এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আরও একটি ধর্ষণ

    Ishan
    অন্যান্য | ১৬ মে ২০১৩ | ২৮৯৩৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • :) | 127.194.197.100 | ১০ আগস্ট ২০১৪ ১৬:৩১604643
  • ১) এই দুটি ক্যাটেগরির জন্যেই বোধহয় এই পরিচিত ব্যক্তিদের দ্বারা ধর্ষণের পরিমাণ ৯৮% হয়ে যায় !
    - ১ আর ২ মিলিয়ে মোট ৪০ + ২৫ = ৬৫% হচ্ছে।

    ২) সাধারণতঃ যে কথাগুলো শুনি, ধর্ষণ বহুমাত্রায় বেড়ে গেছে, যাচ্ছে, - এই মনে হওয়াটাতে ১ আর ২ এর বিশেষ কনট্রিবিউশন নেই, কারণ মানুষ NCRB র ডেটা দেখে সমাজ সম্পর্কে ধারণা গড়ে তোলেন না। বা কোথায় ব্যক্তিগত সম্পর্কের টানাপোরেন এ অফিসিয়াল কেস দেওয়া হচ্ছে থানায় সে খোঁজ ও নিতে যান না, বা জানতে পারলে সেটাকে পথে ঘাটে চলাফেরার পক্ষে থ্রেট বলেও মনে করেন না। । আশপাশের অবস্থাই দেখেন। রাস্তার বাচ্চা বা ফুটপাথবাসীদের রেপ রিপোর্ট ও তাদের কাছে খুব একটা আসে বলে মনে হয় না। সুতরাং শেষ ১৮% নিয়েই ভাবুন। এটা পশ্চিমবঙ্গে গত কয়েক বছরে বেড়েছে কিনা দেখুন। গত কয়েক বছরে পশ্চিমবঙ্গে রেপ রিপোর্টিং কে থানা পুলিশের লেভেলে কিভাবে সাপ্রেস করা হচ্ছে সেই খোঁজ ও নিন। প্রথম দুক্ষেত্রের কেস দেওয়ার পলিসি হিসেবে রেপ বাদে অন্যান্য আইনি ধারা ব্যবহার বেশি করা হচ্ছে, ৩ নম্বর মোটামুটি ধমকে ধামকে ভাগিয়ে দিয়েই কাটিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ৪ নম্বরে কেস না নিতে চাওয়া, হ্যারাসমেন্ট, আপোষে মিটিয়ে ফেলানোর চেষ্টা, ভিকটিমের চরিত্রহনন এসবের পরেও এতগুলো রিপোর্টেড রেপ। শুধু এই ক্যাটাগরিটা পশ্চিমবঙ্গে গত কয়েক বছরে ফলো করুন।

    ৩) মিডিয়া জনমত গড়ে। গণধারণা গড়ে। বেশ। একটু ছোটো রিসার্চ করুন। কয়েকটা বাংলা খবরের কাগজ নিন।
    আনন্দবাজার, এই সময় (যতটা পাওয়া যায়), আজকাল, প্রতিদিন, বর্তমান। বছর ওয়াইজ গত চার বছরের এই নিউজ মিডিয়াগুলোতে দিনগত আর্কাইভ থেকে রিপোর্টেড রেপ এর কেস গুলোকে নোট করুন। পশ্চিমবঙ্গে রেপ বাড়ছে এই ধারণার জন্ম বিশ্লেষন করতে সুবিধে হবে। নিজেকেও করতে হবে না। রেপ বা দুর্গত মহিলাদের নিয়ে কাজ করে এরকম কোনো অর্গানাইজেশনকেও এই প্রজেক্টটা দিতে পারেন, প্রাপ্ত পরিসংখ্যান বা ট্রেন্ড থেকেই বাকি কথা হতে পারে।
  • pi | 233.176.30.7 | ১০ আগস্ট ২০১৪ ১৮:২৭604644
  • ১) মিলিয়ে আর জন্যেই এর মধ্যে একটা তফাত আছে ঃ)
    পরিচিত জনের দ্বারা ধর্ষণ এত বেশি হবার জন্যে অবশ্যই ১ আর ২ দায়ী কারণ, ১ আর ২ দুটোই সেই ক্যাটেগরিতে পড়ে।

    ২) ধর্ষণ বহুমাত্রায় বেড়ে গেছে, যাচ্ছে, এটা বলার সময় বহুজায়গতেই NCRB কে কোট করা হয় বা হয়েছে, যবে থেকে NCRB তে নারী নির্যাতনে পঃ বঃ প্রথম এবং আগের থেকে বেড়ে গেছে বলে প্রকাশিত হয়েছে, তবে থেকেই। একটু মিডিয়ায় প্রকাশিত লেখা বা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার নানা অনুষ্ঠান দেখে শুনে নেওয়া যেতে পারে। আর ধর্ষণ বহুমাত্রায় বেড়ে গেছে, জনমানসে এই পারসেপশনের পিছনে এর প্রভাব অবশ্যই আছে। এদিকে নারী নির্যাতনের প্রথমতঃ প্রথম নয়, জনসংখ্যা দিয়ে নর্মালাইজ করলে চতুর্থ, আর নারী নির্যাতনের কেস বেশি হওয়ার কারণ এবং আগের থেকে বেড়ে যাওয়ার কারণ বেশি (রিপোর্টেড) গৃহহিংসা। রিপোর্টেড ধর্ষণ অ্যাকচুয়ালি কমেছে।

    বক্তব্য তো এটাই যে চতুর্থ ক্যাটেগরির ধর্ষণ নিয়ে বলা হোক, সেগুলো নিয়ে অবশ্যই আলোচনা হোক, সেগুলো কী হচ্ছে তা দেখা হোক, কিন্তু অন্য তথ্যের ঝোল গায়ে টেনে নয়, অন্য 'ধর্ষণ' যুক্ত করে পরিসংখ্যান বাড়িয়ে নয়। সেটা না করলেও, এই অপরাধগুলোর গুরুত্ব কিছু কমবে না। সেগুলো বেড়ে গেছে,এই তথ্য পরিসংখ্যান থাকলে তার বেসিসে কথা হোক বা সেগুলো বের করার চেষ্টা করা হোক। রিপোর্ট না নেবার ট্রেন্ড আগের থেকে বেড়ে গেলে, সেই নিয়ে কথা হোক, স্টাডি হোক, সেই নিয়ে পরিসংখ্যান আসুক। এখনো অব্দি এটাই বলা হয়, যে রিপোর্টিং আগের থেকে বেড়েছে, বা বলা ভাল, আণ্ডাররিপোর্টিং আগের থেকে কমেছে। এর উল্টোটা হলে সেটার উপর ফোকাস করা উচিত ! এই নিয়ে কাজের বা দাবিদাওয়ার অভিমুখটা সেই দিকে হওয়া উচিত। ধর্ষণবিরোধী নানা বক্তব্য, প্রতিবাদ সভা বা প্রতিবাদপত্র বা সেগুলোর দাবিদাওয়া বা সাজেশনাবলীতে এগুলো আসুক।

    ৩) অবশ্যই করা হোক।কিন্তু মিডিয়াতেও রিপোর্টিং বেড়েছে কিনা সেই নর্মালাইজেশনটা কীকরে হবে ?
  • Ishan | 214.54.36.245 | ০৮ অক্টোবর ২০১৪ ১৯:২৫604646
  • কনসার্ন একটাই, এত ঢাক ঢোল পেটানোর পরে, নতুন ধর্ষণ আইনটি আরেকটি 498A তে রূপান্তরিত না হয়। দু বা এক বছর পরে সুপ্রিম কোর্ট হস্তক্ষেপ করে রায় দিলে মোটেও ভালো হবেনা ব্যাপারটা। নারী আন্দোলন যাঁরা করছেন, বা ইস্যুগুলো যাঁরা তুলছেন, তাঁরা তার আগেই ব্যাপারটায় নজর দিলে মঙ্গল।
  • pi | 24.139.221.129 | ১৮ নভেম্বর ২০১৪ ১৪:০০604647
  • এটাও তুললাম।
  • Smritilekha C | 192.48.201.228 | ২৭ জানুয়ারি ২০১৫ ১২:০২604649
  • কি বোকা বোকা একটা থ্রেড। একটা মেয়ে ৮ বছর বয়েস হলে তাঁকে শুনতে হয়- "এখন আর রাস্তায় হিসি করবে না"
    ১) ১০ বছরে, তুমি আর ছেলেদের সাথে খেলবে না।
    ২) ১১-১২ বছরে, এখন থেকে আর ফ্রক পড়বে না।
    ৩) রজঃস্রাব শুরু হলে, এখন তুমি বড় হয়ে গেছ। এত বেশি বাইরে ঘুরবে না।
    ৪) ১৬-১৭ বছর হলে, এখনি বেড়িয়ো না। ভাই-কে নিয়ে যাও সাথে।
    ৫) আরেকটু বড় হলে, রান্নাটা শিখে নাও। নইলে বিয়ের পর কি করবে?

    এইরকম অসংখ্য জিনিস শুনতে শুনতে তারা বড় হয়। নিজের যৌনাঙ্গ যে একটা ভালবাসা'র জিনিস, উপভোগ করার জিনিস, এটা তারা বুঝতেই শেখে না। এরপরেও আপনি আশা করেন কি করে যে ১০০টা মেয়েকে এসব জিজ্ঞেস করা হলেই তারা সবাই হ্যা বলবে। এর থেকে হাস্যকর কিছু শুনিনি।
    প্রমান চান? দেখুন না, এখানে একটি মেয়েও আপনার সাথে এখানে তর্ক করছে না। ছেলেরাই ছেলেদের সাথে তর্ক করে যাচ্ছে।
    প্রাচীন ভারতে মনে করা হত মেয়েদের যৌন ক্ষমতা ছেলেদের থেকে অনেক বেশি। ঋষি যাজ্ঞশ্রবা (ওটাই নাম মনে হচ্ছে, ভরত রাজার পিতা), তাঁর পত্নী'র সাথে বহু আশ্রমিক পুরুষ-এর সম্পর্ক ছিল। বালক ভরত একবার দেখেন তাঁর মা-কে অন্য ঋষি-পুত্র'দের সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হতে। তিনি তাঁর পিতা-কে একথা বলে জানতে চান, যে পিতা কিভাবে এগুলি মেনে নেন। ঋষি তাঁকে বলেন- "নারী হল গাভী'র মত। শত নদী-তে অবগাহন করলেও পাপ তাঁকে স্পর্শ করে না।" পরবর্তীকালে ভরত রাজা হয়ে "এক নারী'র জন্য এক পুরুষ" এই নীতি প্রচলন করেন।
    প্রাচীন ভারতীয় নারী যে কত কামুক ছিল, সেটা উপনিষদ-এর গল্প পড়লেই জানতে পারবেন। তখন কি নারী'রা "বায়োলজিকালি" আলাদা ছিলেন?
    আপনি যদি আজকে ১০০টি মাঝবয়েসি ভারতীয় নারী-কে জিজ্ঞেস করেন, তারা যার-তাঁর সাথে শোবেন কিনা; তারা উত্তর তো দেবেনই না, একটি থাপ্পড়-ও মারতে পারেন। ১০০টি তাজা ভারতীয় নারী-কে জিজ্ঞেস করুন, তারা হয়তো সাহস করে উত্তর দেবেন। এই প্রশ্নটাই ১০০টা কাঁচা আমেরিকান মেয়ে-কে জিজ্ঞেস করুন, তারা সবাই আপনাকে গর্ব করে জানাবে, তারা কটা ছেলেকে "মৌখিক" আনন্দ দিয়েছে। তাহলে এই আমেরিকান মেয়ে, মাঝ বয়েসি ভারতীয় মহিলা এবং আজকের ভারতীয় মহিলা কি "বায়োলজিকালি" আলাদা?
    তাহিতি দ্বীপ-এর নাম শুনেছেন? সেখানে মেয়ে-রা যাকে ভাল্লাগে, তাঁর সাথেই গিয়ে শোয়। জারোয়া মেয়েরাও তাই। তাহলে এইসব মেয়েরা কি আমার থেকে বায়োলজিকালি আলাদা???
    আর আপনার ঐ ধানাই-পানাই গবেষণা? যেটা প্রমান করে, ছেলেদের বেশি পায়??? মানুষ আগে সিদ্ধান্তে পৌঁছয়, তারপর যুক্তি সাজায়। বেশিরভাগ গবেষণাই এইরকম। ওতে কিছুই প্রমানিত হয় না। আজ থেকে ১০০বছর আগে, বহু গবেষণা প্রমান করে দিয়েছিল যে মেয়েদের বুদ্ধি ছেলেদের থেকে কম। "বিশা-আ-আল কম"! আজকে সেগুলো'র কথা আর কেউ বলে না। লজ্জায়। একদিন আপনার ঐ "ছেলেদের বেশি পায়" মার্কা গবেষণা'র কথা-ও আর কেউ বলবে না, লজ্জায়!
  • একক | 24.99.207.92 | ২৭ জানুয়ারি ২০১৫ ১৯:২৫604650
  • সো টিপিকাল :( নারী-পুরুষের বায়োলজিকাল নিড বোঝাতে এই মুনি-ঋষি দের হাবর গাবর এনে কী প্রমান হয় ? এখনো অনেক ওয়ানাবি ক্ষমতাশালী পুরুষ আছেন যাঁরা ওয়াইফ ভেট দেন ক্ষমতার অলিন্দে । কিছু ঋষি যে তেমন ছিলেন না তাঁর কী মানে ? ওরা তো একটা রিসার্চ একাডেমিয়া রান করতেন । খুব প্রিমিটিভ কিন্তু ইন্তিইগ্রেতেদ ফর্মে । মেয়েরা বাধ্য হয়ে বহু পুরুষের সঙ্গে জান নি এটা নিশ্চিত করে বলা যায়না ওই দেবতা -ঋষি দের গল্পে । প্যাত্রিয়ার্কাল পাওয়ার স্ট্রাকচার তখন থেকেই ছিলো । সবচে মুশকিল হলো কোনো মেয়ের লেখা অথেন্টিক ডকুমেন্ট নেই । সবই পুরুষের চোখে । কাজেই ওটা কোনো উদাহরণ হিসেবে নেয়া যাচ্চেনা ।উপনিষদের গল্প টল্প সবই পুরুষের চোখে দেখা নারী ।

    অমুক রাজা "এক নারী -এক পুরুষ " প্রচলন করেন এগুলো মিথ । সমাজে প্রডাকশন এন্ড চয়েসের নিয়ম মেনেই মনোগ্যামি স্থান পেয়েছে । সারা পৃথিবীতেই । ভারত কিস্যু আলাদা না । আর কোথায় এটা পাওয়া যাচ্ছে যে ১০০ তে একশ আমেরিকান মেয়ে উত্তর দেবে তারা ওরাল সেক্স করেছে ? যে প্রশ্ন করছে তার সঙ্গে কমফর্টেবল না হলে হার্গিস দেবেনা । আবার সব মেয়েও একরকম না ।
    আমেরিকান মধ্যবিত্ত ইন জেনেরাল কন্সারভেটিভ । আর কমফর্টেবল ফীল করলে ভারতীয় মেয়েরাও সেক্স লাইফ নিয়ে কথা বলেন । দে হ্যাভ ডিফারেন্ট ওয়ে ,ডিফারেন্ট টোন । আমাদের দেশে বিয়ের গানে যৌনতার ছড়াছড়ি ছিল । ভিক্টোরিয়ান মরালিটির অত্যাচারে এগুলো পিছু হটেছে । সে প্রভাব কাটছে ,কেটে যাবেও ।

    আর "বুদ্ধি বেশি কম " বা "যৌন চাহিদা" বেশীকম এর গোটা তর্ক টা গোলমালের । থিঙ্কিং প্যাটার্ন-এক্সপ্রেশন-ডিসিশন এগুলো আলাদা জেন্ডার বাই জেন্ডার এটুকু বিজ্ঞান তুলে আনতে পেরেছে । ইন দ্য মীন টাইম আমরা বুঝতে পারছি "নারী -পুরুষ" এগুলো যতটা না বহিদৃশ্যগত তারচেও বেশি শরীর-মনজাগতিক । একজন দৃশ্যগত পুরুষের ফিমেল কগনিটিভ ট্রেইট থাকতে পারে ! খুব ইন্টারেস্টিং দিকে এগোচ্ছে বিজ্ঞান এবং আস্তে আস্তে বোঝা যাচ্ছে আমরা আসলে সকলেই মাল্টিকালার বাস্কেট যাকে মোটা দাগে দাগিয়ে দেওয়া বোকামি । এই সময়ে দাঁড়িয়ে এই নারীবাদ -পুরুষবাদের বাইনারি স্ট্রাকচার টাই ভেঙ্গে জেন্ডার এক্সপ্রেশন এর বাস্কেট হিসেবে দেখার প্রয়োজন আছে। যেখানে প্যারামিটার গুলোর ওয়েট ও ডিটারমাইন্ড হবে ডায়নামিকালি আউট অফ সোশাল কনফ্লিক্ট । নইলে "নারী এমন " প্রমান করতে করতে আমরা এমন স্ট্রিক্ট স্ট্রাকচারে চলে যাচ্ছি যে একদিন কোতোয়াল বলে দেবে "রাইক্খোসের কান থাহে না" এবং তাই বিশ্বাস করে বাড়ি ফিরতে হবে :/
  • :) | 127.194.211.102 | ২৭ জানুয়ারি ২০১৫ ২১:০৩604651
  • ঠিক। পিওর সাদা পিওর কালো যেমন নেই, সব ই ধুসরের ডিফারেন্ট শেড, তেমনি পিওর নারী পিওর পুরুষ বলে কিছু হয় না। প্রত্যেকেই একটা মেলানো মেশানো মানুষ। শরীর মনোজাগতিক। ওয়েটেড অ্যাভারেজ। ঠিক বুঝলাম একক?
  • ranjan roy | 229.64.71.237 | ২৭ জানুয়ারি ২০১৫ ২১:১৬604653
  • অমিতাভ বচ্চনের বাবা কবি হরিবংশ রায় বচ্চন তাঁর আত্মজীবনীর একটি খন্ডে ( সম্ভবতঃ 'ক্যা ভুলুঁ, ক্যা ইয়াদ করুঁ?') লিখেছেন যে মানসিক গঠনের দিক দিয়ে প্রত্যেক পুরুষের মধ্যে নারী কম্পোনেন্ট থাকে এবং ভাইস ভার্সা।
    ওনার হিসেবে ওঁর নিজের মধ্যে ফিমেল-কম্পোনেন্ট বেশি আর দ্বিতীয় স্ত্রী তেজি বচ্চনের মধ্যে মেল-কম্পোনেন্ট বেশি। তাই তিনি বিভিন্ন জাগতিক ব্যাপারে স্ত্রীর ডমিনেশন মেনে নিয়ে হ্যাপি ছিলেন।ঃ))

    {আম্মোঃ)
  • একক | 24.99.207.92 | ২৭ জানুয়ারি ২০১৫ ২২:০১604654
  • :)

    ঠিক-ভুলের ব্যাপার না এটা । সমস্যাটা কম্পনেনেটে ভাঙ্গার পরেও আদতে অসংখ্য বাইনারি । অসংখ্য হওয়াতে যত সময় এগোবে লোক চেঁচামেচি -মারপিট করবে তত ডাইগ্রেস করার চান্স থাকবে । না জেনে বলবে বা না বুঝে । দ্যাটস ওয়ান্ডারফুল । একটা সমান্তরাল গোবরের তাল বানানো উদ্দেশ্য নয় আরকী । জেন্ডার এক্সপ্রেশন বা কম্পোনেন্টের ধারণা স্বাগত কারণ অনেক হয়েছে এবার একটু রিগ্রুপিং দরকার । একটা খোঁচাখুঁচি ভাঙ্গাভাঙ্গি হওয়া দরকার । গেম টা ইন্টারেস্টিং হবে :)
  • pi | 116.196.134.52 | ২৩ মার্চ ২০১৫ ০১:১২604655
  • এটা তুললাম।
  • একক | 24.96.176.33 | ০৮ মে ২০১৫ ০৪:২৭604658
  • একেবারেই কারো কোনো রিস্ক থাকবেনা অথচ সিস্টেম পাল্টাবে এটা হয়না । অভিযুক্তের নাম থাকবে অথচ সমস্ত অভিযোগকারি বেনামী এটাতো মেঘের আড়াল থেকে তীর ছোঁড়ার মত । এটা শুধু সেক্সুয়াল এসল্ট কেসের সমস্যা তাও নয় । এইযে এত আইএএস-আইপিএস রিটায়ার করেন ,এটলিস্ট রিটায়ার এর পরেও এনারা মুখ খোলেন না ক্যানো ? সক্কলে পয়সা খেয়ে বসে আছেন তা নয় কিন্তু । আসলে সকলের মধ্যেই ভয় যে একবার নাম গুলো সামনে এলেই একটা নেকেড ফাইট শুরু হবে এবং সিস্টেম ভেঙ্গে পরবে ।ব্যক্তিগত সুরক্ষার ভয় তো আছেই । আইদার সাবজুডিস কেস সাবজুডিস ই থাক ।বিচার হবে দেখা যাবে । নইলে লেট ইট বি ওপেন ফাইট ।মাঝামাঝিটা এইরকম জটিলতার জন্ম দেয় যেটা ওপরের আর্টিকল টায় হয়েছে । এবং এই অস্বচ্ছতার সুযোগ নিয়েই মিডিয়া ট্রায়াল এর নাটক চলতে থাকে । আমেরিকায় তো এটা একটা প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা । উডি এলেনের কেস টা মনে পরছে ।
  • Du | 237812.58.121212.48 | ১৮ জুন ২০১৮ ২১:৩৮604660
  • একটা প্রোগ্রমে শুনলাম আমেরিকাতে প্রতি ছজনের মধ্যে একজন ছেলে যৌন হিংসার শিকার। এই ভয়াবহ স্ট্যাট কাশ্মীর শুধু নয় এরকম একটা দেশে!!!
  • pi | 14.139.221.129 | ১৬ অক্টোবর ২০২০ ০০:৫৭733012
  • এটাতেও কত্ত মিনিময়!! 

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন