এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • দিনকালের টুকরো ফুকরো

    kali
    অন্যান্য | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ | ৮৮৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kali | 160.36.241.244 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৩:২৪407903
  • ৩৫।
    একটা ছাই রঙের রাস্তা আপনমনে শুয়ে থাকে তখন। ওর আশে পাশে রং জ্বলা ঘাস, উঁচু একটা মরা গাছের লাইটপোস্টে লটকানো সাদা বাতির গোল্লাটা, আট্টু ওপাশে পায়ে চলা রাস্তায় চারদিন আগেকার বরফ এখনো সব গলে যায়নি। সবাই আপনমনে। আপনমন বড় ভালো জায়গা। সেখানে সবসময় একটা নরম কম্বল পাতা থাকে, পাশেই জলের বোতল, তামাকের লাল-সাদা বাক্স- দেশলাই, স-অ-ব থাকে, সব দিনেই, দিনের সব সময়েই। না:, বড় ভালো জায়গা, সত্যিই। তবে আমি তো বলছিলাম রাস্তার কথা। কেউ বল্লেই আমি বিশ্বাস করবোনা যে ও ছবি আঁকতে জানেনা। এই যে এই মাত্র একটা রুপোলী ছোট গাড়ির পেছনে একজন গোলাপী পিক্‌আপ ট্রাক সব দেখতে দেখতে চলে গেলো…. রুপোলীর সঙ্গে ঐভাবে গোলাপীটাকে জুড়ে দেবার কথা আমি-আপনি এমনি এমনি ভাবতে পারতাম? কিম্বা ধরুন ঐ যে টুকটুকে লাল একটা ছোট্ট হন্ডা আর ইলেকট্রিক নীল রঙের ক্রাইস্লার ঠিক একই সময়ে দুজন দুজনকে পেরোলো…. ভাবুনতো, আপনি করতে পারতেন এমনটি? লাল আর নীল এমনি করে কাটাকুটি? ছবি আঁকতে না জানলে? আঁকার জন্য শেখার দরকার হয়না সব সময়েই। কি একটা পাখি বড্ড মিষ্টি করে ডেকে যাচ্ছে। ডেকেই যাচ্ছে, পি-ই-প, পি-ই-ই-প। শিখতে হয়না, এটা ছবি। কেননা ও আঁকতে জানে।
    একটা বেশ অসুস্থ মত ঘরবন্দী শুক্রবারই হোক, কি দুটো ব্যথায় টই-টম্বুর লাল টুসটুসে গোড়ালী, কিম্বা যেকোনো কারোই খুব খুশি হয়ে উঠতে মোটেই কোন অসুবিধে থাকেনা, কেননা বলেছি তো রাস্তাটার কথা …. ও ছবি আঁকতে জানে।
    শুক্রবারেরা কি ভালো। না? ঝুপুর-ঝাপুর রোদ্দুর, মিষ্টি পাখিটার ডাক, পি-ই-প প-ই-ই-ই-প…. কি ভালো; না?

  • kali | 160.36.241.244 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৩:২৮407914
  • ২৮।

    এইখানটা দিয়েই যাই আমি রোজ রোজ। এই সময়ে। সারা রাস্তা জুড়ে জায়গার অভাব নেই, কিন্তু ভালো লাগে। ঠিক এই চেরীগাছ গুলোর তলা দিয়ে, মেরিডিথের রুটির দোকানটা বাঁয়ে রেখে, সাদা রং করা কাঠের বেড়ার দিকে তাকাতে তাকাতে যেতেই ভালো লাগে। রোজ রোজ। নাহলে তো কোনদিনই জানা হতোনা যে চেরীগাছ গুলো, বেঁটে গুড়গুড়ে গুলো মহা বিচ্ছু। বিষ্টির বেশ অনেকক্ষণ পরেও ওদের পাশ দিয়ে গেলেই ওরা টুপটুপিয়ে জল ছুঁড়ে ভিজিয়ে দেবে আপনাকে। ওরা খেলতে ভালোবাসে। এখন আমার এও জানা হয়ে গেছে যে মেরিডিথের দরজায় প্লাস্টিকের ফুলের গোছায় যে লাল রিবনটা বাঁধা আছে তা কোনদিনই খোলা হবেনা, বড়দিনের মরশুম চলে গেলেও না। বড়দিন আসে যায় কত, রিবনটাকে কেউ কিছু বলেনা, সে-ই ইউজিন ওটাকে বেঁধে দিয়ে ইরাকে চলে যাবার পর থেকেই। বেড়াটার তিন নম্বর খুঁটিতে সাদার ওপর একটা স্যাঁতানো দাগ, ঠিক মনে হয় ওল্টানো নাশপাতি একটা। আট নম্বর খুঁটির কোণায় চটা উঠে গিয়ে একটা ভালুকছানার মত হয়েছে। হয়তো ওর নাম মিশ্‌কা। এদের চেনা হতো নাকি? রোজ এইখানটা দিয়েই না গেলে? আরেকটু এগিয়ে গেলেই আমার বন্ধুরা থাকে। প্রথমে গিঙ্কগোদের যমজ ভাইরা। রোজ দেখলেই হাসে, মাথা নাড়ায়, বলে আট্টু আগে এলিনা কেন? পাখিরা সব বেরিয়ে পড়েছে '। আমি জানিনা শরতে ওদের পাতায় লাল-কমলা ধরে কিনা, জিগ্যেস করতে হেসে বলেছিলো 'বেশ দেখাই যাবে ধরে কিনা।' দেখাই যাবে, শরৎ আসুক তো। একটু আরো এগোই আসলে আমি, আরো কজন বন্ধু আছে। প্যাটি, ভিনসেন্ট, সীড। বেনখুড়ো আর অ্যানাখুড়ি পাশাপাশি। আরো আছে অবশ্য অনেকে। কিন্তু আমার রাস্তা থেকে সবার নাম দেখা যায়না। ওদের দিকে তাকিয়ে রোজ হাসি আমি। ওরা কিছু বলেনা। কোন কোন সোমবারে দেখি ওদের ফলকের ওপরে ফুলের তোড়া রেখে গেছে কেউ, ঝরে পড়া পাতা টাতা সরিয়ে দিয়ে গেছে। কতদিন ধরে এভাবে ফলকের নীচে চুপ শুয়ে আছে ওরা কেজানে? না জানলেও আমি বন্ধুই ওদের। ওদের দেখে হাসি। রোজ রোজ। চেনা হয়ে যাওয়া ভালো জিনিষই কিন্তু, না?

  • kali | 160.36.241.244 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৩:৩২407919
  • ২১।

    আমার সামনে দুটো মোটকু বই, একটা খাতা আর তিন চারটে আল্‌গা কাগজ খোলা ছিলো। ফ্রুট রাইপ্‌নিং। মাথার মধ্যে কিচ্ছুই ঢুকছেনা, ধুৎ। কিন্তু পরীক্ষাটা কালই। আচ্ছা, আমার কি প্ল্যান্ট ফিজিওলজি ভালোলাগে? ……কিন্তু পরীক্ষাটা কালই। জ্যোস্নাদি দরজাটা খুলে বললো 'জাম খাবে? ছাদের ওপরে পড়েছে সব গাছ থেকে'। ও:, জ্যোস্নাদি, যাও তো এখন এখান থেকে। ' না আমি জাম খাইনা জ্যোস্নাদি '। 'তুমি এখানে পড়ছো কেন টিভি ঘরে? ঘরে ওরা গোলমাল করছে?' দুত্তোর, যাওনা বাবা! 'না গোলমাল করেনি, ঘরে ঋতু অ্যানী জোরে জোরে পড়ছে, আমার মন বসছে না'। আমার মন বসছে না, আমার মন বসছেনা। তিনতলায় একলা টিভি ঘরেও আমার মন বসছেনা। অনেক নীচে আশ্রম মাঠ ভিজে ঘাস নিয়ে শুয়ে আছে। তিনতলা থেকে অনে-এ-কটা অব্দি বেশ দেখা যায়। আশ্রম মাঠের ওপর দিয়ে মেঘ এসে ভিড় করে, মেঘের পরে মেঘ। কালো, ছাই, গাঢ় ছাই। ঝুমঝুমিয়ে বিষ্টি নমে। তারপর ওরা মাঠ পেরিয়ে চলে গেলো। কোথায় যায় কেজানে? বেড়ার ধারে গাছ গুলো সারি সারি, সব ভিজে চুপ্পুড়। আর কি সবুজ হয়েছে বাবা! বর্ষাকালটা এত সুন্দর কেন রে? একটা সাইকেল যাচ্ছে ভিজে ভিজেই। টুং টুং করতে করতে বিড়লা-শ্রীসদন পেরিয়ে ঘুরে ওইই গুরুপল্লীর দিকে চলে গেলো। কি জোলো হাওয়া। কদমের গন্ধে ভারী হয়ে আছে। শুধু কদম নাকি? কামিনী? কেয়া? দলে দলে মেঘ ঘনিয়ে আসতে থাকে আবার। কালো, ছাই, গাঢ় ছাই। মেঘ আসে মেঘ যায়, বিষ্টি আসে বিষ্টি যায়। জোলো হাওয়া ….. পরীক্ষাটা ….. আমার মন বসছেনা। বর্ষাকালটা এত সুন্দর কেন রে?

  • kali | 160.36.241.244 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৩:৩৬407920
  • ১৪।

    টুপ-টুপ-টুপ, পড়েই যাচ্ছিলো। সাদা কাগজফুল। সামনের দোতলায় সিক্স বি'র সামনের বারান্দা অব্দি মস্ত ঝাড় হয়ে উঠেছে গাছটা। আমার খুব ভালো লাগে। সাদা কাগজফুল। এই যে আজকাল শুকনো খরখরে হাওয়া দিচ্ছে, ওরা তাতেই ঝরে পড়ে যায়, ভারী চিকণ সব। আমি সারাদিন ধরে ওদেরই দেখি। কেউ জানতে পারেনা। ভাগ্যিস গাছটা এখানেই হয়েছিলো। সুপ্রিয়াদি যখন গম্ভীর গলায় হ্যাপী প্রিন্স পড়ান, কিম্বা শোভাদি নিজের মনেই অশোকের প্রজা বাৎসল্যের কথা পড়ে চলেন; আমি ওদেরই দেখি। কেউ জানতে পারেনা। বইয়ের পাতা থেকে চোখ তুলে মাঝে মাঝে সামনে তাকিয়ে রইলে কেউ দেখেনা। ভাগ্যিস গাছটা এখানেই হয়েছিলো। দূরে গোলাপ বাগানের মধ্যিখানে মালীদাদা নতুন লিলি-পন্ড্‌ বানিয়েছে, লাইব্রীরী বিল্ডিং এর গা দিয়ে নীলমণি লতা তুলে দিয়েছে। রেললাইনের ধারের পাঁচিলে জ্যোগ্রাফি রুমের গা ঘেঁষে থোকা থোকা ঝুমকোলতার ফুল ফোটে। মোম মোম কমলা ফুল। ভাগ্যিস সেই সব জায়গা ছেড়ে এই নাইন বির সামনে ওপরের বারান্দা অব্দিই ও হয়েছিলো। আজকাল ভর দুপুরে খেলার মাঠের ওপর দিয়ে হু হু করে হাওয়াটা যায়, শুকনো খরখরে, ওকে পত্‌ঝড় বলে ডাকি আমি মনে মনে। বৈশালী কাল বলেছিলো উদাসী হাওয়া। ঠিক সেই সময়েই অ্যাসেম্বলী হলে ক্লাস টেন সামনের সপ্তাহের জন্য রিহার্সাল দেয় …. অনেক গুলো গলা একসাথে গাইছে 'তোমার উতলা উত্তরীয়, তুমি আকাশে উড়িয়ে দিও'। হু হু হাওয়ার চোটে বইয়ের পাতাগুলো সব উল্টে পাল্টে যায়, আমার চোখে কি যেন পড়েছে, ঝাপসার মধ্যে দিয়ে শুধু দেখা যায় দমকে দমকে উড়ে পড়ছে ওরা, সাদা কাগজফুল। অনেক গুলো গলা এক সাথে গাইছে…….' আমার বসন্ত এসো-ও-ও-। আজি দখিণ দুয়ার খোলা'।

  • kali | 160.36.241.244 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৩:৪০407921
  • ৭।

    আজকে একটা মজা হয়েছে। কিন্তু কাউকে বলছিনা। শুনলে সবাই চোখ বড় বড় করবে, নিয়ে বলবে এটা কোন মজার ব্যাপার হলো? আজ দুপুরে খু-উ-ব কালো করে কালবৈশাখী এসেছিলো। আমার বড্ড ভালো লাগে কালবৈশাখী। আকাশের দিকে দেখলেই মনে হয় জলের নীচে নেমেছি। আমি কিছুতেই চোখ নামাইনা, চোখে খুব ধুলোবালি ঢুকে যায়, তবু নামাইনা। 'আম আঁটির ভেঁপু' বলে দিদি যে বইটা দিয়েছে ওতে আছে কালবৈশাখীর মধ্যে আম কুড়োতে হয়। কি মজা! কিন্তু আমাদের মোটেই কোনো আমগাছ নেই। তো আম পড়বে কোত্থেকে? কাজলকাকার বাতাবী লেবুর গাছ থেকে দুটো লেবু পড়লো ধুপধাপ করে। কি সুন্দর বাতাপী লেবুর গা, নরম রোঁয়া রোঁয়া, হাত বোলাতে কি ভালো লাগে। আমি দৌড়ে একটা লেবু কোলে নিতে গিয়ে না একটা ঝড়ে পড়া বোগেনভিলিয়া ডালের ওপর ঘ্যাঁচ করে পা দিয়ে দিলাম। উ-উ-উ-উ, কি কাঁটা কি কাঁটা। কাজলকাকা অমনি পা থেকে ডালটা টেনে খুলে দিয়ে আমাকে টপ করে তুলে ঘরে নিয়ে চলে গেলো। পা থেকে টপটপ করে রক্তের ফোঁটা পড়ছিলো। এখন ওখানে শিখা কাকিমা একটা ব্যান্ডেজ করে দিয়েছে। এটাই মজা। হাঁটতে গেলে লাগছে বটে, কিন্তু ভাবো তো পয়ের মধ্যে একটা ব্যান্ডেজ বাঁধা ….. আমি যখন জাহাজডুবির পর বাঁচার জন্য প্রাণপণে সাঁতার কাটছিলাম, তখন একটা হাঙর দাঁত বসিয়ে দিলো, আমি ভাঙা তক্তা দিয়ে ওটাকে এক বাড়ি মেরে কোনমতে নির্জন দ্বীপটায় এসে উঠেছি। জামার হাতা ছিঁড়ে একটা ব্যান্ডেজ বেঁধে নিতে হলো, হাঙরের কামড় থেকে রক্ত ঝরছে। কিম্বা না, আজ আমি কাঁচ-পাহাড়ে চুড়োয় উঠলাম, ভারী দুর্গম, কেউ কোনদিন পা দেয়নি ওখানে। কাঁচের মত ধারালো পাথরে পা কেটে যায়, কাঁটা ঝোপে হাত ক্ষতবিক্ষত হয়, কে উঠবে? কিন্তু আজ উঠেছি। একবার পা ফসকে গেছিলো, একটা পা কেটে দুফালা হয়ে গেলো। তাতে কি? চূড়োয় উঠতে তো পেরেছি? এবার গুপ্তধনে নক্সাটা বার করি। কিম্বা না,…… আচ্ছা,কাউকে অবশ্য কিছু বলছিনা। কিন্তু মজারই, বলো? না?

  • kali | 160.36.241.244 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৩:৪২407922
  • '.....'এর জায়গায় সব '??' সিম্বল এলো কেন?

    যাক গে।
  • arjo | 168.26.215.13 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:২১407923
  • আমি এটা উল্টো করে পড়লুম। বেশ হয়েছে।
  • dd | 122.167.40.207 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:২৩407924
  • কলি
    আপনের ল্যাখা পড়ে খুব ভালো লাগলো। খুব।
    এই সুযোগে কয়ে নি, "জিহ্ব" প্রচন্ড ভালো লেগেছিলো। কি জানি কি আলসেমিতে সেটা জানাতে এট্টু দেরী হয়ে গ্যালো।
  • b | 117.193.34.186 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:২৯407925
  • কলি,অনেকদিন পরে লিখলেন। তা এরকম লেখা পেলে অপেক্ষায় আপত্তি নেই।
  • Binary | 198.169.6.69 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:৩৪407904
  • সামনে তাকালে মনে হয় পেছনে রুপকথা, পেছনে তাকালে ধুসর ..... দুরন্ত লাগল।
  • Blank | 59.93.243.215 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০১:২৬407905
  • কলি দি,
    ভাসিয়ে দিলে
  • Du | 65.124.26.7 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০২:৫৪407906
  • দারুন ঝুপঝুপে, ভেজা ভেজা, শুঁকি প্রাণভরে
  • pi | 128.231.22.89 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:১৫407907
  • জানা কথাও কি মিষ্টি, না ? :)
  • d | 117.195.39.97 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:২৫407908
  • কলিটা বড্ড বড্ড ভাল লেখে।
  • dipu | 121.243.161.234 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:৫১407909
  • পড়ে খুব ভালো লাগল
  • rokeyaa | 203.110.246.230 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৩৩407910
  • সামনের হপ্তায় পরীক্ষা, তার আগে এইসব পড়ে মনখারাপ হয়ে গ্যালো। ভাল্লাগছেনা। ধুত্তোর
  • Arpan | 122.252.231.12 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৪১407911
  • কলির কলমে মাঝেমাঝে সাক্ষাৎ লীলা মজুমদার এসে ভর করেন।
  • M | 118.69.165.124 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৭:৩৬407912
  • মনোরম লেগেছে........ :)
  • I | 59.93.214.230 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২২:২০407913
  • কী ভিসুয়াল ! সোনার মাউজ হোক।
  • Tim | 71.62.2.93 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৫:৪০407915
  • ছবির মত। আরো হোক!
  • ranjan roy | 122.168.70.48 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:৫৯407916
  • অর্পন আর ইন্দোকে ডিটো দিলাম।
  • shrabani | 124.30.233.104 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৩৮407917
  • দারুন!
  • Riju | 121.241.164.22 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:২০407918
  • কত্তদিন পরে।
    কলিদির যাদুকলম যদি আর ও আর ও আর ও লিখতো ...

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন