এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পরমানু বিদ্যুতের ঝুঁকি

    anirban
    অন্যান্য | ০১ মার্চ ২০১৩ | ৩৮৮৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • pinaki | 132.174.8.238 | ২০ মার্চ ২০১৩ ১৯:৫৯587301
  • ফোর্বস এর লেখাটা ওপর ওপর পড়লাম। একটা ব্যাপার বুঝলাম না। এই হিউজ উইন্ড পাওয়ারের বেশিটাই ভাবা হচ্ছে অফশোর থেকে আসবে (অন্ততঃ আমি যদ্দূর জানি)। সমুদ্রের মধ্যে উইন্ড পার্ক বসালে জমি সমস্যার কথা আসে কোদ্দিয়ে? যেমন সাহারা মরুভূমি থেকে বাল্কে সোলার পাওয়ারের কথা ভাবা হচ্ছে। এই দুক্ষেত্রেই পাওয়ারের ট্রান্সমিশন আর স্টোরেজ - এদুটো হল বড় ইস্যু। বাল্ক স্টোরেজ নিয়ে প্রচুর রিসার্চ হচ্ছে। এমনকি এই ইলেক্ট্রিক ভেহিকলএর ব্যাটারীগুলোকে উইন্ড সোলারের সাথে কোঅর্ডিনেট করে স্টোরেজ হিসেবে ব্যবহারের কথা ভাবা যায় - ইন্টারমিটেন্সির সমস্যাকে রোখার জন্য। রিনিউএবল দিয়ে সমস্ত চাহিদা পূরণ হয়তো এই মুহুর্তে সম্ভব নয়। কিন্তু গবেষণার অভিমুখ কোন দিকে থাকবে - সেটা ঠিক করা দরকার। শুনলাম ইওরোপ আর আম্রিকায় নাকি সোলারে ইনভেস্টমেন্ট কিছুটা কমেছে (আমার কোম্পানিও সোলারে ইনভেস্টমেন্টে আগ্রহী নয় খুব একটা)। কারণ নাকি চায়্না। তারা এত সস্তায় সোলার প্যানেল বানাচ্ছে যা ইওরোপ বা আম্রিকার কোম্পানিগুলোর পক্ষে বানানো সম্ভব নয়। আমি আগেও বলেছি আসলে এনার্জি ইস্যুটা ভরপুর পলিটিকাল। অনেক বিগ প্লেয়ার সেখানে বসে রয়েছে। বাজারের হাতে যদি ছেড়ে দেওয়া হয় পৃথিবীজুড়ে এনার্জির চাহিদা কিভাবে পূরণ হবে বা গবেষণার অভিমুখ কি হবে সেটা ঠিক করার দায়িত্ব, তাহলে শেষ অব্দি সেটা বিভিন্ন কর্পোরেট লবি এবং তাদের ক্ষমতার বিন্যাস দিয়ে ঠিক হবে। পৃথিবীর জন্য যেটা সবচেয়ে ভালো ও সাসটেইনেবল সেইটাই হবে - এমন কোনো কথা নেই। এবং কোনো গবেষক মাত্রেই যা বলছেন সেটাকে ধ্রুব বলে মেনে নেওয়া যাবে না (নিজেকে ধরে নিয়ে বলছি)। কারণ বুঝতে হবে গবেষকের এ প্রসঙ্গে অবস্থানটাও পলিটিক্যাল। সজ্ঞানে বা অজ্ঞানে। কাজেই 'ঐ তো বিকাশ সিংহ বা কালাম বলছেন পরমাণু বিদ্যুতের কথা, অতএব ওনারা কি আর ভুল বলবেন?' - এমন ভাবার কোনো কারণ নেই।
  • দ্রি | 116.77.206.4 | ২০ মার্চ ২০১৩ ২১:৫১587302
  • এই রুফটপ সোলার সেল ব্যাপারটা আমার বরাবরই ফিজিব্‌ল আর প্র্যাকটিকাল লাগে। দিনের বেলা গ্রিডে কিছুটা এনার্জি দানও করা যায়। যদি ইকনমিটা ঠিকঠাক কাজ করে তাহলে অনেকে এইটা করলে সিইএসসি দিনের বেলা অনেকটাই পাবে সোলারের থেকে। একটা সোলার সেলের দাম এখন কত? কতদিন টেঁকে? মাঝে মেইন্টেনেন্স কি রকম? সব মিলিয়ে কি পুষিয়ে যায়?
  • দ্রি | 116.77.245.159 | ২০ মার্চ ২০১৩ ২২:১৩587303
  • জার্মানীর মত একটা দেশে কতটা এরিয়া লাগবে উইন্ড পার্ক বসাতে গেলে? তার ওপর নির্ভর করবে এটা কোন ইস্যু কিনা। জার্মানীর সমুদ্র মানেই নর্থ সী বা বাল্টিক সী, তাই তো? মাঝে কিছু সী রুট আছে। তারপর জার্মানীকে নিজের ওয়াটারে থাকতে হবে, ইন্টারন্যাশানাল ওয়াটারে গেলে হবে না। কিন্তু যেটা ইম্পর্ট্যান্ট সেটা হল এত গ্রীন ট্যাক্সের ইন্সেন্টিভ দেওয়া সত্ত্বেও কেন ইনভেস্টাররা ইনভেস্ট করছে না? আর ভারতের ক্ষেত্রে যে উইন্ড ম্যাপটা দেওয়া হয়েছে সেটা তো পুরোই ল্যান্ড বেস্‌ড। তাহলে এক্ষেত্রে জমি একটা ইস্যু। ইন ফ্যাক্ট ভারতের মত একটা জনবহুল দেশে এটাই দি ইস্যু -- উচ্ছেদ।

    সাহারা মিশর, লিবিয়ার জন্য হল। তাহলে ভারতের হাতে রইল থর। ঠিক আছে, কিছুটা হবে। ভারতের টোটাল রিকোয়্যার্মেন্টের কত পার্সেন্ট হবে?

    আর এনার্জির কন্ট্যান্সি একটা বড় ইস্যু। মাঝে মাঝে আছে আর মাঝে মাঝে নেই, এরকম এনার্জি সোর্সকে টোটাল এনার্জির ৩০% কখনোই হতে দেওয়া যায় না। ৫-১০% ঠিক আছে।

    গাড়ীর ব্যাটারিতে এনার্জি জমিয়ে রাখা কি প্রুভেন টেকনোলজি? গাড়ী কি প্লাগ-ইন করে রাখতে হবে গ্রিডে? আর রাত্রিবেলা গাড়ী পার্ক করে প্লাগে গুঁজে তাই দিয়ে ফ্রিজ আর এসি চলবে? সারারাত?
  • দ্রি | 116.77.203.27 | ২০ মার্চ ২০১৩ ২২:৩৫587304
  • এনার্জি ইস্যু যে পোলিটিকাল সেই নিয়ে আমার কোন ইলিউশান নেই। আর 'পৃথিবীর জন্য কি ভালো' তো আরো পোলিটিকাল। আর সাস্টেনেবিলিটির গল্পটাও বারে বারে শোনানো হল এনার্জির বেশী দামের সাথে মানুষকে অভ্যস্ত করানোর জন্য। পলিটিক্সহীনভাবে গবেষণার অভিমুখ ঠিক করার কোন সীন নেই।

    এই ধরা যাক, ইওরোপ আমেরিকায় সোলার ইনভেস্টমেন্ট কমার কেসটা। চীন সস্তায় সোলার সেল বানিয়ে ফেলেছে। এটা আমিও শুনেছি। ফাইন। বুঝলাম তুমি কম্পিট করতে পারছো না। কিন্তু তুমি তাহলে সস্তার চাইনীজ সোলার সেল কিনলেই পারো। মানে পৃথিবীকে উদ্ধার করাই যদি অবজেক্টিভ হয়, তাহলে চাইনীজ পিপ্‌ল হ্যাভ অলরেডি সল্‌ভড দা প্রবলেম ফর ইউ। কিন্তু আমি শুনেছি অ্যামেরিকা চাইনীজ সোলার সেলের ওপর স্পেশাল ট্যারিফ বসিয়েছে। কেন?
  • শ্রী সদা | 127.194.209.127 | ২০ মার্চ ২০১৩ ২২:৩৬587305
  • এই স্টোরেজেই যত ঝামেলা। লেড অ্যাসিড ব্যাটারীর প্রচুর দাম, আর রেগুলার চার্জ-ডিসচার্জ করলে ২-৩ বছর ম্যাক্সিমাম আয়ু। আর স্টোরেজ তো হবে ১২,২৪,৩৬ বা ৪৮ ভোল্ট সেলে, সেটা গ্রিডে দিতে গেলে ইনভার্টার দিয়ে গ্রিডের ম্যাচিং ভোল্টেজ আর ফ্রিকোয়েন্সিতে অল্টারনেটিং কারেন্ট বানাতে হবে, সেখানে বেশ ভালো মাত্রায় এনার্জী লস হয়।
    অন্য কারণেও গাড়ির ব্যাটারী দিয়ে সারারাত ফ্রিজ/এসি চালানো চাপ আছে। ধরুন ১২ ভোল্ট ৬০ অ্যাম্প-আওয়ারের কার ব্যাটারী। যদি কনভার্সন লস ০ ধরি, আর ফ্রিজ-এসি মিলিয়ে ১০ অ্যাম্পিয়ার কারেন্ট টানে, তবে ব্যাক আপ টাইম হবে (12x60)/(220x10)=20 মিনিট !

    তবে এই কনভার্সন টেকনলজি নিয়ে ইদানিং প্রচুর কাজ চলছে, ডিজিট্যাল সিগন্যাল প্রসেসর বেসড MPPT চার্জার অলরেডি বেরিয়ে গেছে যেগুলো সোলার সেলের লোড কারেন্ট ভার্সেস ভোল্টেজ কার্ভ অটো-অ্যানালিসিস করে অপ্টিমাইজড ব্যাটারী চার্জিং অ্যালগো বানাতে পারে।
  • দ্রি | 116.77.230.234 | ২০ মার্চ ২০১৩ ২২:৫৩587306
  • তাহলে সারারাত ফ্রিজ/এসি চালাতে গেলে আমায় কটা গাড়ী কিনতে হবে? তারপর ২-৩ বছর পর এই লেড অ্যাসিড ব্যাটারীগুলো ফেলে দিতে হবে। সবাই যদি এই কান্ড করে, কিছুদিন পর লেড অ্যাসিড ব্যাটারীর পাহাড় তৈরী হবে। তখন পরিবেশবাদীরা আবার বাওয়াল করবে না তো, পৃথিবীকে সীসামুক্ত করতে হবে বলে?
  • শ্রী সদা | 127.194.209.127 | ২০ মার্চ ২০১৩ ২৩:২৬587307
  • সেটা ততটা চাপ নয়, লেড রিসাইক্লিং খুব কমন প্র্যাকটিস। বাড়ির ইনভার্টারের ব্যাটারী পাল্টালে পুরোনো ব্যাটারীর জন্যে হাজার দুয়েক টাকা ছাড় দেয়, ঐ ব্যাটারী আবার রিসাইকল্ড হয়ে মার্কেটে ফিরে আসে।
    তবে লেড অ্যাসিড সেলের সস্তা এবং হালকা অল্টারনেটিভ কিছু না বেরোলে ঐ গাড়ির ব্যাটারী দিয়ে ফ্রিজ-এসি চালানো সম্ভব নয়।
  • pinaki | 132.174.8.238 | ২০ মার্চ ২০১৩ ২৩:৩০587308
  • না না, এগুলোর কোনো একটাই স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। অনেকগুলোর হাইব্রিড হতে হবে। আর গাড়ীর ব্যাপারটা আসছে এই কারণে যে গাড়ী অধিকাংশ সময় নন রানিং থাকে। সেইসময়টা তা যদি গ্রিডে কানেক্টেড থাকে তাহলে তা অনেক রকম সার্ভিস দিতে পারে। ধরুন একটা শপিং মল, বা এয়ারপোর্ট বা বড় অফিস বা বাস স্টেশন - এসব জায়্গায় যেখানে অনেক গাড়ি একসাথে পার্ক করা রয়েছে অনেকটা সময়ের জন্য, সেখানে এই ব্যাটারী ক্যাপাসিটিকে বেশ অনেকখানি বড় স্টোরেজ হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

    তবে রিনিউএবল এনার্জির আর একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হল সেন্ট্রালাইজড এর বদলে ডিস্ট্রিবিউটেড জেনারেশন। আর তাই স্টোরেজের ক্ষেত্রেও প্রয়োজন ডিস্ট্রিবিউটেড স্টোরেজ। তাই ভেহিকল ব্যাটারী ভালো অপশন। তবে শুধু তাই দিয়েই হয়ে যাবে এমন নয়।

    উইন্ডের ক্ষেত্রে অনশোর জেনারেশন হলে জমি একটা ইস্যু হতেই পারে ভারতের মত দেশে। কিন্তু জমির হিসেবটা অ্যাবসলিউট নয়। টেরেনের উপর অনেক অনেক মাত্রায় নির্ভরশীল। সেইজন্যেই বাল্ক জেনারেশনের জন্য অফশোরের কথা ভাবা হয় (ইওরোপে মেনলি)। আর সমুদ্রের ৭০-১০০ মাইল ভেতরে হাওয়ার কনসিস্টেন্সি অনেক বেশী। তাছাড়া আর একটা ব্যাপার হল সাধারণতঃ দেখা যায় সোলার আর উইন্ডের চরিত্র একে অপরের কম্প্লিমেন্টারি। রাতের বেলা বা মেঘলা সময়ে হাওয়া সাধারণতঃ বেশী দেয়। এসব কারণেই হাইব্রিড সিস্টেমের কথা আসছে।

    এমনিতে ঐ রিপোর্ট পড়ে এটা মনে হচ্ছে বটে যে ইনভেস্টররা উইন্ডে আগ্রহী নয়, কিন্তু আমরা সেরকম কোনো ইঙ্গিত এখনো পাই নি। ইওরোপে রিসেশনের কারণে হয়তো সবাই একটু কম ঝুঁকি নিচ্ছে, মেপে খেলছে। কিন্তু জমির কারণে বা অলাভজনক বলে উইন্ডে ইনভেস্টমেন্ট কমছে - এরকম কোনো খবর আমরা এখনো পাই নি। যদি জেনারেল ট্রেন্ড সেটা হত তাহলে কিন্তু আমাদের জানতে পারার কথা।
  • দ্রি | 116.78.165.191 | ২০ মার্চ ২০১৩ ২৩:৫৩587310
  • পেট্রোলিয়াম ফুয়েল হিসেবে এখনও বেশ কিছুদিন থাকবে। এরা শুধু নানা কায়দায় দাম বাড়ানোর তালে আছে। পীক অয়েলের ভয় দেখিয়ে। কার্বন ট্যাক্স ইন্ট্রোডিউস করে। এটসেট্রা।

    পেট্রোলিয়াম বেস্‌ড কোন না কোন কেমিক্যাল বহু জিনিষে লাগে। ফার্টিলাইজার এবং পেস্টিসাইড। ফার্মাসিউটিকাল ইন্ডাস্ট্রি। পেট্রোলিয়াম ইথার বলে একটা কেমিক্যাল ওষুধ তৈরীর সময় সলভ্যান্ট হিসেবে ব্যবহার হয় খুব এক্সটেন্সিভলি। গাড়ীর টায়ার হয় পেট্রোলিয়াম বেস্‌ড প্রডাক্ট থেকে। অ্যাসফাল্ট -- এই যে এত এত পিচ রাস্তা যা কিনা উন্নয়নের প্রতীক, এও পেট্রোলিয়ামের ওপর নির্ভরশীল। ডিটার্জেন্ট, সাবান, বিভিন্ন রকমের প্লাস্টিক, পেইন্ট, ক্রেয়ন, চুইং গাম, ডিওডারেন্ট, এমনকি লিপস্টিক বানাতেও পেট্রোলিয়ামের সাহায্য নিতে হয়। পেট্রোলিয়াম বাদ দিলে এইসব বাদ দিতে হয় (বা এগুলো অন্যভাবে বানানোর ব্যবস্থা করতে হয়)।

    আমরা ছোটবেলায় ইতিহাস বইতে পড়েছিলাম নানারকম যুগের কথা, ব্রোঞ্জ এজ, আয়রন এজ। এট হল পেট্রোলিয়াম এজ।
  • pinaki | 132.174.8.238 | ২০ মার্চ ২০১৩ ২৩:৫৬587311
  • এখন লেড অ্যাসিডের চেয়েও বেশী চলছে লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারী, আর নিকেল মেটাল হাইড্রাইড ব্যাটারী।

    আর গাড়ী দিয়ে ফ্রীজ এসি চালানোর কথা ভুলে যান। তবে গাড়ীর ব্যাটারী সারারাত আপনার বাড়ীর লোড পাওয়ার ফ্যাক্টর মেইন্টেন করতে পারে রিয়াক্টিভ পাওয়ার সাপোর্ট দিয়ে। তার জন্য আপনি বিদ্যুৎ বিলে ছাড় পেতে পারেন। আর প্রয়োজনে কিছু এমার্জেন্সী লো পাওয়ার লোডকে বেশ কিছুক্ষণের জন্য সাপোর্ট দিতে পারে। নট ব্যাড।

    তবে এর সাথে ব্যাকইয়ার্ডে একটা ছোটো উইন্ড টারবাইন যদি বসিয়ে নেন আর পুরো অফগ্রিড হয়ে যান, তাহলে তো জমে ক্ষীর। এক্সেস পাওয়ার হয়ে গেলে একটু বেচে দিলেন উল্টে। টোটাল মস্তি। সেক্ষেত্রে আপনার গাড়ী কিন্তু উইন্ড পাওয়ার ইন্টারমিটেন্সকে ফ্ল্যাট করতে পারবে, তার ব্যাটারী ক্যাপাসিটিতে হয়তো কুলিয়ে যাবে। তবে আপনাকে একটু ভেবেচিন্তে একটা ভালো উইন্ড প্রোফাইল অলা জায়গায় বাড়ী বানাতে হবে। আর ব্যাকাপ হিসেবে একটা ডিজেল জেনারেটর সেট ঘরে রাখতে পারেন। নিতান্ত হাওয়া না থাকলে ওটা চালালেন। ঃ-)
  • দ্রি | 116.78.165.191 | ২১ মার্চ ২০১৩ ০০:০৬587312
  • প্লাস যদি একটা ছোট্ট মিনি নিউক্লিয়ার প্ল্যান্ট বসিয়ে নেওয়া যায় ব্যাকইয়ার্ডে ... কিংবা দেওয়ালে ফিট করিয়ে নিলেও চলবে।

    তবে এত এনার্জি ইন্ডিপেন্ডেন্ট হয়ে গেলে মনে হয় অ্যামেরিকা অ্যাটাক করবে।
  • শ্রী সদা | 132.176.98.243 | ২১ মার্চ ২০১৩ ০৯:৫৩587313
  • পিনাকীদা, Li-ion বা Ni-MH লেড অ্যাসিডের থেকে বেশী কস্টলি না ?আর রিঅ্যাক্টিভ পাওয়ার সাপোর্টের ব্যপারটা জেনে খুব ভালো লাগলো।
  • নেতাই | 131.241.98.225 | ২১ মার্চ ২০১৩ ১০:১১587314
  • ইসে, মানে ঐ রিয়াকটিভ পাওয়ার সাপোর্টের ব্যাপারে আমার ডাউট আছে।
    ব্যাটারি তো ডিসি সোর্স। রিয়াকটিভ পাওয়ার দেবে কেমন করে?

    আর রিয়াকটিভ পাওয়ার সাপোর্ট থাকলে পাওয়ার ফ্যাক্টর ইম্প্রুভ হবে সত্য কথা। কিন্তু উহাতে আপনার ঘরের বিলে কুনো ফারাক হবেক না। কারন আপনার ঘরের মিটার কেবল কিলোওয়াট আওয়ার মাপে। অর্থাৎ কেবল অ্যাক্টিভ পাওয়ার মাপে। আপনার ইন্ডাস্ট্রি থাকলে আলাদা কথা। সেক্ষেত্রে পাওয়ার ফ্যাক্টর মেন্টেন না করতে পারলে আপনাকে পেনাল্টি দিতে হত।
  • নেতাই | 131.241.98.225 | ২১ মার্চ ২০১৩ ১০:১৩587315
  • আর আপনারা শুধু নিজেদের ঘর নিয়ে চিন্তিত কেন?
    সমাজের জন্য ভাবুন।
    আপনার ছোট্ট শহরের জন্য এমন ব্যবস্থা চালু করে ফেলুন দেখি।
  • শ্রাবণী | 127.239.15.104 | ২১ মার্চ ২০১৩ ১২:০৫587316
  • একটা মোটামুটি মেগাওয়াটের সোলার প্ল্যান্ট প্রচুর জায়গা নিয়ে নেবে, তাছাড়া ফ্লাকচুয়েটিং আউটপুট সমস্যা, যা গ্রিডে রিলায়েবিলিটি প্রবলেম তৈরী করে...................স্ট্যান্ড অ্যালোন সোলার প্ল্যান্ট তাই খুব একটা ফিজিবল বন্দোব্স্ত নয়। সোলার প্ল্যান্টের জন্যে জমির অনেক হ্যাপা আছে, জমির শেপ, সে জায়গার সোলার রেডিয়েশন, এসব অনেককিছু কনসিডার করতে হয়!

    আমাদের এখানে আপাতত কাজ চলছে, সোলার প্ল্যান্টকে কোল বেসড ইউনিটের সাথে ইন্টিগ্রেট করার...................
    একটা কোল বেসড পাওয়ার প্ল্যান্ট সাইকেলে বিভিন্ন স্টেজে স্টীম বা বাস্পকে রি-হীট করা হয়, কারন প্রতিটা টারবাইনকে (হাই প্রেশার, লো প্রেশার, ইন্টারমিডিয়েট প্রেঃ ইত্যাদি)ঘোরাবার জন্যে স্টীমের তাপমাত্রা ও প্রেশার প্রি-ডিফাইনড......

    এরকম একটি রি-হিট স্টেজে সোলার ব্লককে প্যারালেল রাখা হচ্ছে.......মানে যখন সোলার প্ল্যান্ট উৎপাদন করবে তখন সেটি স্টীম হিটিংয়ে ইউজ করা হবে, যখন করবেনা (একদম সকালে বা রাতে অথবা বৃষ্টিবাদলায়), তখন যা অরিজিন্যাল স্কীম তাতে কাজ করবে..................এর জন্য কিছু কনট্রোলের দরকার................আমাদের রিসার্চ গ্রুপ থেকে সম্ভবত ডিটেল ডিজাইনের পেটেন্টের জোন্যে আবেদন করেছে...............অন্যেরাও বিদেশে এর ওপর কাজ করছে, তবে আমাদের প্রসেসটা টিপিক্যাল ভারতে আমাদের প্ল্যান্টগুলোর জন্যে।
    এতে করে ফুয়েল কনজাম্পশন কমবে, প্লাস সোলারের ইউজ হবে গ্রিড প্রবলেম ছাড়াই..........
    প্রথম প্রজেক্টটি একটি ২০০ মেগাওয়াটের প্ল্যান্টে হচ্ছে, তবে এর ইনিশিয়াল ক্যাপিটাল কস্ট বেশী পড়বে, সে তুলনায় ফুয়েল সেভিং হবে আন্দাজ ৩৮২৫ টন/ইয়ার............................ একবার সাকসেসফুল হলে পরবর্তীতে নতুন সব প্ল্যান্টে সোলার প্ল্যান্ট প্রথম থেকেই ইনক্লুডেড থাকবে, ডিজাইনে.....................এখনো পর্যন্ত এরকম ভাবনা চিন্তা!

    উইন্ড এনার্জির ক্ষেত্রেও একই সমস্যা, ভেরিয়েবল, ইন্টারমিটেন্ট আউটপুট, গ্রিডে নিতে সমস্যা, কনট্রোলেবিলিটি, ডেসপ্যাচেবিলিটি একদম নেই....................ছোটো ছোটো অ্যাপ্লিকেশনে সোলার উইন্ড ঠিক আছে কিন্তু লার্জ স্কেলে এখনো অনেক কাজ করতে হবে এদের ওপর টেকনিক্যালি!
    উইন্ডের ক্ষেত্রেও ইন্টিগ্রেটেড হাইব্রিড অ্যাপ্লিকেশনের কথা ভাবা হচ্ছে!
  • pinaki | 132.174.8.238 | ২১ মার্চ ২০১৩ ১৯:৩৬587317
  • নেতাই, রিঅ্যাক্টিভ পাওয়ার ব্যাটারী দেবে না, দেবে ইনভার্টার। আর যেহেতু রিঅ্যাক্টিভ পাওয়ার মানে কোনো নেট এনার্জি ফ্লো নেই, তাই ব্যাটারীকে ডিসচার্জ না করেই সেটা দেওয়া যাবে। ডিসি সাইডে কিছু এক্সট্রা কারেন্ট রিপল আসবে - কিন্তু সেটা ছোটোখাটো ফিল্টার দিয়েই ম্যানেজ করা সম্ভব। আর এখনকার মিটারিং ব্যবস্থায় ভার সাপোর্টের জন্য কোনো ইনসেন্টিভ নেই। ভবিষ্যতে হবে। আরো নানা রকম গ্রিড সপোর্টের জন্য গাড়ী, সোলার ইন্স্টলেশন - এরা ইনসেন্টিভ পাবে। ভবিষ্যতের মডেলে। যেমন গাড়ী খুব সহজে যেটা করতে পারবে সেটা হল পীক শেভিং। ইনভার্টারের কন্ট্রোল দিয়ে অ্যাকটিভ ফিল্টারিং করা সম্ভব। তাই গাড়ীর ইনভার্টার, সোলার ইনভার্টার - এরা সবাই হোম বেসড পাওয়ার কোয়ালিটি কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করতে পারে।

    জমি সমস্যা এড়িয়ে সোলার পাওয়ার ইন্স্টলেশনের একটা নজির গড়েছে গুজরাট। সেখানে একটা ক্যানাল বরাবর, ক্যানালের উপর দিয়ে সোলার ইন্স্টলেশন হয়েছে। এখুনি লিংটা হাতের কাছে নেই। পরে দেব। ওটা দেখলে বোঝা যাবে ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়।

    আর উইন্ডের জন্য জমি সমস্যা নিয়ে গতকাল কথা হচ্ছিল। একটা কনফিউশন কিন্তু এক্ষেত্রে দূর করা প্রয়োজন। শিল্পের জন্য জমি বা তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য জমি আর উইন্ড টারবাইনের জন্য জমি - দুটো কিন্তু এক নয়। যেখানে উইন্ড টারবাইন থাকবে সেখানে কোনো মানুষ সবসময় কাজ করবে এমন নয়। কাজেই জনবসতি থেকে অনেক দূরবর্তী নো ম্যানস ল্যান্ডেও উইন্ড টারবাইন বসতে পারে, যদি সেখানে উইন্ড প্রোফাইল ভালো থাকে। ছোটোখাটো টিলার উপর বসতে পারে। সেখানে চাষবাস, বসতি, ক্ষুদ্র, বৃহৎ কোনো শিল্পেরই কোনো সম্ভাবনা নেই।
  • দ্রি | 116.66.229.25 | ২২ মার্চ ২০১৩ ০৭:৩১587319
  • সোলার প্যানেল বসানোর কায়দাটা খুব ক্রিয়েটিভ ভাবে করেছে। ওদের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখলাম এই সোলার পাওয়ারের টারিফ ওরা বেশ হাই রেখেছে। প্রায় ১০ টাকা প্রতি kWh ১২ বছরের জন্য। তারপর কমে ৭ টাকা হবে ১৩ বছরের জন্য। কিন্তু এমনি বিদ্যুতের দাম তো এর চেয়ে অনেকটাই কম (সাড়ে পাঁচ টাকা?)। ওরা এরকম সেপারেট ভাবে বিক্রি করবে কিভাবে? বেশী দাম দিয়ে লোকে কিনবেই বা কেন? আর ইন্টলেশান কস্টটা কি একটু বেশী পড়ে গেল? কস্ট পার ইউনিট বলতে চাইছি।

    অন্য প্রসঙ্গে, কোস্ট থেকে ৭০ মাইল দূরে (যেখানে বাতাসের কনসিস্টেন্সি বেশী) উইন্ডমিল বসানো কতটা প্র্যাকটিকাল? প্রথমত ওটা ইন্টারন্যাশানাল ওয়াটার হবে। মেরিটাইম বাউন্ডারী কোস্ট থেকে ২০-২৫ মাইলের মধ্যেই শেষ হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে রক্ষণাবেক্ষণ বেশ ব্যয়বহুল হতে পারে। ইন্টারন্যাশানাল ওয়াটারে যে কেউ এসে ঠুকে দিয়ে যেতে পারে, গুরুত্বপুর্ণ হার্ডওয়্যার উপড়ে দিয়ে যেতে পারে। মাঝ সমুদ্রে সার্ভেইলেন্স কি সস্তায় হবে? ভারতের মত দেশের পক্ষে এটা কি সিরিয়াস অপশান?
  • pinaki | 24.96.49.89 | ২২ মার্চ ২০১৩ ১২:২৯587321
  • ভারতে কি হবে বলতে পারব না, আর মাঝ সমুদ্রে জলের উপর কার কি এক্তিয়ার সে নিয়েও আমার কোনো ধারণা নেই। তবে অলরেডি কমপ্লিটেড একটা প্রজেক্টের কথা বলছি। জার্মানীর Borkum-2 উইন্ডপার্ক সমুদ্রের ১২৫ কিমি ভেতরে। এই সাইটগুলোয় মেনটেন্যান্স লাগে না বললেই চলে। আমাদের কোং (ABB) ঐ উইন্ডপার্কের পাওয়ার ট্রান্সমিশন টেকনোলজি বানিয়েছে। হাই ভোল্টেজ ডিসি ট্রান্সমিশন। তার কনভার্টার স্টেশনটাও জলের ১২৫ কিমি ভেতরে। এগুলো আনম্যানড স্টেশন। বছরে হয়তো একবার যেতে হল। সেজন্য স্টেশনের উপরে হেলিপ্যাড করা থাকে।

    এই ভিডিওটা (voice over নেই) দেখতে পারেন।



    কোং থেকে জানতে পারছি এই যে অফশোর উইন্ড পার্কের জন্য কনভার্টার স্টেশন, সেটা একটা প্ল্যাটফর্মের উপর বসে (ভিডিও তে দেখুন)। সেই প্ল্যাটফর্মের বিজনেস নাকি রিসেন্টলি একটা নতুন বড় বিজনেস এরিয়া হিসেবে উঠে আসছে।
  • দ্রি | 116.79.64.17 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ০৫:৪৬587322
  • ভিডিওটা দেখলাম। বেশ সুন্দর, স্বপ্ন দেখানো মার্কেটিং ভিডিও।

    ABB র প্রোজেক্টগুলো ঘেঁটে দেখলাম অনেক প্রোজেক্টই স্যাংশান হয়েছে। Borkum2, Borwin1, Dolwin1, Dolwin2। এর মধ্যে কটা কমপ্লিট হয়েছে? কোনটা থেকে জেনারেশান শুরু হয়েছে? কোনটার কত ক্যাপাসিটি? এই ক্যাপাসিটি যেটা কোট করে সেটা কি পীক ক্যাপাসিটি যার থেকে অ্যাকচুয়াল আউটপুট অনেকটাই ভ্যারি করে? (থ্রিজির ইন্টারনেট রেটের মত?)

    খেয়াল করলাম, এই মার্কেটে সীমেন্স, অ্যালস্টম আর এবিবি কম্প্টিটার। অ্যালস্টমের কন্ট্র্যাক্ট পাওয়ার একটা রিপোর্টে দেখলাম প্রোজেক্টগুলোর স্কেডিউল স্লিপ করছে।

    The order marks Alstom’s first foray in offshore high- voltage direct-current transmission projects that have prompted Munich-based Siemens AG (SIE) to book almost 600 million euros of charges in the past five quarters because of execution delays and spiraling costs. Switzerland’s ABB Ltd. (ABBN) has also booked charges on power-transmission projects in the North Sea.

    “These projects are slipping mainly because of timetable problems,” Poux-Guillaume said. “They had been sold with very short delays” and on “quite tight budgets.”

    এটা কি সত্যি?

    ফোর্বসের রিপোর্টে আছে জার্মানী ২০৩০ এর মধ্যে ২৫ গিগাওয়াট চায়। এবং এখন অব্দি খুব সামান্যই হয়েছে। এই রেটে চললে টার্গেট মীট হবে না। আবার এবিবির প্রেস রিলিজ সত্যি ধরলে খুব শিগ্‌গিরি এই টার্গেট মীট হয়ে যাবে। এই দুটোকে কিভাবে রিকনসাইল করা যায়?

    এবিবির কোন একটা প্রোজেক্ট যদি অনলাইন হয়ে গিয়ে থাকে অলরেডি, আমি জানতে চাইব আউটপুটে ফ্লাকচুয়েশান কত হচ্ছে। সত্যি কথাটা। এই তথ্যের সোর্স এবিবির মার্কেটিং ভিডিও টাইপের কিছু না হয়ে জার্মান পাওয়ার কোম্পানীর বিবৃতি টাইপের কিছু হলে ভালো হয়।

    তবে একটা ইম্পর্ট্যান্ট জিনিষ বুঝলাম। এই HVDC টেকনোলজিটা নতুন, এবং কাজের। বেশী লস না করে টানা ১০০ কিমি পাওয়ার লাইন টেনে আনতে পারে। সেই হিসেবে এর পোটেনশিয়াল আছে। মেইন গ্রিডে জুড়তে কোন রকম সমস্যা/টেকনিক্যাল চ্যালেঞ্জ ফেস করতে হচ্ছে কি?
  • দ্রি | 233.196.252.248 | ০৫ এপ্রিল ২০১৩ ০৫:১২587324
  • ইউ এন এবং ওয়ার্ল্ড হেল্‌থ অর্গানাইজেশানের স্টাডি অনুযায়ী, চের্নোবিলে রেডিয়েশান থেকে ক্যানসার বৃদ্ধির কোন স্ট্রং কোরিলেশান পাওয়া যায় নি, একটি কেস ছাড়া। কিন্তু সেই কেসটা সিরিয়াস। সেটা হল রেডিওঅ্যাক্টিভ আয়োডিন কন্ট্যামিনেশান। I-131 জলে মিশে সয়েল কন্ট্যামিনেট করে। তারপর সেই মাটিতে যে ঘাস, সেই ঘাস যে গরু খায়, সেই গরুর দুধ যে বাচ্চা খায়। সেই বাচ্চারা বড় হলে তাদের থাইরয়েড ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতা বাড়ে। চের্নোবিলে এরকম ৪০০০ কেস দেখা গিয়েছিল। শিশুরা এই প্রসেসে বিশেষ ভালনারেব্‌ল। এবং ক্যান্সারের কেসগুলো দেখা দিয়ে বেশ সময় লাগে, ঘটনা ঘটার এক দশক মতো।

    আমেরিকার ওয়েস্ট কোস্টে একটা অদ্ভুত জিনিষ দেখা যাচ্ছে।

    Children born after the 2011 meltdown of Japan’s Fukushima Nuclear Power Plant are at high risk of acquiring congenital hyperthyroidism if they were in the line of fire for radioactive isotopes. Researchers studied concentration levels of radioiodine isotopes (I-131) and congenital hypothyroid cases to make the association.

    Just a few days after the meltdown, I-131 concentration levels in California, Hawaii, Alaska, Oregon and Washington were up to 211 times above the normal level, according to the study. At the same time, the number of congenital hypothyroid cases skyrocketed, increasing by an average of 16 percent from March 17 to Dec. 31, 2011. And between March 17 and June 30, shortly after the meltdown, newly born children experienced a 28 percent greater risk of acquiring hyperthyroidism.

    In 36 other US states outside of the exposure zone, the risk of congenital hyperthyroidism decreased by 3 percent – a finding that researchers believe may serve as further proof that Fukushima had something to do with the unusually high results found on the West Coast.

    এবং একে ফুকুশিমা ডিজাস্টারের সাথে রিলেট করা হচ্ছে।

    http://rt.com/usa/fukushima-us-children-thyroid-291/

    কোরিলেশান পুরোপুরি এস্ট্যাব্লিশ করতে সময় লাগবে। কিন্তু নিউক্লিয়ার ডিজাস্টারে রেডিওঅ্যাক্টিভ আয়োডিন কন্ট্যামিনেশান একটা সিরিয়াস ইস্যু।

    এর প্রতিকার কী? এক্সপার্টরা কি বলেন? একটা তো শুনেছি বাচ্চাদের আয়োডিন ট্যাবলেট খাওয়ানো। কিন্তু স্পিল কন্টেন করার কোন উপায়?
  • দ্রি | 116.79.163.21 | ০৬ এপ্রিল ২০১৩ ০২:২২587325
  • জার্মানীতে রিনিউয়েব্‌ল এনার্জির পোলিটিকাল সাপোর্ট একটু একটু করে কমছে।

    Chancellor Angela Merkel is losing support from her two biggest allies in the utilities industry as their mounting debt prompts a retreat from renewable-power expansion, undermining her $700 billion program to reshape Germany’s energy market.

    EON SE (EOAN) and RWE AG (RWE) (RWE) are reducing clean-power spending for the first time since 2009 to cut a combined 69 billion euros ($88 billion) in debt and curb costs. That limits funds for offshore wind energy, the centerpiece of Merkel’s plan to replace all atomic reactors by 2022 and triple renewables’ share by 2050.

    With consumer power bills increasing and Merkel facing elections in September, Germany’s energy policy is rising on the political agenda. The cost of developing wind farms in the North Sea has surged following construction glitches and delays in linking turbines to the grid.

    “The entire energy switch has derailed,” Marc Nettelbeck, an analyst at DZ Bank AG, said this week by phone from Frankfurt. “The difficulties connecting offshore wind farms to the power grid reduces their profitability and renders the original investment calculations of utilities invalid.”

    http://www.bloomberg.com/news/2013-04-04/merkel-losing-allies-in-700-billion-shift-to-renewable-energy.html
  • দ্রি | 116.79.160.149 | ১৩ এপ্রিল ২০১৩ ২৩:১০587326
  • বড় বড় উইন্ড ফার্মে গ্লোবাল ওয়ার্মিং না হলেও লোকাল ওয়ার্মিং হয়, বললেন বিজ্ঞানী।

    Wind farms can cause climate change, according to new research, that shows for the first time the new technology is already pushing up temperatures.

    Usually at night the air closer to the ground becomes colder when the sun goes down and the earth cools.

    But on huge wind farms the motion of the turbines mixes the air higher in the atmosphere that is warmer, pushing up the overall temperature.

    Satellite data over a large area in Texas, that is now covered by four of the world's largest wind farms, found that over a decade the local temperature went up by almost 1C as more turbines are built.

    This could have long term effects on wildlife living in the immediate areas of larger wind farms.

    It could also affect regional weather patterns as warmer areas affect the formation of cloud and even wind speeds.

    http://www.telegraph.co.uk/earth/earthnews/9234715/Wind-farms-can-cause-climate-change-finds-new-study.html

    'সায়েন্স' দিয়ে যে কোন এফর্টের পেছনে লাগা যায়। এর থেকে এটুকুই বোঝা যাচ্ছে, উইন্ড এনার্জির শত্রুসংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে।
  • দ্রি | 116.79.160.149 | ১৩ এপ্রিল ২০১৩ ২৩:১৫587327
  • ভারত-রাশিয়ার পরমাণু চুক্তি প্রায় সম্পন্ন হল?

    A nearly three-year-long tussle between India and Russia over the modalities of the remaining two nuclear reactors - to be set up at Kudankulam - may finally be close to a resolution. India is willing to pay more if Russia accepts India's nuclear liability law, a government source told HT.

    Negotiations regarding the two reactors in Kudankulam had been stuck over Russia's refusal to accept the provisions of India's nuclear liability law that came into force in 2010. Russia says these two reactors are part of the 2008 agreement for four additional reactors, which stems from the comprehensive Inter-governmental agreement (IGA) signed between India and the former USSR in 1988 for cooperation in areas of peaceful uses of atomic energy. The IGA signed in 2008, makes only the Indian operator liable for any nuclear accidents.

    http://www.hindustantimes.com/India-news/NewDelhi/India-Russia-close-to-deal-on-remaining-N-reactors/Article1-1039004.aspx
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন