এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • এ আই সি টি ই

    shyamal
    অন্যান্য | ২৭ নভেম্বর ২০০৮ | ৫৯৮২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Arijit | 61.95.144.123 | ০৩ ডিসেম্বর ২০০৮ ০৯:২২404556
  • শুধু টিউশন ফি দিয়ে কোন ভালো ইউনি চলে না। সরকারি গ্রান্ট থাকে, প্রোজেক্টের টাকা থাকে...সে টাকার অংশবিশেষ আসে সরকার থেকে (যেমন রিসার্চ কাউন্সিল বা ডিটিআই - ইউকেতে), বাকি আসে ইন্ডাস্ট্রী থেকে। শ্যামলবাবুর চিন্তাভাবনাগুলো একটা নির্দিষ্ট গণ্ডির বাইরে বেরোতে পারে না।
  • shyamal | 24.119.209.40 | ০৩ ডিসেম্বর ২০০৮ ১০:৫৫404557
  • প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির টাকা আসে :

    লগ্নীর আয় : ৩০.৭%
    টিউশন+ফি : ২৭.৫%
    বেসরকারি গ্র্যান্ট, গিফ্‌ট : ১১.৮%
    সরকারি, বেসরকারি প্রজেক্ট : ১৬.৯%
    ছাত্রদের ডর্ম ইত্যাদি : ১৩.১%

    দেখা যাচ্ছে, ছাত্রদের থেকে আসে ৩০% এর বেশি। সেটা খুব কম নয়। সেজন্যই ছাত্রদের ম্যাক্সিমাম বছরে $48000 আর গড়ে $25000 দিতে হয়।

    যদি এরা টিউশনের ওপর নির্ভর না করত, তবে টিউশন ফ্রি করত বা বছরে $1000 করত।
    কাজেই এল সি এম, তোমার ধারণা ঠিক নয়।

    যত গুড় তত মিঠা , বলে একটা কথা আছে।
    ফ্যাকাল্টিকে ভাল মাইনে দিতে গেলে, ভাল ল্যাব করতে গেলে ছাত্রদের টিউশন বাড়াতেই হবে।
  • lcm | 71.132.143.23 | ০৩ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:০৫404559
  • শ্যামল,
    হার্ভার্ড-এর ২১%, প্রিন্সটন-এর ২৭% - এগুলো-ই বেশী শতাংশ :-) বাকি, ৭৯%, ৭৩% হল কম। বেশ তবে তাই হোক, তোমার পাটিগণিতের জয় হোক।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ০৩ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:০৫404558
  • হ্যাঁ, সেমিস্টারপিছু ১৮ টাকায় কলেজ চলে না - ঠিক। কিন্তু সেই বাড়ানোটা নিয়ন্ত্রনহীন হলে সাসটেইনেবল নয়। তাই আসে রেকমেন্ডেশন এবং এআইসিটিই বা ব্রিটেনের হায়ার এডুকেশন কাউন্সিলের মতন সংস্থা।
  • lcm | 71.132.143.23 | ০৩ ডিসেম্বর ২০০৮ ১১:২৬404560
  • যাক অন্তত, শ্যামল প্রথমে যে সব আমেরিকান প্রাইভেট ইউনি গুলোকে ফর প্রফিট বলে চালাচ্ছিল, সেটা থেকে সরে এখন নন-প্রফিট বলে মেনেছে।
    স্টেপ বাই স্টেপ।

  • shyamal | 24.119.209.40 | ০৩ ডিসেম্বর ২০০৮ ১৬:৫৯404561
  • এল সি এম,
    দেখতেই পাচ্ছ এই কলেজগুলোর সবচেয়ে বেশী আয় আসে লগ্নী থেকে। কয়েকশো বছর ধরে বহু বিলিয়ন ডলার এরা পেয়েছে। সেই টাকা খাটিয়ে রোজগার। দেশের কলেজগুলোর এই আয় নেই। কাজেই টিউশন নির্ভর ব্যবস্থা।
    আচ্ছা, নামী প্রাইভেট স্কুল, যেমন ডন বস্কো, ক্যালকাটা বয়েজ, সাউথ পয়েন্ট, ডিপিএস যখন অনেক টাকা নেয় তখন তো তোমরা আপত্তি করনা। কলেজ নিলেই আপত্তি যাতে এআইসিটিই ক®¾ট্রাল করবে?

    আমার মূল বক্তব্য ছিল, প্রাইভেট কলেজগুলোকে কেন টিউশন ঠিক করা আর প্রফেসরদের মাইনে দেওয়ার ব্যাপারে পরাধীন করে রাখা হবে?
  • lcm | 128.48.7.222 | ০৩ ডিসেম্বর ২০০৮ ২৩:৪৭404562
  • শ্যামল,
    আমি স্কুল/কলেজে-র টাকা নেওয়াতে আপত্তি করি না তো। ডিপিএস, আন্তর্জাতিক স্কুল, মনিপাল - এরা টাকা নিক না, কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু, গভর্নমেন্ট এটা মাস স্কেলে ইমপ্লিমেন্ট করতে পারে না। এর অসুবিধে কোথায় সে নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।
    মাস স্কেলে কলেজ টিউশন ফি খুব বেড়ে গেলে তার লং টার্ম এফেক্ট বাজে হতে পারে। যেমন, আজ রিপোর্ট বেরিয়েছে যে ইউএসএ-তে কলেজ এনরোলমেন্ট বাজে ভাবে কমে যাচ্ছে। ১৮-২৪ বছর বয়েসীদের মধ্যে মাত্র ৩৪% কলেজে ভর্তি হচ্ছে, কোরিয়া-তে এই সংখ্যা ৫৩%। কলেজে ভর্তি হবার পর মাত্র ১৮% ডিগ্রী কমপ্লিট করছে। এবং, এর প্রধান কারণ, গত দশ বছরে পাবলিক/প্রাইভেট এডুকেশনে টিউশন ফি সাংঘাতিক রকমের বেড়ে যাওয়া। হাই স্কুল ড্রপ আউটও বাড়ছে, যখন স্টুডেন্ট জেনেই যাচ্ছে যে কলেজ অ্যাফোর্ড করতে পারবে না, এবং, হাই স্কুল ডিগ্রী নিয়ে খুব একটা লাভ নেই, তখন আর পড়াশোনা না চালিয়ে ড্রপ আউট করছে।
    ৮০ মিলিয়ন লোক রিটায়ার করবে সামনের পাঁচ বছরে, সেই সব চাকরিতে নন-কলেজ এডুকেটেড ওয়ার্ক ফোর্স রিক্রুট করতে বাধ্য হবে এমপ্লয়ার। এটা এখন একটা গ্রেভ কনসার্ন।

    স্কুল/কলেজে ফি বাড়ানো ঠিক আছে, কিন্তু এত বাড়ানো হল যে কেউ পড়তেই এলো না, তাহলে তো স্কুল/কলেজের উদ্দেশ্যই ব্যর্থ।

  • lcm | 128.48.7.222 | ০৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ০০:১৬404563
  • এই যে লিংক http://www.contracostatimes.com/localnews/ci_11123709, ট্রেনে কাগজ পড়তে গিয়ে নিউজটা দেখে মনে হল, গুচ-তে এটা উল্লেখ করলে হয় :-)
  • aja | 207.47.98.129 | ০৪ ডিসেম্বর ২০০৮ ০০:৫৯404564
  • একই খবর, নিউ ইয়র্ক টাইমস-এ।

    http://www.nytimes.com/2008/12/03/education/03college.html?em


    কিন্তু মার্কেট-ফান্ডামেন্টালিস্টদের বোঝাবে কে?
  • ms | 202.78.232.90 | ০৫ ডিসেম্বর ২০০৮ ০৯:১৩404464
  • আগের পোস্টে যে 2002 সালের Pai Foundation Case'এর কথা লিখেছিলুম, ওটার ডিসিশনের পরেই কাউন্সিল তাড়াতাড়ি ক'রে পুরনো Unnikrishnan Schemeএর রেগুলেশন ( http://tinyurl.com/Unnikrishnan ) বাতিল করে নতুন রেগুলেশন ( http://tinyurl.com/AICTEinterimRgln ) জারী করে। তবে AICTE Act যদিও Law of the land কিন্তু এই রেগুলেশনগুলো আর সেগুলোর ওপর বেস করে দেওয়া নোটিসগুলো ( http://tinyurl.com/AICTEpayscaleNotice ) সবই হলো quasi judicial, তাই interpretationএর ব্যাপারে এগুলোর বিরুদ্ধে যে কোন সময়েই অ্যাপীল করা যেতে পারে , আর যদি আগের বছরের অডিটেড ফাইনাল অ্যাকাউন্টসের সাথে চলতি বছরের কস্ট কমিটমেন্ট দেখিয়ে প্রমাণ করা যায় যে, কাউন্সিলের ঠিক করা ফি'স বা স্যালারি দিতে গেলে ওই ২০০৩ সালের Academy Caseএর ডিসিশনে বলে দেওয়া ৬--১৫ % রেঞ্জের কম সারপ্লাস থাকছে, তাহলে রেগুলেশন অ্যাপ্লিকেবল হবে না। আর যদি রেঞ্জের মধ্যে থাকে তবে এই গ্রাউন্ডে আর্গ্যুমেন্ট দেওয়া যাবে যে, যেহেতু কলেজ-ম্যানেজমেন্টের ঠিক করা ফি'স/স্যালারি দিয়েও লীগাল সারপ্লাস-রেঞ্জ ছাড়াচ্ছে না, তাই কাউন্সিলের রেগুলেশন ইমপ্লিমেন্টের দরকার নেই।
    শুধু আমরা যে আলাদা আলাদা মতামত দিচ্ছি তা নয়, এপেক্স কোর্ট নিজেও বেশ কনফ্লিক্টিং ডিসিশন দিয়েছে, দেখুন পড়ে --

    Unnikrishnan Case (1993) - "Trade or business connotes an activity carried on with a profit motive and education has never been commerce in our country.'' - সোশাল ভিউ।

    Pai Foundation Case(2002) - "It is well established all over the world that those who seek professional education must pay for it… private education is one of the most dynamic and fastest-growing segments of post-secondary education at the turn of the twenty-first century…'' - লিবেরাল ভিউ :-)

    Inamdar Case(2005) : "Excellence in education and maintenance of high standards at this level are a must. To fulfill these objectives, the State can and rather must, in national interest, step in. The education, knowledge and learning at this level possessed by individuals collectively constitutes national wealth.'' - আবার সোশাল ভিউ :-)
    কিন্তু 2005'এর Inamdar Caseএর ডিসিশন যা আছে তা'তেও 2003'এর কেসের ডিসিশন পাল্টাচ্ছে না। তাই কলেজ চাইলে অ্যাপীল করতে পারে। তবে অনেক ঝক্কি আর কাউন্সিলের ব্যাডবুকে গেলে পরে নানান ধরনের কোর্স চালু করার আগে যে No Objctn Crtfct লাগে সেখানে হয়তো অসুবিধে হতে পারে (যদিও রিজেকশন-অর্ডারের বিরুদ্ধেও সহজেই মুভ করা যায়-- তবে, ওই সেই ঝক্কি ঝামেলা) আর তাছাড়া কলেজের গুডউইল নষ্ট হবার চান্স থাকে।
  • shyamal | 24.119.209.40 | ০৫ ডিসেম্বর ২০০৮ ০৯:৪৩404465
  • ms কে ধন্যবাদ তথ্যগুলো দেওয়ার জন্য। এর থেকে বোঝা যাচ্ছে এ ব্যাপারে কোর্টেরও দ্বিমত আছে। যাঁরা বামপন্থী জাজ তারা মনে করেন উচ্চশিক্ষা সরকার নিয়ন্ত্রিত থাকা উচিৎ। তার খরচ খরচাও। এদের কাছে লাভ একটি নোংরা শব্দ।
    অন্যরা মনে করেন বেসরকারি শিক্ষা মোট শিক্ষাক্ষেত্রকে বাড়িয়ে দেয়। যদি কারো সামর্থ্য থাকে আর কলেজ যদি তাকে অ্যাডমিট করে, তবে তাকে বাধা দেওয়া সরকারের দায় নয়।

    আমার চোখে মনে হয় শুধু মধ্যবিত্তের সুবিধা গুলোই সরকার দেখে। কারণ সরকার মুলত: মধ্যবিত্তের কথায় চলে। তার ফলে সরকার মধ্যবিত্ত ছাত্র ও অধ্যাপকের সুবিধা দ্যাখে আর নানা নিয়ম করে দেয় যা হয়তো গ্রোথের বিপক্ষে যায়। অন্যদিকে এই সুবিধা পাওয়া লোকেরাই আবার খোলা বাজারে শব্জি, মাছ, জামা কিনে বাজার অর্থনীতির সুবিধা ভোগ করে। যদি সুবিধা দিতে হয় সবাইকেই দেওয়া উচিৎ। তাহলে তরকারিওয়ালিরও ন্যুনতম দৈনিক আয় ঠিক করা উচিৎ। যদি সরকার সেটা করতে না পারে তবে অধ্যাপকের আয়ের ব্যাপারেও সরকারের মুখ বন্ধ করে থাকা উচিৎ।
    কারণ ঐ অধ্যাপক নিজে বাজার নির্ধারিত আয়ের বেশি পয়সা পাচ্ছেন (মুনাফা করছেন) , অন্যদিকে শব্জিওয়ালির থেকে বাজার নির্ধারিত দামে ফুলকপি কিনে তাকে এক্সপ্লয়েট করছেন।

  • Arijit | 61.95.144.123 | ০৫ ডিসেম্বর ২০০৮ ০৯:৪৯404466
  • থো ব খা, খা ব থো...
  • lcm | 128.48.7.203 | ১১ ডিসেম্বর ২০০৮ ০৬:৪১404467
  • এখানে একটা অ্যানালিসিস আছে, http://nces.ed.gov/nationsreportcard/pdf/studies/2006461.pdf । প্রাইভেট/পাবলিক স্কুলে পারফর্মেন্সের ফারাক সাংঘাতিক কিছু নয়। Table 1-2 দেখলে বোঝা যাবে। সুতরাং, যত গুড় (টাকা) ঢালবে তত মিষ্টি (ভাল রেজাল্ট) হবে এই চিন্তা ভাবনা বেশ নাইভ। IMHO
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন