদ্ধ করতে চাইছেন একটি বিশেষ কালখণ্ডে বাঙালীর সাংস্কৃতিক ভুবন, তার অবক্ষয়, দিশাহীনতা, এইসব। ছবিটিতে দ্বিবিধ স্তর রয়েছে, এমনকী ছবিটির গঠনেও সেই দ্বিবিধ টান--একদিকে এটি ডকুমেন্টারি হয়ে উঠতে চাইছে, আর অন্যদিকে তার বিষয়ের বুনন তাকে কাহিনীচিত্রের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আজকাল যাকে আমরা মকুমেন্টারি বলি, অর্থাৎ একটি কাল্পনিক কাহিনীর বাস্তবমুখী রূপায়ণ, এই ছবিটি ভারতবর্ষে সম্ভবতঃ সেই ঘরানার অন্যতম পথিকৃত। চরিত্রগুলির নামকরণে যে প্রকট প্রতীকের আরোপ (নীলকন্ঠ, নচিকেতা, বঙ্গবালা, দুর্গা), তা আসলে ছবিটিকে নিছক ডকুমেন্টারির ঘেরাটোপ থেকে বের করে আনার কৌশলমাত্র। আবার এ-কথাও মনে হয়, যে ছবিটিতে প্রধান চরিত্রগুলির বাইরেও আরেকটি চরিত্র রয়েছে--ক্যামেরা। মাদার আর্কেটাইপের খোঁজে (দুর্গা এবং বাংলা-মা) নীলকন্ঠ, নচিকেতা, বঙ্গবালার এই যে যাত্রা, তাতে অদৃশ্যভাবে আরেকজন যাত্রীও তো শামিল। নীলকন্ঠ কি নিজের চোখ দিয়ে ঘটনাগুলি দেখছে, নাকি ক্যামেরার পরকলা দিয়ে? আমরা কি নীলকন্ঠের চোখ দিয়ে দেখছি, না ক্যামেরার চোখ দিয়ে? শেষ অংশে ক্যামেরার ওপর মদ ঢেলে দেওয়ার দৃশ্য আসলে কি সেই তৃতীয় দেওয়ালটিকে ধ্বংস করার আহ্বান, নাকি তাকে মান্যতা দেওয়ার? এই পরিপ্রেক্ষিতে, এমনকী, এডিট জার্কগুলিও ছবির অংশ বলে মনে হতে পারে।

    চড়া অভিনয় নিয়ে য্যামন অনেকে তাঁদের ক্ষোভ ব্যক্ত করে থাকেন, তেমনি অভিনয়ের স্বল্পতা, বা প্রায়-অনুপস্থিতি নিয়েও ক্ষোভপ্রকাশ বিরল নয়। রোবের ব্রেসঁ-র ছবিগুলি এর উজ্জ্বল উদাহরণ, যেখানে অভিনেতারা নিছক মনুষ্যরূপী পুতুল ছাড়া আর কিছু নয়। ব্রেসঁ-কে একবার কানে, পুরস্কার নেওয়ার সময়ে, কীভাবে কিছু দর্শক বিড়াল কুকুরের ডাক ডেকে অপদস্থ করেছিল্‌ তা অনেকেরই জানা)।
    মোদ্দা কথা এই যে, সিনেমায় মেলোড্রামা, প্রকট প্রতীকায়ন, চড়া আবেগ, উচ্চকিত বা অনুপস্থিত অভিনয় সবকিছুই যথার্থ শিল্পসম্মত বলে প্রতিপন্ন হতে পারে, যদি নির্মাতার বুননকৌশল সেগুলিকে তাদের প্রাপ্য ন্যায্যতা দ্যায়।

    বিঃদ্রঃ মেলোড্রামা শব্দটি এখানে একটু আলগাভাবেই ব্যবহার করেছি। অষ্টাদশ শতকে নাটকের একটি বিশেষ আঙ্গিক হিসেবে মেলোড্রামার অর্থ আর সিনেমায় মেলোড্রামা কথাটি যে-অর্থে বহুল-ব্যবহৃত, তাদের মধ্যে কিছু ফারাক রয়েছে। মি শব্দটি প্রচলিত অর্থেই ব্যবহার করেছি।
  • Ekak | 24.99.237.191 (*) | ২১ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:৫৩45657
  • দেখলুম ।
    ভদ্রলোক সিনেমা কেমন বানিয়েছেন ,পেরেছেন কিনা এগুলো পরের প্রশ্ন । মূল ঝ্যাম হলো উনি অতিনাটকীয় আর পাতিনাটকীয়র পার্থক্য বোঝেন্না । ঋত্বিক এর অতিনাটক তাই বিন্দুমাত্র ধরা পরেনি । যেন একটা বাচ্চা ছেলে গল্পের ক্লাসে অকারণ বারবার হাত তুলে বলে গ্যাছে "আমি জানি স্যার । এর পরে কী হবে জানি " । পরিচালনা করবে কী কথক হিসেবেই কমপ্লীট স্পয়েলস্পোর্ট :/
  • ন্যাড়া | 172.233.205.42 (*) | ২১ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:৫৩45656
  • এক কথায় বলতে গেলে -

    আমরা কল্লে বিলা
    ঋত্বিক কল্লে লীলা!
  • Tim | 188.91.253.11 (*) | ২১ নভেম্বর ২০১৩ ০৫:৫৬45658
  • শৌভর অ্যানালিসিস বেশ পছন্দ হলো।
  • poysa | 127.194.227.189 (*) | ২২ নভেম্বর ২০১৩ ০৯:০৭45659
  • ei magna bazare, amar bhalo legeche.... tobe cinema ta "reference book" hoye geche...original text hariye geche.... oi arki chara bandhu pore class 5 admission debarmoto....
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন