এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আমাদের বাবা-মা রা

    Parolin
    অন্যান্য | ০৭ জুলাই ২০০৬ | ১১৮১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Parolin | 213.94.228.210 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ১৫:৫৮634261
  • অরিজিতের গপ্প শুনে নিজের আরো এক হাজার গল্প মনে পড়ে গেলো । কত ভালোবাসা , কত ত্যাগ , কত উদ্বেগ , কত শিক্ষা। তাই নিয়েই আমি এই আজকের আমি। সব ভালোটুকু তাঁদের দেওয়া , সব খারাপ শুধু আমার নিজের।

    গল্প এক-
    কাল অংক পরীক্ষা।রাত সাড়ে নটায় বাবা বাড়ি এলেন অফিস থেকে , কি রে কদ্দুর করলি। রেডি উত্তর " অংক আবার পড়তে হয় না কি , সব তো জানি" । বাবা অবাক। একটু প্র্যাক্টিস ও করলি না।যদি কিছু ভুলে গিয়ে থাকিস, এক্ষুকি খান দশেক অংক কষ তারপর ঘুম। ঠায় দাঁড়িয়ে গা মোচড়াছি ,ঘুম পেয়ে গেছে যে। অত:পর রফা। আমি শুয়ে শুয়ে অংক বই হাতে বলে যাবো , এবারে গুন , তারপর ভাগ আর শতকরা আর বাবা সেগুলো কষে দেবেন। শেষে উত্তর মেলানো। খান বারো হতে , বাবা বলেন ঠিক ই আছে মনে হচ্ছে, এবার ঘুমিয়ে পড়।আমি বই রেখে ঘুম। আমার ক্লান্ত বাবা চানঘরে।

    গল্প দুই
    বাড়িতে আমি ভাই আর মা চিকেন ভক্ত। ভাই আর আমি হস্টেলে চলে যেতে, বাড়িতে নাকি আর কখোনো চিকেন হয় নি।ছেলে মেয়ে গুলো নেই , মার নাকি চিকেন খেতে কান্না পায়। এদিকে হস্টেল এ কিন্তু রোজ চিকেন।

    গল্প তিন
    বাবার সাথে সোনামুখির মচ্ছবের মেলাতে।ভিড়ের মধ্যে কোনো এক অসভ্য ছেলে আমার গায়ে সেই হাত দেবো দেবো করেছি কে , দেখলাম বাবা এক হাতে তার গলা ধরে তুলে ধরলেন। সেই ছেলের পা মাটি থেকে দশ ইনচি ওপরে লটপট।"ছেড়ে দিন কাকু , আর কখোনো করব না কাকু"।
    লোক জমে গেলো। আমি লজ্জায় এক শেষ।বাবার সবেতেই বাড়াবড়ি।
    ফেরার পথে খুব শান্ত ভাবে বাবা একটা কথাই বললেন , ঠিক এমনি করে বাজে লোককে শিক্ষা দিবি , বুঝলি?

    আর বিয়ের পরের দিন , এক পিসি আঁচলে এক থালা চাল আর একটা টাকা দিয়ে বললেন মা কে বল তোমাদের ঋণ শোধ করে দিলুম , বলতে হয় নাকি। ভয়ানক রাগ হল। নতুন বৌ , চারদিকে শ্বশুরবাড়ির লোক থিকথিক করছে।সোজা ফেলে এলুম সেই চাল আর টাকা। আবদার। আমার জন্মের ঋণ এক থালা চাল এ শেষ ?নিয়ম ? বালের নিয়ম।

    এসো জনতা। এবারে তোমাদের গল্প গুলো ও শুনি।
  • saa (su) | 217.206.227.224 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ১৬:১০634272
  • বিয়ের পরের দিনের কথা মনে পড়ে গেল! বাবাকে প্রথম কাঁদতে দেখেছিলাম! তাও সবার আড়ালে । সবে অন্ধকার কেটে ভোর হচ্ছে তখন,
    দেখি বাবা বারান্দার এক কোনে চুপ করে দাঁড়িয়ে! কাছে গিয়ে দেখি চোখে জল!
    সেদিন ও এতো বুঝিনি, এখন বুঝি সেইদিন টা সেই ক্ষন টা কত সিম্বলিক ছিলো, আজ আমরা বাবা মার জন্যে কতোটুকু সময় দিতে পারি? কিন্তু ওদের কাছে এখন ও আমরা ছাড়া ওদের যে আর কেউ নেই! সোহম যখন এয়ারপোর্ট এ দাদুর গলা জড়িয়ে বলে দাদু আসছি, আমি আর তাকাতে পারিনা ওদিকে!
    আমার ও বুকে কান্নার ঢেউ ......
    সা (সু)
  • Juju | 218.208.111.10 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ১৬:২৭634275
  • প্রচুর মার খেয়েছি বাবার কাছে ছোটোবেলায় এমনকি কলেজের গন্ডী পেরোনোর পরেও। সেদিন মার না খেলে হয়ত এই আমি আজকের আমি হতাম না কোনোদিন।
    মার ছাড়াও অনেক কিছু পেয়েছি যেমন কালিপুজোর সময়ে অঢেল বাজি, বিশ্বকর্মা পুজোর সময় রাশি রাশি ঘুড়ি, দোলের সময় নানান রং, আর সারাজীবন যা পেয়ে এসেছি - এখনো পেয়ে চলেছি - ভালোবাসা, strict principle, শিক্ষা।
  • r | 61.95.167.91 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ১৭:০৩634276
  • এইজন্যই তো মেয়ের বিয়ে দেব না ঠিক করেছি!:-)
  • Arijit | 128.240.229.7 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ১৭:২৬634277
  • যখন জ্বর হত, ঘুমের ঘোরেও টের পেতুম বাবা বা মা এসে কপালে হাত রেখে জ্বর দেখে যাচ্ছে, ভারি হাত হলে বাবা, হালকা ভিজে হাত হলে মা...ঋকের জ্বর হলে এখন আমিও মাঝরাতে ঘুম ভেঙে কপালে হাত দিয়ে দেখি, আর নিজের ছোটবেলার কথা মনে পড়ে।
  • dd | 202.122.18.241 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ১৯:৩৯634278
  • মাতৃঋন / পিতৃঋন শোধ হয় নিজের সন্তানদের মানুষ করে - এমত একটা চমৎকার বাক্য পড়েছিলাম কোনো উপনিষদে। তাপ্পরে আর খুঁজে পাই নি।
    কেউ জানেন - এর উৎস ?
  • saa (su) | 217.206.227.224 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ২০:১৫634279
  • শুনেছি তিন রকমের ঋন আছে পিতৃঋন ঋষিঋন আর দেবঋন ।
    পিতৃঋন শোধ করা যায় সন্তানোৎপাদন করে, অন্যগুলো কিভাবে ভুলে গেছি।
    তবে মাতৃঋনের কথা নেই কোথাও, আসলে শোধের অসম্ভবতার কথা ভেবেই বোধহয় মাতৃঋনের কথা নেই?
    সা
  • tan | 131.95.121.251 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ২০:২৪634280
  • সারদা,পিতর্‌ কথাটা সে সময় ব্যবহার হতো অনেকটা পেরেন্টস এর মতন,সেই সেভেনে এইটে পড়ালো,তখন কইলো,জানিনা কদ্দূর সত্য।
    তাই সেই হিসাবে পিতৃঋণ কথায় পিতামাতা দুইই রয়ে গেছে।
    কিন্তু "মুক্ত হইবো দেবঋণে মোরা মুক্তবেণীর তীরে।"--সেটা কিকরে হবে? কোথায় এই মুক্তবেণী?
    কবিতাটা দিতে পারেন?
  • saa | 62.254.64.15 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ২৩:৩৭634281
  • হিন্দু ধর্মে তিন রকমের ঋণের কথা আছে দেবঋণ যা যাগযজ্ঞ ও দেবপূজার দ্বারা শোধ করা যায়, ঋষিঋণ শোধ হয় বেদ পুরাণ অথবা অধ্যয়নের দ্বারা, আর পিতৃ ঋণ শোধ হয় পুত্রোৎপাদনের দ্বারা।
    এছাড়া বাল্মীকি রামায়নে আরো দু রকমের ঋন এর উল্লেখ আছে তা হল ব্রাহ্মন ঋন যা ব্রাহ্মন কে দানের দ্বারা শোধ করা যায়, আর আত্মঋন যা ভোগের দ্বারা তৃপ্তিলাভ করে!

  • tan | 131.95.121.251 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ২৩:৪০634262
  • কী চালাক!সব ব্যবস্থা করে রেখেছিলো! আর রাখবে নাই বা কেন?
    কিন্তু কবিতাটা? "মুক্তবেণীর গঙ্গা যেথায় মুক্তি বিতরে রঙ্গে?"
    আচ্ছা,সারদা,কন্যার ব্যাপারে কিছু কয়নি?শুধু পুত্রোৎপাদন কল্লেই ঋণমুক্তি?
  • saa | 62.254.64.15 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ২৩:৪৬634263
  • এব্যাপারে আমাদের হিন্দুধর্ম বড়ো sexist
    শুনেছি পুত্র্যর্থে ক্রিয়তে ভার্য্যা:, শুধুই পুত্র চাই! কিন্তু কন্যা না হলে পুত্রের জন্ম কে দেবে? সে কথা কেউ ভাবেনি। অতএব অসুবিধের মধ্যে আরেকটা বাড়লো দেখি
  • saa | 62.254.64.15 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ২৩:৪৮634264
  • কবিতা টা শুনেছি কিন্তু ব্যাস ঐ পর্যন্তই, মনে নাই যে।আপনি দেখুন না ট্যান! এটা কি কথা ও কাহিনী তে ছিলো জানিনা খুব গুলিয়ে গেছে
  • dam | 199.244.214.30 | ০৮ জুলাই ২০০৬ ০০:২১634265
  • 'মুক্তবেণীর গঙ্গা যেথায় মুক্তি বিতরে রঙ্গে
    আমরা বাঙ্গালী বাস করি সেই তীর্থে বরদ বঙ্গে।'

    আর মনে নাই। টই, দীপ্তায়ন এরা সব ঘুমুচ্ছে এখন। ঘুম থেকে উঠে কেউ থিক লিখে দেবে। ইশ অল্প কদিনের জন্য আসছি বলে দাদুর রচনাবলী সঙ্গে আনি নাই --- নাহলে এতক্ষণে ধাঁ ধাঁ করে লিখে দিতাম।
  • x | 129.7.152.42 | ০৮ জুলাই ২০০৬ ০০:২৮634266
  • অনেক খুঁজলেও এই কবিতা দাদুর রচনাবলী তে পাবেন না। লেখক সত্যেন দত্ত। কবিতার নাম 'আমরা'।-:)
  • m | 67.173.95.163 | ০৮ জুলাই ২০০৬ ০১:০৩634267
  • আমার শৈশব টি বাবাকে ঘিরে, তখনকার মার কথা আমার তেমন কিছু মনে পড়ে না,

    ছুটির সকালে বারান্দায় তাসের জমজমাট আসর,আমি বাবার কোলে বসে, তাসে মগ্ন বাবার হাতের সিগারেটের ছ্যাঁকায় দু-চারটে কালো কালো দাগ,আমাদের বাগানে অন্য বাচ্চারা খেলছে,আমি বাবার কোলে বসে আছি।

    ঘোর গরমে শুয়ে পড়েছি,হঠাৎ ফ্যান বন্ধ,বাবা সঙ্গে সঙ্গে উঠে হাতপাখা দিয়ে হাওয়া করতে শুরু করলো,এক ঘন্টা,দু ঘন্টা,তিন ঘন্টা,যতক্ষন না কারেন্ট আসে।

    জ্বরে গা পুড়ে যাচ্ছে,বাবা-বাবা করে কাঁদছি,বুড়ো ধাড়ি মেয়েকে কোলে নিয়ে বাবা পায়চারি করে যাচ্ছে।

    দেশে ফিরে এয়ারপোর্ট এ বাবা কে দেখে আর কান্না থামে না,কি রোগা হয়ে গেছো বাবা,বাবার নির্লিপ্ত উত্তর ,কই,ঠিক ই তো আছি।ঐ নির্লিপ্তির আড়ালে লুকিয়ে আছে ,সেই মানুষটাই,যে সব মনে রেখেছে,কি খেতে ভালোবাসি,মাথার কাছে জল নিয়েছি কিনা,মশারি ঠিকমত গুজেছি কিনা-
    কে দেখে এই সব,এখনো-ঐ লোকটাই,তিন-চার বছরের মধ্যে হঠাৎ ই বুড়ো হয়ে যাওয়া আমার বাবা।
  • dam | 199.244.214.30 | ০৮ জুলাই ২০০৬ ০১:১০634268
  • x ,

    এবারে তুকে দিন কবতেটা।
  • Paramita | 64.105.168.210 | ০৯ জুলাই ২০০৬ ০৩:০৮634270
  • কেন চেয়ে আছো গো মা মুখপানে।
  • Samik | 221.134.238.144 | ০৯ জুলাই ২০০৬ ২৩:১৮634271
  • মা-কে আমার পড়ে না মনে
    শুধু কখন খেলতে গিয়ে হঠাৎ অকারণে
    একটা কী সুর গুন্‌গুনিয়ে আমার কানে বাজে ...

    পুরোটা মনে আছে কারুর?
  • Juju | 218.208.111.10 | ১০ জুলাই ২০০৬ ১৩:২৩634273
  • সিনেমা যখন চোখে জ্বালা ধরায়,
    গরম কফির মজা জুড়িয়ে যায়,
    কবিতার বইগুলো ছুঁড়ে ফেলি,
    মনে হয় বাবা যদি বলত আমায় -
    "আয় খুকু আয়,
    আয় খুকু আয়..."
  • J | 160.62.4.10 | ১৮ জুলাই ২০০৬ ১৪:৩৫634274
  • আমার বাবা ভালো ছিলো, আমার মা ভালো ছিলো।
    এমনতরো ভালোমানুষ মেলেনা আজকালও...
    আমার বাবা বোকা ছিলো, আমার মা বোকা ছিলো...
    ইত্যাদি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন