এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আজ ঈদ

    Samran
    অন্যান্য | ০৯ ডিসেম্বর ২০০৮ | ৩৫২৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Lama | 203.99.212.53 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৬:২৬404157
  • এককালে প্রতি ইদে গিন্নির প্রাক্তন সহকর্মী শাবানা দিদি আমার জন্য ভালমন্দ খাবার পাঠাতেন (তাঁকে গিন্নি ডাকেন "দিদি' বলে, কিন্তু উনি নিজেকে বয়স্ক ভাবতে ভালবাসেন বলে ওনার দাবী অনুযায়ী আমি "আন্টি' বলি)। এখন গিন্নির সেই চাকরীটা আর নেই, শাবানাদিদির সঙ্গে যোগাযোগ একটু কমে গেছে, তাই আর ভালমন্দ খাওয়াতে পারেন না। তবে আমার অধ্যবসায়ী গিন্নি বেশিরভাগ রেসিপি শিখে নিয়েছেন। ফলত: এখনো ইদে খাওয়াদাওয়া ভালোই হয়। তবে শাবানা দিদির বাড়ির মতো ভাল হয় না।
  • Shibanshu | 59.97.235.18 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৬:৩৪404158
  • এখানের মানুষের জরি চুমকি দেওয়া পোষাক আষাকের প্রতি দুর্বলতাটা একটু বেশি। পুরোনো শহরের শাহ আলি বন্দা থেকে শুরু করে দবিরপুরা, ইয়াকুতপুরা, মুঘলপুরা, চারমিনার, লাড় বজার, পথ্‌থর গট্টি, মদিনা, অফজলগঞ্জ, বেগম বাজার, আবিডস, কোঠি, নামপল্লি,বশিরবাগ,মেহদিপটনম, টোলি চৌকি আরও অনেক অনেক এলাকার অগণন বিপণীর সারি বাঁধা আলোকোঙ্কÄল সন্ধ্যা নিদারুণ অবসাদের মধ্যেও মনে উৎসবের স্পর্শ এনে দেয়।

    আমরা যারা কোনও ধর্মীয় বন্ধন থেকে এই উৎসবের শরিক হইনা তাদের জন্য আছে পাহাড়প্রমাণ খেজুরের স্তূপ আর সেওয়াইয়ের বিচিত্র সম্ভার। খেজুর যে কতো রকম হয় তার একটা পরিচয় এ সময় এখানে পাওয়া যায়। সমস্ত রাজপথের দুধারে সারিবাঁধা ফলের গাড়ি। আপেল, মুসুম্বি, তরমুজ, আনারস, কলা, আতা ইত্যাদির অনন্ত শোভাযাত্রা। সব চেয়ে আকর্ষণ বোধ করি এই উৎসবের আবহ থেকে প্রাণশক্তি আহরণ করতে। ধর্মীয় লোকাচার যে উৎসবের উপলক্ষ্যমাত্র, তা নিজে কখনও উৎসব হয়ে উঠতে পারেনা, এই চিরন্তন মানবিক সত্যটা সতত অনুভব করি।

    হায়দরাবাদের মানুষ বস্তুত অতি সুভদ্র, শান্তিপ্রিয় ও জটিলতাবিহীন। এবারে এখানে গণেশ চতুর্থী ও ঈদ একদিনে একসঙ্গে পড়ে যাওয়ায় বহু প্রশাসনিক আমলারা চিন্তায় ছিলেন। কিন্তু শত্তুরের মুখে ছাই দিয়ে এতো সুস্থির শান্তিতে দুটি উৎসবই সুসম্পন্ন হলো তাও আমার ভারতবিশ্বাসের শিকড়কে আরও সুদৃঢ় করলো।

    পরিশেষে ব্যক্তি আমার রমজান ও ঈদ উৎসবের মূল আকর্ষণটি জানাই। তা হলো হালীম হর্ষ উদ্‌যাপনের বার্ষিক পর্ব। হালীমের স্বাদ রসনায় তৈরি করতে হয়। প্রথম সেবনে হয়তো তেমন তৃপ্ত করেনা। কিন্তু বিবাহিতা ঘরনীর মতো সে প্রতিটি পেরিয়ে যাওয়া ঈদের সঙ্গে নিজের স্বাদকে প্রতিষ্ঠা করতে থাকে। এতোদিন ধরে হালীম প্রতিযোগিতায় জিতে আসা নানান ওস্তাদের, যেমন পিস্তা হাউস, সরভি,প্যারাডাইসের রান্নাই পালা করে সেবন করছিলাম। এবার আরো একটি ওস্তাদ আসরে এলেন, শাহ ঘাউস, এবং এসেই ছক্কা।

    বিলম্বিত ঈদ মুবারক, সব্বাইকে....
  • kallol | 124.124.93.205 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৮:৩৭404159
  • কলকাতায় থাকতে ঈদে খাব্বুস ভালো-ই হতো। আমাদের বাড়ির পাশের বিস্তীর্ণ মুসলমান বসতি। এঁদের বেশীরভাগই আদতে কার্ণাটকী। এঁরা এসেছিলেন টিপু সুলতানের দুই পুত্রের সাথে (আনওয়ার শাহ আর বখক্তিয়ার শাহ)। পরে বিহার ইউপি থেকেও কিছু আসেন। কিছু আসেন আমাদের দক্ষিণ বাংলা থেকে। ছোটবেলা থেকে এদের সাথেই বেড়ে ওঠা। আমাদের বাড়িতে আজ পর্যন্ত যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের একজন ছাড়া সকলেই ঐ এলাকার। নাম তার ঘড়িঘর। পাশে বড়বাগান।
    বিরিয়ানী (খাসী, বড় খাসী ও মুর্গী) বড় খাসীর একটা ঝাআআল ঝাআআল ভুনা। সেমুই, নোনতা ও মিষ্টি। জর্দা ভাত। আমি এখন স্মৃতিচারণ করি আর আমার পুত্র ফোনে খাব্বুসের রানিং কমেϾট্র দেয়।
    আমিই বা ছড়বো কেন?
    এখানে মস্ক রোডে গোটা রমজান মাস জুড়ে ইফতারের মেলা বসে। আগেও বলেছি - রোটি পে বোটি, শাভার্মা, কাডি চিকেন, বোম্বে রোল (না, মুম্বাই নয়) এবং ক্যারামেল পুডিং। রোজ। রোজ রোজ।

  • byaang | 122.172.55.175 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৯:৪৯404160
  • কল্লোলদা খালি একা একা খায়, অন্যদের ডাকে না। :-(
  • kallol | 115.242.130.194 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২৩:০২404161
  • আহা, এই তো। কি মুস্কিল। কাঁদে নাকি! আরে, আচ্ছা আচ্ছা, নিয়ে যাবো। সেই যে ফানুসে গেলাম। না। না, আর কাঁদে না।
  • Nina | 68.36.163.248 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১০ ০৬:৫২404162
  • কত্তার এবার সাতদিন য়েমেনে বিজনেস ট্রিপে ছিল, রমাদানের সময়। পাঁচটা ইফতার দাওত খেয়েছে, বিভিন্ন ডিগনিটারিজদের বাড়ীতে--খাওয়ার লিস্ট শুনে আমি তো পড়ে গেছি, লাবান দিয়ে শুরু আর তার পর প্রস্থে প্রস্থে কত্ত কি, বাপরে ---তার ওজন আরও সাত পাউন্ড বেড়েছে --কিন্তু তার সবচেয়ে মনে রাখার মতন ঘটনা হল-যখন ইফতারের খাওয়া চলছে , তখন যে যার TV অন রাখে ঠিক টাইম দেখার জন্য--এবং তারপর ওরা মেক্কার চ্যানেল খুলে রেখেছিল---ঐ সময় লাইভ মেক্কায় সব্বার প্রেয়ার সেরিমনি দেখা এক অদ্ভুত সুন্দর অনুভুতি ।
    আর আমার জন্যে এসেছে ওখানকার খেজুড়--দারুণ!
    সব্বাইকে ঈদ মুবারক, বিলেটেড।

  • Samran | 117.194.101.157 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৩:০১404163
  • রোজার শুরু থেকেই দাঁতে একটা যন্ত্রণা শুরু হলো। বছর তিনেক আগে যখন শেষবার দাঁতের ডাক্তারের কাছে গেছিলাম, তখনই ডাক্তার বলে দিয়েছিলেন যে এটাকে তুলে ফেলতে হবে। বছর তিনেক আর ওপথ মাড়াইনি যদি দাঁত তুলে ফ্যালে সেই ভয়ে। কিন্তু এবার আর পারা গেল না, যেতেই হলো। রোজা তখন সবে তেরোটা পেরিয়েছে। ডাক্তার ফর্দ ধরিয়ে দিলেন ওষুধের আর পাঁচ দিন পরে যেতে বললেন। বললাম, আজকেই তুলে ফেলুন না কারণ পাঁচদিন পরে আমি নিজেকে এখানে আবার নিয়ে আসতে পারব বলে ভরসা হয় না। আমার রোজা রাখা সেদিন থেকেই শেষ। মন দিয়ে ওষুধ খাই আর ভাবি, ব্যথাটা ঠিক হয়ে গেলেই তো হলো, দাঁতটা আল্টিমেটলি তুলতে হবে না। কিন্তু তুলতে হলো। সে আমার দু:খের কথা, সেদিকে না যাই।

    বলছিলাম রোজার কথা। দু:খের দিন একলা আসে না। যেই না ভাবতে শুরু করলাম রোজা রাখা শুরু করব আবার অমনি দুম করে রক্তচাপ নেমে গেল। তুলে ফেলে দেওয়া দাঁতের যন্ত্রণা শেষ হয়নি তখনও। ইলেকট্রোবিয়ন চলল কিছুদিন। এদিকে রোজা শেষ হয় হয়। সাধারণত কুড়িটা রোজা পেরিয়ে গেলেই ঈদের প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায় সব ঘরে ঘরে। মানে ঘর- দোর সাফ-সুতরো করা, জানালা দরজার পর্দা কাঁচা বা নতুন লাগানো। যাঁরা বছরে একবার বাড়ি রং করেন, কুড়ি রোজার মধ্যেই শেষ করিয়ে ফ্যালেন বাড়ি রং করার কাজও। আন্যান্য সব বছরে আমারও তাই হয়। মানে বাড়ি রং করানো নয়, এই ঘর-দোর সাফ-সুতরো করার কথা বলছি। এবারে আর হলো না। আমার ঘর-দোরে মাকড়সারা বাস করে নিশ্চিন্তে। পুরু ধুলোর আস্তরণ সমস্ত আসবাবে, বইয়ের তাকে, টেলিভিশনের পর্দায় দেওয়ালের বড় আয়নাটায়। দিন গুনি শুধু, ঈদের আর ক’দিন বাকি যেন? তার আগে ঠিক করে ফেলব আর তারপরেই নিউ মার্কেটে গিয়ে একদিনে সব কেনাকাটা করে ফেলব। কিন্তু হয় না। একটা একটা করে রোজা যায়।

    আজকাল রোজা আসার আগে প্রায় সকলেই ঈদের বাজার করে ফেলেন। রোজা শুরু হওয়া মাত্রই মুসলমান পাড়াগুলোর দর্জিরা অর্ডার ক্লোজড-এর নোটিশ ঝুলিয়ে বলে রোজার আগেই কাপড় কিনে দিয়ে দিতে হয়। নইলে রেডিমেড দিয়ে কাজ চালাতে হবে। ইদানিং কয়েক বছর রোজা আর পুজো প্রায় পাশাপাশি পড়ছে বলে দর্জিপাড়ায় এমনিতেই চাপ। শুধু ঈদের বাজার বলে নয়, রোজারও ত একটা স্পেশাল বাজার হয়, সেটাও রোজা আসার আগেই করে ফ্যালেন অনেকেই। ভালো কোয়ালিটির খেজুর, নানা রকমের ডাল, ছোলা, মটর, চিনি, তেল, হালিমের ডাল ইত্যাদি ইত্যাদি। এবং শুধু বাজার করা নয়, ফোন করে আত্মীয়-স্বজনেরা একে অন্যের খবরও নেন, রোজার বাজার হয়ে গেছে তো? সেই ফোন কলগুলো অনেক সময়ে আইএসডিও হয়। এমন তো নয় যে রোজার সময় দোকান-পাট বন্ধ থাকবে বা যাঁরা রোজা রাখবেন তাঁরা কেউ বাজারে যাবেন না কিন্তু তবু এই জিনিসগুলোকে একসাথে সামর্থ অনুযায়ী কিনে রাখা। গোটা একটা মাস ধরে সিয়াম সাধনার প্রস্তুতি এভাবেই শুরু হয়।

    খেজুর। অনেক রকম ব্যপার স্যাপার আছে তার। রকমারী চেহারা, কত দেশ থেকে আসে তারা। এক এক দেশ থেকে আসা খেজুরের চেহারা এক এক রকম। বড় বড় দানার কালচে লাল আর লম্বাটে একটা খেজুর আসে, যার নাম মরিয়ম খেজুর। মাতা মেরির নামে খেজুরের নাম। নিউ মার্কেটের বড় ড্রাই ফ্রুট ব্যবসায়ী ছাড়া এই মরিয়ম খেজুর পাওয়া যায় স্পেন্সার বা বিগ বাজারে বা বড় বাজারে। ছোট ছোট বক্সে করে অসম্ভব চড়া দামে সেই খেজুর বিক্রি হয়। নিম্ন মধ্যবিত্তদেরও দেখেছি বাজারের অন্য জিনিসে কাট-ছাট করে মরিয়ম খেজুর না হলেও মোটামুটি বড় আর গোটা দানার বিদেশী খেজুর কিনে নিয়ে যেতে, আরবের খেজুর বলে যেগুলো বিক্রী হয়। আরব বলতে সাধারণত লোকে সৌদি আরবকেই বা আরেকটু স্পেসিফিক করে বলতে গেলে মক্কা বা মদীনাকেই বোঝে যদিও বাজারে যা খেজুর পাওয়া যায় তার বেশির ভাগই আসে মালয়শিয়া, ইরাক, ইরান বা আমিরাত থেকে। ঐ আরবী খেজুরে রোজা খুললে তাতে পুণ্য বেশি হয় বলে তাঁদের বিশ্বাস। বড় গোল থালায় সাজানো নানা রকম ফল, ভাজা-ভুজির সাথে রাখা সেই খেজুর দুটো বা তিনটে করে তুলে নিয়ে সারাদিনের উপবাস ভঙ্গ করেন তাঁরা।

  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট প্রতিক্রিয়া দিন