এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বইষয়িক

    Gourab Biswas লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ০৭ জুন ২০১৮ | ১৯৪৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • র২হ | 232312.171.782323.61 | ০৭ জুন ২০১৮ ১৯:১৭375599
  • নীচে বাংলা লিখুন এ ক্লিক করে লিখুন।
  • গৌরব বিশ্বাস | 340112.77.7845.90 | ০৭ জুন ২০১৮ ১৯:৫৪375600
  • বইষয়িক গপ্প
    প্রথম গল্প
    বছর চারেক আগের কথা। আমার তখন কলেজের থার্ড ইয়ার। প্র্যািকটিকালের কিছু যন্ত্রপাতি কিনতে গিয়েছি নৈহাটি। আর.বি.সি কলেজের পাশেরই এক দোকানে প্র্যাবকটিকালের যন্ত্রপাতি একটু সস্তায় মেলে। কিন্তু গিয়ে দেখি সে দোকান বন্ধ। কলেজে ভোট চলছে। গন্ডগোলের ভয়ে দোকানিও ঝাপ ফেলেছ। মেজাজ খিচড়ে গেল। রোদ্দুরে এতটা পথ ঠেঙিয়ে এসেছি। এসেছিই যখন, চারপাশটা একটু ঘুরে যাই। সময়টাতো কাটবে! অতএব বঙ্কিম বাবুর বাড়িতে গেলাম। বঙ্কিম বাবুর বাড়ি কলেজ থেকে কাছেই। মিনিক চারেকের হাঁটা পথ। বঙ্কিম বাবুর বই ঘাটতে ঘাটতেই চোখে পড়ল, ‘বঙ্গদর্শন রচনা সংগ্রহ’। এরকম বই দেখলেই আমার মাথার ভিতর কেমন বিপ বিপ করে। পরানটা আনচান করে। অতএব , যে শ পাচেঁক টাকা সঙ্গে এনেছিলাম, তা দিয়েই আমার বাড়িতে এর একটা চিরস্থায়ী বন্দ্যাবস্তু করা গেল। না সেদিনটা নেহাৎ বেকার যায়নি।

    দ্বিতীয় গল্প
    এ গল্প আমার ছেলেবেলার। ক্লাস ফোর-ফাইভে পড়ি তখন। সেবার জন্মদিনে একটা শার্লক হোমস রচনাবলী উপহার পেলাম। নচিকেতা ঘোষের বাংলা অনুবাদ। বইয়ের প্রচ্ছদটি বেশ মনোগ্রাহী। হোমসের সেই চিরাচরিত কাল্পনিক প্রতিকৃতি। মাথায় কাপড়ের টুপি। ছুঁচলো নাক। বজ্রকঠিন চোয়াল। হাতে ধূমায়িত পাইপ। গোটা কয়েক গল্প পড়া হয়েছে। এমন সময় একদিন আমাদের বাড়িতে এলেন এক আত্মীয়া। সে তখন অন্তঃসত্ত্বা। অ্যাডভান্স স্টেজ। আমি পেকেছি একটু বড় হয়েই। সে বয়সে প্রেগনেন্সির কার্যকারণ জানি না। ভাবতাম বেশি খেয়েছে বলে, পেট বড় হয়েছে। তবে স্কুলে কিছু গেঁড়েপাকা বন্ধু বলাবলি করত, চুমু খেলে নাকি অমন পেট ফোলে। যা হোক, সেই আত্মীয়াটির লোলুপ দৃষ্টি পড়ল, শার্লক হোমস রচনাবলীর উপর। আমার মোটেও ইচ্ছে ছিল না দেওয়ার। কিন্তু ছোটদের ইচ্ছের কে বা দাম দিয়েছে! সেদিন বিকেলে ঘুম থেকে উঠে দেখলাম আত্মীয়াটি হাপিশ হয়েছেন, হোমসকে বগলদাবা করে। মাসখানেক পর, খবর পেলাম তার একটি ফুটফুটে পুত্রসন্তান হয়েছে। তারও মাসখানেক হোমস বাড়ি ফিরলেন। মাথায় ঘোমটা। চোখে নীল কালির আইলাইনার। নাকে ছোট্ট নাকচাবি। কানে বাহারি কানের দুল। ছোট্ট টিপ, হাল্কা লিপস্টিক। নাকের ডগায় একদলা সেলোটেপ জড়ানো। হাতে পাইপের বদলে বেলন চাকি। আমার আত্মীয়াটির বোধ হয় কন্যা সন্তানের আকাঙ্খা ছিল। মা ষষ্ঠী সে আশা পূর্ণ না করায়, সে আক্ষেপ মিটেছিল হোমসের উপর। এখন আমি আমার মাসতুতো দিদি ছাড়া কাউকে বই দিই না। আমার সেই আত্মীয়াটি এখনও আমার বাড়িতে এসে বই ঘাঁটাঘাটি করেন। তারপর একটা বই দেখিয়ে বলেন-“ এটা একটু পড়তে দিবি?” আমিও দেঁতো হাসি হেসে বলি- “ ওটা এখন আমি পড়ছি, অন্য একটা নাও”। তারপর সে অন্য একটা বই পছন্দ করে। আবার দেঁতো হাসি হেসে বলি- “ ওটা মা পড়ছে, অন্য একটা নাও”। তারপর আরও একটা বই সে পছন্দ করে। আমি বলি- “ আহা, ওটা আমার এক বন্ধু চেয়ে রেখেছে, অন্য একটা নাও”। ব্যস, তারপর সে হাল ছেড়ে দেয়।
    তৃতীয় গল্প
    কিছু মানুষ থাকে, যারা খুব বেহায়া হয়। আপনি তাদের পাত্তা না দিলেও, সে আপনার সাথে এঁটুলির মতো জুড়ে থাকে। তবে আমার এক অবাঙালী বান্ধবীর মতো বেহায়া, আমি জন্মইস্তক দেখিনি। ইউনিভার্সিটি পড়ার সময় তারসাথে আলাপ। একদিন বইপাড়ায় গিয়েছি তারসাথে, পড়ার বই কিনতে। ফেরার সময়, হঠাৎ সে বলে বসল-“ একদিন তোর বাড়ি যাব”। আমি ভদ্র ছেলে। বললাম- “ হ্যাঁ হ্যাঁ, আয় না একদিন”। কিছুক্ষণ পর ও বলে- “ আজই যাব”। আমি চমকে উঠি। সেদিন মা বাড়িতে ছিল না। আমি বললাম” মা বাড়িতে নেই। আমি আজ মুড়ি খেয়ে থাকব”। সে মেয়ে নাছড়বান্দা। বাসের মধ্যে আমার গলা জড়িয়ে এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে আমায় ফেলল, বাধ্য হয়ে তাকে আমায় বাড়ি নিয়ে আসতে হল। বাড়ি ঢোকার আগে, দু প্যাকেট বিরিয়ানি কিনলাম। ডাইনিং টেবিলের পাশেই আমার বইয়ের দুটো আলমারি। ও বিরিয়ানি সাটাচ্ছে, আর চোখদুটো বনবন করে ঘুরছে বইয়ের আলমারির উপর। আমার মনে ততক্ষণে বিপদঘণ্টি বেজেছে। একটু পরে, আমার আশঙ্কাই সত্যি হল। শরদিন্দুর গল্পসংগ্রহটার দিকে আঙ্গুল তুলে বলল –“ ওটা আমি নেব”। শরদিন্দুর ওই বই, আমার পরাণের থেকেও প্রিয়। ইচ্ছে আছে, টেঁসে গেলে ওটাকেও সঙ্গে নিয়ে যাবার। আমি হাল্কা করে ইয়র্কার ছাড়ি-“ ওটা বাংলা বই। হেবি শক্ত। তুই বাংলা পড়তে পারিস?” ও, আমার ইয়রর্কারে ছক্কা হাঁকায়-“ আমি তো বাংলা মিডিয়ামেই পড়াশুনা করেছি”। যা হোক, তখনকার মতো প্রসঙ্গ চাপা দিলাম। খাওয়া-দাওয়া শেষ হল। ভাবলাম, ও বিদেয় হলে বিছানায় একটু টান হব। সারাদিন যা ধকল গেল! কিন্তু হা হতোস্মি! সে মেয়ে বলে কিনা-“ আমার খুব ঘুম পাচ্ছে, একটু শোব”। বাড়িতে কেউ নেই। আমি একা সঙ্গে সুন্দরী বান্ধবী। সে আবার ঘুমোবার ইচ্ছে প্রকাশ করছে। আমার বুক ঢিব ঢিব করে। কান গরম হয়ে যায়। কিন্তু আমি ভদ্র ছেলে, তাই আমার বেডরুমটা ওকে ছেড়ে দিয়ে আমি পাশের বেডরুমে টান হই। মাথাটা একটু হাল্কা হতেই, একটা বুদ্ধি খেলে গেল। আস্তে আস্তে উঠে ডাইনিংয়ের দিকে যাই। শরদিন্দুর বইটা তখন চিৎকার পাড়ছে- “ ওরে আমায় বাঁচা”। শরদিন্দুর বইটা থেকে জ্যাকেট কভারটা খুলে নিই। সেটা পড়িয়ে দিই, একশো বছরের সেরা হাসি, সেরা পেরেম মার্কা রদ্দি একটা বইয়ে। একেবারে খাপে খাপ হয়েছে। তারপর শরদিন্দুর বইটা সরিয়ে, ওই স্থানে ওটা রেখে দেই। বিকালে চোখ কচলাতে কচলাতে বিশাল এক হাই তুলে বান্ধবী বলে- “ ওই হলুদ বইটা আমায় প্যাকেট করে দে”। আমিও বাধ্য ছেলের মতো আদেশ পালন করি। তবে, আমার এ বান্ধবীটি, সে বই মাসকয়েক পরেই ফেরৎ দিয়ে গিয়েছিল। আমায় তাগাদা দিতে হয়নি।

    শেষ গল্প
    যে জন্মইস্তক পাঠ্য বইয়ের বাইরে অন্যকোনো বই শুকেও দেখেনি, এমন ব্যক্তি হঠাৎ যদি আপনার কাছে বই চাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করে? মনে সন্দেহ দানা বাঁধতে থাকে। এমন ব্যক্তিকে বই ধার দেওয়ার আগে বারবার ভাববেন বৈকি! সে ব্যক্তির কোনো গূঢ় অভিসন্ধি আছে কিনা, খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। কিন্তু সবসময় অন্যের অভিসন্ধি বুঝে ওঠা সম্ভব হয়না। তাই সেক্ষত্রে প্রতিরোধমূলক পদ্ধতি প্রয়োগ করতে হয়। এমন এক পদ্ধতি, যেখানে বন্ধুকেও আপনাকে ‘না’ বলতে হবে না, অথচ দিনদুয়েক পর বন্ধু নিজে থেকেই বইটি আপনাকে ফেরত দিয়ে যাবে। আমি এমনই একটি পদ্ধতি এক বন্ধুর উপর প্রয়োগ করে বেশ সুফল পেয়েছি। আমার এ বন্ধুটির তখন সবে এনগেজমেন্ট হয়েছে। হবু বউ সাহিত্য রসিকা। কিন্তু আমার বন্ধুটি কামকলা তে এক্সপার্ট হলেও, শিল্পকলায় একেবারে আকাট। অতএব, হবু বউয়ের মন পেতে সে আমার সরনাপন্ন। তার আবদার- “ ভাই বেশ গুরুগম্ভীর মার্কা একটা বই দে তো। সুকন্যাকে বুলি কপচে বেশ ঘাবড়ে দেওয়া যাবে”। এমন সঙ্কট থেকে নিজেকে উদ্ধার করতে, সেদিনই আমার সেই পদ্ধতির আবিস্কার। গোটা পাঁচেক বই হাজির করলাম তার সামনে। চারটে বইয়ের প্রচ্ছদ বেশ ম্যারমেরে পঞ্চমটি জমকালো। প্রথমদিন সে বাছল কাফকার একটা কালেকশন। সাদা ক্যানভাসের উপর লাল রঙের একটা গুবরে পোকা ‘দ্য মেটামরফসিস’কে সিম্বলাইজ করছে। দিন দুয়েক পর, নিমপাঁচনের মতো মুখ করে সে বই আমায় ফেরৎ দিয়ে গেল। বলল-“ ভাই কি বই দিলি, কিছুই তো বুঝি না”। কয়েকদিন পর, আবার গোটা পাঁচেক বই হাজির করলাম তার সামনে। সেবার সে বাছল, দার্শনিক অরিন্দম চক্রবর্তীর ‘ভাত কাপড়ের ভাবনা’। দিন দুয়েক পর, নিমপাঁচনের মতো মুখ করে সে বই আমায় ফেরৎ দিয়ে গেল। এর কয়েকদিন পর, সে চুপিচুপি বলল-“ ভাই, রোম্যান্টিক, হট কিছু আছে?” আমি বললাম- “ কামসূত্র আছে, পড়বি?” “না ভাই, ওটা বাড়িতে রাখা চাপ”- সে উত্তর দিল। দিন কয়েক আগে, এক দাদার কাছ থেকে ‘ফিফটি শেডস অফ গ্রে’ উপহার পেয়েছিলাম। আমার একেবারে খাজা লেগেছিল পড়তে। ওটাই ওকে গছিয়ে দিলাম। দিনকয়েক সব চুপচাপ। তারপর একদিন শুনলাম, সে এনগেজমেন্ট নাকি ভেঙে গেছে। আমাদের এক কমন ফ্রেন্ডের কাছে শুনেছিলাম, বই পড়া বিদ্যে নাকি সে হবু বউয়ের উপর প্রয়োগ করতে গিয়েছিল।।

    নীতিকথা সমূহঃ
    বই পড়ুন। বই পড়ান। বই উপহার দিন।।
    যে বা যারা বইকে শোপিস করে সাজিয়ে রেখেছে, তাঁদের বাড়ি থেকে নিঃসংকোচে বই ঝেপে দিন। মনে রাখবেন, ফল চুরি, ফুল চুরি আর বই চুরিতে ধন চুরি , মন চুরির মতো স্থূল স্বার্থ নেই।
    আর হ্যাঁ, আত্মীয় বা অনাত্মীয়কে বই ধার দেওয়ার আগে বার বার ভাবুন। মনে রাখবেন, বই আর বউ পর হস্তে ভ্রষ্টা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন