এই বাংলায় লেখকের তো অভাব নেই। কিন্তু শুধু লিখে মোটা টাকা রোজগার করছেন এমন লেখকের সংখ্যা নেই বললেই চলে। হয় কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায়, নয় সরকারি চাকরি করে। সে ক্ষেত্রে নিজেকে এক নতুন উচ্চতায় স্থাপন করলাম। লেখালিখির যা জ্ঞান আছে তাতে মনে হল ঘরে বসে হাজার হাজার টাকা রোজগারে কোনও সমস্যাই হওয়ার কথা নয়। ... ...
বাংলার আকাশে বাতাসে এখন বড় বেশি উৎসবের গন্ধ। আশি ও নব্বইয়ের দশকে গণবিজ্ঞান আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েছিলেন বহু মানুষ। ঈশ্বর তত্ত্বের পাশাপাশি জ্যোতিষ, তন্ত্র-মন্ত্র, ধাপ্পাবাজির বিরুদ্ধে ঘরে বাইরে সরব ছিলেন তারা। দুর্গাপুজোর মত চার-পাঁচ দিনের ধর্মের গন্ধ মেশা জগঝম্প আয়োজনে হয় বইয়ের স্টল না হয় সম মনভাবাপন্ন মানুষজনের সঙ্গে আড্ডা মেরে সময় কাটিয়ে দিতেন ওরা। পুজোর বাজারেই এই নাস্তিকদের জন্য তৈরি হয়ে যেত আর একটা স্পেস। আজকের দিনে সেই জায়গাটাই গিয়েছে হারিয়ে। ... ...
আমি,আপনি,আমরা আর একটা কুকুর। ভালবাসা,ন্যাকামো,আদিখ্যেতা,ধাষ্টামো সবকিছু। অবশ্যই গল্পে। ... ...
দৈনিক ভাস্কর সংবাদপত্র গোষ্ঠীর একটি সিদ্ধান্ত বর্ণ অর্থাৎ পাত্রীর গায়ের রং উল্লেখ থাকলে পাত্র চাই-পাত্রী চাই কলামে সেই বিজ্ঞাপন প্রকাশ করা হবে না।এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেন বহু মানুষ।কারণ আমাদের মতো দেশে ফর্সা পাত্রী খোঁজার প্রথা, অপরাধেরই সমগোত্র।তবে শুধুমাত্র দৈনিক ভাস্কর কেন,একই পদক্ষেপ কেন নেবে না দেশের অন্য সংবাদপত্রও।কেন বন্ধ হবে না এমন বিজ্ঞাপন? ... ...
এবার একজোট হয়েছেন শ্রীরামপুর শহরের সাংস্কৃতিক কর্মী, নাট্যকর্মী থেকে কবি, সাহিত্যিক, সমাজকর্মী সকলেই। লক্ষ্য একটা অভিন্ন মত নির্মাণ করে শ্রীরামপুরের সাংস্কৃতিক চর্চা কেন্দ্রগুলোর আধুনিকীকরণ এবং মুক্তমঞ্চ ও আধুনিক মঞ্চ তৈরির উদ্যোগে প্রশাসনকে সামিল করা। এমনতর উদ্যোগ এর আগে কোনও শহরে হয়েছে বলে শোনা যায় নি। ... ...
মাত্র কয়েকদিনের ব্যবধানে বাংলা হারাল প্রমিথিউসের মশালধারী দুই আলোকযাত্রীকে। একজন দুর্বার মহিলা সমন্বয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা চিকিৎসক স্মরজিৎ জানা ও অন্যজন মরণোত্তর দেহ ও অঙ্গদান আন্দোলনের পথিকৃৎ ব্রজ রায়। ... ...
এবারের ভোট শুধুমাত্র পার্টি, দলীয় কর্মী, সমর্থক আর কিছু সুবিধেবাদীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। এবারের ভোটে বিপুল ভাবে সামিল হয়ে পড়েছিল সিভিল সোসাইটি বা সুশীল সমাজ।বিজেপির মত আগ্রাসী হিন্দুত্ববাদী শক্তিকে রুখে দেওয়ার প্রয়োজনটা অনুভূত হয়েছে সেই সিভিল সোসাইটির অন্দর থেকেই। ... ...
রাজধানীতে প্রতিবাদী কৃষক ও সরকারের মধ্যে অষ্টম দফার বৈঠকও ( শুক্রবার ৮,জানুরারি,২০২১) ব্যর্থ। এই আইন নিয়ে কেন্দ্রকে তুলোধোনা করে সরব হয়েছে নেটিজেনদের একাংশ। চলছে তর্ক-বিতর্ক। এসবের মধ্যেই কৃষকদের পাশে দাঁড়াতে এবার পথে নামছে শ্রীরামপুরের নাগরিক সমাজ। আগামী ১৩ জানুয়ারি শ্রীরামপুর শহরে বিভিন্ন বাজারে প্রচারপত্র বিলি করা হবে। ২০ জানুয়ারি পথে নামবে সাধারণ মানুষ। ... ...