এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  গান

  • TARA MUZIK বাংলা ভাষায় সবথেকে জনপ্রিয় টিভি চ্যানেল।এই চ্যানেলটি নাকি আর নাও থাকতে পারে। আপনার প্রতিক্রিয়া কী?

    SARKAR CHAANDAAN
    গান | ১৫ এপ্রিল ২০১৩ | ৫৫৮৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০০:৪২601751
  • না না, সে তো আমারও দিব্যি লাগে, একদম আপনি যে কারণে বললেন সেই কারণেই। কালকেই ভাট-এ পিযুষকান্তি-র 'চিরদিবসের' আর 'মধুর খেলা'-র কথা হচ্ছিল। আপনি নিশ্চই শুনেছেন ওগুলো।
  • পাবদা | 166.45.254.69 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০০:৪৮601752
  • ওহঃ নাঃ :(
    আমি দেখি নাই সে তো :(
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০০:৫৫601753
  • টই ঘেঁটে যাচ্ছে। তাও দিয়ে যাই। পাবদা - শুনে দেখতে পারেন। ভালো না লাগলে নির্দ্বিধায় বলবেন :-)

    আর যদি কলকাতায় থাকেন তো আমি ওই দুটো এলবাম পুরোটা দিয়ে দিতে পারি।



  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০০:৫৭601754
  • অনকে নিয়ে একটা ডকু আছে, শিকড়ের ডানা ছিল, ডানার শিকড় - জানি না ইউটিউব-এ আছে কিনা।
  • পাবদা | 166.45.254.69 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০১:০৩601755
  • পীযুষকান্তি আমার অন্যতম প্রিয় শিল্পী ।
    আমি গান দুটি শুনেছি - তবে অ্যালবাম থেকে শুনিনি বোধহয় ।
    আপাতত কলকাতায় নেই ভাই :-( তবু ধন্যবাদ :-)
  • lcm | 138.48.127.32 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০১:২১601756
  • পীযুষকান্তি আমার ভালো লাগে না, বেশী ড্রামাটিক মনে হয়।
    বিক্রম সিংহ দারুণ লাগে। সাহানা বাজপায়ি-ও ভালো।

    তারা মিউজিক-এ রাগপ্রধান গানের অনুষ্ঠান হত।
  • শুদ্ধ | 127.194.229.139 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০১:৩৯601757
  • সারদা টুটু বসুর গ্রুপ না। এই গ্রুপ বলে শুধু নয়, বাংলায় বহু চ্যানেল ও কাগজ এই ভাবে আসে এবং উঠে যায় তার একটা বড় কারণ হল এই বিষয়ে কোনো আইনী ব্যবস্থা তেমন না থাকা ও মালিকদের রাজনৈতিক যোগাযোগ। সঙ্গে রয়েছে সাংবাদিক ও চ্যানেল ও কাগজ কর্মীদের সংগঠন বানানোতে অনীহা। যাঁরা সংগঠন বানানোর লড়াই করছেন এককালে তাঁরা এখন হয় চ্যানেল ও কাগজগুলোর মাথায় বসে, না হলে ছেড়ে চলে গিয়েছেন। আগের সংখ্যাটাই বেশী, পরেরটা দশমিকের পর অনেক শূণ্য বসাতে হবে। বাকী কর্মীরা ভয়ে, বোধ না থাকায় সংগঠন করেন না। করলে চাকরী থাকবে না। বা প্রোমোশন আটকে যাবে। এক্ষেত্রে বাম-ডান সকলেই সব জানে কিন্তু এর জন্য তারা কোনো সংগঠন বানাতে এগোয় না। বামেদের চ্যানেলেও তাই কোনো সংগঠন নেই। আর যেখানে আছে সেখানে মহান তামাশা। মালিক সম্পাদকের বাম কাগজে তিনিই কর্মচারীদের নেতাও।

    সাংবাদিকদের একাংশ নানা শিল্পগোষ্ঠীকে নিয়ে আসেন চ্যানেল বা কাগজ বানাতে। তারপরে অনেক টাকা নয়ছয় করেন ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সিদ্ধি করেন। মালিকদেরও অসুবিধে হয় না। তাঁরা এই সব সামনে রেখে রাজনৈতিক দর কষাকষি করে কোনো না কোনো অন্য শিল্প-প্রজেক্ট এর জমি, ব্যাঙ্ক থেকে লোন, করছাড় এই সব আদায় করে ফ্যালেন। মাঝখান থেকে যতটুকু চ্যানেল চালাতে যায় সেটা ধর্তব্যে আসে না তাই। চ্যানেল উঠে গেলে নীচের কর্মচারী ও মাঝারি কর্মচারীর হাঁড়ি চলে না, বাকীরা তাই আমোদে থাকেন ও নতুন খেলায় মেতে যান। ফলে দেখা যায় চ্যানেল বন্ধ হলে, নীচের তলার কর্মচারী রাস্তায় ঘুরে বেড়চ্ছে কাজের সন্ধানে, বাড়িতে পাওনাদার হামলা করছে, আর উপরের যে সাংবাদিক শিল্পপতি ফুসলে এনেছে তার মেয়ে লণ্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সে পড়ছে বলে তিনি মেয়ের কাছে বেড়াতে গিয়েছেন।

    একটু কান পাতলেই জানা যায় বছরের মধ্যে কতবার মাইনে বন্ধ হয় অনেক চ্যানেল বা কাগজের। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বন্ধ হয় না, দেরী হয় দিতে। এক তারিখের মাইনে কেউ দেয় না প্রায়। দেয় পনেরোর পরে। এই সময়টা মাইনের জন্য পাওয়া টাকা বাজারে সুদে খাটে বা শেয়ারে লেগে থাকে। তার থেকে যা লভ্যাংশ তাতে ওভারহেড-এর অনেকটা কস্ট উঠে আসে। আর দু তিনমাস মেরে দিতে পারলে তো কথাই নেই। আর এই মাইনে কিন্তু সরাসরি মালিকদের পকেট থেকে আসে না সব সময়ে। এটা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই আসে ব্যাঙ্ক লোনের প্রজেক্ট-এর ওভারহেড সেকশন থেকে।

    ম্যানেজমেন্ট এই খেলাটা ভালই খেলে যায়। যাঁরা নীতি নির্ধারণের কাজে আছেন সেই সাংবাদিকদের একাংশ ও প্রোগ্রাম হেড ইত্যাদিরা নিজেরা গাড়ি, মাইনে ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধে পেয়ে যান যথাসময়ে বলে এ নিয়ে কথা বলেন না। তাঁদের মাইনে যদি মাসে আশী হাজার হয় তাহলে নীচের কর্মীদের মাইনের একটা স্ল্যাব হয় কুড়ি হাজার, অন্য স্ল্যাব পাঁচ থেকে ছ হাজার। অবশ্যই নীচের স্ল্যাবে সব থেকে বেশী লোক।

    কোনো চাকরী পার্মানেন্ট না। কন্ট্র্যাক্ট করা। সেই কন্ট্র্যাক্ট-এ আদালতে গেলে কিছুই মেলে না। কেন না ওর কোনো আইনী মূল্য নেই। তাছাড়া কন্ট্র্যাক্ট-এ যা যা লেখা থাকে তাতে সর্বদাই মালিকদের সুবিধে ও কর্মচারীর যাবতীয় অসুবিধে। তাই পেনশন ও প্রভিডেণ্ড ফাণ্ড এক মজার বিষয়, আছে কিন্তু নেই বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই। চাকরীর কোনো নির্ধারিত সময় নেই। আট ঘণ্টা অনেক কাল আগে মারা গিয়েছে। বা ছিল না বলাই ভাল। মহিলাদের আলাদা ব্যবস্থা এমনকি যৌন নিপীড়ণের বিরুদ্ধে মহিলাদের নেতৃত্বে সেল এ সব বেশীরভাগ জায়গাতেই শুধু গল্প কথা। ছুটি বলে যা তা শুধু কাগজে কলমে। সি এল, পি এল, জাতীয় ছুটি এ সবের একটা ঘ্যাঁট হয়, তা বেশীরভাগেরই জোটে না। বছরে কুড়ি দিন ছুটি পেলে অনেক। সেই ছুটির কোনো নিয়ম নেই বলে তার জন্যও ওপরওয়ালাকে বা হিউম্যান রিসোর্সকে তেলাতে হয়। হাতে পায়ে ধরতে হয়। অসুখ হলে টাকা জোটে না। যে সব জায়গায় কিছু টাকা জোটে বিমার কারণে তারা মহান বলে কলার তুলে ঘুরে বেড়ায়। এই মোটামুটি চ্যানেল সংবাদ।
  • pi | 172.129.44.120 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০২:০০601758
  • এগুলো নিয়ে সেভাবে আইডিয়াই ছিল না। শুদ্ধদাকে অনেক ধন্যবাদ, জানানোর জন্য।

    কিন্তু এই ইউনিয়ন করলে চাকরি যাবে, এরকম অলিখিত নিয়ম আছে ! এই সেক্টরেও ?

    এর আগে এরকম কোন টাকা নয়ছয় ও তার থেকে বন্ধ হয়ে যাওয়ার কেস নিয়ে মামলা হয়েছে কিছু ?
  • Ekak | 125.118.72.179 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০২:২১601759
  • এই "সোনার বাংলা " গানটা সবচে ভালো অংশটা বাদ দিয়ে গায় ক্যান সবাই :( এমনকি একদিন দেখলুম সুমন ও না জেনে বলছেন " সুধু আম জাম কাঁঠালের কথা, মানুষের কথা নেই "

    ওমা তোর চরণেতে /দিলেম এই মাথা পেতে / নেব তর পায়ের ধুলা / সে যে আমার মাথার মানিক হবে
    ওমা গরিবের ধন যা আছে তাই / নিব গরব করে / আমি পরের ঘরে কিনব নাগো / মা তোর ভূষণ বলে গলার ফাঁসি ।

    (স্মৃতি থেকে , একটু এদিক ওদিক হতে পারে )

    ইটা বাদ দেয়ার উদ্দেশ্য কী ? ? !
  • pi | 172.129.44.120 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০২:২৬601761
  • এটা তো শুনেছি মনে হচ্ছে, কার কোন ভার্শনে মনে নেই।
  • Ekak | 125.118.72.179 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০২:২৬601762
  • ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার চিত্র তুলে ধরার জন্যে শুদ্ধ কে ধন্যবাদ । প্রিন্ট এর ব্যাপারটা জানতুম ।

    একটা প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে । চিরকাল শুনেছি খবরের কাগজ নাকি লস এ চলে । দাম ওঠেনা ।এড পায় না । ইত্যাদি ।
    কিন্তু এগুলোতো ইলেক্ট্রনিক মিদ্যার ক্ষেত্রে সত্যি না ! তাহলে এই ব্যবসা তা এরকম লুট-পাত এপ্রোচ এ চলছে ক্যান ? বিসনেস মডেল ভালো অথচ সাসটেইন করছেনা ইটা কিন্তু সন্দেহজনক । সোনার হাঁস এর পেট একজন ব্যবসায়ী তখন ই কাটে যখন সেই হাঁস আর ডিম দেবে না নিশ্চিত । জনস্বার্থ ফার্থ সরিয়ে রেখে একদম লাভ-ক্ষতির জায়গা থেকে মডেল তা বুঝতে চাইছি ।
  • শঙ্খ | 169.53.174.143 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০২:৪০601763
  • ইলেক্ট্রনিক মিদ্যা!!!

    আমাদের সঙ্গে পড়ত সোমেন মিদ্যা। সোমেনকে মনে পড়ে গেল। এইটা ওর নাতির নাম রাখতে পারে।
  • শুদ্ধ | 127.194.229.202 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০৬:৩০601764
  • একক,
    সত্যি বলতে মডেলটাই আগাপাছতালা ফাঁপা একটা বাক্স। একটা কাগজ বা একটা চ্যানেলে লোক লাগবে কাজ করার জন্য। তার জন্য কতগুলো পোস্ট তৈরী করা হল ধরুণ। কিন্তু কাকে কাকে কোথায় লাগবে তার জন্য মডেল কি? আমাদের এখানে সে মডেল হল আমেরিকানদের মডেল। কিন্তু আমেরিকানদের মডেলটা তো নানা ধরণের সংঘাতের মধ্যে দিয়ে তৈরী, তাই তাতে সব প্রশ্নের উত্তর নেই। উদাহরণ দিই। একজন প্রোডিউসার মানে সাধারণ ভাবে উৎপাদক। সিনেমার ইন্ডাস্ট্রির ভাষায় যিনি অর্থলগ্নী করে কোনো একটি বিষয় বানাতে লোকজন ইত্যাদি নিয়োগ করেন। দেখুন, ইনি নিজে উৎপাদক না হওয়া সত্ত্বেও কেমন অনায়াসে উৎপাদক বলে পরিচিত হচ্ছেন। আর টেলিভিশনে এই কাজটার মানে হল প্রাথমিক ভাবে যিনি অনুষ্ঠান বানিয়ে থাকেন সংশ্লিষ্ট চ্যানেলের জন্য ও সঙ্গে ম্যানেজারিয়াল কাজকর্ম করেন। অর্থ তিনি দেন না, পেয়ে থাকেন। এই যে মহান খিচুড়ি এটা আমেরিকান মডেলের ফল। ব্রিটিশ মডেলও এর চেয়ে উন্নত কিছুই না। ব্রিটিশদের থেকেই এই খাপছাড়া মডেল গিয়েছে আমেরিকায়।

    সে যাই হোক, এর ফলে যেটা হয় কোথায় কোন লোক নিযুক্ত হবে এটা নিয়ে একটা ধোঁয়াশা এমনিই আছে। যে বুদ্ধিতে এই এককালের প্রযোজকদের টেলিভিশনের এক্সিকিউটিভ প্রোডিউসার বানিয়ে দেওয়া যায় তা আর যাই হোক ব্যবসা বুদ্ধি না। এক্সিকিউটিভ প্রোডিউসারের কাজ হল প্রোগ্রাম বিভাগের ক্ষেত্রে বাইরে থেকে যাঁরা প্রোগ্রাম বানাচ্ছেন তাঁদের মানের দেখভাল করা ইত্যাদি। অর্থাৎ কন্টেন্ট ও খরচ দেখা। খবরের ক্ষেত্রে বা সামগ্রিক ভাবে চ্যানেলের ক্ষেত্রেও এই দেখভাল জাতীয় কাজ। এই এককালের প্রোডিউসাররা নিজেরা অনুষ্ঠান বানালেও বানাতে পারতেন কোনো রকমে, কিন্তু আইডিয়ায় তাঁরা বেশীরভাগ ভাঁড়ে মা ভবানী। অতএব রাস্তা হচ্ছে পরনির্ভরশীলতা। এই পরটা চ্যানেল ভেদে আলাদা। সরাসরি রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণে থাকা খবরের চ্যানেলগুলোতে এই আইডিয়ার সাপ্লায়ার হচ্ছেন রাজনৈতিক দলদের লোকগুলো। কেউ কেউ সরাসরি জড়িয়ে আছেন, কেউ দূরের থেকে রিমোটে চালাচ্ছেন। এঁদের আইডিয়াকে রূপ দান করেন এই এক্সিকিউটিভ প্রোডিউসার/ প্রোগ্রাম হেড/ চীফ নিউজ এডিটার/ কন্টেন্ট এডিটার মার্কা নানা অভিধায় ভূষিত লোকজন। এঁরা যে কোন চ্যানেলে কি রূপে আছেন বলে এমন কোনো শিবের বাবা নেই!

    এঁদের বেশীরভাগই আসেন প্রিন্ট মিডিয়া থেকে। অডিও-ভিস্যুয়ালের কিছুই বোঝেন না। আর যে দু একজন একটু বুঝতেন, তাঁরা এককালে আসতেন চিত্রবাণী সার্কেল হয়ে। সে আরো ভয়ঙ্কর। একটা শ্যূটে আসলে কদিন লাগে না জেনেই অনুষ্ঠানের আইডিয়া ও বাজেট বানিয়ে ফেলেন। ক্যামেরা ও সম্পাদনার টেকনিক্যালিটিজ জানেন না। সম্পাদনার মানে যা বোঝেন তা ভয়ঙ্কর। আর তার সঙ্গে রয়েছেন যাঁরা সোজা খবরের কাগজ থেকে এলেন তাঁরা। তাঁরা কিছুই বোঝেন না বলে হয় সবটাই ছেড়ে দিয়ে থাকেন, নয় সবেতেই ভুলভাল মত দিয়ে থাকেন। সেই অনুযায়ী না হলে কর্মীদের জানান্ত।

    এখন আরেকদল এসেছেন। যাঁরা বয়সে নবীন এঁদের তুলনায়। কিন্তু আইডিয়া ও অ্যায়েস্থেটিক সেন্সে অনবদ্য একেবারে। জীবনের বেশীরভাগ সময় এঁদের চলে গিয়েছে বসেদের তেল দিতে, পারলে বাড়ির বাজার করে দিতে। কাজেই সিনেমাট্যিক সেন্স ও অন্যান্য বাড়াতে সময় পাননি। সুতরাং যা আছে ফর্মাবরদারের মত সেটাকেই কাজে লাগিয়ে দিলেই কৃতার্থ। এর একটা উদাহরণ না দিলেই না।

    আজকাল টেলিভিশন চললে দেখা যায় সংবাদ-পাঠক/পাঠিকা খবর পড়ছেন, নীচ দিয়ে স্ক্রোল চলছে। যে যত নিজেকে বড় চ্যানেল মনে করে সে তত বেশী করে স্ক্রোল লেয়ার দেয়। ফলে চারটেও চলে একেক সময়। একটা খুব পুরোনো সূত্র আছে। চার্লির ছবি দেখানো হচ্ছে, এমন সময় পর্দার ওপর দিয়ে একটি পিঁপড়ে হেঁটে গেল। সব চোখ চলে যাবে ওই দিকে। তাহলে এই সংবাদের বেলাতে ব্যাতিক্রম হবে কি করে? একই সঙ্গে মন দিয়ে খবর শোনা ও স্ক্রোল দেখা সম্ভব না। তাহলে এ রসিকতার দরকার? এখন এই প্রশ্নটা এখানে কেউ করবেন না। কেন না মালিক/রাজনীতির দলের লোকজন দেখেছেন বাইরের দেশের টেলিভিশনে এমন হয়। অতএব এখানেও হবে। তিনিই বেশী কৃতী যিনি বেশী বেশী করে এই স্ক্রোল চালাতে পারবেন।

    আসলে এই প্রযুক্তি ও তার ব্যবহার খবরের চ্যানেলকে যে ইনফোটেইনমেন্ট বানানোর একটা খেলা এতটা বুঝ এঁদের না থাকাই স্বাভাবিক।

    এমনই অবস্থা প্রোগ্রামের ক্ষেত্রেও। গত কিছুকাল সর্বাধিক জনপ্রিয় চ্যানেলগুলোতে যাঁরা এ বিষয়ে সর্বেসর্বা তাঁদের প্রোফাইল দেখলেই বোঝা যাবে। একজন একটি প্রোডাকশন হাউসের ক্যামেরা ভাড়ার আসা-যাওয়ার বিষয়ক ম্যানেজার ছিলেন। আরেকজন নাটকের সেটের কাজ করতেন একটি বড় দলে। তৃতীয়জন একটি বিজ্ঞাপন কোম্পানির জন্য ক্লায়েন্ট খুঁজে বেড়াতেন। বাংলার সাহিত্য এবং সংস্কৃতি ও দর্শক মনোভাব সম্পর্কে এঁদের অবসার্ভেশন নিয়ে কিছু আর বলছি না। ফলে এঁদের সামনে রেখে ছড়ি ঘোরাতেন অন্যরা। আর এঁরা যখন ঘোরাতেন তখন এঁরা বেশ কিছু অর্থের বিনিময়ে কাজ পাইয়ে দেবার প্রতিশ্রুতিতে ঘোরান। সুতরাং সর্বাধিক জনপ্রিয়তার থেকে অচিরেই ধপাস। যদিও মাঝেমধ্যেই টি আর পি ম্যানিপুলেশন করে জানান দেন তাঁরাই এক নম্বরে ইত্যাদি।

    এই দেখে কিছু প্রোগ্রামের চ্যানেল সমস্ত আইডিয়ার জন্য মুম্বাই-এর তাদের সদর দপ্তর বা কোনো ক্রিয়েটিভ এজেন্সীর উপর নির্ভর করেন এখন। সেখান থেকে স্টার প্লাসের আদলে অনুষ্ঠান আসলে সেটাই এঁদের ধ্রুব। তাই লক্ষী পূজোয় বাড়ির মেয়ে বৌ রা খুব নাচে, বাড়ির কর্তা দোলনায় দুলতে দুলতে দেখেন। ক্রিয়েটিভ এজেন্সিতে যাঁরা প্রোগ্রাম পরিকল্পনা করেন তাঁদের বয়স বেশীটাই কুড়ি থেকে পঁচিশ। যদি জিজ্ঞেস করেন বনফুলের ছোটগল্প পড়েছেন, হাঁ করে আপনার দিকে তাকিয়ে বলবেন, ফুল কেন গল্প লিখবে? Am I a fool?

    তাহলে অভাবঃ প্রথমত কন্টেন্ট ভাবনায় (চ্যানেলের)
    দ্বিতীয়ত কন্টেন্ট ভাবনায় (স্ট্রাকচারের)
    তৃতীয়ত কন্টেন্ট ভাবনায়। (অনুষ্ঠানের)

    চ্যানেল, অনুষ্ঠান ও রেভিনিউ- সব ক্ষেত্রেই। ওটা বাদ দিলে অনেক অনেক টাকা ব্যয় করে বানানো চ্যানেল উঠে যায়। সাঁওতালি (আসলে মাঝি) মেয়ের নামে শাড়ি বের করেও চালানো যায় না। এইখানে কিই বা মডেল আর কি ই বা তার ব্যাখ্যা! বাণিজ্য যা হচ্ছে তা নিতান্তই অন্য কিছু খাবার না থাকলে হয়। যদি খাবার মত তেলেগু সিরিয়াল-ও থাকে তাহলে হবে না। এর কোনো পজিটিভ গুণ এখনো তৈরী হল না। এ গড্ডালিকায় থাকলে হবেও না।
  • PT | 213.110.243.21 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০৮:১১601765
  • বোধহয় শুধু তারা মিউজিক নয়-তারা নিউজেরও একই সঙ্গে গঙ্গাপ্রাপ্তি ঘটতে পারে। একটা কথা লিখি যেটা অনেকের পছন্দ হবেনা হয়্ত।

    আমি একসময় নিয়মিত তারা নিউজ দেখতাম। এই চ্যানেলের সাহায্যেই কবির সুমন নন্দীগ্রামের শিশুহত্যার মিথ্যা খবর প্রচার করেন। কাজি নজরুলের নাতনি অনিন্দিতা কাজি খবর পড়তেন আর শুধু তৃণর সমর্থকদের ডেকে এনে নিরপেক্ষ আলোচনা চালাতেন। আমি দু একবার ফোন-ইন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে তক্কাতক্কিও করেছি। কিছুদিন আগেও দেখলাম যে এখনও সেই একই লাইন ধরে রয়েছে তারা।

    কালকে তারা মিউজিকে লাইভে এসে অর্পিতা ঘোষ চোখের জলের ভেসে জানালেন যে কিভাবে তারা তাঁর পশুখামার আর সিঙ্গুর মিশিয়ে ডকু বানিয়ে পরিচিতি দিয়েছিল। এখন তাই পরিষ্কার যে দিদি কেন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন!!

    Tara has served its purpose-২০০৫-এ শুরু হয়ে সে তার রাজনৈতিক কর্মকান্ড সেরে ফেলেছে। আর এখন আর তারা প্রয়োজন নেই। তারা মিউজিক বোধাহয় নিতান্তই আসল উদ্দেশ্যের অফ্সুট।

    The drama on Tara Muzik mirrored the unprecedented crisis that has taken over media organisations in West Bengal. Over the past month, nearly a dozen newspapers, magazines, TV channels and other media businesses have shut down one after the other. Most of these channels or publications had been set up — or had been taken over — by Saradha Printing and Publications Pvt Ltd., a part of the Saradha Group, which made its fortunes as a prize money circulation company or non-banking financial company — popularly known as a “chit fund company” — before diversifying into construction, realty, tourism, hospitality, agri-businesses and the media.

    In their editorial line, most of the chit fund-run publications had been supportive of Bengal’s Trinamool Congress government.

    Top TMC sources said party general secretary Mukul Roy has been negotiating with some business houses to try to resume operations of some channels and publications. He met representatives of several media organisations on Monday, the sources said. Roy himself declined to comment.
    http://expressindia.indianexpress.com/latest-news/in-teary-spectacle-on-tv-the-crisis-of-bengal-s-chit-fund-media-/1103065/
  • sarkar chaandaan | 141.228.29.50 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০৮:৫৬601766
  • তারা স্বমহিমায় হাজির "আজ সকালের আমন্ত্রণে" নিয়ে। ধন্যবাদ তারা
  • siki | 132.177.73.249 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০৯:৪১601767
  • জয় ত্তারা!
  • কৃশানু | 177.124.70.1 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ০৯:৫১601768
  • বেঁচে গেলেই ভালো।
  • DB | 125.187.35.102 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ১১:৩১601769
  • কিছুটা বোঝা গেল ব্যপারটা। এ যাত্রায় তারা মিউজিক হয়ত বেঁচে যাবে -যেটা আমার কাছে সুখবর। এই চ্যান্লের কল্যানে প্রায়শই বেশ ভালো গান শোনা যায়, ভালো আলোচনাও হয় আর রবিবারের টেলিফিল্মগুলি সব কটি দারুন না হলেও মরুভুমির মধ্যে মিষ্টি জলের ঝর্ণা।
  • কান্তি | 212.90.109.117 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ১২:৩৭601770
  • তারা মিউজিক নিয়ে অনেক আলোচনা হোল। কিন্তু গুরুত্বপূর্ন অনুষ্ঠান," ভালো আছি ভালো থেকো' এর কথা কেউ বললেন না দেখে অবাক হোলাম। সোম থেকে
    শুক্র, প্রতি দিন দুপুর আড়াইটা থেকে সাড়ে চারটে পর্যন্ত এই অনুষ্ঠানে মনস্তাত্ত্বিকরা সরাসরি ফোনের মাধ্যমে দর্শকদের নানা রকম শুনে সে বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আমার মতে এটাই তারার সব চাইতে ভাল অনুষ্ঠান। যারা দেখেন নি তাদের অবশ্যই একবার দেখতে অনুরোধ করছি।
  • কান্তি | 212.90.109.117 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ১২:৪০601772
  • * মানসিক সমস্যার
  • কৃশানু | 177.124.70.1 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ১২:৫১601773
  • সোম থেকে শুক্র দুপুর আড়াইটে থেকে সারে চারটে যদি সব চাইতে ভালো অনুষ্ঠান প্রচার করে, তাহলে দেখা সত্যিই সম্ভব নয় :-(
  • Ekak | 69.99.230.125 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ১৬:৫১601774
  • একজন মনস্তাত্ত্বিক এর সঙ্গে একজন কেয়ার সীকার এর কনভার্সেশন চোদ্দ গুষ্টির লোক কে শোনানো মতেই ভালো ব্যাপার না । এরকম একটা প্রোগ্রাম অনেক আগেও টিভি তে হত । ২০০২ -৩ সাল নাগাদ । সবাই হা করে শুনত এবং তারপর প্রচুর অটো সাজেশন এ ভুগত । ভয়ঙ্কর জিনিস এই অটো সাজেশন !!!! এইজন্ন্য়েই এরকম প্রোগ্রাম এর আমি ঘর বিরোধী ।
  • sch | 132.160.114.140 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ১৬:৫৭601775
  • একক অনেক দিন আগে অর্কুটে একটা টার্ম ইউজ করেছিলেন "দুপুর ঠাকুরপো" - "প্রতি দিন দুপুর আড়াইটা থেকে সাড়ে চারটে" শুনে সেই টার্মটা আবার মনে হল
  • শ্রী সদা | 132.176.98.243 | ১৬ এপ্রিল ২০১৩ ১৭:০৩601776
  • এককদাকে ক।
  • SARKAR CHAANDAAN | 141.228.29.61 | ১৭ এপ্রিল ২০১৩ ১৮:২৭601777
  • সারদাকে বাদ দিয়ে তারা আবার নতুন করে জেগে উঠেছে,তাই এই আলোচনার আর কোন দরকার নেই। এই আলোচনা এখানে শেষ করলাম।আবার দেখা হবে অন্য কোন বিষয় নিয়ে,SARKAR CHAANDAAN
    ধন্যবাদ
  • b | 135.20.82.166 | ১৭ এপ্রিল ২০১৩ ১৮:৫৬601778
  • শুরু আপনি করেছেন বটে, তবে শেষ আমাদের হাতে। বুয়েচেন?
  • Umesh | 41.124.207.37 | ১৭ এপ্রিল ২০১৩ ১৯:০১601779
  • 'ব' কে 'ক'
  • Ekak | 69.99.230.125 | ১৭ এপ্রিল ২০১৩ ১৯:০৯601780
  • একী বাগবাজার গঙ্গার শুশুক নাকি যে ভেসে উঠলো ডুবে গ্যালো আবার ভাসলো ! শুদ্ধর ব্যাখ্যা দেবার প্রয়াস হাইলি কমেন্দেব্ল কিন্তু চন্দন্বাবুর এটিচুড অদ্ভূত ।
  • ঊমেশ | 90.254.147.148 | ১৭ এপ্রিল ২০১৩ ১৯:১৫601781
  • কিন্তু তারা আবার জেগে উঠলো কি করে, সেটা তো আমাদের পরিষ্কার হলো না।
    এরকম অবস্থাতে টই বন্ধ হয় কি করে?

    আর চন্দন'বাবু কি সাউথে (ভারতের) থাকেন? আগে পদবী, পরে নাম। কেমন যেন সাউথ স্টাইল।
  • pi | 78.48.231.217 | ১৭ এপ্রিল ২০১৩ ১৯:২৬601783
  • এটাই বলতে যাচ্ছিলুম !
    এই চ্যানেলের সমস্যা তো তাপ্পিতাপ্পা দেওয়া হল, আসল সমস্যা তো যে কে সেই ! শুদ্ধদা যেগুলো লিখেছেন ।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন