এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সরকারি নিয়ন্ত্রণ নাকি ব্যবসায়ীদের স্বাধীনতা?

    shyamal
    অন্যান্য | ২৬ অক্টোবর ২০০৯ | ১০৯৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • shyamal | 24.117.233.39 | ২৬ অক্টোবর ২০০৯ ০৫:৩২419252
  • সেই যে দিনগুলি বাঁশী বাজানোর দিনগুলি

    বৃদ্ধ বয়সে প্রাক্তন মন্ত্রী অশোক মিত্র সেই সব দিনের কথা ভেবে স্মৃতিচারণ করেছেন টেলিগ্রাফে। সেই সুত্র নিয়েই এই টই : সরকারী নিয়ন্ত্রণ ভাল না কি ব্যবসায়ীদের অবাধ স্বাধীনতা ভাল?
    অশোকবাবু শুরু করেছেন এই বলে যে আজ কোম্পানীগুলোতে ওপরের শ্রেনীর ম্যানেজারদের আয় আকাশছোঁয়া, তাঁর মতে অতি অশ্লীল। সে জায়গায় সরকারী ম্যানেজারদের আয় কত কম ! যে দেশে কোটি কোটি লোক এখনও গরিব সে দেশে কি এরকম বৈভব মানায়? তারপর বলেছেন , অবশ্য বেসরকারি কোম্পানির একমাত্র লক্ষ্য হল লাভ করা। যে অফিসাররা সে পথে নিয়ে যেতে পারবে তারা লাভের গুড়ের একাংশ তো দাবী করতেই পারে।
    তারপর তিনি সেই স্বর্ণময় যুগের ইতিহাস লিখেছেন। ১৯৯১ এর আগের সেই লাইসেন্স-পারমিট যুগ। বহু চেষ্টা করেও তাঁর লেখায় শ্লেষ খুঁজে পাইনি। তার মানে সত্যি "সেই যে দিনগুলি' চলে যাওয়ায় তাঁর চোখে জল আসছে। তিনি লিখছেন, সে আমলে যত বড় ব্যবসায়ীই হওনা কেন, সরকারের মন্ত্রী আর আমলাদের প্রতি একটা ভয়মিশ্রিত শ্রদ্ধা ছিল। দুয়েকজন বিড়লা আর বাজাজ ছাড়া সবাই জানতেন মন্ত্রী বা আমলাকে টেবিলের তলা দিয়ে টাকা দিয়ে খুশী রাখতে হবে। কোন ব্যবসায়ীর সাহস ছিলনা মিডিয়াকে গিয়ে বলে যে ওমুক মন্ত্রী বা আমলা ঘুষ চাইছে। কারণ তাহলে নি:শব্দে তার লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে। আর আজ? লাইসেন্সের দরকারই নেই। তাই এই ব্যবসায়ীরা কেয়ারও করেনা।
    তিনি এও বলেছেন, কোন এক আমলার স্ত্রী ভাস্কর। দেখা যেত তিনি তাঁর ভাস্কর্যের প্রদর্শনী করলেই আমলা গেটের কাছে দাঁড়িয়ে দর্শকদের আমন্ত্রণ করতেন । আর বড় বড় ব্যবসায়ীরা বিপুল দাম দিয়ে সেসব ভাস্কর্য কিনে নিত। কোন দুর্নীতি বা অসাধুত্বের প্রশ্নই নেই।
    আর আজ? আজ সব রাজনৈতিক পার্টিকে ব্যবসায়ীরা পকেটস্থ করেছে। তাই ভারত ১৩৪ তম স্থানে উন্নয়নের নিরিখে। মাওবাদীরা যা খুশি করে বেড়াচ্ছে। সংক্ষেপে ভারতের যত সমস্যার জন্য তিনি দায়ী করেছেন ব্যবসায়ীদের স্বাধীনতাদান, লাইসেন্সরাজের সমাপ্তি এসবের ওপর।

    পড়ে এত নির্মল আনন্দ হল যা আজকাল পড়েও হয়না।

    যেসব জিনিষ তাঁর চোখে পড়েনি তা হল, বড় বড় পাবলিক কোম্পানী যখন বিপুল লাভ করে ও ওপরের শ্রেনীর অফিসারদের বিশাল বোনাস দেয় তখন শুধু কোম্পানীর লাভ হচ্ছে তা নয়, হচ্ছে বিশাল সংখ্যক সাধারন মানুষ যাঁরা ঐ কোম্পানীর শেয়ারে লগ্নী করেছেন। যদি কেউ ঝুঁকি নেবেন না বলে লগ্নী না করে থাকেন তবে যে তিনি লাভের মুখ দেখবেন না তা বলাই বাহুল্য। কোন অ্যাডাল্ট আশা করতে পারেন না যে কেউ তাকে মাগনা টাকা দেবে। ঝুঁকি নিন, তার লাভ, ক্ষতি আপনার। এখনও ভারতে খুব কম সংখ্যক মানুষ শেয়ার বাজারে লগ্নী করেন। কিন্তু নতুন পেনশন স্কীম ইত্যাদির মাধ্যমে সেটা আরো ছড়িয়ে পড়ছে। কাজেই কোম্পানী লাভ করলে কতিপয় মানুষ নয়, অজস্র ছোট লগ্নীকারী তার সুবিধা পাবেন।
    আরো যা তাঁর চোখে পড়েনি সেটা হল, আজ আর কি বানানো হবে, কতটা কে বানাবে সেই সিদ্ধান্ত কতগুলো সরকারি আমলার হাতে নেই। এখন সেটা ব্যবসায়ীদের হাতে যাঁরা ঝুঁকি নিয়ে ব্যবসাকে বিভিন্নদিকে বাড়াচ্ছেন। শুধু বাজার বড় করার তাগিদেই তাঁদের চোখ পড়েছে বিশাল, গরীব গ্রামীণ ক্রেতাদের দিকে। ফলে দশ বছর আগে এসেছে শ্যাম্পুর পাউচ যা গরিব, গ্রামীন ক্রেতা কিনতে সমর্থ কিন্তু বড় শ্যাম্পুর শিশি কোনদিনই কেনার কথা ভাবতে পারতেন না। এতে গরিবরাও সেসব জিনিষ ব্যবহার করতে পারছেন যা আগে তাঁদের আওতায় ছিল না।

    সরকারী কর্মচারী, যাদের কোন ঔকাতই নেই, তারা কি ঠিক করবে আম্বানী কোন ব্যবসায়ে নামবেন আর টয়োটা কটা গাড়ী বানাবে? নাকি ব্যবসায়ীদের স্বাধীনতা আরো বাড়ানো দরকার।
  • shyamal | 24.117.233.39 | ২৬ অক্টোবর ২০০৯ ১৭:০৮419253
  • সরকারের কাজ কি হবে আর বেসরকারি সংস্থা কি করবে তা বিভিন্ন দেশে বিভিন্নরকম। কতগুলো সেক্টর সবদেশেই সরকারের হাতে থাকে, যেমন প্রতিরক্ষা, কারেন্সী। সরকারের আয় হয় কর থেকে যেটা কম বেশী সকলেই দেন। আয়কর সবাই না দিলেও বিক্রয় কর সবাই দেন। সরকারের উচিৎ মানুষের কষ্টার্জিত আয়ের থেকে যে অংশ কর হিসেবে নিচ্ছে তাকে সবচেয়ে ভালভাবে কাজে লাগানো। করদাতাদের দেওয়া টাকার অপচয় কমানো।

    কিন্তু দু:খের বিষয় সরকার অপচয় না কমিয়ে ভাল কর্মদাতা (employer) হতে চান। তারফলে সরকারি কর্মিরা তাদের আউটপুটের তুলনায় অনেক ক্ষেত্রেই বেশী আয় করেন বা সুযোগসুবিধা পান।
    সরকারি কর্মি ১১টায় এসে ৪টেয় বেরিয়ে গেলেও তার চাকরি যায়না। শিক্ষকদের যা বাজার দর তার চেয়ে অনেক বেশী টাকা দিয়ে সরকার শিক্ষকদের বেতন দেন।
    সরকারী কোম্পানী বছরের পর বছর লোকসান করেও টিঁকে থাকে।
    অনেক ক্ষেত্রে সরকারি কোম্পানী লাভ করে কারণ সরকারই তার তৈরী জিনিষের দাম বেঁধে দেয় (যেমন পেট্রোল)। কোন বেসরকারী কোম্পানি একাজ করলে তাকে জেলে যেতে হত। কিন্তু সরকার মা বাপ। তাঁদের জেলে কে পাঠাবে?

    সরকার যদি নিজে রোজগার করে এগুলো করতেন কারো কিছু বলার ছিল না। কিন্তু তাঁরা করদাতাদের পয়সায় ফুটানি মারেন। সরকারের উচিৎ কর্মিদের প্রতি সদয় না হয়ে করদাতার প্রতি সদয় হওয়া। যেমন কর্মিদের বাজারদর অনুযায়ী বেতন ও সুবিধা দেওয়া। অপচয় বন্ধ করা।

    সরকার কোথায় থাকবেন? সেইসব পরিষেবায় যেখানে প্রত্যেক মানুষের সেই পরিষেবা পাওয়ার অধিকার আছে। এই অধিকার দেওয়া হয়েছে এ জন্য যে এছাড়া সমগ্র দেশের উন্নতি অসম্ভব। যেমন শিক্ষা ও স্বাস্থ্য।

    দেশবাসী অশিক্ষিত থাকলে সে দেশের উন্নতি হতে পারেনা। সেজন্য সবার কলেজ যাওয়র দরকার নেই কিন্তু স্কুল শিক্ষা অপরিহার্য। যেহেতু বহু জায়গায় বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষে লাভ করে স্কুল চালানো সম্ভব নয় তাই সরকার এত স্কুল করবে যাতে সব ছাত্র বিনামূল্যে শিক্ষার সুযোগ পায়।

    একইভাবে বেসিক স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রেও সরকারের দায়িত্ব আছে। তাই বেসিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র রাখা উচিৎ যাতে প্রতিটি মানুষের তাতে অধিকার থাকে।

    এছাড়া অন্যান্য পরিষেবা দেওয়া দরকার যেগুলো প্রত্যেক নাগরিক ব্যবহার করে ও যেগুলো ছাড়া দেশের উন্নতি সম্ভব নয়। যেমন রাস্তাঘাট তৈরী, সেতু তৈরী, প্লেন, রেল ও সড়ক পরিষেবা। এগুলো সরকারি টাকায় হলেও করবেন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানেরা। রাস্তা, রেল ট্র্যাক, বন্দর, বিমানবন্দর, রেল স্টেশন থাকবে সরকারের হাতে। কিন্তু বাস, রেল বা বিমান পরিষেবা কেন বেসরকারি হাতে দেওয়া যাবেনা তার কোন কারণ খুঁজে পাচ্ছিনা।

    অন্যান্য সব ক্ষেত্র থেকে যদি সরকার বেরিয়ে এসে সেগুলো বেসরকারি করে দেয়, তবে সাধারণ মানুষের সুবিধা বাড়বে বই কমবেনা।
    গরিব মানুষকে ভর্তুকি দিতেই হবে। কিন্তু আজ ভর্তুকির টাকার অধিকাংশ যায় মধ্যবিত্তের পেটে ( আমলা, কেরানী, রেশন দোকানের মালিক ইত্যাদি)। সরকারের উচিৎ ভর্তুকির টাকা সরাসরি গরিব মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠানো। সেই টাকা দিয়ে সে খোলা বাজারে জিনিষ কিনবে। রেশন দোকান তুলে দিতে হবে।

    এছাড়া কি কোন ক্ষেত্র আপনার মনে পড়ছে যেখানে সরকারের থাকা উচিৎ?
  • shyamal | 24.117.233.39 | ২৯ অক্টোবর ২০০৯ ০০:০৬419254
  • যাঁরা মনে করেন যে প্রচুর সরকারি চাকরি হওয়া উচিৎ, তাঁদের প্রশ্ন করব, কেন সেগুলো বেসরকারী সংস্থাকে দিয়ে হবে না? বেসরকারী সংস্থা কোন কোনদিক দিয়ে সরকারী সংস্থার চেয়ে খারাপ?

    দ্বিতীয়ত: তাঁরা কি এটা বিশ্বাস করেন যে সরকারী প্রতিষ্ঠান একটি একচেটিয়া সংস্থা (monopoly)? কতগুলো জায়গায়, যেমন defence এ সরকারের বাইরে আর কিছু রাখা সম্ভব নয়। কিন্তু স্টীল, ব্যাঙ্ক, পেট্রোলিয়াম, বীমা, খনি ইত্যাদি সরকারি একচেটিয়া সংস্থার কি চালানো উচিৎ?

    সরকারের কতগুলো নিয়ম ছিল, জানিনা এখনও আছে কিনা। তা হল যে কোন সরকারী সংস্থা কিছু কেনার আগে দেখবে সেই জিনিষ কোন সরকারী সংস্থা বানায় কিনা। তবে প্রথমে তাদের থেকে কিনবে, না পেলে বেসরকারী কোম্পানির থেকে। এই নিয়ম যদি আজও চালু থাকে তবে কেন anti-trust এর জন্য নিয়মের স্রষ্টাদের জেল হবেনা?

    সরকারের কর্মি যদি কাজ ঠিক মত না করে (অর্থাৎ বেসরকারী কোম্পানির peer এর মত) অথবা তাকে যদি আর দরকার না হয় তবে কি তাকে সঙ্গে সঙ্গে চাকরী থেকে লে-অফ করার নিয়ম থাকা উচিৎ? কেন সরকার তার কর্মিদের প্রতি প্রয়োজনের তুলনায় ভীষণ সহানুভুতিশীল? এর ফল হল করদাতাদের কর বেড়ে যাওয়া।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন