এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • সেচাবা

    dash
    বইপত্তর | ২৭ জানুয়ারি ২০০৮ | ৪৫৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • - | 220.225.84.122 | ২৭ জানুয়ারি ২০০৮ ২০:৪৪395036
  • বই বিভাগে রাখবো কিনা একটা সন্দেহ আছে, কিন্তু অন্যান্য বিভাগেও রাখতে ইচ্ছে করছে না। এহেন সংশয়ের কারণ যে বস্তুটি সেটি একটি পত্রিকা। আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস (এ এন সি) -র মূল মুখপত্র। ভল্যুম ১২, ১৯৭৮। এক প্রিয় বন্ধুর পুরোনো বই ঘাঁটাঘাটি করে এই সংখ্যা টা খানিকটা অপ্রত্যাশিত ভাবেই পাওয়া গেল। আদ্যপান্ত পড়ে ফেলতে দুদিন লাগলো, ছোট পত্রিকাটি। এমনিতে আজকাল, এক বন্ধুর বকুনির পরে, গুরুচন্ডা৯ কে আক্ষরিক অর্থে ব্লগ হিসেবে ব্যবহার করাতে আমার একটা সংকোচ হয়েছে মাইরী। কিন্তু ভেবে দেখলাম, যে কটা লেখা লিখেছি, সে সবই তো ব্লগরুপী। তাই আর বৃথা দুশ্চিন্তা করে লাভ কী। খানিকটা আর্কাইভাল মূল্য রয়েছে পত্রিকাটার। অন্তত আমার চেনা কারো ব্যক্তিগত সংগ্রহে, সেচাবার আর কোন সংখ্যা নেই। বড় সরকারী গ্রন্থাগারে আর কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নিজের গ্রন্থাগারে অবশ্য দক্ষিন আফ্রিকার নথি আছে। কিন্তু সেতো মূলত: গবেষক আর রাজন্তৈক কর্মীদের জন্য। আমাদের সহজ নাগালের বাইরে। ভেবেচিন্তে দেখলাম যা পড়লুম সংক্ষেপে অসাধারণ একটা অভিজ্ঞতা। অতএব লিখে রাখা।
  • - | 220.225.84.122 | ২৭ জানুয়ারি ২০০৮ ২১:১৮395038
  • ১ -
    উপরের ছবিটি অলিভার ট্যাম্বোর। পেছনের মলাটে রয়েছে একটি শ্রদ্ধার্ঘ্য। জ্যাক হজসনের মৃত্যুর পরে এন এন সির শোকবার্তা। এই শ্বেতাঙ্গ বিপ্লবী কম্যুনিস্ট তৎকালীন উত্তর রোডেশিয়ার খনি শ্রমিক ছিলেন। দক্ষিন আফ্রিকায় জন্ম ১৯১০ এ। খনি শ্রমিক হিসেবে কাজ করার সময়েই রাজনীতিতে হাতে খড়ি। পরে দক্ষিন আফ্রিকার কম্যুনিস্ট পার্টির সদস্য ও অন্যতম সংগঠক হন।

    ২ -
    পৃথিবী জুড়ে সেচাবা পত্রিকার নানা আপিসের ঠিকানা রয়েছে। খুব স্বাভাবিক ভাবেই ১৯৭৮ সালে তাঁদের দক্ষিন আফ্রিকায় কোন প্রকাশ্য আপিস থাকা সম্ভব ছিল না। সারা পৃথিবীর ছড়িয়ে আপিস। প্রকাশনার ঠিকানা তানজানিয়ার ডার এস সালামে। তাও আবার একটি পোস্ট বক্স ঠিকানা। মানে খুব প্রকাশ্য নয়। আর মুদ্রন হয়েছে তৎকালীন পূর্ব জার্মানীর নিউব্র্যান্ডেনবার্গে। মজা হল বার্লিনের ঠিকানাটিও ঐ পোস্ট বক্সের মাধ্যমে। গোপনীয়তার প্রয়োজনীয়তা খুব স্বাভাবিক ভাবেই অনুধাধাবন না করতে পারার কোন কারণ নেই। নতুন দিল্লীর একটি আপিসের সম্পূর্ণ ঠিকানা রয়েছে অবশ্য, ভগত সিংহ মার্কেট! বুড়ো গণের পরিশ্রম হবে না মনে করতে, সে আমল অবশ্যই জোট নিরপেক্ষতার আমল:-)

    ৩-মার্ক ওয়েনবার্গ(১৯৪২-১৯৬৮)-র একটা কবিতা রয়েছে, সংক্ষিপ্ত স্মরণিকাসহ।

    কবিতাটা যতটা পারি অনুবাদ করছি কাঁচা হাতে।

    "
    উঁচু চওড়া প্রাচীর তুলে যাও তোমরা ...

    যতটা পারো উঁচু আর চওড়া করেই বানিও
    জেল খানার প্রাচীর গুলো।
    যতক্ষণ না গোটা দেশটাকে ঘিরে ফেলতে পারছো।
    নইলে তোমরা যাদের ঘৃণা কর তারা সবাই না আঁটতেও পারে।

    অল্প জয়েকজন বীরকে বন্দী করেছো
    তাদের দীর্ঘ ছায়া পড়েছে তোমাদেরি উপরে
    জেলখানার , মৃত্যুকুঠুরীর চাবি গুলো নিয়ে নিশ্চিন্তে ঘোরাফেরা করছ।
    অথচ দেখ, আমাদের অট্টহাস্য এখনো বহমান
    পাখিরা এখনো জোরজার করে গান গাইছে
    ঝড়ে মাতোয়ারা গাছগুলো, পাহাড়গুলো মুঠি বন্ধ করে দাঁড়িয়ে
    বাপমায়েরা এখনো শান্তির দিনের অপেক্ষায়
    হাসি খুশি বাচ্চা গুলো এমনকি বুনো হাঁস গুলো পর্যন্ত দেখো তোমাদের উপেক্ষা করছে

    মানুষ আর সূর্য দুজনকেই বন্দী করেছো
    কবিতারাও মুক্তি পায় নি
    নিয়ম না মানা বাতাসদেরো বন্দী করে তবে জেলখানার চাবি গুলো ছুঁড়ে ফেলতে পারবে।

    খুব উঁচু আর চওড়া করে বানিয়ো দেওয়াল গুলো
    সমস্ত কিছু যা তোমাদের উপেক্ষা করে তাদের বন্দী করে রাখতে পারবে।
    তবে গোটা দেশটাকেই ঘিরে ফেলতে হবে তোমাদের দেওয়াল দিয়ে।
  • - | 220.225.2.203 | ২৭ জানুয়ারি ২০০৮ ২২:৫৮395039
  • ৪-
    ইন্ট্যারন্যাশনাল লিগ ফর হিউম্যান রাইটস এর জনৈক মার্টিন গার্বাস এর একটি প্রবন্ধ রয়েছে বর্ণভেদী সরকারের অত্যাচার সম্পর্কে। শেষে রয়েছে একটি তালিকা, বন্দী দশায় যে রাজনৈতিক বন্দী দের মৃত্যু হয়েছে তাদের তালিকা। ৪৩ জনের। তারিখ, নাম মৃত্যুর সরকারী কারণ এই তিনটি তথ্য নিয়ে এই সারণী। 'আত্মহত্যা' একটু বেশি! শেষ অন্তর্ভুক্তিটি এইরকম।

    " স্টিভ বিকো - ১২..৭৭ - অনশন ধর্মঘট "।

  • a x | 207.69.137.42 | ২৮ জানুয়ারি ২০০৮ ০৪:৫৯395040
  • aluka.org এখানে গিয়ে একটা user id বানালে জুন ২০০৮ অবধি অ্যাক্সেস পাওয়া যাবে। এখানে বেশ কয়েকটি সংখ্যা দেখলাম সেচাবা'র। ডাউনলোড করা যায়।
  • - | 125.18.17.16 | ২৮ জানুয়ারি ২০০৮ ১১:১৭395041
  • গুড। থ্যাংক্স।

    আমি যে সংখ্যাটার কথা বলছিলাম, যদিও সেটা প্রথম খেপে খুঁজে পেলাম না, তবু মোটামুটি বোঝা গেল যে পুরোনো কয়েকটি সংখ্যাও পড়া যাবে, ডাউনলোডানো যাবে। ব্যাপারটা বোঝা যাওয়ার জন্য যথেষ্ট। এর পরে এই টই টা আর আমার দিক থেকে আর চালানোর কোন দরকার নেই। আগ্রহ গজালে জনতা আলুকা পড়ে দেখবে।
  • a x | 207.69.137.38 | ২৮ জানুয়ারি ২০০৮ ১৭:০৪395042
  • উফ্‌ফ মহা মুশকিল তো! টইটা চললে তাহলেই লোকে গিয়ে পড়বে। ডাউনলোড করে ইঞ্জিরিতে অত কষ্ট করে কজন পড়বে? লিখতে থাকো, রেফারেন্স হিসেবে ইচ্ছে হলে লোকে গিয়ে দেখতে পারে। প্লিজ লেখো।
  • r | 59.162.191.115 | ২৮ জানুয়ারি ২০০৮ ২১:৪২395043
  • যাব্বাওয়া! তোমার হাতের কবিতা অনুবাদের ভরসায় বসে ছিলাম তো! :-(
  • - | 125.18.17.16 | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৪:৪৩395044
  • একটা প্রবন্ধ রয়েছে দেখছি, তার নাম, Transnational Enterprises and Apartheid, How multinationals penetrate the South African Economy and bolster the Racist Regime। লেখক দুজন। রেইনাল্ডো বারো আর আর্মান্দো এন্ত্রালগো (কিউবা)। এই প্রবন্ধে কার্টুন ব্যবহার করা হয়েছে। একটা কার্টুনে দেখা যাচ্ছে একজন সম্ভবত মার্কিন জেনেরাল একটা বড় চওড়া পোস্টারের সামনে দাঁড়িয়ে। সেই পোস্টারে দেখা যাচ্ছে কয়েকটা বিশেষ দেশের ম্যাপ। চিলে, দক্ষিন আফ্রিকা, দক্ষিন কোরিয়া, ইরাণ। তলায় ক্যাপশন Of course they are police states - but they are our police states"। আরেকটি ব্যঙ্গচিত্রে দেখছি একটা ওভাল কনফারেন্স টেবলে নটি হাঙ্গর বসে আছে স্যুট পরে, কারো কারো মাথায় হ্যাট। তলায় ক্যাপশন "The EEC Sharks"
    হলুদ হয়ে যাওয়া পাতা গুলোয় এই সব ব্যঙ্গচিত্রের অভিঘাত তথ্যের আর যুক্তিবিন্যাসের সম্মিলিত অভিঘাতের থেকে কম কিছু নয়।
    স্বাভাবিক ভাবেই আশা করা এরকম একটা প্রবন্ধে প্রচুর তথ্য থাকবে। কয়েকটা উদাহরণ দেওয়া যাক, স্রেফ পাঠের অভিজ্ঞতাটা আগ্রহীদের সঙ্গে ভাগ করার জন্য।

    ২৪ এপ্রিল ১৯৭৬ তারিখের লে মোঁদ কাগজ উদ্ধৃত করে বলা হচ্ছে যে আমেরিকার কোম্পানী গুলি মোট ৩০০০ মিলিয়ন ডলার লগ্নি করেছে সাহারার দক্ষিনের আফ্রিকায়। তার পঞ্চাশ শতাংশের উপরে লগ্নি এসেছে শুধু দক্ষিন আফ্রিকায়।

    বার্কলে ব্যাংকের তৎকালীন একটি রিপোর্ট দাবী করেছে , দক্ষিন আফ্রিকায় বিদেশে লগ্নির 'স্থায়িত্ব ও নিরাপত্তা' অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি!

    একটা বেশ মজার অনুচ্ছেদ আছে। উদ্ধৃতি ই দি।

    For the transnationals, confronted with the need to solve the high cost of labour in their own countries, the apartheid system is an attractive characteristic of the South African economy. It is the function of the apartheid system to create for the transnationals cheap labour force that has no possibilities for organising or negotitating its working conditions, and has no job security. The conditions for African manpower explain to a large degree the growing penetration of the transanationals in South Africa. It must also be pointed out that this solves a great problem for the developed capitalist countries engaged at present in the process of industrial restructuring.

    এটা ১৯৭৬ এ লেখা হচ্ছে, আফ্রিকার অভিজ্ঞতা থেকে। আজকের ২০০৭ ভারতীয় পাঠকদের কাছে এটা বেশ পরিচিত চিত্র। শুধু ভারতীয় কেন ইউরোপীয় চাকুরেরাও নিত্য নতুন অভিজ্ঞতা দিয়ে এসব কথা বুঝতে পারছেন। একেবারে সম্প্রতি নোকিয়ার একটা কারখানা জার্মনী থেকে উঠে রোমানিয়া যাওয়ায় সমালোচনার ঝড় বয়েছে, এই লগ্নী ও মুনাফার যত্র তত্র গতিতে বিরক্ত হয়ে , এমনকি মার্কেলের আমলেও এর নতুন একটা নাম হয়েছে, ক্যারাভান ক্যাপিটালিজম। তবু তো গোলাপ যে নামে ডাকো।
    আমার যেটা মজা লাগছে, এই প্রবন্ধে লেখক দুজনের একজন কিউবার। প্রবন্ধটির বামপন্থী টোনের একমাত্র উৎস ইনি অবশ্য নাও হতে পারেন। ১৯৫২-৫৩ থেকেই অলিভার টাম্বো, ওয়াল্টার সিসুলু এবং মান্ডেলার যুবলীগ আমলের বক্তৃতা শুনলে বা পড়লে বামপন্থার পরিচিত সুর শোনা যাবে। তখনো মেবেকির আমল শুরু হয় নি সেদেশে। আর একটা জিনিস লক্ষ্যণীয়, দীর্ঘদিন ম্যানুফ্যাকচারিং এ আউট সোর্সিং দেখেছে দক্ষিন আমেরিকা। সেই অভিজ্ঞতার একটা ছাপ হয়তো নিয়ে এসেছেন কিউবান লেখক। আর ধনতন্ত্রএর স্বাস্থ্য, 'স্থায়িঙ্কÄ ও নিরাপত্তা' রক্ষার জন্য সব সময়ে সরকারী বর্ণবৈষম্য না হলেও চলে। আজ এইটুকু আমরা ভারতীয় পাঠকেরা বলতেই পারি:-))
  • - | 220.225.84.122 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২১:৩৫395045
  • অনেকটা জুড়ে আছে মূলত: বিভিন্ন ফ্রন্টের সাংগঠনিক রিপোর্ট ইত্যাদি, আইডিয়োলোগদের সক্ষিপ্ত প্রবন্ধ কয়েকটি,আর কিছু ফোটোগ্রাফ। আগ্রহীদের জন্য খবরের হীরের খনি বিশেষ, অবয়ব দেখে বোঝার উপায় নেই অবশ্য, শস্তার লাল হয়ে আসা কাগজের ছেঁড়া ছেঁড়া বইটিতে। কয়েক টুকরো তুলে আনা যাক।

    প্রথমে চোখ পড়েছিল একটা পুস্তক আলোচনায়। নাম From Protest to Challenge। লেখক টি কারিস এবং জি এম কার্টার। প্রকাশক হুভার ইন্সটিটিউশন, ক্যালিফোর্নিয়া। প্রকাশকাল দেওয়া নেই। এই বইটিতে প্রচুর গুরুঙ্কÄপূর্ণ নথি জায়গা পেয়েছে বলে বলা হচ্ছে, কয়েক দশক ব্যাপী আন্দোলনের নানা বাঁকের সাক্ষী সে সব নথি। যেমন আলোচনা শুরু হয়েছে মান্ডেলার অধুনা প্রবাদপ্রতিম একটি বক্তৃতার একটি বিখ্যাত উক্তি দিয়ে। "At the present moment it is insufficient to say that we plan to make government impossible" - 1961 .
    এ এন সির ইতিহাসের একটা ইন্টারেস্টিং দিক হল বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বিষয়ে এ এনসির ব্যাপক আভ্যন্তরীন বিতর্ক।
    পুস্তক আলোচক(গণ) বার বার দৃষ্টি আকর্ষন করছেন এই দিকটায়। যেমন ধরুন শার্পভিল আমলের বিভিন্ন বিক্ষোভ সমাবেশ নিয়ে তার ব্যাপকতা নিয়ে দ্বিমত প্রকাশিত হয়েছে।
  • - | 220.225.2.204 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২২:৫৪395037
  • সাংগঠনিক রিপোর্টের মধ্যে গুরুঙ্কÄপূর্ণ যে কটি রয়েছে দেখছি তার মধ্যে একটি পুরোপুরি আন্তর্জাতিক। লাগোস কনফারেন্স। সে আমলের তৃতীয় বিশ্বের ঐক্যের নানা সম্ভবনা ও সম্ভবনার গুলতানির মধ্যে এন এন সির কাছ থেকে একটা আন্তর্জাতিক সৌভ্রাতৃঙ্কÄ তৈরী করার ক্ষেত্রে ঐকান্তিক প্রয়াস আশা করাই যায়। পাচ্ছিও সেরকম প্রতিবেদন। স্যাম নুজোমা এবং ড: কেনেথ কাউন্ডা র বক্তৃতার রিপোর্টে তার অনুরণন ও পাছি। জিম্বাবাওয়ে সম্পর্কে একটি দীর্ঘ রিপোর্ট রয়েছে। এছাড়া রয়েছে ছাত্র ও শ্রমিক ফ্রন্টের রিপোর্ট। এর মধ্যে ছাত্র ফ্রন্টের রিপোর্ট টি ভাষয় ও বিষয়ের ব্যাপ্তিতে উঙ্কÄল। আর শ্রমিক ফ্রন্টের রিপোর্টে সরাসরি রয়েছে কালো শ্রমিকদের দুরবস্থার কথা।

    মোটামুটি এই।

    আলোচনা টি শেষ করবো কয়েকটা আমার কাছে উল্লেখযোগ্য ছবির কথা বলে।

    - হেল্‌স এঞ্জেলস নামক ফাসিস্ত বাহিনীর সভ্যদের ছবি রয়েছে একটি। পরিচ্ছদ ও শিরস্ত্রান ও ব্যবহৃত অস্ত্র ইত্যাদি রিগালিয়া দেখলে একটা জিনিস পরিষ্কার হবে, এঁরা এস এস দের সেমিয়োটিক্স ব্যবহার করেছিলেন অত্যন্ত সচেতন ভাবে।
    - বর্ণবিভাজিত সমাজে কাজ করার অনুমতি পাওয়ার লাইনে কালো শ্রমিকদের দীর্ঘ লাইন। সোয়েটোয়।
    -সোয়েটো বস্তির কয়েকটি ছবি।
    -জিম্বাবাওয়ে পিপলস আর্মির ক্যাডার দের কুচকাওয়াজ ও ট্রেনিং এর ছবি।
    -কিশোর বয়সের কালো ছাত্র ছাত্রীদের পুলিশের হাতে বন্দী হওয়ার ছবি বা রাস্তায় মার খাওয়ার ছবি। কেপটাউনে ডার্বানে ও জোহানেসবার্গের বিভিন্ন বিক্ষোভে।
    --টাম্বোর অল্পবয়সের একটা ছবি, লাগোস কনফারেন্সে বক্তৃতারত। আগে দেখিনি এই ছবি টি।

    (সমাপ্ত)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন