এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • The Third Manof the Double Helix-The Autobiography of Maurice Wilkins

    Indrani
    বইপত্তর | ২৫ এপ্রিল ২০০৬ | ১০৯৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Indrani | 202.128.112.252 | ২৫ এপ্রিল ২০০৬ ০৭:০৯562853
  • যদিও ১৯৬২তে ডি এন এ অণুর গঠন আবিষ্কারের জন্য নোবেল পুরস্কার পেলেন জেমস ওয়াটসন, ফ্রান্সিস ক্রিক আর মরিস উইলকিন্স; সাধারণের কাছে, ক্রিক,ওয়াটসন আর ডাবল হেলিক্স যেমন অঙ্গাঙ্গী ,মরিস একেবারেই তা নন। তার সঙ্গে এক অকালমৃতাও রয়ে যান কাব্যে উপেক্ষিত।

    পরবর্তীকালে, ওয়াটসন লিখলেন "The Double Helix: A Personal Account of the Discovery of the Structure of DNA" ,ক্রিক লেখেন "What Mad Pursuit"
    ওয়াটসনের অকালমৃতা রোজালিন্ড ফ্র্যাঙ্কলিনের উদ্দেশ্যে কটুক্তি, বিভিন্ন সময়ে নানাজনের বিবিধ মন্তব্য,'৭৪-এ প্রকাশিত 'Rosalind Franklin and DNA'-সব মিলিয়ে রোজালিন্ড পর্যবসিত হ'ন সত্তরের দশকের ফেমিনিস্ট আইকনে-'সিলভিয়া প্ল্যাথ অফ মলিকিউলার বায়োলজি' আর মরিস উইলকিন্স হয়ে যান অত্যাচারী পুরুষের প্রতিভূ, স্রেফ একজন ভিলেন।

    ২০০৩-এ, ছিয়াশী বছরের মরিস লিখলেন 'The Third man of the Double Helix: the Autobiography of Moris Wilkins'। প্রকাশক অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস।পেপার ব্যাক আর হার্ড বাউন্ড উভয়েই লভ্য।

    অবতরণিকায় মরিস লিখেছেন,' In 1968 Jim Watson wrote a book about our discovery which made some of us, Francis and me included, uncomfortable. Rosalind Franklin had died of cancer in 1958 and so she was unable to comment on Jim's book, but in 1974, the writer Anne Sayre published a book about Rosalind disputing Jim's portrayal of her....Since then, the Franklin/Wilkins story has often been told as an example of the unjustness of male scientists towards their women colleagues, and questions have been raised over whether credit was distributed fairly when the Nobel prize was awarded. I have found this situation distressing over the years, and I expect that this book is in some way my attempt to respond to theses questions, and to tell my side of the story.'

    মরিস আরও জানাচ্ছেন, বইটির নামকরণে তাঁর কোনো ভূমিকা নেই-'I have deferred to the advice of my publishers on that issue! However, this title does resonate with some of the tensions, accusations, confusions and controversies that have attended the telling and retelling of the DNA story'
    মুখবন্ধেই তাই উত্তেজনায় টান টান হ'ন পাঠক, ১০ পর্বের বইটিতে রোজালিন্ডের আগমনের প্রতীক্ষায় থাকেন।

    প্রথম পর্ব 'Distant shores'এ মরিসের পরিবার, আত্মীয়স্বজন, শিশুকালের সুখস্মৃতি-নিউজীল্যান্ড থেকে আয়ারল্যান্ড হয়ে লন্ডন।ঝরঝরে ভাষায় বিশদে এসেছে প্রকৃতি, খাদ্য, সঙ্গীত, লন্ডনে পৌঁছে ভগ্নীর অসুস্থতায় তুমুল অসহায়ত্ব, 'The Modern boy' পত্রিকা, বাড়ীর ওয়ার্কশপে প্লেন বানানো,স্কুলের হেডমাস্টারমশাইএর পরামর্শে কেম্ব্রিজ যাওয়ার প্রথম ধাপ হিসাবে বার্মিংহাম কিং এডোয়ার্ডস স্কুলে ভর্তি।
    পাঠক একাত্ম হয়ে ওঠেন ছোট্টো মরিসের সঙ্গে-স্কুলে মরিসের দুষ্টুমি,অ্যাস্ট্রোনমিতে প্রবল আগ্রহ, টেলিস্কোপ বানানো, কেম্ব্রিজের স্কলারশিপ...

    দ্বিতীয় পর্ব Finding My Feet.
    মরিস যখন কেম্ব্রিজে, বহির্বিশ্বে স্প্যানিশ সিভিল ওয়ার,হিটলার, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম।
    'Despite my chilhood interests, I found that I could drop astronomy without much regret...
    Student organizations spent much time drawing attention to the Nazi threat, Spanish civil war and the acute problems of Indian independence, and I became so interested in Indian freedom that I wished I was Indian and could relate my life directly to that problem. All in all, I began to feel that astronomy was too much 'up in the clouds.'

    অত্যন্ত আকর্ষক লেগেছে কেম্ব্রিজ সায়েনটিস্ট'স অ্যান্টি ওয়ার গ্রুপ প্রসঙ্গ, সেই সূত্রে পয়জন গ্যাস লীক অথবা ইনসেন্ডিয়ারি বোমা নিয়ে ট্রিনিটি কলেজে পরীক্ষা নিরীক্ষা যাতে সামিল ছিলেন জে বি এস হ্যালডেনও।
    এসেছে কম্যুনিজম '...If scientists like me had known how the soviet government at that time was supporting Lysenko's uncientific plant breeding ideas and was condemning Medelian genetics, we would probably have been much more cautious. However,....when the Nazi threat was growing, it was very important to support the Soviet Government...Years after the War it was discovered that two Cambridge graduates had secretly been members of the Communist Party and had given classified British information to the Soviet Government...however, i believe that Marxism certanly helped, in those tense years of 1930s, to build up a united front against Nazism.'
    এসেছে রিফিউজি প্রসঙ্গ। অদ্ভূত বিষণ্ন এক ছবি আঁকেন মরিস ...Paul Ewald, the leading X-ray diffraction theorist had arrived in Cambridge as a refugee and had been given temporary accommodation in the very overcrowded Cavendish...such a tall, dignified man had been squeezed into such a tiny room after being driven out of a presumably imposing office commensurate with his status.....I have always remembered ...and retain an image of his distinguished figureon a high stool in front of a nrrow bench strewn with papers.'
    খারাপ গ্রেড প্রাপ্তিতে কেম্ব্রিজে গবেষণার পথ বন্ধ হল মরিসের;বাড়ীর কাছে বার্মিংহ্যাম ইউনিভারসিটিতে র‌্যান্ডালের সঙ্গে সলিড ল্যুমিনেসেন্সের কাজে যোগ দিলেন-'...I had found exactly the research I'd chosen.'

    তৃতীয় পর্ব অবশ্যম্ভাবী
    In a world at War
    মরিস লেখেন, I realized I had been really lucky not to have a good degree in Cambridge. If I had,....I might well have sent 'for the duration' to some isolated and possibly boring government war research lab.
    যুদ্ধের পটভূমিকায় পি এইচ ডি প্রাপ্তি-ভেঙে যাচ্ছে মরিসের প্রেমের পরে প্রেম, একের পর এক মোহভঙ্গ।।
    রিফিউজি প্রসঙ্গ উঠে আসছে আবার-...'an opportunity to spend a holiday with some Czech refugee trade unionists...they lived together i one large room, cooking talking and playing darts...when Czechs were getting ready for bed the jollity reached its peak...could hear the Czechs in bed creating music from a combination of laugter and farts....when I was a boy...farts and laughter had helped us to go to sleep. But that was on family holidays ...Czechs were driven out of their country...'
    পাঠক সাগ্রহে অপেক্ষায় থাকেন যখন মরিস অ্যাটম বোমা তৈরীর কাজে রওনা হন বার্কলে। ক্যালিফোর্নিয়া, জন স্টাইনব্যাকের ক্যালিফোর্নিয়া-আর্টপ্লেটে দেখা যায় ১৯৬২র নোবেল লরিয়েটের জমায়েতে মরিসের পাশটিতে স্টাইনব্যাক, সেবছর সাহিত্যের নোবেল প্রাপক।
    মরিস লিখে চলেন, আপাত: আবেগহীন-'...The war with Japan went on and on and the military decided to drop an atom bomb.'
    হিরোশিমার ঘটনায় -'The streets of San Francisco were filled with wild people'। মরিসের ল্যাবেও সবাই উল্লসিত।
    সন্ধ্যেয় বন্ধুগৃহে-' he did not look happy. He said 'This is Black Monday-I always hoped it would never work'.I felt rather small...said, 'yes, you are right.' That summed up the end of my work at the cyclotron lab'
    হিরোশিমার পটভূমে মরিসের প্রথম বিবাহ ও ডিভোর্স পিঠোপিঠি-ই আসে, মরিস ইংল্যান্ডে ফিরে আসেন।

    চতুর্থ পর্ব Randall's circus শুরু হয় র‌্যান্ডালের সঙ্গে মরিসের স্কটল্যান্ড যাওয়া আর বাবার মৃত্যু দিয়ে।
    ইতিমধ্যে, লন্ডনে কিংস কলেজে ফিজিক্সে বিভাগীয় প্রধান হওয়ার মুখে গ্রেপ্তার হন অ্যালান নান মে, রাশিয়ায় তথ্য পাচারের অভিযোগে ;র‌্যান্ডাল কিংস কলেজে ফিজিক্সের হেড নির্বাচিত হন।মরিসও চলে আসেন এখানে।
    এবং...'Randall was soon in a position to display his almost genius like talent and he qickly gained approval for his plans, and a great deal of money....there were many good scientists, nearly all young, in the rather mixed bag that flowed into Randall's circus, as it was called in College gossip.'
    এই যে মিক্সড ব্যাগ -এর প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করছেন র‌্যান্ডাল বারে বারে-মরিস শেষ অবধি এই বইতে বলছেন ইন্টারডিসিপ্লিনারি রিসার্চের কথা; বায়োফিজিক্সের কন্সেপ্ট এসেছে-মরিস কাজ করে চলেছেন ডি এন এ নিয়ে,আলাপ হচ্ছে ফিজিক্সের সদ্য-গ্র্যাজুয়েট ফ্র্যান্সিস ক্রিকের সঙ্গে ।

    ডি এন এ রিসার্চের কথা গল্পচ্ছলে বলে চলেন মরিস পরবর্তী পর্বে 'Crystal Genes'এ; সাধারণ পাঠক এতটুকু হোঁচট খান না কোথাও বরং বিজ্ঞানীর অণ্বেষণের সঙ্গে একাত্ম বোধ করতে থাকেন; কৌতুক বোধ করেন যখন '...weak diffraction could be seen better when the air in the camera, which scattered the X-rays, was replaced by the very light gas hydrogen ....but making the camera hold in the hydrogen was not at all easy....but I found that part of a condom made a good flexible seal.'
    ২৬৬ পাতার এই বইতে, এই পর্বেই ১২৮ পৃষ্ঠায় এসে পড়েন রোজালিন্ড ফ্র্যাঙ্কলিন আর মরিসের লেখার এযাবৎ স্বত:স্ফূর্ততা হারাতে থাকে ক্রমশ:।
    ডি এন এ অণুর গঠন আবিষ্কারে রোজালিন্ডের অবদান, নানা গুজব, বিবিধ বিজ্ঞানীর পারস্পরিক সম্পর্কের জটিলতা মরিস বিশদে লিখেছেন।
    এই পর্বে এবং পরবর্তী পর্বগুলিতে ডি এন এর অবয়ব অণ্বেশণের বিশদ বিবরণের পাশাপাশি এসেছে রোজালিন্ডের সঙ্গে মরিসের নিত্যকার কথোপকথন, ছেঁড়া কথা, তিক্ততা, বিবাদ-পড়তে পড়তে মনে হয়, বইএর মুখবন্ধে যেমন লিখেছেন , এই বইএর উদ্দেশ্যই 'to tell my side of the story'।

    ১৯৫৮তে রোজালিন্ড মারা গেলেন, ষাটের দশকে মরিস নোবেল পেলেন, এতদিনে সংসারও পাতলেন-নোবেল , সংসারের পরেই লেখায় কেমন যেন হাঁফ ছাড়া ভাব-শেষ দুটি পর্ব অত্যন্ত দ্রুত আসে কোনো রকম বিশদতা ছাড়াই।
    যে পাঠক সেই ছোট্টোবেলা থেকে মরিসের সঙ্গে একাত্ম হচ্ছিলেন, তাঁর ব্যর্থ প্রেম,মেধা, জীবনকণার দীর্ঘ অণ্বেষণ, অপরাধবোধে এক দূরধিগম্য ব্যক্তিত্বের আড়ালে নিজেকে দেখছিলেন , শেষ পর্বে পৌঁছে সেই পাঠক মরিসকে হারিয়ে ফেললেন; ২৬৬ পাতার একত্রে পথ চলার অবসান নিতান্তই হতাশাজনক-সেই দূরধিগম্য ব্যক্তিত্ব গ্রাস করে নিলো মরিসকে; এযাবৎ পাঠকের সযত্নে ধরা হাতখানি সরিয়ে দিয়ে তিনি হাওয়ায় ভাসিয়ে দিলেন নিতান্তই বায়বীয় উপদেশ, শেষ প্যারায়-
    'open minds are crucial in the future....When I use the word 'open' I must emphasize that I do not mean open in the static sense, as when one waits passively to receive messages from outside. To establish dialogue there must be interaction going in and out....The process may be tedious, exhausting and exasperating, and demand much imagination.....
    Perhaps with open dialogue, we may hope for a more creative and joyful community.'

  • dam | 208.251.193.3 | ২৫ এপ্রিল ২০০৬ ০৭:২৬562854
  • বা:।

    তবু বইটা পড়ে ফেলাই যায়।
  • i | 202.128.112.252 | ২৫ এপ্রিল ২০০৬ ০৭:২৯562855
  • অবশ্যই পড়বেন। অবশ্যই।
  • bozo | 129.7.152.53 | ২৫ এপ্রিল ২০০৬ ২০:৫০562856
  • ইন্দ্রাণী দি, বই টা খালি পড়ার মত না কি সংগ্রহে রাখার মত? তাহলে কিনে ফেলব। তোমার কি reco?
  • indrani | 130.155.48.169 | ২৬ এপ্রিল ২০০৬ ০৪:১৬562857
  • বোজো,
    আমি তো লাইব্রেরি থেকে নিয়ে পড়লাম; বেশ ভালো লেগেছে, তবু কিনবো না; আবার পড়তে চাইবো না অন্তত: অদূর ভবিষ্যতে কিন্তু কোনো রেফারেন্স টানতে যদি দরকার হয় ঐ লাইব্রেরির শরণাপন্ন হবো।
    যদি কখনও লাইব্রেরির এহেন সুযোগ সুবিধে থেকে বঞ্চিত হই, তবেই কিনবো।

    তুমি লাইব্রেরি থেকে নিয়েই পড় এখন। তবে অবশ্যই পোড়ো।
  • bozo | 129.7.152.156 | ২৬ এপ্রিল ২০০৬ ০৪:৪৫562858
  • issue করা হয়ে গেছে। আজ রাত থেকেই শুরু করব। print টা খুব ভাল লাগল। বড় font size। চোখের আরাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে প্রতিক্রিয়া দিন